বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

বিনামূল্যে আসল মাষ্টার কার্ড নিয়ে নিন!!

সুবিধাগুলো ০১. ১০০% আসল মাষ্টার কার্ড আপনার কাছে পাঠানো হবে। ০২. প্রায় সকল ওয়েবসাইটে কেনাকাটা করতে পারবেন (যেমন hostgator, namecheap, godaddy, amazon etc)

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Showing posts with label আর্ন ট্রিক্স. Show all posts
Showing posts with label আর্ন ট্রিক্স. Show all posts

Friday, June 28, 2019

Open The account & get instant $5

Open The account & get instant $5 . easy to earn by captcha typing and data entey

Click on this link......http://getrealpaid.com/?userid=179506

Saturday, May 11, 2019

Surfe.be থেকে আয় করুন Easy...............

অনলাইনে ইনকাম করুন অনায়াসে নিম্নের লিংকটি থেকে রোজিস্ট্রেশন করুন। এবং এক্সটেনশনটি ইনস্টল করুন। বিভিন্ন রকম অয়েবসাইট ভিসিট করে আয় করুন।
Surfe.be - passive income

Friday, November 20, 2015

বাংলাদেশের বিস্তারিত জানতে অসাধারন একটি সফ্টওয়ার

বাংলাদেশের বিস্তারিত তথ্য জানতে অসাধারন একটি সফ্টওয়ার। সফ্টওয়ারটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন

Monday, October 19, 2015

আপনার ব্লগস্পট ব্লগ আছে ওয়েব সাইট আছে অনলাইনে ব্লগিং এ এবার আয় হবেই হবে

সুপ্রিয় বন্ধুরা যারা এখনও অনলাইনে কোন আয় করতে পারেন নাই, তাদের জন্য এই পোষ্টটি। প্রথমে আপনার একটি ওয়েব সাইট থাকতে হবে। যদি না থাকে ফ্রি ওয়েব সাইট blogger.com থেকে একটি ওয়েব সাইট খুলে নিতে হবে।এরপর আপনাকে নিচের ছবির উপর ক্লিক করতে হবে।  এখান থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে আপনার একাউন্ট তৈরী করুন। এবার আপনার ওয়েবসাইটে Get Pop Under Code থেক গেজেট নিয়ে বসিয়ে দিন। এবার আপনার ওয়েব সাইটে ভিজিটর আসলে আপনার আয় হবে। যত বেশি ভিজিটর আসবে আপনার আয় তত বাড়বে। তাই আর দেরি কেন এখনই শুরু করুন আপনার অনলাইন আর্নিং। আজ এ পর্যন্তই ভূল হলে ক্ষমা করবেন। খোদা হাফেজ।





Monday, August 17, 2015

বাংলাদেশের ওয়েব সাইড থেকে সবচাইতে সহজ উপায়ে অনলাইনে আয় করুন এবং টাকা উত্তোলন করুন – (Bkash,mobile Recharge,Paypal,Moneybookers,Payza) তাও আবার মোবাইল ওয়েব সাইট থেকেও।

" বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম (পরম করুণাময় আল্লাহ্'র নামে শুরু করছি)"
• http://wap4dollar.com/refer.php?refer=a8hidwztpb
Earn @ Wap4dollar.Com
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু ...। বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালোই আছেন। আমিও ভাল আছি আল্লাহর রহমতে, আপনাদের দোয়ায়।
আমার আগের টিউন গুলোতে অনেক সারা পেয়েছি, তাই টিউন করতে ভালই লাগে, আজ সবচাইতে সহজ উপায়ে বাংলাদেশ থেকে অনলাইনে আয় করা প্রসঙ্গে একটা টিউন করলাম। আশা করি আমার মত আপনারাও এটা দিয়ে উপকৃত হবেন।

