বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

বিনামূল্যে আসল মাষ্টার কার্ড নিয়ে নিন!!

সুবিধাগুলো ০১. ১০০% আসল মাষ্টার কার্ড আপনার কাছে পাঠানো হবে। ০২. প্রায় সকল ওয়েবসাইটে কেনাকাটা করতে পারবেন (যেমন hostgator, namecheap, godaddy, amazon etc)

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Friday, February 28, 2014

বিনামূল্যে আসল মাষ্টার কার্ড নিয়ে নিন!!


বিনামূল্যে আসল মাষ্টার কার্ড নিয়ে নিন!!


Read This Tutorial in English Also

সুবিধাগুলো

০১. ১০০% আসল মাষ্টার কার্ড আপনার কাছে পাঠানো হবে।
০২. প্রায় সকল ওয়েবসাইটে কেনাকাটা করতে পারবেন (যেমন hostgator, namecheap, godaddy, amazon etc).
০৩. পেপাল, ফেসবুক, ইবে, অ্যাডওয়ার্ড ইত্যাদি অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করতে পারবেন।
০৪. পেপালে টাকা গ্রহণ করতে পারবেন।
০৫. আমেরিকাতে একটা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট পেতে পারেন, বিনামূল্যে।
০৬. প্রায় সব প্রতিষ্ঠান থেকে EFT গ্রহণ করতে পারবেন।
০৭. বিশ্বের সকল দেশের এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবেন (বাংলাদেশ থেকেও).
০৮. কার্ডে আপনার নাম লিখা থাকবে, মানে নিজের নামে কার্ড পাবেন।
০৯. প্রথম বার যদি কার্ডে ১০০ ডলার তুলেন, ২৫ ডলার বোনাস পাবেন।

মাষ্টার কার্ড কিভাবে পাবো?


আপনাকে নিচের ৪টি ধাপ অনুসরণ করতে হবেঃ
০১. কার্ডের জন্য আবেদন করুন।
০২. আপনার পরিচয়ের প্রমান দিন।
০৩. কার্ড Active করুন।
০৪. ডলার যোগ করুন। 

ধাপ-১ : কার্ডের জন্য আবেদন করুন


প্রথমে এই ওয়েবসাইটে যাবেন >> Click Here. তারপর Sign Up ক্লিক করুন।


Personal Details - এ সঠিক তথ্য দিন। জাতীয় পরিচয় পত্রে যেভাবে আছে সেভাবে দিবেন ।

আপনার নাম যদি Md. Ahmed Sharif হয় তাহলে লিখুন Md Ahmed Sharif (ডট বাদ দিয়ে)

ধরুন আপনার নাম Md. Ahmed Sharif তাহলে First Name = Md Ahmed :: Last Name = Sharif

আপনার পোস্টাল কোড ভুলে গেছেন? কাউকে ফোন দিন অথবা পোস্ট অফিসে যান অথবা এখানে দেখুন >> Click Here

আপনার যদি জাতীয় পরিচয় পত্র না থাকে তবে কার্ডটি মা/বাবা/ভাই/বোন কারো নামে করতে পারেন। 


Step ii তে ক্লিক করুন এবং তথ্য পূরণ করুন


Step iii তে ক্লিক করুন এবং তথ্য দিন। Finish ক্লিক করুন। সব কিছু ঠিক থাকলে প্রথম ধাপ শেষ হলো।


যেকোনো সময় www.Payoneer.com -এ লগিন করে আপনার application status দেখতে পাবেন।


application status দেখতে নিচের ছবিটি দেখুন।


ধাপ-২ : আপনার পরিচয়ের প্রমান দিন


কয়েক ঘণ্টার মধ্যে আপনি পরিচয় নিশ্চিতের জন্য ইমেইল পাবেন (২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত লাগতে পারে)। স্পাম ফোল্ডার দেখতেও ভুলবেন না।
আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের ২টি ছবি তুলুন, সামনের দিকের একটা, পিছনের দিকের একটা।
আপনার ইমেইল চেক করুন এবং Upload Link ক্লিক করে ছবি গোলো upload করুন।


আপলোডের আগে ছবির সহজ নাম দিন যেমন ahmed1.jpg ahmed2.jpg (ছবির নামে কোনো স্পেস দিবেন না)
প্রথমে সামনের দিকের ছবিটা আপলোড করুন। দুটি ছবি একবারে আপলোড করবেন না।

