বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

বিনামূল্যে আসল মাষ্টার কার্ড নিয়ে নিন!!

সুবিধাগুলো ০১. ১০০% আসল মাষ্টার কার্ড আপনার কাছে পাঠানো হবে। ০২. প্রায় সকল ওয়েবসাইটে কেনাকাটা করতে পারবেন (যেমন hostgator, namecheap, godaddy, amazon etc)

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Showing posts with label টিপস-এন্ড-ট্রিকস. Show all posts
Showing posts with label টিপস-এন্ড-ট্রিকস. Show all posts

Friday, June 28, 2019

Open The account & get instant $5

Open The account & get instant $5 . easy to earn by captcha typing and data entey

Click on this link......http://getrealpaid.com/?userid=179506

Friday, March 13, 2015

ত্বকচর্চায় মৌসুমি ফল

এখন বাজারে মৌসুমি ফল কিনতে যাওয়ার সময় একটু বেশি করেই কিনুন। খাওয়ার পাশাপাশি তা ত্বকচর্চার কাজেও লাগবে যে! জেনে নিন নানা রকম ফলের উপকারিতা।
অনেকে বলেন, ফল খেলে ত্বকের লাবণ্য পাওয়া যায় ধীরে ধীরে কিন্তু তা স্থায়ী হয়। আর রূপচর্চায় ব্যবহার করলে তা ঝটপট কাজ করলেও স্থায়িত্ব হয় কম। এ কথার সঙ্গে একমত হলেন বারডেম হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ পুষ্টিবিদ আখতারুন নাহার। তিনি বলেন, ‘ফল খাওয়া এবং রূপচর্চায় ব্যবহার, দুটোই যদি একসঙ্গে করা যায় তবে বেশি ভালো।’ কিন্তু কোনো ফল কিংবা এর রস সরাসরি ত্বকে ব্যবহার না করার পরামর্শ দিলেন তিনি। কেননা ফলের অ্যাসিড ত্বক পুড়িয়ে দিতে পারে। তাই ফল কিংবা এর রসের সঙ্গে অন্য কিছু মিশিয়ে রূপচর্চায় ব্যবহার করতে হবে।
এই মৌসুমে যেসব ফল বাজারে পাওয়া যাচ্ছে সেগুলো কীভাবে রূপচর্চায় সাহায্য করতে পারে তার কিছু উপায় বলে দিলেন হারমনি স্পার রূপবিশেষজ্ঞ রাহিমা সুলতানা।
রাহিমা সুলতানা আরও জানালেন, ত্বকের যত্নে যখনই কোনো প্যাক ব্যবহার করা হোক না কেন অবশ্যই প্যাক তুলে ত্বকে ময়েশ্চারাইজার লাগাতে হবে। 
কমলা১ চামচ কমলার রসের সঙ্গে ১ চামচ গুঁড়া দুধ, ১ চামচ আলুর রস এবং পরিমাণমতো আতপ চালের গুঁড়া মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। পেস্টটি ত্বকে ১০ মিনিট লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন। এটিও তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ভালো।
আপেল১ চামচ আপেল কুচির সঙ্গে ১ চামচ পাকা কলা ও ১ চামচ মধু মিশিয়ে ২০ মিনিট ত্বকে রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। এই মিশ্রণ ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে। 
আঙুর১ চামচ আঙুরের রস, ১ চামচ বেসন ও ১ চামচ টকদই একসঙ্গে মিশিয়ে ১০ মিনিট ত্বকে রাখুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন। রোদে পোড়া ভাব দূর করে এই মিশ্রণ। এ ছাড়া ত্বকের দাগ দূর করে ত্বককে নরম করতেও আঙুরের মিশ্রণ বেশ উপকারী। 
লেবু১ চামচ লেবুর রস ও ১ চামচ আলুর রসের সঙ্গে ১ চামচ চালের গুঁড়া মিশিয়ে হাতের কনুইয়ের কালো দাগের ওপর ঘষলে কালো দাগ দূর হবে।
স্ট্রবেরিস্ট্রবেরি পাল্পের সঙ্গে বেসন অথবা বুটের ডাল বাটা মিশিয়ে মিশ্রণটি ত্বকে লাগাতে পারেন। এই মিশ্রণ তৈলাক্ত ত্বকে তেলের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।

রাগ কমানোর সহজ উপায়

আজকাল অনেকেই বলছেন, ‘রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন।’ কিন্তু ব্যাপারটা তো আসলে কেবল হার–জিতের নয়। রাগের মাথায় আমরা অনেক কথাই বলি, অনেক কিছুই করে ফেলি। মুশকিলটা এখানেই। রাগান্বিত অবস্থায় কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া ঠিক না। তাই রাগ নিয়ন্ত্রণ করে মাথা ঠান্ডা রাখাটা জরুরি। বাড়িতেই হোক কিংবা কর্মক্ষেত্রে বা বন্ধুদের আড্ডায়, হঠাৎ রাগ হতেই পারে। আকস্মিক রাগ নিয়ন্ত্রণে নিচের বিষয়গুলো চর্চা করে দেখতে পারেন।
গভীরভাবে শ্বাস নিন
যদি বুঝতে পারেন যে আপনার রাগ হচ্ছে, তাহলে গভীরভাবে শ্বাস নেওয়ার চেষ্টা করুন। গভীর দম নিয়ে ১ থেকে ১০ পর্যন্ত গুনতে থাকুন। আস্তে আস্তে দম ছাড়ুন। এতে কিছুক্ষণের জন্য হলেও মন অন্যদিকে যাবে। আর গভীর শ্বাস তাৎক্ষণিকভাবে আপনার মাথায় অক্সিজেনের প্রবাহ বাড়াবে, মাথায় রক্ত চলাচল হবে। ফলে আপনি একটু চাঙা বোধ করবেন। ঠান্ডা মাথায় বিষয়গুলো ভাবার সময় পাবেন।
ঠোঁট বন্ধ রাখুন
রাগ উঠে গেলে বা কেউ খোঁচাতে থাকলে মুখ বন্ধ করে রাখাটা কঠিন বটে। কিন্তু এ সময় ঠোঁটে তালা মেরে রাখতে পারাটা দারুণ কার্যকর। অপরপক্ষকে মনের ঝাল মেটাতে দিন কিন্তু আপনি টুঁ শব্দটিও করবেন না। এর মধ্য দিয়ে অপরপক্ষের মনের কথাগুলো আপনি জেনে গেলেন। ধৈর্য ধরে রাখতে পারলে পরে বিষয়গুলো নিয়ে ঠান্ডা মাথায় ভাবুন। এই চর্চা আপনাকে শক্তিমান করবে।
চোখ বন্ধ, কানও বন্ধ
রাগের মাত্রা আরও বেড়ে গেলে শুধু ঠোঁট নয়, চোখ আর কানও বন্ধ করে ফেলতে হবে। এই পরামর্শে মেজাজ খারাপ হতে পারে বটে, কিন্তু এটা সত্যিই কার্যকর। যে আপনাকে রাগিয়ে দিচ্ছে বা যা নিয়ে আপনি রেগে যাচ্ছেন, কিছুক্ষণের জন্য নিজেকে সেখান থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন করে ফেলুন। যেন আপনি সেখানে থেকেও নেই। তবে আপনার অভিব্যক্তিতে এমন কিছুই আনবেন না, যা আপনার প্রতিপক্ষকে আপনার মনের ভাব বুঝতে দেয়। আপনি কেবল সাময়িকভাবে দেখাশোনা বন্ধ করে দিন।
একটু হেঁটে আসুন
ঘটনার শুরু যেভাবেই হোক না কেন, রাগারাগিতে কোনো পক্ষেরই লাভ হয় না। রাগ সামলাতে না পারলে অল্প সময়ের জন্য হলেও ঘটনাস্থল ত্যাগ করুন। একটু হেঁটে আসুন। এতে রাগারাগি আর না বাড়ার সুযোগ তৈরি হবে আর আপনার মনও হয়তো একটু শান্ত হওয়ার সুযোগ পাবে।
ধ্যান করুন
নিয়মিত একটু সময়ের জন্য মেডিটেশন বা ধ্যান করার চর্চা করুন। এটা আপনার চরিত্রে স্থায়ী প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম। ধ্যানচর্চায় অভ্যস্ত হলে আপনি কাউকে কিচ্ছু বুঝতে না দিয়েই যেকোনো সময় নিজের মনকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। আকস্মিকভাবে রেগে যাওয়ার রোগ থাকলে সেটাও সেরে যেতে পারে নিয়মিত ধ্যানে।