যারা শত শত ডলার আয় করেন তারা এই টিউন থেকে দূরে থাকুন। কেননা এটা দিয়ে শত শত ডলার আয় করা খুবই কষ্টকর তবে দক্ষ হলে অনেক ডলার আয় করতে পারবেন।
আমরা অনেকেই নিজের ওয়েব সাইট বানাই,ব্লগ তৈরি করি,এটা করি, সেটা করি। চাইলে ঐ সাইড গুলির মাধ্যমে আমরা আয় করতে পারি। কিন্তু আপনারা চাইলে সহজেই অনলাইনে মজা করার পাশাপাশি আয়ও করতে পারবেন। আর সবার আগে বলে নেই, আমি যে পধতিতে আয় করা শেখাব এইটা ১০০% কাজ করে। আর উপায় টা খুবই সহজ আর যেই সাইট থেকে আয় করবেন তা বিশ্বস্ত বাংলাদেশী ওয়েব সাইড (wap4dollar).
আরো একটা কথা বলে নেই যদি কাজ না হয় সমস্ত দায়ভার আমার। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে কাজ শুরু করে দেই...যেহেতু সব দায়ভার আমি নিয়েছি, সেহেতু একদম clear করে step by step দিচ্ছি যাতে কাজ করতে কোন সমস্যা না হয়।
নিয়মাবলিঃ
১.একটি IP থেকে একটি account খোলতে পারবেন। (একাধিক খুললে ব্লক হবেন,ওই ডিভাইস দিয়ে আর আয় করতে পারবন না)
২.আপনার একটা web/wap বা blog সাইট থাকতেই হবে। web/wap বা blog সাইট এ ভিজিটর যত বেশী হবে আপনার পয়েন্ট তত বারবে। যারা web/wap site বা blog বানাতে পারেন না তাদের জন্য Get a Free Mobile (WAP) Blog গিয়ে খুব সহজে সাইট বানাতে পারবেন।
৩.প্রতিটি web/wap বা blog সাইটে visitor এর click এ আপনি পাবেন ১ পয়েন্ট। একজন visitor ২৪ ঘন্টায় ১টাই ক্লিক করতে পারবে।
৪. ২০০ click = ১ডলার (কিন্তু ৭৮.৪০টাকা)
৫.আপনি 0.15 ডলার হলেই payout করতে পারবেন। (Recharge BD (min. 0.15$) ডলার = ১১.৭৬ টাকা, মানে আপনি ১২ টাকা থেকেই টাকা তুলতে পারবেন)
৬.আপনি আপনার ডলার/টাকা PayPal, Money bookers, Payza, Bkash, Mobil Recharge এর মাধ্যমে তুলতে পারবেন।
৭.কারো Referrral link দিয়ে account খুললেই আপনি পাবেন ২০ পয়েন্ট বোনাস।
৮.আপনার Referrral এ কেউ account খুললে আপনিও পাবেন ২০পয়েন্ট। যতজন কে Referr করবেন তত ২০ পয়েন্ট পাবেন।
৯.Request Payout করার পর ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনি টাকা/ডলার পেয়ে যাবেন।
১০.আইপি হাইড করে ক্লিক করলে সেই ক্লিক গ্রহনযোগ্য হবেনা।
কাজের ধাপঃ
১. প্রথমে Earn @ Wap4dollar.Com এ গিয়ে সাইন আপ করুন। আমি আমার Referral link দিয়ে দিলাম। যাতে আপনি সাইন আপ করলে ২০ পয়েন্ট পান আর আমিও ২০ পয়েন্ট পাই।
যদি ভাবেন আমার Referral link দিয়ে সাইন আপ করে আমার ২০ পয়েন্ট বাড়াবেন না তাহলে http://www.wap4dollar.com এ যেয়ে সাইন আপ করুন তাহলে আপনিও ২০ পইয়েন্ট পাবেন না আমিও পাব না।
Tick দেওয়া গুলো অবশ্য পূরন করতে হবে।
registration complete হলে সাইন ইন করলে এই রকম আসবে।
(ক,খ,গ,ঘ,ঙ,চ এর বিবরন নিচে এক এক করে দিলাম)
এখানে,
ক) আপনার পয়েন্ট(প্রথম Referrral এ registration complete হলে ২০পয়েন্ট হয়ে থাকবে)
খ) Publisher ADlink  html code যেটার যে কোন একটি আপনার web/wap site বা blog এ দিতে হবে...আপনি ব্যানার ও দিতে পারেন।
তবে আমি একটা Textlink ad code +যে কোন একটা ব্যানার দেওয়াই better মনে করি।
গ) refferal link আপনি কাউকে রেফার করেতে চাইলে এই লিঙ্ক দিয়ে বা web/wap সাইটে  html কোড দিতে পারেন...আপনার Referral এ কেউ account খুললে আপনিও পাবেন ২০পয়েন্ট। যতজন কে Referr করবেন তত ২০ পয়েন্ট পাবেন।যেমন আপনি আমার Referr এ হলে আমি ২০পয়েন্ট পাবো।
ঘ) Earning Statistics এখানে আপনি আপনার পয়েন্ট,আপনার ভিজিটরদের ক্লিক দেখতে পারবেন।
ঙ) Request Payout আপনি এভাবে পে আউট করতে পারবেন।Request Payout করার পর ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনি টাকা/ডলার পেয়ে যাবেন।আপনার পয়েন্ট 60 হলেই Request Payout দিতে পারবেন।।(0.16ডলার=১২টাকা) মানে আপনি ১২টাকা থেকেই টাকা তুলতে পারবেন।
চ) Payout History আপনি আপনার payout এর সব history দেখতে পাবেন।
আশা করি সব বোঝাতে পারলাম।
এভাবে আপনি সবচাইতে সহজ উপায়ে বাংলাদেশ থেকে অনলাইনে আয় করতে পারেন।
এজন্য আপনাকে সুন্দর একটা web/wap বা blog সাইট বানাতে হবে। আর আগে থেকে থাকলে তো কথাই নাই।
কি ভাবে আপনার WAP4DOLLAR একাউন্ট এক্টিভেট করবেন তা step by step।
প্রথমে আপনার WAP4DOLLAR একাউন্ট Login করুন।
আপনার একাইন্টে Publisher Panel এ যান।


