বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

বিনামূল্যে আসল মাষ্টার কার্ড নিয়ে নিন!!

সুবিধাগুলো ০১. ১০০% আসল মাষ্টার কার্ড আপনার কাছে পাঠানো হবে। ০২. প্রায় সকল ওয়েবসাইটে কেনাকাটা করতে পারবেন (যেমন hostgator, namecheap, godaddy, amazon etc)

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Tuesday, April 22, 2014

আপনার ব্লগের টেম্পলেট কি সত্যি Responsive ? না জানলে এখুনি ১ ক্লিকে পরীক্ষা করে নিন ।


বন্ধুরা সবাই ক্যামন আছেন আশাকরি সবাই খুব ভালো ও সুস্থ আছেন । আপনাদের দোয়াই এবং আল্লাহ্‌ এর রহমতে আমিও খুব ভালো ও সুস্থ আছি । যাই হোক আজাকে আমি আপনাদের সাথে খুব ছোট একটি টিপস শেয়ার করবো । আমার আজকের এই টিপস থেকে আপনাদের সেরকম উপকার নাও হতে পারে তবে অনেকের কাজে আসবে বলে আমি মনে করি ।




 আমারা বর্তমান সময়ে যারাই ব্লগ বানাছি তারাই ভালো মানের একটি টেম্পলেট এবং সঙ্গে Responsive অবশ্যই হতে হবে । অনেকের মনে এখুনও প্রশ্ন যাগতে পারে Responsive আবার কি ? Responsive থিম ব্যবহার করলে ভিজিটর যে ভাবেই আপনার ব্লগ ভিজিট করুক যেমন অনেকে পিসি দিয়ে ভিজিট করে তারা সেই মাপে দেখবে , যারা মোবাইল ব্যবহার করে ভিজিট করে তারা সেই মোবাইল মাপে একটি থিম স্টাইলে আপনার ব্লগ দেখতে পাবে এমন কি ট্যাবলেট ব্যবহার করে যারা ভিজিট করে তারা সেই মাপে সেই থিম দেখতে পাবে । আশাকরি ব্যাপার টা বুঝাতে পারলাম ।



কিভাবে পরীক্ষা করবেন আপনার টেম্পলেটটি Responsive কি নাঃ  


১// খুব ছোট একটি স্টেপ শুধু মাত্র এই লিঙ্কে যান http://www.studiopress.com/ তারপর Test your own site এ আপনার ব্লগ এর URL বসান এবং দেখুন ওখানে  Width এবং Device Sizes এর মধ্যে আপনার পছন্দ মতো একটি সিলেক্ট করুন তারপর কীবোর্ড এর এন্টার কী চাপুন । দেখুন আপনার টেম্পলেট যদি Responsive তাহলে নীচের চিত্রের আমার ব্লগ এর মতো করে দেখাবে একটি টেম্পলেট কিন্তু এক একটি মাপে । নীচের চিত্র গুলো দেখুন




♦ ওখানে ৩টি ডিভাইস এর ফটো আছে নীচে থেকে আরও দুটি ফটো দেখে নিন । 




♦ নীচে থেকে শেষ ফটোটি দেখে নিন  । তাহলে বিস্তারিত বুজতে পারবেন আশাকরি




আশাকরি বিষয়টি বুজতে পারলেন আর না বুঝারও কিছু নাই সাধারন একটি বিষয় । তবে এটা শুরু ব্লগার ব্লগের টেম্পলেট এর ক্ষেত্রে না যেকোনো ওয়ার্ডপ্রেস ও পরীক্ষা করতে পারবেন আমি নিজে দেখেছি । যাই হোক তাহলে এখুন থেকে কোন ফ্রী টেম্পেলেট ব্যবহার করলে তার ডেমো এই ভাবে পরীক্ষা করে নিতে পারবেন ।


তাহলে আজকের মতো এই পর্যন্ত পোস্টটি ভালো লাগলে একটি কমেন্ট ও বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না । আর দয়া করে কেউ আমার এই পোস্ট গুলো কপি করে নিজের ব্লগে নিজের নামে চালাবেন না কারন বুজতেই পারছেন আমি কত কষ্ট করে পোস্ট গুলো লিখছি ।