Saturday, December 13, 2014

শীতের শুষ্কতা থেকে রক্ষার উপায়

শীতের হিমেল হাওয়া আক্রমণ করছে আপনার নাজুক ত্বকে। পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের একটা ইন্দ্রিয় শীতের প্রভাবে কাবু। তা কী হয়! লড়াইয়ের অস্ত্র নিশ্চয়ই আছে। নীচে দেওয়া হল শীতে ত্বকের যত্নের কিছু টিপস-
১. পরিচ্ছন্নতা: শীতকালে ত্বক সজীব রাখার মূল মন্ত্রই হল নিজেকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা। শীতকালে বাতাসে জলীয় বাস্পের পরিমাণ কমে যাওয়ায় আবহাওয়া হঠাৎ শুষ্ক হয়ে যায়। অন্যদিকে বাতাসে ধূলিকণার পরিমাণও বেড়ে যায়। তাই শুষ্ক ত্বকের যত্নের প্রথম ধাপই হল পরিচ্ছন্নতা।
শীতকালে শুষ্ক আবহাওয়ায় ত্বকে টান পড়ে,যার ফলে কমবেশি আমরা সবাই শরীরে ময়েশ্চরাইজার লাগায়। যার কারণে আমাদের শরীরে ধুলোবালি বেশি জমে। তাই কোনওদিন স্নান বাদ দেবেন না। এতে শরীর আরও শুকিয়ে যাবে। দরকার হলে হালকা গরম জলে স্নান করুন প্রতিদিন।
শীতকালে মুখ ফেস ওয়াশ দিয়ে পরিষ্কার করার বদলে তুলোয় ক্লিনজিং মিল্ক লাগিয়ে মুখ পরিষ্কার করে মুছে নিন। তারপর পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। সাবান যত পারবেন কম ব্যবহার করুন। বদলে লিকুইড সোপ ব্যবহার করতে পারেন।
শীতে শরীরের অন্যান্য অংশের যত্ন নিলেও আমদের মধ্যে অনেকেই ভুলে যাই চরণ যুগলের কথা। তাই নজর রাখুন পা ফাটলে একেবারেই নোংরা জমতে দেবেন না। গরম জলে মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে পা ডুবিয়ে রাখুন। কিছুক্ষণ পর নরম ব্রাশ দিয়ে ঘষে পরিষ্কার করে নিন।
২. ময়েশ্চারাইজিং: এই সময় ময়েশ্চারাইজিং ভীষণভাবে জরুরি। স্নানের জলে কয়েক ফোঁটা গ্লিসারিন ফেলে দিয়ে সেই জলে স্নান করলে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকবে। স্নানের পর এবং বাড়ি ফিরে হাত, মুখ ধোওয়ার পর ভালো করে হালকা কোনও ময়েশ্চারাইজার মুখে, হাতে পায়ে লাগান। ভারি ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে বাইরে বেরোবেন না। এতে ধুলো ময়লা গায়ে বসে যাবে।
ফাটা পা পরিষ্কার করার পর অবশ্যই ভালো ক্রিম লাগিয়ে শুতে যাবেন।
ঠোঁট ফাটলে অল্প গ্লিসারিন আঙুলে নিয়ে ঠোঁটে লাগান। সারাদিন লিপ বামের হালকা পরত লাগিয়ে রাখুন।
৩. কনুই, গোড়ালির বিশেষ যত্ন: শুষ্ক গোড়ালি কনুইয়ের জন্য এই সময় খুব ভালো ঘরোয়া পদ্ধতি। এক টুকরো লেবুর সঙ্গে চিনি লাগিয়ে কিছুক্ষণ কনুইতে ঘষুন। কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলুন।
৫. মেক আপ: যেহেতু এই সময় মেক আপ নষ্ট হয় না তাই সারাদিন মেকআপ করে থাকা যায়। সবসময় ক্রিম বেসড মেকআপ লাগাম মুখে। না হলে ত্বকের সমস্যা দেখা দেবে।
লিপস্টিক লাগালে সেটাও যেন ক্রিম বেসড হয়। না হলে শুষ্ক ত্বকের সমস্যা আরও বাড়বে।
৬. খাওয়া দাওয়া: সঠিক খাওয়া দাওয়া ত্বক ভালো রাখতে খুবই জরুরি। প্রচুর মরশুমি ফল ও শাক সবজি খান।
গরম হার্বাল চায়ের কোনও তুলনা নেই এইসময়। প্রতিদিন সকালে উঠে ১ চামচ মধু খান। ঠান্ডা যেমন লাগবে না, ত্বকের জেল্লা বাড়বে।
৭. পানি: শরীর ভিতর থেকে শুকিয়ে গেলেই তার প্রভাব বাইরে পড়ে। তাই শুষ্ক ত্বকের সমস্যা দূরে রাখতে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
(Collected)

Monday, November 24, 2014

গ্রামীণফোন এ আনলিমিটেড নাইট প্যাকেজ এ ২জিবি ব্যবহার করার পরেও ১MBPS স্পিড এবং এই প্যাকেজ ২৪ ঘণ্টা ব্যবহার করার দারুন টিপস!

সবাইকে আমার সালাম জানাই।
আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন
প্রথমেই আমি সবার কাছে ক্ষমা ছেয়ে নিচ্ছি, কারণ আমার আগের টিউন এ জিপি মামুকে ভুল বুঝে উল্টা পাল্টা লিখেছিলাম
যাই হোক এখন আমি আপনাদের দারুণ একটা টিপস দিবো
আমরা তো এখন ১১ টাকায় নাইট আনলিমিটেড প্যাকেজ এ ইচ্ছা মতো বাঁশ দিয়ে যাচ্ছি
অনেকেই মনে করছে এটা একটা অফার। কিন্তু না এটা কোনো অফার না এটা হচ্চে জিপির একটি প্যাকেজ!
জার মূল্য হচ্ছে ২৫০টাকা। শুধু বন্ধু প্যাকেজ এ আসলেই এর মূল্য হয়ে যায় মাত্র ১১টাকা।
ওরা যদি এই ক্রুটি ঠিক না করে তাহলে আমরা এভাবেই বাঁশ দিয়ে জেতে পারবো।
বাঁশ দিচ্ছি ঠিকই কিন্তু যখন ২জিবি ব্যবহার করা হয়ে যায় তখন ১এমবি পি এস তো দূরের কথা ১০কেবি পি এস ও পাওয়া যায়না।
এরি সমাধান আজ আমি আপনাদের দিবো
২জিবি ব্যবহার করার পর যখন আর স্পিড পাবেন না তখন *১১১*৬*৬# ডায়াল করে ইন্টারনেট প্যাকেজ ডিয়েক্টিভ করে নেন!
তারপর সিম টা ১৫মিনিট বন্ধ রাখুন, তারপর সিম টা ওপেন করে প্রথমে *৫০০০*১# ডায়াল করুণ।
তারপর আবারো ১১টাকায় *৫০০*৩# ডায়াল করে আনলিমিটেড নাইট প্যাকেজ টি একটিভ করে নেন।
এখন নেট ইউজ করে দেখেন ১এম বি পি এস স্পিড পাচ্ছেন!
এই পদ্ধতি রাত ১ টার পর করবেন। আর একটা টিপস দিয়ে যাচ্ছি
এই প্যাকেজ টি শুধু রাত ১২ টা থেকে সকাল ১০ টা পর্যন্ত চলে!
কিন্তু না এটি আমরা ২৪ঘন্টা ব্যবহার করবো কারণ আমরা বাঙ্গালী!! :p
এর জন্য আপনি সকাল ৯টা ৫৫মিনিট এ একটা বিগ ফাইল ডাউনলোড দেন। ডাউনলোড হতে হতে যখন ১০টা ৫ বাজবে তখন থেকেই আপনি ২৪ঘন্টা ব্যবহার করতে পারবেন এই প্যাকেজ টি