আপনার web/wap site বা blog একাউন্ট Login করুন। আমি শুধু ব্লগ একাউন্ট দিয়ে করে দেখাচ্ছি।

নতুন একটি উইন্ডো আসবে। ওখান থেকে Add a Gadget এ HTML/JavaScript ক্লিক করুন। কপি করা Pop Under Code-টি Content বক্স এ Paste করুন Title আপনার পছন্দের যে কোন একটি নাম দিন। Save করুন।


একই ভাবে
• Get JavaScript Code
• Get Direct Ad links গুলো সেট করে নিন আপনার ব্লগে।
আপনার View Blog এ যান। ওখানে এড গুলো দেখতে পাবেন।
প্রতিদিন এড গুলো দেখলে ৭ পয়েন্ট পাবেন। ২৪ ঘন্টায় ১ বার পয়েন্ট পবেন।
আপনার রেফারে যত বেশি মানুষ সাইন আপ করে সব কাজ শেষ করে ১০ পয়েন্ট আয় করবে কেবল তখনই আপনি সাথে সাথে ২০পয়েন্ট পাবেন। কাজেই যত বেশি রেফার তত আয়।
তবে লোভে পড়ে যেন আবার একটা ডিভাইস থেকে একাধিক আইডি খুলে নিজেকেই রেফার করবেন না। তাইলেই ধরা খাবেন, এডমিন আপনাকে ব্লক করে দিবে তখন আর আপনার আয় করা লাগবে না।
আশা করি এই টিউনে সবাই উপকৃত হবেন। টিউন্টা করতে অনেক কষ্ট হয়েছে। তাই কেমন হল তা টিউমেন্ট করে জানাবেন please.
কোন ভুল হলে ক্ষমা করবেন কেননা আমার বাংলা টাইপ খুব খারাপ হয়।
আর কোন অসুবিধা হলে টিউমেন্ট করে জানাবেন।