▬ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন▬

▬আল্লাহ্‌ হাফেজ▬

Friday, March 28, 2014

মানলে উপকার আপনারই হবেঃ


১. সকালে সূর্যোদয়ের আগে ঘুম থেকে উঠা উচিত। মুখ ধুয়েই এক থেকে দুই গ্লাস পানি খাওয়া ভাল। এতে সহজে কোন পেটের রোগ হয় না।

২. পানি খাবার পর কিছুক্ষন খোলা জায়গায় হাটা উচিত। সকালের বিশুদ্ধ বাতাস শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী।

৩. খালি পেটে চা বা কফি খাওয়া ঠিক না। খাবার আগে অবশ্যই কিছু খাওয়া প্রয়োজন।

৪. খাবার যতদূর সম্ভব নিয়মিত খাওয়া উচিত। খিদে না পেলে কখনই খাওয়া উচিত নয়, আবার খুব বেশী বা খুব কম খাওয়াও উচিত নয়।

৫. সপ্তাহে বা ১৫ দিনে একদিন উপবাস করলে পাকস্থলির কর্মক্ষমতা ঠিক থাকে। আমাবশ্যা বা পূর্ণিমাতে উপবাস করলে স্বাস্থ্য ভাল থাকে।

৬. খাবার সময় বেশি পানি খাওয়া ঠিক না। খাবার শেষ করার অন্তত ১ ঘন্টা পরে পানি খাওয়া উচিত তবে দিনে যত বেশি পানি পান করা যায় ততই ভাল। বেশি পানি পান করলে কোন ক্ষতি নেই।

৭. তাড়াতাড়ি বা অন্যমনস্ক হয়ে খাবার খাওয়া ঠিক না। খাবার সময় কথা বলা ঠিক না।

৮. খাবার ভালমত চিবিয়ে খাওয়া উচিত। খাবার যত চিবিয়ে খাওয়া যায় তত তাড়াতাড়ি হজম হয়।

৯. দুপুরে খাবার সময় ১২ টা এবং রাতে খাবার সময় ৯ টার আগে হওয়া উচিত। কেননা বেশি রাতে খেলে খাবার ঠিকমত হজম হয় না, তাই রাতে হালকা খাওয়া উচিত। অধিক রাতে দুধ ছাড়া কিছু খাওয়া ঠিক না।

১০. রাতে খাওয়ার অনন্ত আধ ঘন্টা থেকে এক ঘন্টা পরে ঘুমাতে যওয়া উচিত।

১১. অতিরিক্ত পরিশ্রমের পর বিশ্রাম না নিয়ে খাওয়া ঠিক নয়, তেমনি খাবার পর অবশ্যই কিছুক্ষন বিশ্রাম নেওয়া দরকার।

১২.রোদ থেকে এসে বা অতিরিক্ত পরিশ্রমের পর সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা পানি খাওয়া ঠিক না।
__________________________________________________
» আমাদের পোষ্ট যদি আপনাদের সামান্য উপকারে এসে থাকে তাহলে কমেন্টে অন্তত একটা THX জানাইয়েন।
শেয়ার করে বন্ধুদের জানাতে পারেন

যে কোন প্রয়োজনীয় ফাইল, সফটওয়ার, যে কোন প্রয়োজনীয় ফাইল আপলোড করে আয় করুন। না দেখলেই মিস

আসসালামু আলাইকুম, আপনারা সবই কেমন আছেন? আপনাদের সামনে আজ একটি অনলাইনে আয় বিষয়ক টিপস দিব। আশা করি কাজে লাগবেই। আমরা বিভিন্ন ফাইল, সফওয়ার বিভিন্ন ব্লগে শেয়ার করি। কিন্ত সেই কাজটাই যদি নির্দিষ্ট একটি সইটে আপলোড করে সেই লিংক টি শেয়ার করি তাহলে আপনার সেই ফাইল বা সফটওয়ার বিভিন্ন যায়গায় শেয়ার হয়ে গেল। তা থেকে আপনার কিছু আয়ও হল। এমনি একটি সাইট আপনাদের সামনে তুলে ধরব যেখানে আপনার ফাইল, সফটওয়ার বা প্রয়োজনীয় যে কোন ফাইল আপলোড করলে আপনার আয় হবে। সেই সইটের না জিদ্দু। যেখানে আপনাকে প্রথমে সইনআপ করতে হবে।রেজি্ট্রেশন করতে এখানে ক্লিক করুন। তারপর রেজিষ্ট্রেশন ফরম পুরন করে আপনার যে কোন প্রয়োজনীয় ফাইল আপলোড করে আপনার ব্লগে বা ফেসবুকে শেয়ার করে দিন। মনে রাখবেন আপনার আপলোড করা ফইল যত ডাউনলোড হবে তত আপনার আয় হবে। মিনিমাম পেআউট $10 ডলার।যেকোন প্রয়োজনে কমেন্ট করুন।