Friday, September 19, 2014

সেরা পিটিসি সাইট

আপনি চাইলে এখন থেকেই শুরু করতে পারেন।
http://www.akvebux.com/?ref=rubel9bd

Tuesday, September 16, 2014

ঘরে বসে আয়-২


ফ্রিল্যান্সিং করে এদেশের অনেকেই স্বাবলম্বী হয়েছেন। অনেকেরই নতুন এ ক্ষেত্রটির প্রতি আগ্রহ রয়েছে। অনেকেই জানতে চান বিষয়টি কী এবং কীভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা যায়। পাঠকদের কাছে ফ্রিল্যান্সিংকে সহজভাবে তুলে ধরতেই ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিংয়ের আদ্যোপান্ত। আজকে রইল এর প্রতিবেদনটির দ্বিতীয় পর্ব।
প্রথম পর্ব পড়ুন: ঘরে বসে আয়
মার্কেটপ্লেসের প্রোফাইলবর্তমানে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ করে বড় ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব। মার্কেটপ্লেসের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ভালো প্রোফাইল তৈরি করা। যোগ্যতা প্রমাণের জন্য প্রোফাইলকে আকর্ষণীয় করে তৈরি করা যায়। প্রোফাইলে তৈরির ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে
১. হাসিমুখে তোলা একটি ছবি যেখানে আপনার চেহারা পরিষ্কারভাবে বোঝা যাবে।
২. স্কিল টেস্ট দেয়া থাকলে ভালো। ইল্যান্স মার্কেটপ্লেসে প্রচুর স্কিল টেস্ট বিনা খরচেই দেয়া যায়। স্কিল টেস্ট দেয়া থাকলে ক্লায়েন্ট বুঝবেন যে আপনি ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নতুন অথবা অভিজ্ঞ যা-ই হন না কেন কাজে আপনার দক্ষতা রয়েছে।
৩. পোর্টফোলিও আইটেম যোগ করা উচিত। পোর্টফোলিও আইটেম হিসেবে নিজের তৈরি লোগো, নিজের বানানো ওয়েবসাইটের স্ক্রিনশট, ইউনিভার্সিটিতে তৈরি করা কোনো প্রেজেন্টেশন, কোনো সার্টিফিকেটের স্ক্যান করা ইমেজ ইত্যাদি দেয়া যেতে পারে। এর সাথে যদি স্কিল টেস্ট থাকে, তাহলে ক্লায়েন্ট জেনে যাবেন যে আপনার শুধু তাত্ত্বিক জ্ঞান আছে তাই নয়, তার সাথে প্র্যাকটিক্যাল কাজ করার অভিজ্ঞতাও আছে। আকর্ষণহীন একটি ফ্রিল্যান্স প্রোফাইল তৈরি করে কাজে আবেদন করলে ক্লায়েন্টরাও সাড়া দেবে না।
কোন ধরনের কাজের জন্য আবেদন করবেন?
কোনো একটা জব ওপেন করে জবের ডান পাশে দেখবেন বায়ারের তথ্য দেওয়া আছে। যেসব বায়ারের পেমেন্ট মেথড নট ভেরিফাইড লেখা সেসব বায়ারের কাজের জন্য আবেদন করবেন না। পেমেন্ট মেথড ভেরিভাইড থাকলে তবে আবেদন করবেন।