Saturday, November 22, 2014

গুগল অ্যাডসেন্স নাই তো কি হইছে ? আরও ১০ টা পথ আছে।

মানুষের এক রাস্তা বন্ধ হইলে ১০ টা খলা থাকে । তেমনি  অ্যাডসেন্সনা পেলে হতাশ না হয়ে ব্লজ্ঞিং চালিয়ে যান । সফলতা পাবেন ই । এগুলা সম্পর্কে পুরবে টি টি তে পোস্ট হলেও ঠিক মত এদের ধরন বঝা জেত না তাই আমি সহজ পদ্ধতিতে ছক আকারে নিয়ে এলাম এই ১০ টা আয় এর বিকল্প  পথ
বিজ্ঞাপন দাতা ধরনসরবনিম্ন উত্তলনসাইন আপ

Bidvertiser

Targeted Text
Banner Ads
Mobile Ads
$10 (Paypal)VisitSiteRed
Revenue HitsDisplay & Rich Media
Text Ads
Pop Ups
Apps & Widgets
$50 (PayPal/Payoneer/Wire)VisitSiteRed
AdversalBanner
Pop-under
Ministitial
$20 (PayPal, ACH, Check, or Wire)VisitSiteRed
midea.netTargeted Text
Display
$100 (Paypal/Wire)VisitSiteRed
ChitikaTargeted Text
Mobile
$10 (Paypal)
$50 (Check)
VisitSiteRed
infolinksIn text
In Search
In Tag
Display
$50 (PayPal, Wire, eCheck, WU)VisitSiteRed
QADABRABanner Ad
Slider Ad
$1 (Paypal)
$20 (Payoneer)
$500 (Wire)
VisitSiteRed
VigLinkVigLink Anywhere
VigLink Convert
VigLink Insert
No Minimum!VisitSiteRed
KonteraInline Text Links
Banner
Pop-Unders
Interstitial Ads
$50 (PayPal/Wire/Cheque)VisitSiteRed
আমি সম্পূর্ণ পোস্ট ক্রেডিট নিবনা কারন প্রত্যেক টা লাইন অ্যাড কোম্পানির সাইট এই দেয়া আচে আমি শুধু একত্রিত করেছিলাম ।
সময় থাকলে ঘুরে আসতে পারেন আমার ব্লগ থেকে ।

Friday, September 19, 2014

সেরা পিটিসি সাইট

আপনি চাইলে এখন থেকেই শুরু করতে পারেন।
http://www.akvebux.com/?ref=rubel9bd

Tuesday, September 16, 2014

ঘরে বসে আয়-২


ফ্রিল্যান্সিং করে এদেশের অনেকেই স্বাবলম্বী হয়েছেন। অনেকেরই নতুন এ ক্ষেত্রটির প্রতি আগ্রহ রয়েছে। অনেকেই জানতে চান বিষয়টি কী এবং কীভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা যায়। পাঠকদের কাছে ফ্রিল্যান্সিংকে সহজভাবে তুলে ধরতেই ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিংয়ের আদ্যোপান্ত। আজকে রইল এর প্রতিবেদনটির দ্বিতীয় পর্ব।
প্রথম পর্ব পড়ুন: ঘরে বসে আয়
মার্কেটপ্লেসের প্রোফাইলবর্তমানে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ করে বড় ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব। মার্কেটপ্লেসের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ভালো প্রোফাইল তৈরি করা। যোগ্যতা প্রমাণের জন্য প্রোফাইলকে আকর্ষণীয় করে তৈরি করা যায়। প্রোফাইলে তৈরির ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে
১. হাসিমুখে তোলা একটি ছবি যেখানে আপনার চেহারা পরিষ্কারভাবে বোঝা যাবে।
২. স্কিল টেস্ট দেয়া থাকলে ভালো। ইল্যান্স মার্কেটপ্লেসে প্রচুর স্কিল টেস্ট বিনা খরচেই দেয়া যায়। স্কিল টেস্ট দেয়া থাকলে ক্লায়েন্ট বুঝবেন যে আপনি ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নতুন অথবা অভিজ্ঞ যা-ই হন না কেন কাজে আপনার দক্ষতা রয়েছে।
৩. পোর্টফোলিও আইটেম যোগ করা উচিত। পোর্টফোলিও আইটেম হিসেবে নিজের তৈরি লোগো, নিজের বানানো ওয়েবসাইটের স্ক্রিনশট, ইউনিভার্সিটিতে তৈরি করা কোনো প্রেজেন্টেশন, কোনো সার্টিফিকেটের স্ক্যান করা ইমেজ ইত্যাদি দেয়া যেতে পারে। এর সাথে যদি স্কিল টেস্ট থাকে, তাহলে ক্লায়েন্ট জেনে যাবেন যে আপনার শুধু তাত্ত্বিক জ্ঞান আছে তাই নয়, তার সাথে প্র্যাকটিক্যাল কাজ করার অভিজ্ঞতাও আছে। আকর্ষণহীন একটি ফ্রিল্যান্স প্রোফাইল তৈরি করে কাজে আবেদন করলে ক্লায়েন্টরাও সাড়া দেবে না।
কোন ধরনের কাজের জন্য আবেদন করবেন?
কোনো একটা জব ওপেন করে জবের ডান পাশে দেখবেন বায়ারের তথ্য দেওয়া আছে। যেসব বায়ারের পেমেন্ট মেথড নট ভেরিফাইড লেখা সেসব বায়ারের কাজের জন্য আবেদন করবেন না। পেমেন্ট মেথড ভেরিভাইড থাকলে তবে আবেদন করবেন।

