বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

বিনামূল্যে আসল মাষ্টার কার্ড নিয়ে নিন!!

সুবিধাগুলো ০১. ১০০% আসল মাষ্টার কার্ড আপনার কাছে পাঠানো হবে। ০২. প্রায় সকল ওয়েবসাইটে কেনাকাটা করতে পারবেন (যেমন hostgator, namecheap, godaddy, amazon etc)

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Saturday, January 11, 2014

খাবারে আঁশের ভূমিকা

খাবারে আঁশের ভূমিকা
আঁশ হল খাবারের সেই অংশ যা পরিপাক হয় না এবং খাদ্য গ্রহণের পর এরা অবশোষরূপে জমা হয়ে মল তৈরী করে। আঁশ সাধারণত পুষ্টি রক্ষায় তেমন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে না। কিন্তু সুস্বাস্থ্য রক্ষায় খাদ্যে আঁশের উপস্থিতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আঁশের গুরুত্ব:
১. খাদ্যের আঁশ দেহের অতিরিক্ত চর্বি নিষ্কাশনে সহায়তা করে।
২. খাদ্যের আঁশ মলের পরিমাণ বৃদ্ধি করে এবং কোষ্ঠবদ্ধতাসহ বৃহদান্ত্রের বিভিন্ন রোগ যেমন-পাইলস, কোলাইটিস, এ্যাপেন্ডিসাইটস প্রভূতি রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।
৩. খাদ্যের আঁশ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে, কারণ অাঁশবহুল খাদ্য কম ক্যালরীযুক্ত হওয়ায় রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
৪.
খাদ্যের আঁশ কোলন ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।
৫. সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে যে, খাদ্যের আঁশ ব্রেষ্ট ক্যান্সার প্রতিরোধেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
একজন পূর্ণবয়স্ক সুস্থ মানুষের প্রতিদিন কমপক্ষে ৪০গ্রাম আঁশ গ্রহণ করা উচিত। অতিরিক্ত আঁশ গ্রহণ আবার বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান যেমন- ক্যালসিয়াম, আয়রণ ইত্যাদি শোষনে বাধা দেয়। তাই সুস্বাস্থ্য রক্ষায় প্রতিদিন পরিমিত পরিমাণে আঁশ গ্রহণ করা উচিত।
খাদ্যে আঁশের উৎস: খোসাসহ আস্তফল, শাক-সবজি, সম্পূর্ণ খাদ্যশস্য, ডাল ইত্যাদি খাদ্যে আঁশের ভালো উৎস।

Wednesday, January 8, 2014

যারা যারা এখনও ৮ম শ্রেণীর ফলাফলের মার্কসীট পাচ্ছেন না শুধু মাত্র তাদের জন্য

বন্ধরা সবাই কেমন আছেন? ভালো তো? আমি দেখলাম অনেকেই ৮ম শ্রেণীর রেজাল্ট দেখতে পাচ্ছেন না। রেজাল্ট দেখার জন্য সারভার লিংক দেওয়া হয়েছে।লিঙ্কটি পেতে এখানে ক্লিক করুন

দিবানিদ্রার আশ্চর্য শক্তি

আজও স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস নিয়ে হাজির হলাম। দুপুরের খাবারের পর একটু ঘুমযাকে আমি বলছি ভাতঘুম। এর যে কি শক্তিকি বলবো! বেশ সতেজ হয় শরীর ও মন। একেতো পাওয়ার ন্যাপ বলাই যায়। রাতে ৬ ঘন্টার ঘুম তবুও সামান্য ভাতঘুম হলে বেশ ভালো হয়ে যায় শরীর ও মন। তাই ক্লান্তি দমাতে গেলে এবং কর্মস্থলে ও ঘরে দু'জায়গাতেই উচু ফর্মে থাকতে গেলে চাই ভাতঘুম। অনেকেই এই পাওয়ার ন্যাপকে দৈনিক রুটিনের অংশ করেছেন।