ক্লায়েন্টের কাছে কাজের জন্য আবেদন করা
যখন কোনো কাজে/জবে আবেদন করবেন অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যেন আপনার লেখার ধরন প্রফেশনাল হয়। কখনোই কপি-পেস্ট করে আবেদন পাঠাবেন না। এটা করলে কাজ পাওয়া দুরূহ তো হবেই বরং অনেক ক্লায়েন্ট আপনার লেটার স্প্যাম হিসেবে মার্ক করলে মার্কেটপ্লেসের অ্যাকাউন্টটি হারাতে পারেন। যেটা করা উচিত সেটা হলো প্রতিটি জব ভালোভাবে পড়ে তারপর চিন্তা করে গুছিয়ে একটি লেটার লিখে পাঠানো। এ ক্ষেত্রে আপনি একটি ফরম্যাট ফলো করতে পারেন, যেমন:
Hello, Good Day, Good Morning অথবা Evening, ইত্যাদি দিয়ে শুরু করতে পারেন। Dear Sir/Madam, Dear Manager, ইত্যাদি দিয়ে শুরু না করাই ভালো।
তারপর এক লাইনে আপনি তার কাজের বিষয়ে কোনো প্রশ্ন করতে পারেন, এ ক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট বুঝবে আপনি তার জবটি পড়েছেন। তারপর ২-৩টি লাইন লিখুন আপনার কোন দক্ষতা তার প্রজেক্টে কাজে আসবে এবং কেন।র ৪-৫টি বুলেট পয়েন্ট করে লিখুন আপনি তার কাজটি পেলে কী কী ধাপে করবেন।
আপনি কোন ফাইল এটাচ (যুক্ত) করে থাকলে উল্লেখ করুন। সর্বশেষে ধন্যবাদ দিয়ে আপনার লেটার শেষ করুন।
এভাবে একটি ফরম্যাট ফলো করলে দেখবেন কখনই কপি-পেস্ট করতে হবে না। তবে হ্যাঁ, দুটি ব্যাপার কখনই করবেন না। একটা হলো লেটারে নিজের ই-মেইল অথবা যোগাযোগের কোনো আইডি উল্লেখ করবেন না এবং কখনই আপনাকে যেন কাজটি দেয় এটা নিয়ে জোর করবেন না। তাহলে ক্লায়েন্ট আপনাকে পেশাদার নাও ভাবতে পারে। নিজের দক্ষতা অনুযায়ী কাজের পারিশ্রমিক চাইবেন।
সাক্ষাত্কার
চাকরির বিজ্ঞাপন পড়ে আমরা কী করি? আমরা সেই বিজ্ঞাপন পড়ে ভালো লাগলে সেই চাকরির জন্য জীবনবৃত্তান্ত (সিভি) পাঠাই।  আউটসোর্সিং সাইটেও যখন কোনো জব পোস্ট করা হয়, তখন অনেকেই আবেদন করেন। তাদের মধ্য থেকে বায়ার কয়েকজনকে সাক্ষাত্কারের জন্য বলেন।  তারপর একজন বা দুইজনকে নিয়োগ (হায়ার) দেয় মানে কাজটি করতে দেয়। এই প্রক্রিয়াটিকেই বলে বিডিং বা বিড করে কাজ পাওয়া।  বায়ার আপনার কভার লেটার এবং প্রোফাইল দেখে পছন্দ করলে আপনাকে মেসেজ দিয়ে ইন্টারভিউ নেবে। আপনিও মেসেজ দিয়ে উত্তর দেবেন। আপনাকে ওই আউটসোর্সিং সাইটেই মেসেজ দেবে যে আপনি আগে কখনো এ ধরনের কাজ করেছেন কি না, কাজটি কত দিনে করতে পারবেন, কত ডলারের বিনিময়ে করে দেবেন ইত্যাদি। আপনিও ওই সাইটেই মেসেজ দিয়ে এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দেবেন। কোনো কোনো বায়ার স্কাইপের মাধ্যমে চ্যাট করতে চায়। তাই স্কাইপে (www.skype.com) একটা অ্যাকাউন্ট খুলে নেবেন। তারপর আপনাকে পছন্দ হলে বায়ার কাজটি করতে দেবে মানে জবটিতে আপনাকে হায়ার (Hire) করবে। জবটি অ্যাকটিভ হবে। তখন আপনার কাছে নোটিফিকেশন আসবে Your contract Job Name started. তারপর কাজ শুরু করবেন। 
কীভাবে কাজ করবেন?
আউটসোর্সিং সাইটগুলোতে দুই ধরনের জব আছে। জব আছে দুই ধরনের। আওয়ারলি এবং ফিক্সড প্রাইস। আওয়ারলি জবগুলো আপনার ইচ্ছেমতো করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জমা দেওয়ার পর বায়ার কাজগুলো দেখে আপনাকে পেমেন্ট দেবেন। আর আওয়ারলি জবের ক্ষেত্রে টাইম ট্র্যাকার সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নেবেন । এই সফটওয়্যারটি ইনস্টল করার পর ওপেন করে সাইন-ইন করে যে জবটি করতে চান সেটি নির্বাচন করে Start বাটনে ক্লিক করবেন। তাহলে ওই সফটওয়্যারটির মাধ্যমে আপনার কাজের সময় গণনা শুরু হবে। ওই সফটওয়্যারটি কিছুক্ষণ পরপর আপনার কম্পিউটারের স্ক্রিনশট নেবে। ঘণ্টায় ৬টির মত। সময় গণনার সাথে সাথে আপনার অ্যাকাউন্টে ডলার জমা হতে থাকবে। কাজ শেষ হওয়ার পর বায়ার ওই স্ক্রিনশটগুলো দেখে বুঝতে পারবে আপনি কাজ করেছেন কি না। কাজ শেষ হওয়ার পর বায়ার যখন আপনাকে পেমেন্ট দিয়ে চুক্তি শেষ করবেন তখন আপনার কাছে একটি নোটিফিকেশন আসবে Buyer Name ended your contract Job Name. তখন বায়ার আপনাকে একটি ফিডব্যাক দেবেন এবং আপনিও বায়ারকে একটি ফিডব্যাক দেবেন। সর্বোচ্চ ৫-এর মধ্যে আপনি বায়ারকে মার্ক দেবেন এবং বায়ার আপনাকে তা দেবেন। কেউ কারোরটা আগে দেখতে পাবেন না। দুই জনে (কনট্রাক্টর এবং বায়ার) ফিডব্যাক দিলেই কেবল একজন অন্য জনেরটা দেখতে পাবেন। কেউ একজন ফিডব্যাক না দিলে বা উভয়েই না দিলে ১৪ দিন পর একজন অন্যজনের ফিডব্যাক দেখতে পাবেন। ১৪ দিন পার হয়ে গেলে আর ফিডব্যাক দেওয়ার সুযোগ থাকে না। আপনি বায়ারের সাথে কাজ করার সময়ই বুঝতে পারবেন আপনার সাথে বায়ারের সম্পর্ক কেমন এবং বায়ার আপনাকে কেমন ফিডব্যাক দিতে পারেন।  ভালো ফিডব্যাক পেলে পরবর্তী সময়ে বেশি কাজ পেতে সুবিধা হয়। বাজে ফিডব্যাক পেলে পরবর্তী সময়ে ভালো কাজ পেতে সমস্যা হয়। তবে আপনি ইচ্ছা করলে ওই বাজে ফিডব্যাক মুছে ফেলতে পারবেন। বায়ার আপনাকে পেমেন্ট দেওয়ার পর সেই পেমেন্ট এক সপ্তাহের মতো পেনডিং (Pending)-এ থেকে তারপর আপনার অ্যাকাউন্টে জমা হবে।
অর্থ তোলার পদ্ধতি
অনেক কাজ করেছেন। আপনার অ্যাকাউন্টে অনেক ডলার জমা হয়েছে। এখন সেগুলো তুলে আনবেন কীভাবে? অর্থ উত্তোলনের অনেকগুলো পেমেন্ট মেথড বা উপায় আছে। আমাদের দেশের জন্য সবচেয়ে ভালো এবং সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হলো অয়্যার ট্রান্সফার (Wire Transfer)।
অয়্যার ট্রান্সফার পদ্ধতি
অয়্যার ট্রান্সফার হলো অ্যাকাউন্ট থেকে বাংলাদেশের কোনো ব্যাংকে ডলার ট্রান্সফার করা। এর জন্য বাংলাদেশের কোনো ব্যাংকে আপনার অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে।
পাইওনিয়ার মাস্টারকার্ড পদ্ধতি
অর্থ উত্তোলন করার আরেকটি সহজ পদ্ধতি হলো Payoneer Debit Card। তবে এটি একটু ব্যয়বহুল।