ক্লায়েন্টের কাছে কাজের জন্য আবেদন করা
যখন কোনো কাজে/জবে আবেদন করবেন অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যেন আপনার লেখার ধরন প্রফেশনাল হয়। কখনোই কপি-পেস্ট করে আবেদন পাঠাবেন না। এটা করলে কাজ পাওয়া দুরূহ তো হবেই বরং অনেক ক্লায়েন্ট আপনার লেটার স্প্যাম হিসেবে মার্ক করলে মার্কেটপ্লেসের অ্যাকাউন্টটি হারাতে পারেন। যেটা করা উচিত সেটা হলো প্রতিটি জব ভালোভাবে পড়ে তারপর চিন্তা করে গুছিয়ে একটি লেটার লিখে পাঠানো। এ ক্ষেত্রে আপনি একটি ফরম্যাট ফলো করতে পারেন, যেমন:
Hello, Good Day, Good Morning অথবা Evening, ইত্যাদি দিয়ে শুরু করতে পারেন। Dear Sir/Madam, Dear Manager, ইত্যাদি দিয়ে শুরু না করাই ভালো।
তারপর এক লাইনে আপনি তার কাজের বিষয়ে কোনো প্রশ্ন করতে পারেন, এ ক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট বুঝবে আপনি তার জবটি পড়েছেন। তারপর ২-৩টি লাইন লিখুন আপনার কোন দক্ষতা তার প্রজেক্টে কাজে আসবে এবং কেন।র ৪-৫টি বুলেট পয়েন্ট করে লিখুন আপনি তার কাজটি পেলে কী কী ধাপে করবেন।
আপনি কোন ফাইল এটাচ (যুক্ত) করে থাকলে উল্লেখ করুন। সর্বশেষে ধন্যবাদ দিয়ে আপনার লেটার শেষ করুন।
এভাবে একটি ফরম্যাট ফলো করলে দেখবেন কখনই কপি-পেস্ট করতে হবে না। তবে হ্যাঁ, দুটি ব্যাপার কখনই করবেন না। একটা হলো লেটারে নিজের ই-মেইল অথবা যোগাযোগের কোনো আইডি উল্লেখ করবেন না এবং কখনই আপনাকে যেন কাজটি দেয় এটা নিয়ে জোর করবেন না। তাহলে ক্লায়েন্ট আপনাকে পেশাদার নাও ভাবতে পারে। নিজের দক্ষতা অনুযায়ী কাজের পারিশ্রমিক চাইবেন।
সাক্ষাত্কার
চাকরির বিজ্ঞাপন পড়ে আমরা কী করি? আমরা সেই বিজ্ঞাপন পড়ে ভালো লাগলে সেই চাকরির জন্য জীবনবৃত্তান্ত (সিভি) পাঠাই।  আউটসোর্সিং সাইটেও যখন কোনো জব পোস্ট করা হয়, তখন অনেকেই আবেদন করেন। তাদের মধ্য থেকে বায়ার কয়েকজনকে সাক্ষাত্কারের জন্য বলেন।  তারপর একজন বা দুইজনকে নিয়োগ (হায়ার) দেয় মানে কাজটি করতে দেয়। এই প্রক্রিয়াটিকেই বলে বিডিং বা বিড করে কাজ পাওয়া।  বায়ার আপনার কভার লেটার এবং প্রোফাইল দেখে পছন্দ করলে আপনাকে মেসেজ দিয়ে ইন্টারভিউ নেবে। আপনিও মেসেজ দিয়ে উত্তর দেবেন। আপনাকে ওই আউটসোর্সিং সাইটেই মেসেজ দেবে যে আপনি আগে কখনো এ ধরনের কাজ করেছেন কি না, কাজটি কত দিনে করতে পারবেন, কত ডলারের বিনিময়ে করে দেবেন ইত্যাদি। আপনিও ওই সাইটেই মেসেজ দিয়ে এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দেবেন। কোনো কোনো বায়ার স্কাইপের মাধ্যমে চ্যাট করতে চায়। তাই স্কাইপে (www.skype.com) একটা অ্যাকাউন্ট খুলে নেবেন। তারপর আপনাকে পছন্দ হলে বায়ার কাজটি করতে দেবে মানে জবটিতে আপনাকে হায়ার (Hire) করবে। জবটি অ্যাকটিভ হবে। তখন আপনার কাছে নোটিফিকেশন আসবে Your contract Job Name started. তারপর কাজ শুরু করবেন। 