আপনার ইমেইল আবার দেখুন, Upload Link টি আবার ক্লিক করুন, এবার ID কার্ডের পিছনের দিকের ছবিটা আপলোড করুন। 

ধাপ-৩ : কার্ড Active করুন


৭ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে আপনার কার্ডটি চিঠি দিয়ে পাঠানো হবে। Check regularly card status by login at payoneer.com -এ লগিন করে দেখুন কার্ড পাঠানো হয়েছে কিনা।
পাঠানোর পর ২ থেকে ৬ সপ্তাহ লাগে কার্ড হাতে পেতে। নিয়মিত পোস্ট অফিসে যোগাযোগ রাখবেন। মাষ্টার কার্ডের ব্যাপারে বলবেন না, শুধু বলবেন আপনার একটা চিঠি আসবে, বিদেশ থেকে।
কার্ড হাতে পেলে এটি ওয়েবসাইট থেকে activate করতে হবে এবং পিন কোড দিতে হবে। 


পিন কোড দিন যা এটিএম বুথ থেকে টাকা তোলার সময় কাজে লাগবে। 

ধাপ-৪ : ডলার যোগ করুন


আপনি অনেকভাবে কার্ডে ডলার তুলতে পারবেন

পেপাল থেকে (USA virtual address and payoneer virtual bank, it is free)
Freelancing ওয়েবসাইট থেকে যেমন oDesk, Freelancer, Elance, Guru ইত্যাদি
From Payoneer Partners - textlink, infolinks, clicksor, awsurvey, dreamtimes...
USA and European company থেকে.
অন্য মাষ্টার কার্ড দিয়ে

আপনি যদি প্রথম বার ১০০ ডলার তুলেন, ২৫ ডলার বোনাস পাবেন । এই টাকা আপনি এটিএম বুথ থেকে তুলে নিতেও পারবেন।
এই সুযোগ হাত ছাড়া করবেন না।

paypal mastercard skrill facebook skype টাকা দরকার?
বিস্তারিত >> Receive or Send USD from anywhere

আমি domain, hosting কেনায় সহায়তা করি।

** তবে আমার হাতে পর্যাপ্ত ডলার থাকলে।

তাহলে শুরু করে দিন - এখানে ক্লিক করুন 

অবশেষে ধাঁধার সমাপ্তি - বিজ্ঞান প্রমাণ করলো ডিম নয় মুরগী আগে !!

egg
ডিম আগে না মুরগী আগে? এই প্রশ্নের জবাব দিতে দিনরাত চুল ছিঁড়েছে বিজ্ঞেরা। তারপরেও মেলেনি উত্তর। কেউ কেউ তো মাথা চুলকাতে চুলকাতে শেষপর্যন্ত প্রশ্নটাই উড়িয়ে দিয়েছে। অবশেষে প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তাদের মতে মুরগীই আগে, ডিম পড়ে।
বিজ্ঞান বলছে একমাত্র মুরগির শরীরের ভিতরে থাকলেই ডিমের অস্তিত্ব থাকতে পারে। ওভোক্লেডিডিন-17 নামক একটি প্রোটিন ডিমের খোসা তৈরি হতে সাহায্য করে। কুসুমের বৃদ্ধি ও নতুন মুরগির জন্ম হতে এই খোসা ও ফ্লুইড খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী শেফিল্ড ও ওয়ারউইক ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা ডিমের গঠন প্রক্রিয়ার ওপর সুপার কম্পিউটার জুম করেন। পরীক্ষা প্রমাণ করেছে ডিমের গঠনের জন্য ওসি-17 প্রোটিনের প্রয়োজন আবশ্যক।
এই প্রোটিনের ক্যালসিয়াম কার্বোনেটকে ক্যালসাইট ক্রিস্টালে পরিণত করে যা ডিমের শক্ত খোসার গঠন তৈরি করে। অনেক প্রাণীর শরীরের হাড়ের মধ্যেও ক্যালসাইট ক্রিস্টাল পাওয়া যায়। কিন্তু মুরগির শরীর যে কোনও প্রাণীর থেকে এই ক্রিস্টাল বেশি তাড়াতাড়ি তৈরি করে। প্রতি ২৪ ঘণ্টায় ৬ গ্রাম করে ক্যালসাইট ক্রিস্টাল তৈরি হয় মুরগির শরীরে। শেফিল্ড ইউনিভার্সিটির ইঞ্জিয়ারিং মেটিরিয়াল বিভাগের ড. কলিন ফ্রিম্যান জানিয়েছেন, অনেকদিন ধরেই মনে করা হত ডিম মুরগির আগে এসেছে। কিন্তু এখন বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণিত যে মুরগি ডিমের আগে এসেছে।

Tuesday, February 25, 2014

রোবট হবে মানুষের চেয়ে বুদ্ধিমান?