Thursday, September 4, 2014

ঘরে বসে আয়-1


ফ্রিল্যান্সিং করে অনেকেই স্বাবলম্বী হয়েছেন। অনেকেরই নতুন এই ক্ষেত্রটিতে আগ্রহ রয়েছে। অনেকেই জানতে চান বিষয়টি কী এবং কীভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা যায়। পাঠকদের কাছে ফ্রিল্যান্সিংকে সহজভাবে তুলে ধরতেই ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিংয়ের আদ্যোপান্ত। আজকে রইলো এর প্রতিবেদনটির প্রথম পর্ব।
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং শব্দ দুটি বাংলাদেশে অনেকের কাছেই পরিচিত। দেশের প্রচুর ওয়েবসাইট ডেভেলপার, গ্রাফিকস ডিজাইনার, রাইটার, মার্কেটার বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেসে সফলতার সাথে কাজ করছেন, আবার অনেকেই নতুন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে মার্কেটে প্রবেশ করার চেষ্টা করছেন। নতুনদের কাছে যে বিষয়টা প্রায়ই শোনা যায় তা হলো এই পেশায় সহজে সাফল্য পাওয়া যায় না। বিষয়টা কিছুটা হলেও সত্যি। যেকোনো একটি নির্দিষ্ট কাজের এবং ইংরেজি মাধ্যমে যোগাযোগের দক্ষতা না থাকলে আসলে এই পেশায় সাফল্য পাওয়া কঠিন। অবশ্য শুধু এই দুইটি যোগ্যতা থাকলেই যে সাফল্যের চূড়ায় যাওয়া যাবে, তাও ঠিক নয়। সাময়িক সাফল্য পাওয়া এবং নিজেকে একটি পেশায় প্রতিষ্ঠিত করা এক কথা নয়। যদি লম্বা ভবিষ্যত্ ঠিক করে এই পেশায় এগিয়ে যেতে চান তাহলে নিজেকে একটি সম্পূর্ণ প্যাকেজ হিসেবে তৈরি করতে হবে, যাতে শুধু কাজের দক্ষতা নয়, অন্যান্য সব দিক দিয়ে নিজেকে আন্তর্জাতিক মানের একজন পেশাজীবী হিসেবে তৈরি করা যায়।
আউটসোর্সিং বিষয়টি কী?ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন ধরনের কাজ করিয়ে নেয়। নিজ প্রতিষ্ঠানের বাইরে অন্য কাউকে দিয়ে এসব কাজ করানোকে আউটসোর্সিং বলে। যাঁরা আউটসোর্সিংয়ের কাজ করে দেন, তাঁদের ফ্রিল্যান্সার বলে। ফ্রিল্যান্সার মানে হলো মুক্ত বা স্বাধীন পেশাজীবী। আউটসোর্সিং সাইটে যিনি কাজ করেন তাঁকে বলে কনট্রাক্টর (তিনি কনট্রাক্টে কাজ করেন)। আর যিনি কাজ দেন তাঁকে বলে বায়ার/ক্লায়েন্ট (তিনি কনট্রাক্টে কাজ দেন)।
যে ধরনের কাজ পাওয়া যায়আউটসোর্সিং সাইটের কাজগুলো বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ভাগ করা থাকে। যেমন: ওয়েব 
 ডেভেলপমেন্ট (Web Development), সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট (Software
Development), নেটওয়ার্কিং ও তথ্যব্যবস্থা (Networking & Information Systems), লেখা ও অনুবাদ (Writing & Translation), প্রশাসনিক সহায়তা (Administrative Support), ডিজাইন ও মাল্টিমিডিয়া (Design & Multimedia), গ্রাহকসেবা (Customer Service), বিক্রয় ও বিপণন (Sales & Marketing), ব্যবসা-সেবা (Business Services) ইত্যাদি।
ওয়েব ডেভেলপমেন্টঅনলাইন মার্কেটপ্লেসে বিভিন্ন কাজের সুযোগ রয়েছেএই বিভাগের মধ্যে আছে আবার ওয়েবসাইট ডিজাইন, ওয়েব প্রোগ্রামিং, ই-কমার্স, ইউজার ইন্টারফেস ডিজাইন, ওয়েবসাইট টেস্টিং, ওয়েবসাইট প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি।
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টএই বিভাগের মধ্যে আছে ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশন, গেম ডেভেলপমেন্ট, স্ক্রিপ্ট ও ইউটিলিটি, সফটওয়্যার প্লাগ-ইনস, মোবাইল অ্যাপিস্নকেশন, ইন্টারফেস ডিজাইন, সফ্টওয়্যার প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট, সফ্টওয়্যার টেস্টিং, ভিওআইপি ইত্যাদি।
নেটওয়ার্কিং ও ইনফরমেশন সিস্টেমএর মধ্যে আছে নেটওয়ার্ক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ডিবিএ (ডেটাবেইস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন), সার্ভার অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ইআরপি/সিআরএম ইমপিস্নমেনটেশন ইত্যাদি।
রাইটিং ও ট্রান্সলেশন
এর মধ্যে আছে টেকনিক্যাল রাইটিং,  ওয়েবসাইট কনটেন্ট, বস্নগ ও আর্টিকেল রাইটিং, কপি রাইটিং, অনুবাদ, ক্রিয়েটিভ রাইটিং ইত্যাদি।
অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সাপোর্ট
এর মধ্যে আছে ডেটা এন্ট্রি, পারসোনাল অ্যাসিসট্যান্ট, ওয়েব রিসার্চ, ই-মেইল রেসপন্স হ্যান্ডলিং, ট্রান্সক্রিপশন ইত্যাদি।
ডিজাইন ও মাল্টিমিডিয়া
এর মধ্যে আছে গ্রাফিক্স ডিজাইন, লোগো ডিজাইন, ইলাস্ট্রেশন, প্রিন্ট ডিজাইন, থ্রিডি (3D) মডেলিং, অটোক্যাড, অডিও ও ভিডিও প্রোডাকশন, ভয়েস ট্যালেন্ট, অ্যানিমেশন, প্রেজেন্টেশন, ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনিক্যাল ডিজাইন ইত্যাদি।
কাস্টমার সার্ভিস
এর মধ্যে আছে কাস্টমার সার্ভিস ও সাপোর্ট, টেকনিক্যাল সাপোর্ট, ফোন সাপোর্ট, অর্ডার প্রসেসিং ইত্যাদি।
সেলস ও মার্কেটিং
এর মধ্যে আছে বিজ্ঞাপন, ই-মেইল মার্কেটিং, এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন), এসইএম (সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং), এসএমএম (সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং), পিআর (পাবলিক রিলেশনস), টেলিমার্কেটিং ও টেলিসেল্স, বিজনেস প্ল্যানিং ও মার্কেটিং, মার্কেট রিসার্চ ও সার্ভে, সেলস ও লিড জেনারেশন ইত্যাদি।
বিজনেস সার্ভিসেস
এর মধ্যে আছে অ্যাকাউন্টিং, বুককিপিং, এইচআর/পে-রোল, ফাইন্যানসিয়াল সার্ভিসেস অ্যান্ড পস্ন্যানিং, পেমেন্ট প্রসেসিং, লিগ্যাল, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট, বিজনেস কনসালটিং, রিক্রুটিং, পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ ইত্যাদি।