দিবানিদ্রা ও ঘুমের ঘাটতি: রাতে যতটুকু ঘুমাবার কথাধরুন ৭-৮ ঘন্টাএর চেয়ে কম ঘুম হলো তখনই এই ঘাটতি কাটাবার জন্য চাই দিবানিদ্রাবলেনমান ডিয়েগো ক্যালিফোনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ডক্টর সারা সি মেড্নিক। তিনি 'ঞধশব ধহধঢ়/পযধহমব ড়ঁৎ ষরভববইটি লিখে বেশ নাম করেছেন। বলেন মেড্নিক১৫-২০ মিনিটের এই দিবানিদ্রায় পাওয়া যায় অবিশ্বাস্য ফল। শরীরের সব ব্যবস্থা পুন:স্থাপন হলোসজাগ হওয়া গেলো,পারফোরমেন্সও ভালো হলো। তাই এই ঘুম ঘুম ভাব ছাড়াতে ও শক্তি ফিরে পেতে এই ক্ষণকালের নিদ্রাবড় উপকারী। দিবানিদ্রা কত সময় নেয়া হলোকি ধরনের ঘুম হলো-এর উপর নির্ভর করে শক্তি কি পরিমাণ বাড়বে। এই ২০ মিনিটের পাওয়ার ন্যাপ-কখনও একে বলে 'ধাপ-২ ন্যাপ'
কিন্তু এই দিবানিদ্রা ২০ মিনিটের বেশি নিলে কি হবেগবেষকরা বলেনএতে স্মৃতিশক্তি উজ্জীবিত হয়সৃজনশীলতা বাড়ে। আধ ঘন্টা থেকে এক ঘন্টা দিবানিদ্রা নিলেযাকে আমরা বলি'ধীর তরঙ্গ ন্যাপ'-এমন ঘুম সিদ্ধান্ত নেওয়ার কৌশলযেমন অক্ষর ও বাক্য স্মরণ করার মত কাজ করতে উৎসাহিত করে।

দিবানিদ্রা না কফি কোনটি উত্তম:এক কাপ কফির চেয়ে একটু বিড়াল ঘুম কি ভালোমেনড্রেক বলেনযেহেতু কফি পান স্মৃতিশক্তি কিছু দুর্বল করে তাই চাঙ্গা হলেও ভুল করা স্বাভাবিক কাজে কর্মে। একজন খুব ব্যস্ত মার্কেটিং ব্যবস্থাপক বললেনআমার ভাতঘুম যদি না হয় তাহলে বেশ টলমল করে শরীরকাজে মনোযোগ কম আসে। অফিস খোলার দিনগুলোতে প্রতিরাতে একটু করে কম ঘুম হয় রাতেতাই এই দিবানিদ্রা খুব প্রয়োজন। আমার জন্য এই ভাতঘুম ফিরিয়ে আনে আমার শক্তি।

দিবানিদ্রার টিপস: হার্ভার্ড স্কুল অব পাবলিক হেলথ্ এবং গ্রীসে এবেনস্ ইউনিভার্সিটি মেডিকেল স্কুলের গবেষণা থেকে জানা যায়নিয়মিত দিবানিদ্রা হলে মানসিক চাপ কমে ও হূদরোগের ঝুঁকি কমে। পাওয়ার ন্যাপ থেকে শক্তি আহরণ করতে গেলে কি করতে হবে সেসব টিপস্ দিলেন নিদ্রা বিজ্ঞানী ডক্টর সারা সি মেডনিক।

০ নিয়মিত হওয়া। নিয়মিত ন্যাপ সূচী। শ্রেষ্ঠ সময়-মধ্য দুপুর ১টা থেকে ৩টা।

০ সুস্থ সময় ৩০ মিনিট। এলার্মবস্নক সেটকরে দেওয়া যায় ২০-৩০ মিনিট


০ অন্ধকারে ভালো। অন্ধকার ঘরেনয়ত চোখে ধুলো পরে। ঘুম হবে দ্রুতভালো।

০ থাকুন উষ্ণ। একটা চাদর দিন গায়ে। তন্দ্রা গভীর হলে দেহতাপ তো কমবে।



Tuesday, January 7, 2014

ভুল ভেঙে দাও ভুল জেনে নাও : মুরগির না হাঁসের ডিম কোনটি ভালো?