..কম্পিউটারচালিত রোবট ২০২৯ সালের মধ্যেই সব কাজে আমাদের চেয়ে করিতকর্মা হয়ে উঠবে। তারা মানুষের সঙ্গে ঠাট্টা-তামাশা ও কৌতুক করতে পারবে এবং অভিজ্ঞতা থেকে ভবিষ্যৎ করণীয় সম্পর্কে শিখে নিতে পারবে।
প্রযুক্তিবিষয়ক বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠান গুগলের প্রকৌশল বিভাগের পরিচালক রে কারজওয়েইল বলেন, এমন দিন খুব বেশি দূরে নয়, যখন রোবটেরা নানাবিধ দক্ষতায় সবচেয়ে বুদ্ধিমান মানুষটিকেও ছাড়িয়ে যাবে। 
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির বিশেষজ্ঞ ৬৬ বছর বয়সী কারজওয়েইল ইতিমধ্যে প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ নিয়ে বেশ কয়েকবার নির্ভুল অনুমান করে সুনাম কুড়িয়েছেন। দাবা খেলায় কম্পিউটার ১৯৯৮ সালের মধ্যে চ্যাম্পিয়ন হবে বলে তিনি ১৯৯০ সালে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। আইবিএমের ডিপ ব্লু নামের কম্পিউটারটি ১৯৯৭ সালে গ্যারি ক্যাসপারভকে দাবায় হারিয়ে কারজওয়েইলের সেই ভবিষ্যদ্বাণীকে সার্থক করে। আর ইন্টারনেটের ব্যবহার সীমিত আকারে শুরুর পর কারজওয়েইল বলেছিলেন, একদিন এই প্রযুক্তি সারা বিশ্বকে এক সুতোয় গেঁথে ফেলবে শিগগিরই। 
সেই কারজওয়েইল এক সাক্ষাৎকারে সম্প্রতি বলেন, ১৫ বছরের মধ্যেই রোবটেরা মানুষকে ছাড়িয়ে যাবে। সম্প্রতি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যাপক বিকাশের ফলে তিনি এ ধরনের ভবিষ্যদ্বাণী করেন। জোয়াকিন ফিনিক্স অভিনীত হলিউড চলচ্চিত্র হার ইতিমধ্যে এআইয়ের সর্বাধুনিক প্রয়োগ দেখিয়েছে। আর এসব বিষয়ে আজকাল বিশেষজ্ঞ মতামতের প্রতি জনসাধারণও যথেষ্ট আস্থা দেখাচ্ছে। 
অ্যাপল কম্পিউটারে ব্যবহার করা হয় কণ্ঠস্বর শনাক্তকারী প্রযুক্তি সিরি। এর মাধ্যমে কম্পিউটারের সঙ্গে রীতিমতো কথা বলা যায়। আর গুগল ইতিমধ্যে তৈরি করেছে স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালিত মোটরগাড়ি। তাই কারজওয়েইল মনে করেন, তাঁর এবারের ভবিষ্যদ্বাণীটি মোটেও আকাশকুসুম ব্যাপার নয়। দ্য ইনডিপেনডেন্ট।

Friday, February 21, 2014

গ্রামীনফোন ফ্রি নেট [ পিসি] [আপডেট ২০/০২/১৪ ইং]


আসসালামু আলাইকুম । আশা করি ভাল আছেন । আমি শারীরিক ও মানসিক ভাবে ভাল নেই  , আমার জন্য দোয়া করবেন ।।
পিসিতে গ্রামীনফোন ফ্রি নেট ব্যবহার করার জন্য আমি  সব শেষ  Simple Server বিষয়ে টিউন করেছিলাম , যা এখনও কাজ করে । কিন্তু Simple Server বর্তমানে বেশ ঝামেলা করে , তাই আজ এই ছোট টিউন টি  করলাম । আশা করি ভাল লাগবে ...।
১। APN- gpwap  দ্বারা মডেম কানেক্ট করুন ।
২। এখান থেকে জিপ ফাইলটি ডাউনলোড করে extract করুন ।
৩। লাল আইকন বিশিষ্ট XT181PP ফাইল ওপেন করুন ।
৪। Listen এ ক্লিক করুন ।
৫। Browser এবং IDM এ proxy- 127.0.0.1  , port- 8080 সেট করুন ।।
এবার গ্রামীনফোনে আনলিমিটেড ফ্রি নেট ব্যবহার করুন ।