কীভাবে কাজ করবেন?
আউটসোর্সিং সাইটগুলোতে দুই ধরনের জব আছে। জব আছে দুই ধরনের। আওয়ারলি এবং ফিক্সড প্রাইস। আওয়ারলি জবগুলো আপনার ইচ্ছেমতো করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জমা দেওয়ার পর বায়ার কাজগুলো দেখে আপনাকে পেমেন্ট দেবেন। আর আওয়ারলি জবের ক্ষেত্রে টাইম ট্র্যাকার সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নেবেন । এই সফটওয়্যারটি ইনস্টল করার পর ওপেন করে সাইন-ইন করে যে জবটি করতে চান সেটি নির্বাচন করে Start বাটনে ক্লিক করবেন। তাহলে ওই সফটওয়্যারটির মাধ্যমে আপনার কাজের সময় গণনা শুরু হবে। ওই সফটওয়্যারটি কিছুক্ষণ পরপর আপনার কম্পিউটারের স্ক্রিনশট নেবে। ঘণ্টায় ৬টির মত। সময় গণনার সাথে সাথে আপনার অ্যাকাউন্টে ডলার জমা হতে থাকবে। কাজ শেষ হওয়ার পর বায়ার ওই স্ক্রিনশটগুলো দেখে বুঝতে পারবে আপনি কাজ করেছেন কি না। কাজ শেষ হওয়ার পর বায়ার যখন আপনাকে পেমেন্ট দিয়ে চুক্তি শেষ করবেন তখন আপনার কাছে একটি নোটিফিকেশন আসবে Buyer Name ended your contract Job Name. তখন বায়ার আপনাকে একটি ফিডব্যাক দেবেন এবং আপনিও বায়ারকে একটি ফিডব্যাক দেবেন। সর্বোচ্চ ৫-এর মধ্যে আপনি বায়ারকে মার্ক দেবেন এবং বায়ার আপনাকে তা দেবেন। কেউ কারোরটা আগে দেখতে পাবেন না। দুই জনে (কনট্রাক্টর এবং বায়ার) ফিডব্যাক দিলেই কেবল একজন অন্য জনেরটা দেখতে পাবেন। কেউ একজন ফিডব্যাক না দিলে বা উভয়েই না দিলে ১৪ দিন পর একজন অন্যজনের ফিডব্যাক দেখতে পাবেন। ১৪ দিন পার হয়ে গেলে আর ফিডব্যাক দেওয়ার সুযোগ থাকে না। আপনি বায়ারের সাথে কাজ করার সময়ই বুঝতে পারবেন আপনার সাথে বায়ারের সম্পর্ক কেমন এবং বায়ার আপনাকে কেমন ফিডব্যাক দিতে পারেন।  ভালো ফিডব্যাক পেলে পরবর্তী সময়ে বেশি কাজ পেতে সুবিধা হয়। বাজে ফিডব্যাক পেলে পরবর্তী সময়ে ভালো কাজ পেতে সমস্যা হয়। তবে আপনি ইচ্ছা করলে ওই বাজে ফিডব্যাক মুছে ফেলতে পারবেন। বায়ার আপনাকে পেমেন্ট দেওয়ার পর সেই পেমেন্ট এক সপ্তাহের মতো পেনডিং (Pending)-এ থেকে তারপর আপনার অ্যাকাউন্টে জমা হবে।
অর্থ তোলার পদ্ধতি
অনেক কাজ করেছেন। আপনার অ্যাকাউন্টে অনেক ডলার জমা হয়েছে। এখন সেগুলো তুলে আনবেন কীভাবে? অর্থ উত্তোলনের অনেকগুলো পেমেন্ট মেথড বা উপায় আছে। আমাদের দেশের জন্য সবচেয়ে ভালো এবং সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হলো অয়্যার ট্রান্সফার (Wire Transfer)।
অয়্যার ট্রান্সফার পদ্ধতি
অয়্যার ট্রান্সফার হলো অ্যাকাউন্ট থেকে বাংলাদেশের কোনো ব্যাংকে ডলার ট্রান্সফার করা। এর জন্য বাংলাদেশের কোনো ব্যাংকে আপনার অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে।
পাইওনিয়ার মাস্টারকার্ড পদ্ধতি
অর্থ উত্তোলন করার আরেকটি সহজ পদ্ধতি হলো Payoneer Debit Card। তবে এটি একটু ব্যয়বহুল।

