বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

বিনামূল্যে আসল মাষ্টার কার্ড নিয়ে নিন!!

সুবিধাগুলো ০১. ১০০% আসল মাষ্টার কার্ড আপনার কাছে পাঠানো হবে। ০২. প্রায় সকল ওয়েবসাইটে কেনাকাটা করতে পারবেন (যেমন hostgator, namecheap, godaddy, amazon etc)

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Showing posts with label রূপচর্চা. Show all posts
Showing posts with label রূপচর্চা. Show all posts

Wednesday, August 19, 2015

চুল পাকা রোগ

অনাদিকাল থেকে মানুষ চুলের পরিচর্যা করে আসছে। সুন্দর চুলের জন্য মানুষের প্রচেষ্টার বিরাম নেই। কিন্তু অনেক সময় তাকে হতাশ করে দিয়ে সুন্দর চুলগুলো পাকতে শুরু করে। প্রকৃতির নিয়মে একটি নির্দিষ্ট বয়সে মানুষের চুল পাকে, কিন্তু কখনো কখনো অল্প বয়সেও কারো কারো চুল পাকতে দেখা যায়। তখন দুশ্চিন্তার অন্ত থাকে না। সমীক্ষায় দেখা গেছে, ২৪ থেকে ৩৫ বছর বয়সের মধ্যে ১০০ জনের মধ্যে প্রায় ২৫ জনের চুলে পাক ধরে। পরে বয়স বাড়ার সাথে সাথে চুল পাকার সংখ্যা আরো বেড়ে পঞ্চাশে দাঁড়ায়। এই অনাকাক্সিক্ষত সমস্যাটি দেখা দেয়ার কারণ কী?
আমাদের ত্বকে মেলানোসাইট নামে এক ধরনের কোষ থাকে, যা মেলানিন উৎপাদন করে। যাদের কম মেলানিন উৎপাদন হয় তাদের রঙ সাদা হয় এবং বেশি উৎপাদন হলে রঙ কালো হয়। চুলের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। যদি কোনো কারণে চুলের গোড়ার মেলানোসাইট কোষ নিষ্ক্রিয় হয়ে যায় তাহলে বন্ধ হয়ে যায় মেলানিনের উৎপাদন। ফলে চুলের রঙ সাদা হয়ে যায় এবং আমরা সেটাকে চুল পাকা বলি। যেকোনো বয়সেই এটা ঘটতে পারে। মেলানোসাইট কোষ কেন নিষ্ক্রিয় হচ্ছে এ ব্যাপারে অনেক গবেষণা হয়েছে। দেখা গেছে বংশগত কারণে অনেকের মধ্যে এ সমস্যাটি ঘটছে। অল্প বয়সে যাদের চুল পাকে তাদের কারো কারো মধ্যে অটোইমিউন ডিজিজের কারণে মেলানোসাইট কোষ নিষ্ক্রিয় হয়ে যাচ্ছে। ফলে চুলে মেলানিন না পৌঁছার কারণে চুল পেকে যাচ্ছে। এই অটোইমিউন ডিজিজে ত্বকের মেলানোসাইটের বিরুদ্ধে তৈরি হয় এন্টি মেলানোসাইট এন্টিবডি যা মেলানোসাইট কোষকে ধ্বংস করে দেয়। এ ছাড়া গবেষকরা খুব বেশি জ্বর, দীর্ঘমেয়াদি কোনো অসুখ এবং মানসিক দুশ্চিন্তাকে অল্পবয়সে চুল পাকার কারণ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।
অল্প বয়সে কিংবা বেশি বয়সে চুল পাকার ব্যাপারটি হঠাৎ করে ঘটে না। প্রথমে কয়েকটি চুল পাকতে শুরু করে- পরে ধীরে ধীরে অন্যান্য চুল পাকে।
বংশজাত কারণ ছাড়া আর সেসব কারণে চুল পাকে- চুলের প্রধান পুষ্টি প্রোটিন ও ভিটামিন। এই পুষ্টির অভাবে চুল পাকতে পারে। শরীরে যখনই প্রোটিন কিংবা ভিটামিনের তীব্র অভাব ঘটে তখনই চুলের পরিবর্তন চোখে পড়ে। প্রোটিনের অভাবে চুল শুষ্ক, পাতলা, ভঙ্গুর ও বিবর্ণ হয়।
শিশুদের ক্ষেত্রে ম্যারাসমাস ও কোয়াশিওরকর নামক দু’টি রোগে চুল পাকা দেখা দেয়। হৃদরোগীদের চুল খুব দ্রুত পেকে যায়, বিশেষ করে যারা উচ্চরক্তচাপ কিংবা করোনারি হার্টডিজিজে ভুগছেন তাদের চুল পেকে যাওয়ার ঘটনা বেশি। এ ছাড়া থাইরয়েড গ্রন্থিতে সমস্যা দেখা দিলে চুল পাকে। প্রোজেরিয়া নামক রোগে ১২ বছরের আগেই শিশুর চুল পাকতে শুরু করে।
রথম্যান থমসন সিনড্রোম এবং ডিসট্রফিক মায়েরাটোনিয়া রোগেও চুল খুব তাড়াতাড়ি পেকে যায়। শরীরে ভিটামিন ‘বি’ ১২-এর অভাবেও চুল পাকে। 
এ ছাড়া বিভিন্ন চর্মরোগে বিশেষ করে সোরিয়াসিস ও শ্বেতীরোগে চুল পাকতে পারে।
চুল পাকলে কী করণীয়?
অনেকের ধারণা চুলে নিয়মিত তেল না মাখলে চুল পেকে যায়। কিন্তু ধারণাটি ভ্রান্ত। চুল পাকার সাথে চুলে তেল দেয়া না দেয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। সত্যিকার অর্থে পাকা চুল কালো করার স্থায়ী কোনো উপায় নেই। একমাত্র কলপ ব্যবহার করে বাস্তবতাকে মেনে নিতে হবে। তবে যেসব রোগের জন্য চুল পেকে যায়- যদি রোগটি নির্ণয় করা সম্ভব হয় এবং রোগের চিকিৎসা করা যায় তাহলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে পাকা চুল কালো হয়ে ওঠে। এ ছাড়া পাকা চুল কালো করার কোনো ওষুধ আজ পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়নি। কলপ মাখার ক্ষেত্রে কিছুটা সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। কারো কারো ক্ষেত্রে কলপে এলার্জি হতে পারে। সেজন্য কলপ মাখার আগে ত্বকে একটু ঘষে নিয়ে, কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে যদি এলার্জি না দেখা দেয়, তবে চুলে মাখা যেতে পারে। কিছু কিছু কোম্পানি চুল কালো করার তেল বা ওষুধের বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। ওইসব তেল বা ওষুধ চুলে মাখলে চুলে কালো একটি ক্ষণস্থায়ী প্রলেপ পড়ে, কিন্তু তা স্থায়ী কোনো সমাধান দিতে পারে না। বরং ওইসব তেল বা ওষুধ চুলে মাখার কারণে মাথার ত্বকে অনেক সময় এলার্জিজনিত সমস্যা দেখা দেয়। তাই চুলে পাক ধরলে প্রথমে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেখিয়ে চুল পাকার প্রকৃত কারণ খুঁজে বের করা উচিত।
লেখিকা : সহযোগী অধ্যাপিকা ফার্মাকোলজি অ্যান্ড থেরাপিউটিক্স, ঢাকা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ। 
চেম্বার : দি বেস্ট কেয়ার হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ২০৯/২ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা। ফোন : ০১৬৮২২০১৪২৭ -
 See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/47208#sthash.9b3mbIkY.dpuf