Wednesday, February 19, 2014

শিশুর কোন বয়সে কেমন পোশাক

শিশুর কোন বয়সে কেমন পোশাক
মা হওয়া কি চাট্টিখানি কথা। বাচ্চার নাওয়া-খাওয়া, ঘুম, চিকিৎসা, পোশাক-আশাক সব দিকেই যে মাকে নজর দিতে হয়। দশ হাতে দশ দিক সামলানোর মতো ব্যাপার। তবে নতুন মা-বাবা তাঁদের সন্তানের জন্য অনেকের কাছ থেকে বেশ কিছু পোশাক উপহার হিসেবে পেয়ে যান। এর কোনো কোনোটি মনোহর হলেও বদলিয়ে নিতে হয়। একেক বয়সের শিশুর পোশাক একেক ধরনের। ফলে মাকে বাচ্চার বয়সের উপযোগী কাপড়চোপড় সংগ্রহের দিকে মনোযোগী হতে দেখা যায়। আবার গরম, শীত, বর্ষা ঋতুভেদেও সন্তানের জন্য নির্দিষ্ট রকমের পোশাক পরানোর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
ডায়াপারের ব্যবহার অধুনা সমাজে এর ব্যবহার বেড়েছে। শিশুর বয়স আড়াই বছর পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত ডায়াপার পরানোর প্রচলন রয়েছে। ডিসপোজেবল ও কটন দুই ধরনের ডায়াপার শিশুকে পরানো যেতে পারে। আধুনিক মা-বাবা এ রকম পোশাকে নানা রকম সুবিধা দেখতে পান। বিশেষত, বাচ্চাকে নিয়ে কোথাও বেরোনোর সময়। ডায়াপারসম্পর্কিত কিছু তথ্য: বেশি দামি ব্র্যান্ডের দরকার নেই। খেয়াল রাখতে হবে ভেতরের প্লাস্টিক আবরণ যেন শিশুর ত্বক স্পর্শ না করে। অনর্থক বা বেশি ডায়াপার ব্যবহারে শিশুর মলমূত্র একসঙ্গে মিলে ডায়াপার র‌্যাশ তৈরি হয়।
পরিবেশবাদীরা ইদানীং ডায়াপার ব্যবহারের ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে সোচ্চার হচ্ছেন। অনেক ডায়াপার আছে, যেসব প্রাকৃতিকভাবে ধ্বংস হয় না। এতে জন্মানো ভাইরাসজীবাণু যত্রতত্র ফেলে দেওয়া হলে বা উন্মুক্তভাবে ছড়িয়ে দেওয়া হলে পানি ও বায়ুদূষণ ঘটায়, যা মারাত্মক, জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি।
ইনফ্যান্ট বয়সের পোশাক পরিচ্ছদ
এ বয়সে দ্রুত বাড়তে থাকে শিশু। তাই বেশি দামি পোশাক কিনে রাখা আর্থিক অপচয়। এ বয়সের শিশুর পোশাক নির্বাচনে কিছু বিষয়ে লক্ষ রাখতে হবে:
শীতে বা বর্ষায় শিশুকে উষ্ণ রাখতে হলে হাত বা পায়ের মোজা পরানো যায়। তবে সেই সঙ্গে মাথায় হ্যাট বা শীতটুপি পরানোর কথা মনে রাখতে হবে। কেননা অল্প বয়সী শিশুর মাথা শিশুদেহের সারফেস এরিয়া হিসেবে এক বড় অংশ। সুতরাং তা আবৃত রাখতে হয়। শিশুর জন্য সুতির কাপড় পরিধান করানোই উত্তম। বেশি ক্ষারযুক্ত সাবান ব্যবহার করে কাপড়চোপড় যেন না ধোয়া হয়। তাতে শিশুর সংবেদনশীল ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে।