কোন কাজের কী যোগ্যতা
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
এই বিভাগের কাজের জন্য আপনাকে ওয়েবসাইট তৈরি করা জানতে হবে। বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যেমন এইচটিএমএল, পিএইচপি, জাভা স্ক্রিপ্ট, সিএসএস, ডেটাবেইস (মাইএসকিউএল) ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। এই ভাষাগুলোর ওপর দু-একটা টেস্ট দেওয়া থাকলে কাজ পেতে সুবিধা হবে।
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট
এই বিভাগের কাজের জন্য আপনাকে সফ্টওয়্যার তৈরি করা জানতে হবে। বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যেমন জাভা, সি-শার্প, ভিজুয়্যাল বেসিক, ডেটাবেইস (মাইএসকিউএল, ওরাকল, এমএস এসকিউএল সার্ভার) ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। এই ল্যাঙ্গুয়েজগুলোর ওপরও এক-দুইটা টেস্ট দেওয়া থাকলে কাজ পেতে সুবিধা হবে।
নেটওয়ার্কিং ও ইনফরমেশন সিস্টেম
এই বিভাগের কাজের জন্য ডেটাবেজ, নেটওয়ার্কিং ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
অনলাইনে কাজের জন্য চাই দক্ষতালেখা ও অনুবাদ (রাইটিং ও ট্রান্সলেশন)এই বিভাগের কাজের জন্য আপনাকে ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে, কারিগরি জ্ঞান থাকতে হবে, ওয়েবসাইট, ব্লগ, ইন্টারনেট সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। লেখালেখির অভ্যাস থাকলে ভালো হয়।
অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সাপোর্টএই বিভাগের কাজগুলো তুলনামূলকভাবে অনেক সহজ। মূলত কপি পেস্টের কাজ। কম্পিউটার, ইন্টারনেট, ওয়েবসাইট, বস্নগ, ই-মেইল, সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং (ফেসবুক, গুগলপ্লাস, টুইটার) ইত্যাদি সাইটগুলো সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
ডিজাইন ও মাল্টিমিডিয়াএই বিভাগের কাজের জন্য আপনাকে গ্রাফিক্সের কাজ জানতে হবে। ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর, ফ্লাশ ইত্যাদি জানা থাকলে লোগো ডিজাইন, গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ খুব সহজেই করা যায়। অডিও, ভিডিও এডিটিংয়ের ওপরও অনেক কাজ পাওয়া যায়।
কাস্টমার সার্ভিসএই বিভাগের কাজের জন্য আপনাকে ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে। দ্রুত ইংরেজি লেখা এবং বলা দুটোতেই দক্ষ হতে হবে।
সেলস ও মার্কেটিং
এই বিভাগের কাজের জন্য আপনার ই-কমার্স সাইটগুলো সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। ই-কমার্স ওয়েবসাইট, ব্লগ, ই-মেইল, সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং (ফেসবুক, গুগলপ্লাস, টুইটার), মার্কেটিং, এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন) ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
বিজনেস সার্ভিসেস
এই বিভাগের কাজের জন্য আপনার ব্যবসায়িক জ্ঞান থাকতে হবে। লেনদেনের বিভিন্ন মাধ্যম (পেমেন্ট মেথড) সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
কাজ পাবেন যেখানে
আউটসোর্সিংয়ের কাজ পাওয়া যায় এমন অনেক ওয়েবসাইট আছে। আবার অনেক ভুয়া সাইটও বের হয়েছে। ফলে সতর্ক হয়েই কাজ শুরু করা ভালো। আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত এবং নির্ভরযোগ্য কয়েকটি সাইটের ঠিকানা হলো-
মার্কেটপ্লেসের প্রোফাইল
অনলাইন মার্কেটপ্লেস ইল্যান্স ও ওডেস্ক এখন একসঙ্গেই কাজ করছেবর্তমানে ৪-৫টি আন্ত্মর্জাতিক মানের ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস রয়েছে, যেখানে কাজ করে বড় ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব। এই মার্কেটপ্লেসগুলোর প্রতিটিতেই একটি বিষয় কমন থাকে আর সেটা হলো একটি ভালো প্রোফাইল তৈরি করা। সাধারণ কাজে যেমন সিভি দেখে চাকরি দেয়া না দেয়ার বিষয়টি নির্ধারণ হয় তেমনি অনলাইন মার্কেটপ্লেসেও আপনার প্রোফাইল দেখেই ক্লায়েন্ট বিবেচনা করবে আপনি কাজ পাওয়ার যোগ্য কি না। এর জন্য প্রোফাইলকে যতটুকু সম্ভব আকর্ষণীয় করে তৈরি করুন। প্রোফাইলে যেগুলো না থাকলেই নয়-
হাসিমুখে তোলা একটি ছবি যেখানে আপনার চেহারা পরিষ্কারভাবে বোঝা যাবে।
স্কিল টেস্ট দেয়া থাকলে ভালো। ইল্যান্স.কমে ফ্রিতেই প্রচুর স্কিল টেস্ট দেয়া যায়। স্কিল টেস্ট দেয়া থাকলে ক্লায়েন্ট বুঝবে যে আপনি ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নতুন অথবা অভিজ্ঞ যা-ই হোন না কেন সেই স্কিলে আপনার যথেষ্ট তাত্ত্বিক জ্ঞান আছে।
পোর্টফলিও আইটেম যোগ করা উচিত। পোর্টফলিও আইটেম হিসেবে নিজের তৈরি লোগো, নিজের বানানো ওয়েবসাইটের স্ক্রিনশট, ইউনিভার্সিটিতে তৈরি করা কোনো প্রেজেন্টেশন, কোনো সার্টিফিকেটের স্ক্যান করা ইমেজ ইত্যাদি দেয়া যেতে পারে। এর সাথে যদি স্কিল টেস্ট থাকে, তাহলে ক্লায়েন্ট জেনে যাবে যে আপনার শুধু তাত্ত্বিক জ্ঞান আছে তাই নয়, তার সাথে প্র্যাকটিক্যাল কাজ করার অভিজ্ঞতাও আছে।
বিষয়টি অনেকটা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করার মতো। একদম খালি একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট দিয়ে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠালে যেমন কেউ আপনাকে সহজে অ্যাড করবে না, ঠিক তেমনি একদম খালি, অনাকর্ষণীয় একটি ফ্রিল্যান্স প্রোফাইল তৈরি করে কাজে আবেদন করলে ক্লায়েন্টরাও সাড়া দেবে না।