ভুল ভেঙে দাও ভুল জেনে নাও : মুরগির না হাঁসের ডিম কোনটি ভালো?
ডিম আমাদের একটি প্রিয় খাবার। সন্দেহাতীতভাবে ডিম একটি পুষ্টিকর খাবার। হঠাত্ অতিথি আপ্যায়নে আমাদের দেশে ডিমের কদর অনেক আগে থেকেই। এ কথা হলফ করেই বলা যায় যে, ডিম খাওয়ার কথা উঠলে আমাদের দেশের অধিকাংশ লোকজনই মুরগির ডিমকেই বেছে নেবেন। বিশেষ করে হাঁসের ডিমের পাশে মুরগির ডিমকেই বেশি পছন্দ। এর কারণ হলো, প্রচলিত ধারণা হচ্ছে মুরগির ডিমে বেশি পুষ্টি থাকে। এছাড়া হাঁসের ডিমের রয়েছে নানা বদনাম। যেমন অনেকেই মনে করেন, হাঁসের ডিমে হাঁপানি হয় কিংবা হাঁপানি বাড়ে। আবার অনেকের ধারণা হাঁসের ডিম অ্যালার্জির উদ্রেক করে। কাজেই ডিম যদি খেতেই হয় তো মুরগির ডিমই খাওয়া ভালো—এমন ধারণায় আমরা অনেকেই বন্দি। কিন্তু ডিম সম্পর্কে এই ধারণাগুলো কি ঠিক? স্বাদ, পছন্দ কিংবা দামের বিবেচনায় হাঁস এবং মুরগির ডিমকে পার্থক্য করা গেলেও পুষ্টিমানের বিবেচনায় উভয় ডিমের মূল্যই সমান বলা যায়। খাদ্য বিজ্ঞানীদের মতে, হাঁস এবং মুরগি উভয় ডিমেরই পুষ্টিমূল্য সমান। একই ওজনের একটি হাঁসের ডিম ও একটি মুরগির ডিমের পুষ্টিমান প্রায় একই রকম হবে। কাজেই অযথা মুরগির ডিমের দিকে ঝুঁকে পড়ার কোনো কারণ নেই। তবে বাজারের দিকে তাকালে দেখতে পাই উল্টো চিত্র। বেশি দাম দিয়ে লোকজন মুরগির ডিমই বেশি কিনছেন। অন্যদিকে মুরগির ডিমের চেয়ে ওজন সম্ভবত কিছুটা বেশি হওয়ার পরও কম দামে বিক্রি হচ্ছে হাঁসের ডিম। কাজেই যারা কম দামের জন্য হাঁসের ডিম কিনছেন তারা কিন্তু জিতে যাচ্ছেন পুষ্টিমূল্যের বিবেচনায়। তবে পছন্দের কথা আলাদা, কেউ যদি মুরগির ডিম খেতে পছন্দ করেন এবং সে কারণেই বেশি দাম দিয়ে মুরগির ডিম কিনে নেন তাহলে কোনো কথা নেই। কিন্তু মুরগির ডিমে পুষ্টি বেশি মনে করে থাকলে একটি কথা আছে। আর তা হলো, আপনি ভুল করছেন। পুষ্টিমানের বিবেচনায় মুরগির ডিম ও হাঁসের ডিমের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই বললেই চলে। আর হাঁসের ডিমের সঙ্গে হাঁপানির কোনো সম্পর্ক নেই। আর অ্যালার্জি? ও তো সব ডিমেই হতে পারে। তাহলে দোষটা শুধু হাঁসের ডিমের উপর চাপানো কেন? শুধু ডিম কেন যে কোনো খাবারের প্রতিই যে কারও অ্যালার্জি থাকতে পারে, খাবারের অ্যালার্জির বিষয়টি কোনোক্রমেই এভাবে একতরফা হাঁসের ডিমের উপর চাপিয়ে দিয়ে বিচার করা যায় না।