শিশুকে বেশি বেশি কাপড়চোপড়ে বলা যায় একগাদা পোশাক-আশাক পরিয়ে অনেক মা-বাবা ঠান্ডা না লাগানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। এটি অনুচিত। এতে করে শিশু অতিরিক্ত গরম আবহাওয়ায় ঘেমে একাকার হয়ে যায়। ডিহাইড্রেশন ফিভারে পতিত হয়। এ বিষয়ে একটি ‘রুল অব থাম্ব’ আছে। তা হলো, আপনি শরীরে যে কয়েক প্রস্থের পোশাক পরে বের হচ্ছেন, যেমন মার্কেটে যাচ্ছেন, বাচ্চাকেও সে কয়েক প্রস্থের পোশাক পরিয়ে বেড়াতে নিয়ে যান।

**************************
প্রণব কুমার চৌধুরী
শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ, সহকারী অধ্যাপক
শিশুস্বাস্থ্য বিভাগ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।
দৈনিক প্রথম আলো, ১৭ র্মাচ ২০১০।

ভিটামিন ডি-এর গুণ

ভিটামিন ডি-এর গুণ
ভিটামিন ডি হাড়ের জন্য ভালো। শুধু ভালো না 
39;">, বলতে হবে অত্যাবশ্যকীয়। সুস্থ দাঁতের জন্যও দরকার ভিটামিন ডি। এটুকু আমরা সবাই জানি। তবে আমেরিকার একডেমী অফ ফ্যামিলি ফিজিশিয়ান্স সম্প্রতি জানিয়েছে নতুন এক তথ্য। ভিটামিন ডি শুধু হাড় ও দাঁতের গঠনেই কাজে লাগেনা এটি ডায়াবেটিস হূদরোগ এবং ক্যান্সার প্রতিরোধেও সাহায্য করে। সুতরাং নিজের খাদ্য তালিকাটি আবার পরখ করে দেখুন পর্যাপ্ত ভিটামিন পাচ্ছেন তো?

**************************
ডাঃ গুলজার হোসেন উজ্জল
দৈনিক ইত্তেফাক, ০৫ মার্চ ২০১১

কিডনি রোগ:প্রতিরোধ সম্ভব

কিডনি রোগ:প্রতিরোধ সম্ভব
দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ কি:কিডনি যখন নিজস্ব কোন রোগে আক্রান্ত হয় অথবা অন্য কোন রোগে কিডনি আক্রান্ত হয়যার ফলে কিডনির কার্যকারিতা ৩ মাস বা ততোধিক সময় পর্যন্ত লোপ পেয়ে থাকে তখন তাকে দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ বলা হয়। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে যদি কিডনি রোগ ছাড়াও কিডনির কার্যকারিতা লোপ পায় তাহলেও তাকে দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ বলা যেতে পারে। যেমন-ক্রনিক নেফ্রাইটিস কিডনির ফিল্টারকে আক্রমণ করে ক্রমান্বয়ে কিডনির কার্যকারিতা কমিয়ে ফেলতে পারে। ফলে দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ হতে পারে। ঠিক তেমনি ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপ কিডনি রোগ না হওয়া সত্ত্বেও কিডনির ফিল্টার/ছাঁকনি ধ্বংস করতে পারে। আবার কারও যদি জন্মগতভাবে কিডনির কার্যকারিতা কম থাকে অথবা কিডনির আকার ছোট বা বেশী বড় থাকে তাহলেও দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ হতে পারে।

কিডনির ছাকনী: মানুষ জন্মগ্রহণ করার ৬ সপ্তাহের মধ্যেই কিডনির ছাকনি বা ফিল্টার মেমব্রেন পুরোপুরি তৈরী হয়ে যায়। অর্থাৎ কিডনি পুরোদমে কাজ শুরু করতে পারে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির প্রতিটি কিডনিতে প্রায় ১০-১২ লক্ষ ছাকনি রয়েছে এবং প্রতি ২৪ ঘন্টায় ১৭০ লিটার রক্ত পরিশোধন করে। এই পরিশোধিত রক্তের মধ্যে ১-৩ লিটার শরীরের বর্জ্য পদার্থ প্রস্রাবের মাধ্যমে বের করে দেয়া হয়। সুতরাং কোন কারণবশতঃ যদি এ ধরনের ফিল্টার বাঁধাপ্রাপ্ত হয় তখন দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ হতে পারে।