Friday, March 13, 2015

ত্বকচর্চায় মৌসুমি ফল

এখন বাজারে মৌসুমি ফল কিনতে যাওয়ার সময় একটু বেশি করেই কিনুন। খাওয়ার পাশাপাশি তা ত্বকচর্চার কাজেও লাগবে যে! জেনে নিন নানা রকম ফলের উপকারিতা।
অনেকে বলেন, ফল খেলে ত্বকের লাবণ্য পাওয়া যায় ধীরে ধীরে কিন্তু তা স্থায়ী হয়। আর রূপচর্চায় ব্যবহার করলে তা ঝটপট কাজ করলেও স্থায়িত্ব হয় কম। এ কথার সঙ্গে একমত হলেন বারডেম হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ পুষ্টিবিদ আখতারুন নাহার। তিনি বলেন, ‘ফল খাওয়া এবং রূপচর্চায় ব্যবহার, দুটোই যদি একসঙ্গে করা যায় তবে বেশি ভালো।’ কিন্তু কোনো ফল কিংবা এর রস সরাসরি ত্বকে ব্যবহার না করার পরামর্শ দিলেন তিনি। কেননা ফলের অ্যাসিড ত্বক পুড়িয়ে দিতে পারে। তাই ফল কিংবা এর রসের সঙ্গে অন্য কিছু মিশিয়ে রূপচর্চায় ব্যবহার করতে হবে।
এই মৌসুমে যেসব ফল বাজারে পাওয়া যাচ্ছে সেগুলো কীভাবে রূপচর্চায় সাহায্য করতে পারে তার কিছু উপায় বলে দিলেন হারমনি স্পার রূপবিশেষজ্ঞ রাহিমা সুলতানা।
রাহিমা সুলতানা আরও জানালেন, ত্বকের যত্নে যখনই কোনো প্যাক ব্যবহার করা হোক না কেন অবশ্যই প্যাক তুলে ত্বকে ময়েশ্চারাইজার লাগাতে হবে। 
কমলা১ চামচ কমলার রসের সঙ্গে ১ চামচ গুঁড়া দুধ, ১ চামচ আলুর রস এবং পরিমাণমতো আতপ চালের গুঁড়া মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। পেস্টটি ত্বকে ১০ মিনিট লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন। এটিও তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ভালো।
আপেল১ চামচ আপেল কুচির সঙ্গে ১ চামচ পাকা কলা ও ১ চামচ মধু মিশিয়ে ২০ মিনিট ত্বকে রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। এই মিশ্রণ ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে। 
আঙুর১ চামচ আঙুরের রস, ১ চামচ বেসন ও ১ চামচ টকদই একসঙ্গে মিশিয়ে ১০ মিনিট ত্বকে রাখুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন। রোদে পোড়া ভাব দূর করে এই মিশ্রণ। এ ছাড়া ত্বকের দাগ দূর করে ত্বককে নরম করতেও আঙুরের মিশ্রণ বেশ উপকারী। 
লেবু১ চামচ লেবুর রস ও ১ চামচ আলুর রসের সঙ্গে ১ চামচ চালের গুঁড়া মিশিয়ে হাতের কনুইয়ের কালো দাগের ওপর ঘষলে কালো দাগ দূর হবে।
স্ট্রবেরিস্ট্রবেরি পাল্পের সঙ্গে বেসন অথবা বুটের ডাল বাটা মিশিয়ে মিশ্রণটি ত্বকে লাগাতে পারেন। এই মিশ্রণ তৈলাক্ত ত্বকে তেলের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।

Image

Free Updates to Email
Follow Me:
facebook twitter gplus pinterest rss
https://www.facebook.com/rubel29bd