Thursday, March 27, 2014

শেয়ার করছি এমন একটি পিডিএফ (PDF) কনভার্টার, এর একটা সফটওয়্যার দিয়ে করা যায় অনেক কিছু


শুভেচ্ছা নিবেন প্রিয় পাঠক, আপনাদেরকে যে সফটওয়্যারটি ফ্রিতে ডাউনলোড করার সুযোগ দিবো সেটা হলো PDFZilla। তাহলে চলুন আগে দেখে নেই এই সফটওয়্যারটি দিয়ে কি করা যায়।
•খুব সহজে যেকোন পেইজকে PDF এ কনভার্ট করতে পারবেন
•যেকোন PDF ফাইলকে ওয়ার্ড ফাইল,Text ফাইল,প্লেইন Text এ কনভার্ট করতে পারবেন
•যেকোন PDF ফাইলকে ইমেজ ফাইলে কনভার্ট করতে পারবেন
•এছাড়া PDF to HTML,PDF to HTML files,PDF to SWF,PDF to Shockwave Flash Animation files করতে পারবেন
এই সফটওয়্যারটির দাম প্রায় ৩০ ডলার কিন্তু আপনারা কিছুদিনের জন্য এটি ফ্রিতে ডাউনলোড করতে পারবেন । এজন্য প্রথমে এই লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিন তারপর W134286MN5F1CDA এই কোডটি দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে নিন।ডাউনলোড করার সময় এই টিক চিহ্নটি তুলে দিবেন ( Download with ziddu accelerator and get recommended offers.)। তারপর ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করুন।
ব্যাস এবার আপনি ব্যাবহার করতে পারেন ইচ্ছেমত। আশা করছি সফটওয়ারটি আপনার ভাল লাগবে।

Wednesday, March 26, 2014

ফ্রিল্যান্সিং এ আমরা কেন ব্যর্থ হই?