কিডনির কার্যকারিতা যাচাই করার জন্য রক্তে ক্রিয়েটিনিন নামক জৈব পদার্থ পরিমাপ করা হয় যার মাধ্যমে কিডনি কতটুকু কাজ করছে তা বোঝা যায়। দুঃখজনক বিষয় হলো- এই জৈব পদার্থটি ৫০ শতাংশ কিডনির কার্যকারিতা নষ্ট হওয়ার পরেই শরীরে বাড়তে পারে। একজন সুস্থ পুরুষ লোকের শরীরে ক্রিয়েটিনিন ১.৪ মিলিগ্রাম এবং মহিলা ১.৩ মিলিগ্রাম হিসেবে স্বাভাবিক ধরা হয়। যদি এই ক্রিটিনিন পুরুষের ক্ষেত্রে ১.
৪ মিলিগ্রাম এর উপরে ৩ মাস বা ততধিক কাল স্থায়ী থাকে তখন তাকে দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগী হিসাবে সনাক্ত করা হয়।

দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগের জটিলতা:দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগের সবচেয়ে অসুবিধা হলো বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এ ধরনের রোগীদের কোন উপসর্গ হয় না। ফলে বছরের পর বছর এরা চিকিৎসকের শরনাপন্ন হয় না। যখন তাদের উপসর্গ দেখা দেয় তখন তাদের কিডনির কার্যকারিতা ৭৫ শতাংশ লোপ পায়। কিডনি কার্যকারিতা ৭৫ শতাংশ লোপ পাওয়ার পরে ওষুধের মাধ্যমে চিকিৎসা করে পরিপূর্ণ সুস্থ অবস্থায় ফিরিয়ে আনা বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই সম্ভব হয় না। ফলে কিডনি যখন ক্রমান্বয়ে সম্পূর্ণ অকেজো হয়ে পড়ে তখন তারা মৃতু্যর কোলে ঢলে পড়ে। কিন্তু প্রাথমিক পর্যায়ে যদি দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ নিরূপন করা যেত তাহলে চিকিৎসার মাধ্যমে এই রোগগুলোকে আংশিক বা পরিপূর্ণ নিরাময় করা সম্ভব হতো। সুতরাং কোন রোগী দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগে ভুগছে কিনাএজন্য জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি অত্যন্ত জরুরী।

দরকার নিয়মিত পরীক্ষা-নিরিক্ষা:শুধুমাত্র সচেতনতার মাধ্যমেই একজন রোগীর কিডনি রোগ আছে কিনা তা জানা সম্ভব। যেমন: যে কোন প্রাপ্তবয়স্ক লোকের উপসর্গ থাকুক বা না থাকুক তার রক্তচাপ নিয়মিত পরিমাপ করাপ্রস্রাবে অ্যালবুমিন নির্গত হচ্ছে কিনা তা জানা এবং ডায়াবেটিস আছে কিনা তা নিরূপন করা প্রয়োজন। যদি কারো ডায়াবেটিস ধরা পড়ে অথবা ডায়াবেটিসে ভুগে থাকেন তাকে অন্ততঃ বছরে ১ বার প্রস্রাবে অ্যালবুমিন এবং মাইক্রো অ্যালবুমিন যাচ্ছে কিনা এবং রক্তে ক্রিয়েটিনিন স্বাভাবিক কিনা তা পরীক্ষা করা প্রয়োজন। উচ্চ রক্তচাপের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য।

কিডনি রোগের ভয়াবহতা:বেশীর ভাগ দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগের কোন উপসর্গ হয় না। তাই তারা ডাক্তারের শরণাপন্ন হয় না। সুতরাং দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগের উপসর্গগুলো সমন্ধে সকলের ধারণা থাকা প্রয়োজন। যদিও দীর্ঘস্থায়ী কিডনি অকেজো রোগে বমি বমি ভাবক্ষুধা-মন্দারক্ত সল্পতাশরীরে পানি জমাশ্বাস কষ্ট এবং প্রস্রাবের পরিমাণের তারতম্যচর্মরোগ ছাড়াই শরীর চুলকানো এবং ক্রমান্বয়ে দৈনন্দিন কার্যকারিতা লোপ পাওয়া ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিতে পারে। আমাদের দেশে শতকরা ৮০ ভাগ কিডনি রোগী এই উপসর্গগুলো নিয়েই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয় এবং রক্ত পরীক্ষায় দেখা যায় যেকিডনির ৮০ ভাগ কার্যকারিতাই তখন নষ্ট হয়ে গেছে। দীর্ঘস্থায়ী কিডনি অকেজো হওয়ার ফলে উপরিউক্ত উপসর্গ ছাড়াও শরীরে অনেক জটিলতা দেখা দেয়। যার মধ্যে প্রধান হলো হূৎপিন্ডের রোগ।