*************************

জিমে না গিয়ে ওজন কমান


মেদবিহীন ছিপছিপে সুন্দর স্বাস্থ্য সবার প্রিয়। আর সবাই চায় নিজের সুগঠিতসুগড়ন ও কার্যক্ষম শরীর। এই প্রত্যাশা পূরণ সহজ কাজ নয়। রসনার সংযম এবং নিয়মিত শরীর চর্চায় ব্রত শক্ত মনের মানুষই স্বাভাবিক ওজন ও সুস্থ শরীর নিয়ে বেঁচে থাকেন। এজন্য অহেতুক জিমে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। এজন্য খুব বেশি প্রচেষ্টা বা জোগাড় যন্ত্রের প্রয়োজন পড়ে না। কতিপয় বদঅভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। প্রথমত: মিষ্টি ও ভাজাভূনা খাবেন না। ভাত খাবেন নামমাত্র। দ্বিতীয়ত: প্রতিদিন জীবনযাপনে যাই ঘটুক নিজে নিজে একটু ব্যায়াম করে নেবেন। সেটা হাটাসাঁতার বা ফ্রি হ্যান্ড যাই আপনার পছন্দ। এ দুটি হলো জিমে না গিয়ে ওজন কমানোর প্রাথমিক ও অন্যতম শর্ত।
মোটা হওয়ার কারণ:
·ওজন বাড়ার অন্যতম কারণ অতিরিক্ত খাওয়া। নিয়ম অনুযায়ী খাবেন
· শরীরে খাবারের প্রয়োজন নেইঅথচ ভালো খাবার দেখলে খেতে ইচ্ছে করে বলে অনেকে সারাদিন খান। এতে শরীরে মেদ জমে
· সারাদিন শারীরিক পরিশ্রমের অভাবে ওজন বাড়ে
· বংশগত কারণে মোটা হওয়ার প্রবণতা থাকে। খাবার যখন কম থাকেজিন শরীরে ফ্যাটের স্টোরেজ বাড়িয়ে দেয়। এরপর খাবার বেশি খেলে এবং শক্তি ক্ষয় কম হলে ওজন বেড়ে যায়
স্বাভাবিক উপায়ে ওজন কমানো:
ওজন কমানোর সবচেয়ে ভালো প্রাকৃতিক উপায় হলো-এমন ডায়েট মেন চলুন যাতে বেশি পরিমাণে কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট এবং ফাইবার আছেমাঝারি পরিমাণে প্রোটিন আছে এবং কম পরিমাণে ফ্যাট আছে। যারা অফিসে যান তারা ব্রেকফাস্টটা খেয়ে দুপুরের খাবার অফিসে যাওয়ার সময় লাঞ্চ হিসেবে নিয়ে যান।
ডায়েট টিপস:
· আলুকুমড়োকাঁচা কলা খাবেন না
· ছাঁকা তেলে ভাজা কিছু খাবেন নাতা সে বেগুন হোক বা পটল ভাজা হোক
· অ্যালকোহলএনার্জি ড্রিংকসহেলথ ড্রিংকসসফট ড্রিংকস খাবেন না
· চিনি একেবারেই খাবেন নাপ্রয়োজনে সুইটনার চলতে পারে
· গরুখাসির মাংস ও চিংড়ি মাছ মোটেই খাবেন না
· আপনার পছন্দ-অপছন্দের খাবারবর্তমান খাদ্যাভ্যাস ও বাজেটের ওপর ভিত্তি করে ডায়েট চার্ট তৈরি করুন
· কোন ধরনের কাজের সঙ্গে আপনি যুক্ত তার ওপর নির্ভর করবে আপনার পারফেক্ট ডায়েট
· আপনার ডায়েটে যাতে ফাইবারভিটামিনমিনারেল এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যথেষ্ট পরিমাণে থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখুন
· প্রতিদিনের ডায়েটে হোলমিল এবং বিভিন্ন ধরনের দানাশস্য রাখুনকমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেটযেমন-হোলহুইট ব্রেডরাইসওটস মিলহোল মিল পাস্তাবার্লিব্রাউন রাইস খান প্রয়োজন মতো
· ওবেসিটি কমিয়ে সুস্থ থাকার জন্য প্রতিদিন যথেষ্ট পরিমাণে ফল ও শাক সবজি খান
অসময়ে খিদে পেলে করণীয়:
pt" lang="BN">অসময়ে খিদে পেলে হেলদি স্ন্যাক্স খান। লাঞ্চ এবং ডিনারের মাঝে ৩/৪ ঘন্টা পর পর হেলদি স্ন্যাক্স খেতে পারেন। খুব খিদে পেলে শুকনো রুটি বা টোস্ট বিস্কুট খান। ফলও খেতে পারেন। লাউ বা অন্য সবজির রস বা সিদ্ধ শাক সবজি খেতে পারেন। বেশি রাতে কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার কম খাবেন।