সামাজিক যোগাযোগে পোস্ট লিখে আয়!


ফেসবুকে পোস্ট লিখলেই কি আর টাকা মেলে? সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুক, টুইটারে পোস্ট লিখে শুধু মনের খোরাক হয়, অর্থ আয় করা যায় না। ফেসবুকে আপনার লেখা পোস্ট লাইক, শেয়ারে ভরে যাবে কিন্তু অর্থ-কড়ি কিছুই আসবে না। আপনি কষ্ট করে পোস্ট লিখবেন আর আপনার লেখা সে পোস্ট থেকে কোটি কোটি টাকা আয় করবে ফেসবুক? এই ধারণাটি পরিবর্তন করার চেষ্টাও চলছে প্রযুক্তি বিশ্বে। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে দুটি উদ্যোগ এই ধারণাকে পরিবর্তন করে দিতে কাজ করছে। সামাজিক যোগাযোগের পাশাপাশি এ ধরনের সাইট ব্যবহারকারীরা যাতে অর্থ উপার্জন করতে পারে সে লক্ষ্য নিয়ে ‘বাবলিউজ’ ও ‘বোনজো মি’ নামের দুটি সাইট তৈরি হয়েছে। ইকনমিক টাইমসে এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
বাবলিউজ হচ্ছে একটি সোশ্যাল নেটওয়ার্ক, যেটি সম্প্রতি পরীক্ষামূলকভাবে কাজ শুরু করেছে। এই সাইটে পোস্ট লিখে অর্থ আয় করতে পারবেন ব্যবহারকারী। যার পোস্ট যত ভিজিটর ও বিজ্ঞাপন টানবে তার তত বেশি অর্থ আয় হবে। বোনজো মির উদ্যোক্তারাও এই ধারণা নিয়েই কাজ শুরু করেছেন।
বোনজো মির উদ্যোক্তা যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সির মাইকেল নুজবাম বলেন, ‘অনেকের মতোই আমার মনে হয় সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলো দীর্ঘদিন ধরেই ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে যথেষ্ট সুবিধা নিয়ে এসেছে। ফেসবুক প্রচুর অর্থ কামাচ্ছে আর ফেসবুকে যাঁরা কনটেন্ট দিচ্ছেন তাঁরা কিছুই পাচ্ছেন না। বোনজো মি ব্যবহারকারীদের বিজ্ঞাপন থেকে যে অর্থ আয় হবে তার ৮০ শতাংশ দিয়ে দেবে।
অবশ্য ব্যবহারকারীদের অর্থ পরিশোধের ক্ষেত্রে বাবলিউজের ধারণাটি আরও জটিল। প্রতিটি পোস্ট কতবার ক্লিক হচ্ছে এবং তা কতখানি জনপ্রিয় হচ্ছে তার ভিত্তিতে অর্থ পরিশোধ করবে এই প্রতিষ্ঠানটি।
বাবলিউজের প্রধান নির্বাহী আরভিন দীক্ষিত বলেন, আমাদের সাইটে আসার জন্য কাউকে চাকরি ছাড়ার দরকার নেই। আমরা ব্যবহারকারীদের কাছে স্বচ্ছ থাকতে চাই। সামাজিক যোগাযোগের সাইট এমন হওয়া উচিত নয় যেখানে আপনাকে ব্যবহার করা হচ্ছে বলে মনে হবে।
এই সাইটে লেখা পোস্ট যেন আজেবাজে না হয় এবং তা যেন কাজের উপযোগী পোস্ট হয় সে বিষয়টিতে উত্সাহ দিতেও কাজ করছে বাবলিউজ। এই সাইটে প্রতিটি পোস্ট কমপক্ষে ৪০০ অক্ষরের হতে হবে।
এই ধরনের উদ্যোগ কী সফল হবে? প্রযুক্তি বিশ্লেষক রব এনড্রিলের মতে, বাবলিউজের মতো এ ধরনের উদ্যোগ মানুষকে আকর্ষণ করবে। কারণ, বিনামূল্যে কনটেন্ট পাওয়ার মডেল স্থায়ী নয়।
রব এনড্রিল বলেন, আপনি কনটেন্টের জন্য মূল্য পরিশোধ না করলে ভালো মানের কনটেন্ট পাবেন না। শুধু লাইক পেলে তো আর তা কাজে লাগানো যায় না।
প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা বলছেন, ফেসবুক দীর্ঘদিন ধরেই মানুষের মধ্যে বিরক্তি সৃষ্টি করছে। ফেসবুকের প্রাইভেসি বিষয়ক নীতিমালা নিয়ে মানুষ সমালোচনা করছে। ফেসবুকের বিজ্ঞাপন নিয়ে মানুষের মধ্যে অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়াও ফেসবুকের বিতর্কিত গবেষণার মতো অনেক বিষয়ও রয়েছে।
ফেসবুকে প্রায় ১৩০ কোটি ব্যবহারকারী আছেন। মোবাইল ফোন থেকে এই সাইটে মানুষ বেশি সময় কাটায় বলে বিজ্ঞাপনদাতারাও ফেসবুকে টাকা ঢালেন। বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইমার্কেটারের মতে, ফেসবুকের ডিজিটাল বিজ্ঞাপন ভবিষ্যতে আরও বাড়ছে। ফেসবুকের পাশাপাশি মাইক্রোব্লগিং ওয়েবসাইট টুইটারও ডিজিটাল বিজ্ঞাপন থেকে অর্থ আয়ের দিক থেকে এগিয়ে যাচ্ছে। মার্কেটিং টুল হিসেবে এখন ফেসবুক ও টুইটারকে কাজে লাগাচ্ছেন অনেকেই।
সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট তৈরি করে নতুন উদ্যোক্তারাও অর্থ আয় করতে চান, তবে তাঁদের লক্ষ্য হচ্ছে যাঁরা এই সাইটে সময় দিয়ে পোস্ট লিখবেন তাঁরাও যেন হাতখরচটা অন্তত পান।
বোনজো মি সাইটটির এক ব্যবহারকারী বলেন, ‘আমরা এমন একটি যুগে বাস করছি যেখানে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটে আপনার লেখা যেকোনো পোস্ট ভাইরাল হয়ে যেতে পারে আর এর সুবাদে হাতে কিছু অর্থও চলে আসতে পারে।

Friday, March 28, 2014

যে কোন প্রয়োজনীয় ফাইল, সফটওয়ার, যে কোন প্রয়োজনীয় ফাইল আপলোড করে আয় করুন। না দেখলেই মিস

আসসালামু আলাইকুম, আপনারা সবই কেমন আছেন? আপনাদের সামনে আজ একটি অনলাইনে আয় বিষয়ক টিপস দিব। আশা করি কাজে লাগবেই। আমরা বিভিন্ন ফাইল, সফওয়ার বিভিন্ন ব্লগে শেয়ার করি। কিন্ত সেই কাজটাই যদি নির্দিষ্ট একটি সইটে আপলোড করে সেই লিংক টি শেয়ার করি তাহলে আপনার সেই ফাইল বা সফটওয়ার বিভিন্ন যায়গায় শেয়ার হয়ে গেল। তা থেকে আপনার কিছু আয়ও হল। এমনি একটি সাইট আপনাদের সামনে তুলে ধরব যেখানে আপনার ফাইল, সফটওয়ার বা প্রয়োজনীয় যে কোন ফাইল আপলোড করলে আপনার আয় হবে। সেই সইটের না জিদ্দু। যেখানে আপনাকে প্রথমে সইনআপ করতে হবে।রেজি্ট্রেশন করতে এখানে ক্লিক করুন। তারপর রেজিষ্ট্রেশন ফরম পুরন করে আপনার যে কোন প্রয়োজনীয় ফাইল আপলোড করে আপনার ব্লগে বা ফেসবুকে শেয়ার করে দিন। মনে রাখবেন আপনার আপলোড করা ফইল যত ডাউনলোড হবে তত আপনার আয় হবে। মিনিমাম পেআউট $10 ডলার।যেকোন প্রয়োজনে কমেন্ট করুন।

Saturday, March 15, 2014

কম্পিউটার ডিলিট হয়া সব ফাইল গুলো ফিরিয়ে আনুন এক ক্লিক


আমরা ভুল করে অনেক সময় অনেক দরকারী ফাইল কম্পিউটার থেকে সম্পুর্ন ভাবে ডিলিট করে দিই এবং পরে পাওয়ার জন্য আফসোস করতে হয়। আপনি এখন ডিলিট হওয়া ফাইল পুনরুদ্ধার করতে পারবেন সহজেই। ফাইল পুনরুদ্ধার করার জন্য অনেক সফটওয়্যার আছে কিন্তু বেশিরভাগ সফটওয়্যার কাজ করেনা ।আজকে খুব ভাল একটা কাজের সফটওয়্যার শেয়ার করব যেটা হল Recuva এই সফটওয়্যার যার দ্বারা সহজেই ডিলিট হওয়া ফাইল পুনরুদ্ধার করা যায় ।ভাইরাসের কারনে ডিলিট হওয়া ফাইলও আপনি উদ্ধার করতে পারেন Recuva সফটওয়্যার দিয়ে এই সফটওয়্যার এর সুবিধা হল > ইচ্ছামত MP3.Mp4,Pdf আলাদাভাবে পুনরুদ্ধার করা যায় >ফাইল এর Quality দেখা যায় >Deep Scan এনাবল করে অনেক আগের ফাইল পুনরুদ্ধার করা যায় রিকুভা অত্যন্ত শক্তিশালী একটি রিকভারি সফটওয়্যার। যা খুব সহজে আপনার মুছে ফেলা বা হারিয়ে যাওয়া গান, ভিডিও, ফাইল, অফিস ডকুমেন্ট, ই-মেইল, ছবি ইত্যাদি খুঁজে বের করতে সাহায্য করবে। এটি FAT12, FAT16, FAT32, exFAT, NTFS, NTFS5 ফাইল সিস্টেমকে সাপোর্ট করে। এর ব্যবহার পদ্ধতিও খুব সহজ এবং সাবলীল। যে কারো পক্ষে এটি ব্যবহার করা সম্ভব।

যে ফাইল পুনরুদ্ধার করতে চান সেটার ওপর রাইট বাটন ক্লিক করে Recover Highlited অপশন এ ক্লিক করবেন
Recuva ডাউনলোড লিঙ্ক : ডাউনলোড  ক্লিক করুন অ্যান্ড ৫ সেকেন্ড ওয়াট করুন অ্যান্ড skip add ক্লিক করুন tarpor মিদিয়াফায়ার দিয়া ডাউনলোড শরু হয়ে যাবে