ফ্রিল্যান্সিং শব্ধটার সাথে এখন আমরা  মোটামুটি সবাই পরিচিত। অনেকে আমরা ফ্রিল্যান্সিং করি, আবার অনেকে নতুন হিসেবে এই পেশায় আসতে চাই।
আমার লেখাটা তাদের জন্য যারা এই পেশায় নতুন আসতে চাচ্ছেন বা কাজ শিখছেন। (আমিও কাজ শিখছি);
আমি আজকের লেখায় বেশি কিছু বলতে চাই না। শুধু এটুকু জানাতে চাই, টাকার জন্য বা ভাল ক্যারিয়ারের জন্য ফ্রিল্যান্সিং  এ আসছেন; বলব গুড ডিচিশন বা অন্য কোন কারনে, ঠিক আছে; তবে একটা অনুরধ করবো ৩ মাস বা ৬ মাস যে কোন একটা বিষয়ে কাজ শিখে, কাড়ি-কাড়ি টাকা ইনকাম করবেন বা অনেক কিছু পেয়ে যাবেন, এমন ভেবে প্লিজ এই পেশায় আসবেন না। এটা এ ধরণের পেশা না।
বাইরের অনেক ভালো ভালো দেশে অনেক অনেক ভালো ভালো ফ্রীলাঞ্চার আছে। তারা এটাকে ফ্রীলাঞ্চিং কে জীবনের প্রধান পেশা হিসেবে নিছেন।
আমরাও এই কাজের সঙ্কটের দেশে ফ্রীলাঞ্চিং কে প্রধান পেশা হিসেবে নিতে পারি। তবে আমরা সহজ চিন্তা করে পেশাটাকে সহজভাবে নেই বলেই, আমরা ভুল করে বসি।
আমরা কখনো একটা কথা ভাবি-নাযে, সেই ১৬-১৭ বছর পড়াশোনা করে আমাদের একটা কাজ ম্যানেজ করতে কতো পরিশ্রম, কতো টাকা-মামা-খালু লাগাতে হয়!!
তাহলে এই পেশায় ভালো ক্যারিয়ার করা সম্ভব হলেও কেন আমরা ৩ মাস বা ৬ মাস একটু কাজ শিখে কেন বিশাল কিছু পাব ভাবি?
আমাদের মিনিমাম দেড় থেকে ২ বছরের পরিকল্পনা করে এই পেশায় আসা উচিত কিনা? আপনারা কি মনে করেন?
তবে এটা সত্য আপনি বেশি বেশি সময় দিয়ে কাজ শিখলে ১ বছরের মাথায় ১০-১৫ হাজার টাকার চিন্তা মাথা থেকে আনতে পারেন। ফ্রীলাঞ্চিং এ ২৫ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা বা তার বেশি ইনকাম করছেন, এমন ফ্রীলাঞ্চার এর সংখ্যা আমাদের দেশেও কম নাই। তাহলে কেন ছোট পরিকল্পনা করে এই পেশায় আসা?
আমি মনে করি এক জনের কি ভালো লাগে, কোনটা করলে আপনি বোরিং ফিল করবেন না,  কোনটা এখনকার বাজারে ভালো চাহিদা আছে, এসব কিছু ভেবে একজনের এই পেশায় আসা উচিত।
এত ভালো একটা ক্ষেত্র আমরা- কেন পেয়েও, ভুল ডিসিশনের জন্য হেলায় হারাবো। বলেন?
আর একটা কথা, যারা পড়াশোনা করেন-তারা পড়াশোনার পাশাপাশি ফ্রীলাঞ্চিং করতে চেষ্টা করবেন; নট পড়াশোনা বাদ দিয়ে। জীবনে চলার জন্য হলেও ভবিষ্যতে সম্মানের জন্য হলেও পড়াশোনা শেষ করা উচিত। অনেকে ভুক্তভুগি বলে বললাম।
:-P শেষকথা, ফ্রীলাঞ্চিং আসলেই অনেক ভালো মাধ্যম, যেখান থেকে আপনি আপনার সকল স্বপ্ন পূরণ করতে পারেন। শুধু নিজের মতো করে পরিকল্পনা করে সবসময় শেখার আগ্রহ নিয়ে দেড়-দুই বছর কাজ করে যান, দেখবেন সাকসেস আপনার পিছু পিছু যাবে। আপনাদের সাকসেস এবং উত্তরের প্রত্তশায় আজ স্বাধীনতা দিবসে এখানে শেষ করলাম। দেখা হবে টেকটিউনসের অন্য টিউনে। সবাইকে ফ্রীলাঞ্চিংএ স্বাগতম।
ফেচবুকে  আমি  

জীবনে শিখুন, ক্যারিয়ার গড়ুন এবং উপভোগ করুন

Thursday, March 20, 2014

গ্রামীন ফোনে নির্ভয় - ফ্রি লাইফ ইন্স্যুরেন্স


গ্রামীণফোন, MICROENSURE ASIA ও প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটিড এর সহযোগিতায় নিয়ে এলো ফ্রি লাইফ ইন্স্যুরেন্স অফার নির্ভয়। গ্রামীণফোন-এর সকল গ্রাহক (ডাটা সিমের গ্রাহক ব্যতীত) নিকটস্থ গ্রামীণফোন সেন্টার ও গ্রামীণফোন-এর নির্দিষ্ট সার্ভিস সেন্টার থেকে নির্ভয় প্রতিনিধির মাধ্যমে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করে প্রতি ক্যালেন্ডার মাসে ২৫০ টাকা বা তার বেশী লোকাল টকটাইম ব্যবহারেই পাবেন এই সুবিধা। গ্রাহকগণ তাদের মাসিক লোকাল টকটাইম ব্যবহারের উপর সর্বোচ্চ ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত ইন্স্যুরেন্স পেতে পারেন।

ইন্স্যুরেন্স কভারেজ মডেল:

বর্তমান ক্যালেন্ডার মাসে লোকাল টকটাইম ব্যবহারের পরিমাণ (ভ্যাট ব্যতিত)ফ্রি লাইফ ইন্স্যুরেন্স কভারেজ (পরবর্তী মাসে)
<২৫০ টাকাইন্স্যুরেন্স চালু থাকবে কিন্তু কোন কভারেজ প্রযোজ্য নয়
২৫০-৩৪৯ টাকা২০,০০০ টাকা
৩৫০-৪৯৯ টাকা৩০,০০০ টাকা
৫০০ টাকা বা তার বেশী৫০,০০০ টাকা

ইন্স্যুরেন্স সুবিধায় অন্তর্ভুক্তির যোগ্যতা ও রেজিষ্ট্রেশন করার উপায়:

১৮ - ৬০ বছর বয়সী গ্রামীণফোন-এর সকল গ্রাহক (ডাটা সিমের গ্রাহক ব্যতীত) এখন মোবাইলেই রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। এছাড়াও নিকটস্থ গ্রামীণফোন সেন্টার ও গ্রামীণফোন-এর নির্দিষ্ট সার্ভিস সেন্টার থেকে নির্ভয় প্রতিনিধির মাধ্যমে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন।
রেজিস্ট্রেশন করতে আপনার মোবাইল থেকে ডায়াল করুন *777# নম্বরে এবং পরবর্তী নির্দেশনা অনুসরণ করুন|

রেজিস্ট্রেশন করার উপায়

  • রেজিস্ট্রেশন করতে আপনার মোবাইল থেকে ডায়াল করুন *৭৭৭# নম্বরে|
  • এছাড়াও রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন আপনার নিকটস্থ গ্রামীণফোন সেন্টার, গ্রামীণফোন সার্ভিস টাচ্ পয়েন্ট অথবা মোবিক্যাশ আউটলেটে | আমাদের নিজস্ব আউটলেট প্রতিনিধি সঠিক নিয়মানুসারে আপনার রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করে দিবেন।

রেজিষ্ট্রেশন জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সমুহ:

  • গ্রাহক বা ব্যবহারকারীর মোবাইল নম্বর
  • গ্রাহক বা ব্যবহারকারীর নাম
  • গ্রাহক বা ব্যবহারকারীর বয়স
  • গ্রাহক বা ব্যবহারকারীর জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর/ পাসপোর্ট/ ড্রাইভিং লাইসেন্স
  • নমিনির নাম
  • গ্রাহকের সাথে নমিনির সম্পর্ক (শুধুমাত্র বাবা/মা/ভাই/বোন/স্বামী/স্ত্রী/ছেলে/মেয়ে/দাদা/ দাদী/ নানা/নানী/ নাতি/নাতনি নমিনি হতে পারবেন)
  • নমিনির বয়স

রেজিষ্ট্রেশনের জন্য ডাটা এন্ট্রি:

  • নিযুক্ত প্রতিনিধি প্রথমে গ্রাহককে নির্ভয় ইন্স্যুরেন্স সুবিধা সর্ম্পকে বুঝিয়ে বলবেন।
  • এবার রেজিষ্ট্রেশনের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সমূহ গ্রাহকের নিকট থেকে জেনে নিবেন এবং রেজিষ্ট্রেশনের তথ্য সমূহ ইলেক্ট্রনিক রেজিষ্ট্রেশন ফর্মে নিবন্ধন করবেন।
  • তথ্য সমূহ নিবন্ধনের পরে, গ্রাহকের নিকট থেকে পুনরায় যাচাই করবেন।
  • এরপর রেজিষ্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য submit করবেন।

এসএমএস এর মাধ্যমে গ্রাহক কর্তৃক রেজিষ্ট্রেশন নিশ্চিত করুন:

  • গ্রাহকগণ তাদের মোবাইলে 9100 থেকে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সর্ম্পকে এসএমএস পাবেন (চার্জ প্রযোজ্য নয়)
  • রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে গ্রাহকগণ তাদের মোবাইল থেকে ‘1’ লিখে 9100-এ এসএমএস করবেন (চার্জ প্রযোজ্য নয়)
  • গ্রাহকগণ যদি রেজিস্ট্রেশন করতে না চান তবে ‘2’ লিখে 9100-এ এসএমএস করবেন (চার্জ প্রযোজ্য নয়)
  • গ্রাহকগণ তাদের মোবাইলে 9100 থেকে রেজিস্ট্রেশন নিশ্চিতকরণ/বাতিল এসএমএস পাবেন (চার্জ প্রযোজ্য নয়)
  • রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করণের সময় গ্রাহকদের নির্ভয় ইন্স্যুরেন্স-এর সুবিধা সম্পর্কে সকল তথ্য জেনে বুঝে সেবাটি নিতে সম্মতি প্রদান করেছেন এবং এই সম্পর্কিত ডাটা প্রক্রিয়া করণে গ্রামীণফোন-কে অনুমতি প্রদান করবেন। সঙ্গে গ্রাহক ব্যবহারকারী বা মালিক সে সম্পর্কিত তথ্যও প্রদান করবেন

ইন্স্যুরেন্স সুবিধা শুরুর তারিখ ও মেয়াদ:

  • প্রতি মাসে ২৫০ টাকা বা তার বেশি লোকাল টকটাইম SMS, Data, VAS, Short Code, রোমিং বোনাস মিনিট ব্যতিত) ব্যবহার করেই এই সুবিধা পাবেন
  • গ্রাহকরা যে মাসে রেজিস্ট্রেশন করবে, সেই মাসের প্রথম দিন থেকে ক্যালেন্ডার মাসের শেষ দিনের লোকাল টকটাইম ব্যবহারের উপর পরবর্তী মাসের প্রথম দিন থেকেই মাসের শেষ দিন পর্যন্ত ইন্স্যুরেন্সের আওতায় থাকবেন। এই নিয়ম পরবর্তী মাসসমূহের জন্য প্রযোজ্য হবে।
  • প্রতিমাসে এসএমএস এর মাধ্যমে গ্রাহকদের তাদের ইন্স্যুরেন্স-এর মেয়াদ জানানো হবে
  • একবার রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করলে রেজিস্ট্রেশন বাতিল না করা পর্যন্ত রেজিস্ট্রেশন মেয়াদ চলবে, তবে ইন্স্যুরেন্স-এর পরিমাণ গ্রাহকের মাসিক লোকাল টকটাইম ব্যবহারের উপর নির্ভরশীল
  • যদি কোনো মাসে লোকাল টকটাইম এর ব্যবহার ২৫০ টাকার কম হয়, তবে পরবর্তী মাসের জন্য কোনো ইন্স্যুরেন্স কাভারেজ প্রযোজ্য হবে না
  • পোস্টপেইড গ্রাহকদের ক্ষেত্রে মাসিক ব্যবহারের পরিমাণ গ্রাহকদের বিল সাইকেলের উপর নির্ভরশীল
  • বান্ডেল অফারের ক্ষেত্রে, বান্ডেলের টকটাইমের পরিমাণ গ্রাহক যে মাসে বান্ডেল ক্রয় করেছেন সে মাসের ব্যবহার হিসেবে গণ্য হবে
  • যদি কোনো গ্রাহকের একাধিক মোবাইল নম্বর ইন্স্যুরেন্স এর জন্য রেজিস্ট্রেশন করা থাকে তবে ঐ গ্রাহকের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত ইন্স্যুরেন্স পরিশোধ করা হবে

রেজিষ্ট্রেশন তথ্য পরিবর্তন ও রেজিষ্ট্রেশন বাতিলকরণ প্রক্রিয়া:

  • রেজিস্ট্রেশন তথ্য পরিবর্তন ও রেজিস্ট্রেশন বাতিল করতে গ্রাহককে ১২০০ নম্বরে ডায়াল করতে হবে (সকাল ৮ টা থেকে রাত ১১ টা পর্যন্ত)
  • ১২০০ নম্বরের প্রতিনিধি গ্রাহকের তথ্য যাচাইকরণের পর রেজিস্ট্রেশন এর তথ্য পরিবর্তন ও রেজিস্ট্রেশন বাতিলের ব্যবস্থা করবেন
  • রেজিস্ট্রেশন বাতিল প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পরবর্তী মাসের শুরুতে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে জানানো হবে
  • তথ্য পরিবর্তন ও রেজিস্ট্রেশন বাতিল করতে কোনো চার্জ প্রযোজ্য নয়
  • শুধু মাত্র ১২০০ হট লাইনের কল চার্জ প্রযোজ্য