বাড়িতে ব্যায়াম পদ্ধতি:
· বাড়িতে কিছু ফ্রি হ্যান্ড ব্যায়াম করুন। এতে সময় একেবারেই কম লাগে। অথচ আপনি ফিট থাকতে পারবেন এবং অতিরিক্ত মেদ শরীরে জমা হবে না
· বাড়িতে যতো সময় অবস্থান করবেন সেই সময়ে শুয়ে বা বসে না থেকে হাঁটা চলাও যে ব্যায়াম তা অনেকে ভাবেন না। আপনার বাড়িতে যদি সিড়ি থাকে তাহলে কারণে অকারণে দৈনিক কয়েকবার ওঠানামা করতে পারেন। আরো ভালো হয় যদি হালকা জিনিসপত্র বহন করা যায়। এত আপনার মাসল টোনড হবে
· বিভিন্ন ধরনের স্ট্রেচিং ব্যায়ামযেমন- আর্ম স্ট্রেচিং বা লেগ লিফটিং করতে পারেন। এতে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয় এবং বিভিন্ন অংশের ফ্যাট ঝরে যায়
· হার্ট সুস্থ রাখার জন্য জগিং খুব ভালো ব্যায়াম। বাড়ির যে কোনো জায়গায় আপনি স্পট জগিং করতে পারেন। তবে এ সময় উপযুক্ত জুতো পরবেনযাতে পায়ের ওপর স্ট্রেস না পড়ে
· দুহাত সোজা করে উপরের দিকে রাখুন। পায়ের পাতার উপর ভর দিয়ে যতোটা পারেন লাফান। কোনো বিরতিছাড়া এভাবে এক মিনিট লাফাবেন। এক মিনিট ব্রেক দিয়ে দিয়ে দুই থেকে তিনবার সাইকলটা রিপিট করুন।
· পুশ-আপ্স করতে পারেন। এই ব্যায়াম আবার চেস্ট ও আর্ম মাসলের শক্তি বাড়ায়। মাটির ওপর উল্টো হয়ে শুয়ে পড়ুন। তারপর দুই হাতের সাহায্যে মাটি থেকে ওঠার চেষ্টা করুন। লক্ষ্য রাখবেন যেন আপনার হাটুতে ভাজ না পড়ে। শুরুতে ৫ থেকে ১০ টা পুশ আপ্স দেয়ার চেষ্টা করুন। সকালে এক সেট এবং বিকালে এক সেট পুস-আপ্স করতে পারেন।
· পেটের মাসলের স্ট্রেংথ বাড়ানোর জন্য সিট-আপস জাতীয় ব্যায়াম করতে পারেন। মাটিতে সোজা হয়ে শুয়ে পড়ুন। দুই হাটু ভাজ করুন। ডান হাত বা কাঁধের ওপর এবং বা হাত ডান কাঁধের ওপর রাখুন। এরপর আস্তে আস্তে শরীরের ওপরের অংশ মাটি থেকে তোলার চেষ্টা করুন। মাঝামাঝি অবস্থানে যেতে কয়েক সেকেন্ড থাকুন। পরে ক্রমশ শোয়া অবস্থায় ফিরে যান। শুরুতে ৩ থেকে ৫টা সিট আপ্স যথেষ্ট হবে।
বিশেষ সতর্কতা:
· কোমল পানীয় একেবারেই খাবেন না। কোল্ড ড্রিংস মোটা হওয়ার আশঙ্কা ৬০ ভাগ বাড়িয়ে দেয়
· কখনো স্টার্ভেশন ডায়েট করবেন না। এই পদ্ধতিতে দ্রুত রোগা হওয়া গেলেও শরীর প্রয়োজনীয় খাবারের অভাবে নানা সমস্যা দেখা দেয়
· রাতে পর্যাপ্ত ঘুমানোর চেষ্টা করুন
· বার বার অল্প করে খাবেন। লাঞ্চ বা ডিনারের সময় অবশ্যই কম খাবেন।   ++মাংস এবং
কোলন ক্যান্সার
যারা সপ্তাহে পাঁচ বেলা গরুখাসি    কিংবা ভেড়ার মাংস খানএক গবেষণণায় দেখা গেছেতাদের কোলন ক্যান্সারে আক্রান্ত হবার ঝুঁকি বেশি থাকে। এসব পশুর মাংসকে বলা হয় রেডমিট। রেডমিটকে চিকিত্সা বিজ্ঞানের ভাষায় বলা হয় অন্যতম ক্যান্সারপ্রবণ খাবার বা কারসিনোজেন। তাই বলে মাংস খাওয়া বাদ দিলেই তো চলবেনা। মাংস খাওয়া যাবেতবে পরিমিত। সপ্তাহে এক/দুই বেলাই যথেষ্ট। আর যদি বেশি করে শাক সবজি খান তাহলে মাংসের এই ঝুঁকি অনেকেটাই প্রশমিত হয়।
**************************