Tuesday, March 11, 2014

পেনড্রাইভে গতি বাড়বে

যেসব কম্পিউটারে ধীরগতির হার্ডডিস্ক ড্রাইভ এবং কম মেমোরি রয়েছে, সেগুলোতে বাড়তি ইউএসবি পেনড্রাইভ অথবা মেমোরি কার্ড ব্যবহার করে গতি বাড়ানো যাবে। হার্ডডিস্ক ড্রাইভের উইন্ডোজ এক্সপেরিয়েন্স ইনডেক্স ৪.০-এর নিচে (কম্পিউটারে ডান ক্লিক করে প্রপার্টিজে দেখা যাবে), উইন্ডোজের রেডিবুস্ট ব্যবহার করে এ কাজটি করা যায়। উইন্ডোজ ভিসতা, উইন্ডোজ ৭ এবং ৮ অপারেটিং সিস্টেমে রেডিবুস্ট সুবিধা পাওয়া যাবে। উইন্ডোজ সুপারফেচ অ্যালগরিদমের সাহায্যে রেডিবুস্ট ব্যবহারকারীর ডকুমেন্টস, অ্যাপ্লিকেশন ও সিস্টেম ফাইলগুলো পেনড্রাইভ অথবা মেমোরি কার্ডে ক্যাশ করে রাখে। এসব ড্রাইভ যেহেতু দ্রুত ডেটা সিগন্যাল পথে যুক্ত থাকে, তাই ফাইল ক্যাশিং-ক্ষমতা থাকে বেশি। ২৫৬ মেগাবাইট থেকে ৩২ গিগাবাইট ধারণক্ষমতার পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ড রেডিবুস্ট ফিচারে কাজ করবে। এ ক্ষেত্রে ভালো ফল পাওয়া যাবে যদি আপনার কম্পিউটারের র‌্যামের অন্তত দ্বিগুণ ক্ষমতার মেমোরি ব্যবহার করা যায়। আর কম্পিউটারের প্রাথমিক ডিস্ক যদি এসএসডি (সলিড স্টেট ড্রাইভ) হয়, তাহলে রেডিবুস্ট ব্যবহারের দরকার নেই। 
যেভাবে সুবিধাটি পাবেন: কম্পিউটারে কোনো পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ড ঢোকালে অটোপ্লে উইন্ডো আসে। সেখানে Speed up my system অপশন পেলে বোঝা যাবে সেটি রেডিবুস্ট ফিচারে ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত। এর পরের উইন্ডোতে Dedicate this device to ReadyBoost নির্বাচন করে OK করতে হবে। এ ছাড়া উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার দিয়ে কম্পিউটার খুলে পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ডটিতে ডান ক্লিক করে প্রপার্টিজ নির্বাচন করুন। তারপর রেডিবুস্ট ট্যাবে ক্লিক করে ওপরের উইন্ডোটি পেলে একইভাবে সেটিংস ঠিক করে নিন। সুবিধাটি চালু হওয়ার পর হঠাৎ পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ডটি কম্পিউটার থেকে খুলে নিলেও সমস্যা নেই। ক্যাশড ফাইলগুলোর আসল কপি কম্পিউটারে থেকেই যায়। সুবিধা বাতিল করতে চাইলে রেডিবুস্ট ট্যাবে গিয়ে Do not use this device নির্বাচন করে ওকে করুন। 
(সংগ্রহীত)

Saturday, March 8, 2014

ইন্টারনেট থেকে টাকা আয়ের কয়েকটি উপায় -১


ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় নিয়ে অনেক গুঞ্জন শোনা যায় পোস্ট দেখা যায় । সত্যি ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় করা যায় ?
হ্যাঁ যায় তবে স্বপ্নের মত আয় করা যায়না । অনেক শ্রম করে আয় করতে হয় ।নবাবের অলসের মত শুয়ে শুয়ে ডলার তো দূরের কথা , এক কাপ চা ও আপনাকে কেউ দিবেনা । নিজেকে প্রস্তুত করা একান্ত প্রয়োজন । আপনাকে বেছে নিতে হবে কোন পথে আপনি এগুবেন ।ইন্টারনেট থেকে আয়ের অনেক পথ আছে । আবার প্রতারক ফাঁদ ও আছে । তাই সাবধানতার সাথে বুঝে শুনে আপনাকে পথ চলতে হবে ।
আমি এখানে আপনাদের কিছু সঠিক পথ দেখানোর চেষ্টা করব । তবে এক ক্লিকে ১ কোটি ডলার বা সাইন আপ করেই ৫০ হাজার ডলার নিয়ে নিন । এমন কিছু এখানে পাবেন না ।যারা রাতারাতি বড় লোক হতে চান তারা মূল্যবান সময় নষ্ট করবেন না । আমার পোস্ট পড়ে ।
প্রথমে টাকা উত্তলনের বিষয়ে আলোচনা করব ।কারন এটি সবচেয়ে গুরুত্ব পূর্ণ ।
টাকা উত্তলন – টাকা উত্তলনের কয়েকটি পথ আছে
1. Check
2. Pioneer Debt Master Card
3. Money Bookers
4. Western union
5. Bank Wire Transfer
6. Visa Card
এগুলো ছাড়া অন্যান্য ক্রেডিট দেবিড কার্ড দিয়েও টাকা আনতে পারবেন । এখানে বোঝার বিষয় হচ্ছে । একএকটি প্রতিষ্ঠান এক একেক পথে টাকা পাঠায় । যেমন কিছু সাইট আছে যারা পে পেইলে টাকা প্রদান করে থাকে । কিন্তু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে পেপেইল আমাদের জন্য ভালো বন্ধু নয় ।কারন বাংলাদেশ মানি লন্ডারিং আইনে পেপেইল সাপোর্ট করেনা ।
কিছু প্রতিষ্ঠান থেকে আপনি চেক পেতে পারেন যেমন গুগল । আপনি যদি গুগল এড সেন্সে কাজ করেন । চেকের মাধ্যমে টাকা পাবেন ।
এক কথায় পে পেইল ছাড়া সবগুলো আমাদের দেশের জন্য সহায়ক ।
কাজ শুরুর পূর্বেই আপনি জেনে নিবেন কোন পথে টাকা নিয়ে আসা আপনার জন্য সহায়ক হবে । আপনার জন্য সহায়ক প্রতিষ্ঠানে কাজ করা আপনার জন্য ভালো হবে ।
টাকা আয়ের কয়েকটি পথ –
১। আপনার সাইটে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করিয়ে ।
২। ফ্রিলান্সি (Freelancing )
৩। গ্রাফিক্স কমপিটিশন (Graphice Competition )
৪। www.bidvertiser.com
৫। টেমপ্লেট বিক্রয় ।
৬। গ্রাফিক্স ডিজাইন বিক্রয় ।
৭। এনিমেশন বিক্রয় ।
৮। ভিডিও ফুটেজ বিক্রি করে ।
৯। টেকস লিংক সংযোগ করে (Text-link-ads )
১০। আর্টিকেল লিখে বা রিভিউ লিখে ।
ইত্যাদি পথ রয়েছে ।বিজ্ঞাপন দেখে , সাইন আপ করে , এস এম এস করে এগুলো আমি অনিশ্চিত । যাই হোক আজ এ পর্যন্ত । আগামিতে আয় শুরু করার পদ্ধতি জানার চেষ্টা করব ।

Image

Free Updates to Email
Follow Me:
facebook twitter gplus pinterest rss
https://www.facebook.com/rubel29bd