কৈশোরে অনেকেই অতিরিক্ত উদ্বেগে আক্রান্ত হয়। এটা তাদের সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য একটি বড় হুমকি। যুক্তরাষ্ট্রের একদল গবেষক এমনটিই মনে করেন। নিউরন সাময়িকীতে তাঁদের ওই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, আজকের প্রতিযোগিতার দুনিয়ায় কিশোর-কিশোরীদের ওপর চেপে বসেছে নানা ধরনের উদ্বেগ আর দুশ্চিন্তা। ক্রমাগত এ রকম উদ্বেগের কারণে তাদের মস্তিষ্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন ঘটে যায়। যেমন: মস্তিষ্কের রাসায়নিক গ্লুটামেটের রিসেপ্টরের সংখ্যা হ্রাস পায়, স্ট্রেস হরমোনগুলো প্রতিনিয়ত বাড়তে থাকে। এসবের প্রভাব পড়ে মস্তিষ্কের প্রি-ফন্টাল কর্টেক্সে। মানবমস্তিষ্কের ওই অংশ স্মৃতি সুরক্ষা, সিদ্ধান্ত নেওয়া ও কার্যকর করার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর সঙ্গে যুক্ত রয়েছে।
গবেষণায় আরও দেখা যায়, অতিরিক্ত উদ্বিগ্ন কিশোর-কিশোরীর স্মরণশক্তি বা স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার পাশাপাশি তাদের ওপর সুদূরপ্রসারী নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তারা ভবিষ্যতে কাজের ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়তে পারে। তাই উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা এড়িয়ে তাদের সুস্থ-স্বাভাবিক জীবনযাপনের ব্যাপারে মনোযোগী হতে হবে।
সূত্র: এবিসি হেলথ।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, আজকের প্রতিযোগিতার দুনিয়ায় কিশোর-কিশোরীদের ওপর চেপে বসেছে নানা ধরনের উদ্বেগ আর দুশ্চিন্তা। ক্রমাগত এ রকম উদ্বেগের কারণে তাদের মস্তিষ্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন ঘটে যায়। যেমন: মস্তিষ্কের রাসায়নিক গ্লুটামেটের রিসেপ্টরের সংখ্যা হ্রাস পায়, স্ট্রেস হরমোনগুলো প্রতিনিয়ত বাড়তে থাকে। এসবের প্রভাব পড়ে মস্তিষ্কের প্রি-ফন্টাল কর্টেক্সে। মানবমস্তিষ্কের ওই অংশ স্মৃতি সুরক্ষা, সিদ্ধান্ত নেওয়া ও কার্যকর করার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর সঙ্গে যুক্ত রয়েছে।
গবেষণায় আরও দেখা যায়, অতিরিক্ত উদ্বিগ্ন কিশোর-কিশোরীর স্মরণশক্তি বা স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার পাশাপাশি তাদের ওপর সুদূরপ্রসারী নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তারা ভবিষ্যতে কাজের ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়তে পারে। তাই উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা এড়িয়ে তাদের সুস্থ-স্বাভাবিক জীবনযাপনের ব্যাপারে মনোযোগী হতে হবে।
সূত্র: এবিসি হেলথ।
0 মন্তব্য(গুলি):
Post a Comment