Monday, January 6, 2014

চুল পাকা রোধের ১০ টি উপায়


বয়সের সাথে সাথে মানুষের চুল পেকে যায় এটাই স্বাভাবিক। ধরুন আপনার চুল যদি ২০ বছরের মধ্যেই পেকে যায় তখন সেটা বিব্রতকর। আপনার পাশের মানুষগুলাই আপনার দিকে বাকা চোখে তাকাবে। মেলানিন নামক এক উপাদান চুলের রঙ নির্ধারণ করে , এর উৎপন্নের পরিমাণ কমে গেলেই চুল সাদা হওয়া শুরু করে মানে চুল তার পিগমেনটেসন হারায়। আর একবার পাকা শুরু করলে এর পরিমাণ যেন দিন দিন বাড়তেই থাকে। কিন্তু হয়ে গেলে কিছু করার থাকেনা তাই আগে থেকেই এই ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। আসুন জেনে নেই চুল পাকা রোধের ১০ টি উপায়।

১)দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকুনঃ দুশ্চিন্তা অল্প বয়সে চুল পাকার প্রধান কারন। জীবনকে সব সময় হাসি খুশিতে ভরিয়ে রাখুন। টেনশন মুক্ত থাকুন।
২) ধূমপান কে চিরদিনের জন্য না বলুনঃ ধূমপান সাস্থের জন্য ক্ষতিকর এটা প্যাকেটেই লিখা থাকে। বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমানিত ধূমপানের ফলে অল্প বয়সে চুল পরে যায়।
৩) শরীরের আদ্রতা বজায় রাখুনঃ বেশি বেশি পানি পান করুন ক্যাফেইন এবং অ্যালকোহলের পরিমাণ কমিয়ে।মশলাদার আর ভাজাভুজি জাতীয় খাবার-ও এড়িয়ে চলুন, যেহেতু এই খাবার গুলো শরীরকে dehydrate করে শুষ্ক করে তোলে। আদ্রতার অভাবে পুষ্টিকর উপাদান চুলের ফলিকলে পৌঁছাতে পারেনা, ফলস্রুতিতে পাকা চুলের আনাগোনা দেখা যায়।
৪) কপার সমৃদ্ধ খাবার গ্রহন করুনঃ মাঝে মাঝে কপারের অভাবে চুল পেকে যেতে পারে কারন এটা মেলানিন তৈরি করে। খাদ্য তালিকায় পর্যাপ্ত পরিমান মাংস, গরুর কলিজা, মাশ্রুম, বাদাম, ডালিম ইত্যাদি রাখুন।
৫) আয়োডিন যুক্ত খাবার খানঃ আয়োডিন এক প্রকারের মিনারেল যেতা চুলের কালার ঠিক রাখে। কলা, গাজর এবং পালং শাক এর মত আয়োডিন সমৃদ্ধ খাবার তালিকায় রাখুন।
৬) প্রোটিনঃ মেলানিন উৎপন্নের জন্য প্রোটিনের অবদান অনস্বীকার্য। তাই শুধু কার্বোহাইড্রেট নয় প্রোটিনের সাথেও সখ্যতা গড়ে তুলুন। যদি আপনি রুটি খান তবে তার সাথে একটি ডিম খেয়ে কার্বোহাইড্রেড আর প্রোটিনের মধে সমন্বয় ঘটিয়ে নিন।
৭) পর্যাপ্ত ঘুমঃ সঠিক পরিমানে ঘুম শরীরে অশুধের মতো কাজ করে। এতে মন চাঙ্গা থাকে এবং দুশ্চিন্তা গায়েব হয়ে যায়।
৮) বি গ্রুপের ভিটামিনের উপর গুরুত্ব দিনঃ ভিটামিন বি২, বি৬ এবং বি১২ এর অভাব চুলের অকাল-পক্বতার আরেকটি কারণ। বায়োটিন আর ফলিক এসিডের অভাবে চুলে পাকন ধরে। ভিটামিন বি৬, বি১২ লাল রক্ত কনিকা তৈরির জন্য দরকার। আর এই রক্ত কণিকার মাধ্যমেই স্কাল্পে পুষ্টি আর অক্সিজেন পৌঁছায়। কলা, ডিম, মাংস, দুগ্ধজাত খাবার, শাকসবজি, পাস্তা বি গ্রুপের ভিটামিনে ভরপুর।