দাবি পরিশোধ প্রণালী:

  • ইন্স্যুরেন্সকৃত কোনো গ্রাহক মারা গেলে নমিনি কর্তৃক মৃত্যু দাবি আবেদনপত্র পূরণ করে সকল প্রয়োজনীয় তথ্যাদি গ্রাহকের মৃত্যুর ১২০ দিনের মধ্যে নিকটস্থ গ্রামীণফোন সেন্টারে জমা দিতে হবে
  • ইন্স্যুরেন্স দাবির সাথে নিম্নের কাগজপত্র জমা দিতে হবে:
    • গ্রাহকের মৃত্যু সনদপত্র
    • মৃত গ্রাহকের জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি
    • নমিনির জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি
    • মৃত গ্রাহকের সিম কার্ড, গ্রাহক
    • নমিনির মধ্যকার সম্পর্কের প্রমাণপত্র (উদাহরণ: জন্ম নিবন্ধন সনদ) ও
    • সঠিকভাবে পূরণকৃত দাবি ফরম (দাবি ফরম গ্রামীণফোন সেন্টারে পাওয়া যাবে)
  • কাগজপত্র যাচাই এর পর ৭ কার্য দিবসের মধ্যে দাবী পরিশোধ করা হবে

Saturday, March 15, 2014

কম্পিউটার ডিলিট হয়া সব ফাইল গুলো ফিরিয়ে আনুন এক ক্লিক


আমরা ভুল করে অনেক সময় অনেক দরকারী ফাইল কম্পিউটার থেকে সম্পুর্ন ভাবে ডিলিট করে দিই এবং পরে পাওয়ার জন্য আফসোস করতে হয়। আপনি এখন ডিলিট হওয়া ফাইল পুনরুদ্ধার করতে পারবেন সহজেই। ফাইল পুনরুদ্ধার করার জন্য অনেক সফটওয়্যার আছে কিন্তু বেশিরভাগ সফটওয়্যার কাজ করেনা ।আজকে খুব ভাল একটা কাজের সফটওয়্যার শেয়ার করব যেটা হল Recuva এই সফটওয়্যার যার দ্বারা সহজেই ডিলিট হওয়া ফাইল পুনরুদ্ধার করা যায় ।ভাইরাসের কারনে ডিলিট হওয়া ফাইলও আপনি উদ্ধার করতে পারেন Recuva সফটওয়্যার দিয়ে এই সফটওয়্যার এর সুবিধা হল > ইচ্ছামত MP3.Mp4,Pdf আলাদাভাবে পুনরুদ্ধার করা যায় >ফাইল এর Quality দেখা যায় >Deep Scan এনাবল করে অনেক আগের ফাইল পুনরুদ্ধার করা যায় রিকুভা অত্যন্ত শক্তিশালী একটি রিকভারি সফটওয়্যার। যা খুব সহজে আপনার মুছে ফেলা বা হারিয়ে যাওয়া গান, ভিডিও, ফাইল, অফিস ডকুমেন্ট, ই-মেইল, ছবি ইত্যাদি খুঁজে বের করতে সাহায্য করবে। এটি FAT12, FAT16, FAT32, exFAT, NTFS, NTFS5 ফাইল সিস্টেমকে সাপোর্ট করে। এর ব্যবহার পদ্ধতিও খুব সহজ এবং সাবলীল। যে কারো পক্ষে এটি ব্যবহার করা সম্ভব।

যে ফাইল পুনরুদ্ধার করতে চান সেটার ওপর রাইট বাটন ক্লিক করে Recover Highlited অপশন এ ক্লিক করবেন
Recuva ডাউনলোড লিঙ্ক : ডাউনলোড  ক্লিক করুন অ্যান্ড ৫ সেকেন্ড ওয়াট করুন অ্যান্ড skip add ক্লিক করুন tarpor মিদিয়াফায়ার দিয়া ডাউনলোড শরু হয়ে যাবে

Image

Free Updates to Email
Follow Me:
facebook twitter gplus pinterest rss
https://www.facebook.com/rubel29bd