দেশে ১ কোটি ৮০ লাখ কিডনি রোগী: বাংলাদেশে কিডনি ফাউন্ডেশন এবং বিএসএমএমইউ-র উদ্যোগে সাভারের চাকুলিয়া গ্রামে বিগত ৩ বছর ধরে কতজনের দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ রয়েছে তার উপর গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে। প্রায় ৩ হাজার প্রাপ্ত বয়স্ক লোকের উপর এক সমীক্ষায় দেখা গেছে যেপ্রায় শতকরা ১৮ ভাগ মানুষ দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগে আক্রান্ত। এদের মধ্যে শতকরা ১৩ ভাগ রোগীর রক্তে ক্রিয়েটিনিন স্বাভাবিকের চেয়ে উপরে অথর্াৎ তাদের কিডনির কার্যকারিতা ক্রমান্বেয়ে হ্রাস পাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রে ২০০৩ সালে ১৫,৬২৫ জন প্রাপ্তবয়স্ক লোকের উপর সমীক্ষায় দেখা যায় যেএদের ১১ ভাগ দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগে আক্রান্ত। অস্ট্রেলিয়ায় এই সংখ্যা ১৬% এবং আইসল্যান্ড ১০%। এই সমীক্ষা থেকে এটা প্রতিয়মান হয় যেবর্তমানে প্রায় ১ কোটি ৮০ লাখ লোক দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগে ভুগছে।

প্রতিবছর মারা যায় ৪০ হাজার:বিভিন্ন হাসপাতালের পরিসংখ্যান থেকে এটা ধারণা করা হয়-বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় ৪০ হাজার রোগীর কিডনি সম্পূর্ণভাবে অকেজো হয়ে মারা যায়। এই উধর্্বহারে কিডনি অকেজো হওয়ার কারণ হিসাবে নেফ্রাট্রিসডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপকেই দায়ী করা হয়ে থাকে। নেফ্রাইটিস রোগের প্রধান কারণ হিসাবে বিবেচিত হওয়ার জন্য ব্যাকটেরিয়া জনিত ইনফেকশনভাইরাল হেপাটাইটিসযহ্মাম্যালেরিয়াকালা-জ্বর এবং ওষুধের পাশর্্বপ্রতিক্রিয়াকে দায়ী করা হয়। খাবারে রাসায়নিক পদার্থ মিশানো এবং ভেজালক্রনিক ইন্টারস্টেশিয়াল নেফ্রাইটিস এর কারণ হিসাবে দায়ী করা যেতে পারে। এমনকি পানিতে অধিক পরিমানে আর্সেনিক কিডনি রোগের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিতে পারে। মার্কারিলেডগোল্ড এবং অন্যান্য ধাতব পদার্থ কিডনি রোগের কারণ হতে পারে। হেপাটাইটিস 'বিএবং 'সিভাইরাস এইচআইভি ভাইরাস দক্ষিণ আফ্রিকাতে দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগের একটি বড় কারণ। ঠিক তেমনি ম্যালেরিয়া আফ্রিকা মহাদেশে কিডনি রোগের কারণ হিসাবে বিবেচিত।

কিডনি অকেজো রোগীর চিকিৎসা:কিডনি সম্পূর্ণ অকেজো হয়ে গেলে শুধু ওষুধের মাধ্যমে রোগীকে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব হয় না। রোগীকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য প্রয়োজন হয় নিয়মিত ডায়ালাইসিস অথবা কিডনি সংযোজন। বর্তমান বিশ্বে নিয়মিত ডায়ালাইসিস করে একজন রোগী ৫ থেকে ১৫ বছর এবং সফল কিডনি সংযোজনের মাধ্যমে ১০-১৫ বছর স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারে। পৃথিবীতে নিয়মিত হেমোডায়ালাইসিসের মাধ্যমে সর্বোচ্চ ৩০ বছর পর্যন্ত রোগী বেঁচে আছে এবং সফল কিডনি সংযোজনের ক্ষেত্রে প্রায় ৩৩ বছর বেঁচে থাকার রেকর্ড রয়েছে। (নিয়মিত ডায়ালাইসিস বলতে সপ্তাহে ৩ বার ৪ ঘন্টা করে হেমোডায়ালাইসিস মেশিনের মাধ্যমে চিকিৎসা করা বুঝায়।) ঠিক তেমনি নিকট আত্মীয়ের কিডনি নিয়ে প্রতিস্থাপনকে কিডনি সংযোজন বোঝায়। অবশ্য উন্নত বিশ্বে মৃত ব্যক্তির কিডনি নিয়ে বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই কিডনি সংযোজন করা হয়ে থাকে।