৯ ইম্প্রুভ circulation:  Circulation এবং blood circulation পাকা চুল রোধের জন্য খুবই জরুরী। যদি ভিটামিন এবং মিনারেল মাথার তালুতে না পৌঁছায় তবে হাজার হাজার টাকা খরচ করে ভিটামিন খাওয়ার কোন উপকারিতা পাওয়া যাবে না। ঠিক মত circulation এর জন্য প্রত্যেকদিন ব্যায়াম করার চেয়ে ভালো কোন উপায় নেই। সেই সঙ্গে বাড়তি মেদ-ও ঝরে যাবে। আঙ্গুল দিয়ে প্রতিদিন মাথার তালুতেও ভালো ভাবে ম্যাসাজ করতে হবে blood circulation এর জন্য। এতে করে চুলের গোড়া শক্তও হবে।
১০ সেলেনিয়াম সমৃদ্ধ খাবার নির্বাচন করুনঃ সেলেনিয়াম এক ধরণের মিনারেল যা মানুষের শরীরের জন্য খুব উপকারী, বিশেষ করে চুলের বৃদ্ধি ও চুলের অকাল-পক্কতা ঠেকানোর জন্য। ফ্রি রেডিক্যাল যা aging process তরান্বিত করে সেলেনিয়াম এই ফ্রি রেডিক্যালের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে আমাদের রক্ষা করে। স্যামন ফিশ, টুনা ফিশ, আখরোট, কিশমিশ সেলেনিয়ামের খুব ভালো উৎস।
মাঝে মাঝে জেনেটিক্যাল কারনে চুল পাকে আর সেক্ষেত্রে তেমন কিছু করার থাকে না। তাই আগে থেকেই চেষ্টা করুন চুলের অকাল পক্কতা রোধে। চুল যদি পেকে যায় তাহলে মেহেদী পাতা ছাড়া উপায় নেই।

Sunday, January 5, 2014

আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগে সিসিটিভি বসান খুব সহজেই।মজার জিনিস


আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আর সব সময় ভাল থাকুন এটাই কামনা করছি। এই যুগে যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তাদের ব্যক্তিগত বা বানিজ্যিক ওয়েবসাইট নাই তার সংখ্যা খুব কমই আছে। আর সবাই চাই ওয়েবসাইটটি সুন্দর করে রাখতে। আর যারা ওয়েবসাইটিতে সুন্দর করে রাখতে চান তাদের জন্য মজার একটি জিনিস নিয়ে এলাম। এটি হল সিসিটিভি- যা আপনার সাইটের ওপরে সার্বক্ষনিক নড়াচড়া করতে থাকবে। নিচে কোড দেওয়া আছে । আর এই কোড গুলো কপি করে আপনার সাইটে বসিয়ে দিন আর দেখুন মজা।
<script language="JavaScript" src="http://bocahgabus.googlecode.com/files/kamera%20cctv.txt" type="text/javascript"> </script> <script language="JavaScript" type="text/javascript"> cot("https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjaKua_DTXK0wdAbs9YlXX3K9mFwUTf2trg8Vg5DEu-MjdTwbDQx9WSHv-lptLhJuZk5zHAQCFjFFaN1kcjfq4cDe_MyDxmZobrYf3YVWfdqFephtaG4jqhheeBpyfMBcjOJbehl_E6c7Q/s1600/cctv.gif")</script>

Image

Free Updates to Email
Follow Me:
facebook twitter gplus pinterest rss
https://www.facebook.com/rubel29bd