কিডনি রোগ সনাক্ত করা দরকার:বর্তমানে উন্নত ও উন্নয়নশীল বিশ্বে দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ কিভাবে প্রতিরোধ করা সম্ভব তা নিয়ে ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে। গ্রাম ও শহর পর্যায়ে দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ সনাক্ত করে তা চিকিৎসার ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। বাংলাদেশে গ্রাম পর্যায়ের চলমান গবেষণা থেকে দেখা যাচ্ছে যেদীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগীর সংখ্যা প্রায় ১৮% যাদের মধ্যে ১৮.৫% এরই উচ্চ রক্তচাপ৫% ডায়াবেটিস এবং ৬% প্রস্রাবে প্রোটিন নির্গত হয়। এই ৫% ডায়াবেটিস রোগীর ৩০ শতাংশ এবং ১৮% উচ্চ রক্তচাপের ১৫% এবং ৬% রোগীর যাদের প্রস্রাবে প্রোটিন নির্গত হয় সবাই দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগে আক্রান্ত বলে ধারণা করা হয়। উক্ত সমীক্ষায় রোগীদের প্রশ্ন রাখা হয়েছিল তারা ডায়াবেটিসউচ্চরক্তচাপ এবং প্রস্রাব প্রোটিন নির্গত হওয়া সম্পর্কে জানেন কি না। শতকরা ৬০% রোগী জানেই না যে তাদের ডায়াবেটিস উচ্চ রক্তচাপ অথবা প্রস্রাবে প্রোটিন নির্গত হয় এবং তারা চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়নি। সুতরাং এই রোগীগুলোই দীর্ঘস্থায়ী কিডনি অকেজো রোগে ভুগে ক্রমান্বয়ে সম্পূর্ণভাবে কিডনি বিনষ্ট হয়। এই রোগীগুলোকেই সনাক্ত করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা উচিত।

কিডনি রোগ প্রতিরোধের উপায়:এটা পরীক্ষিত যেএসিই-ইনহেবিটরস এবং এআরবি জাতীয় উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ কিডনি রোগ প্রতিরোধে খুবই কার্যকর। ঠিক তেমনি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা মাইক্রো-অ্যালবুমিন ধরা পড়লে জরুরীভিত্তিতে চিকিৎসা করা প্রয়োজন। এছাড়া নিয়মিত ব্যায়ামফাস্টফুড না খাওয়াচর্বি জাতীয় খাবারের প্রতি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা গেলে কিডনি রোগ প্রতিরোধ সম্ভব। এছারাও ক্ষেত্রবিশেষে চর্বি নিয়ন্ত্রণকারী ওষুধ খেলেধুমপান না করলে কিডনি রোগ প্রতিরোধ করা যায় এবং এর সঙ্গে সম্পর্কিত হূদরোগ থেকেও রেহাই পাওয়া যায়।

কিডনি রোগীদের সচেতন করে এবং প্রাথমিক পর্যায়ে এ রোগ সনাক্তকরণের সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসার ব্যবস্থা করলে লক্ষ লক্ষ কিডনি রোগীর কিডনি সম্পূর্ণ নষ্ট হওয়া থেকে অনেকাংশে রক্ষা পাবে। পাশাপাশি কিডনি অকোজো রোগীরা ডায়ালাইসিস ও কিডনি সংযোজনের বিশাল খরচ থেকে মুক্তি পাবে।


**************************

অধ্যাপক হারুন আর রশিদ
সভাপতিকিডনি ফাউন্ডেশন ও
বাংলাদেশ রেনাল এসোসিয়েশন
দৈনিক ইত্তেফাক, ১২ মার্চ ২০১১

Image

Free Updates to Email
Follow Me:
facebook twitter gplus pinterest rss
https://www.facebook.com/rubel29bd