Thursday, September 4, 2014

ঘরে বসে আয়-1


ফ্রিল্যান্সিং করে অনেকেই স্বাবলম্বী হয়েছেন। অনেকেরই নতুন এই ক্ষেত্রটিতে আগ্রহ রয়েছে। অনেকেই জানতে চান বিষয়টি কী এবং কীভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা যায়। পাঠকদের কাছে ফ্রিল্যান্সিংকে সহজভাবে তুলে ধরতেই ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিংয়ের আদ্যোপান্ত। আজকে রইলো এর প্রতিবেদনটির প্রথম পর্ব।
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং শব্দ দুটি বাংলাদেশে অনেকের কাছেই পরিচিত। দেশের প্রচুর ওয়েবসাইট ডেভেলপার, গ্রাফিকস ডিজাইনার, রাইটার, মার্কেটার বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেসে সফলতার সাথে কাজ করছেন, আবার অনেকেই নতুন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে মার্কেটে প্রবেশ করার চেষ্টা করছেন। নতুনদের কাছে যে বিষয়টা প্রায়ই শোনা যায় তা হলো এই পেশায় সহজে সাফল্য পাওয়া যায় না। বিষয়টা কিছুটা হলেও সত্যি। যেকোনো একটি নির্দিষ্ট কাজের এবং ইংরেজি মাধ্যমে যোগাযোগের দক্ষতা না থাকলে আসলে এই পেশায় সাফল্য পাওয়া কঠিন। অবশ্য শুধু এই দুইটি যোগ্যতা থাকলেই যে সাফল্যের চূড়ায় যাওয়া যাবে, তাও ঠিক নয়। সাময়িক সাফল্য পাওয়া এবং নিজেকে একটি পেশায় প্রতিষ্ঠিত করা এক কথা নয়। যদি লম্বা ভবিষ্যত্ ঠিক করে এই পেশায় এগিয়ে যেতে চান তাহলে নিজেকে একটি সম্পূর্ণ প্যাকেজ হিসেবে তৈরি করতে হবে, যাতে শুধু কাজের দক্ষতা নয়, অন্যান্য সব দিক দিয়ে নিজেকে আন্তর্জাতিক মানের একজন পেশাজীবী হিসেবে তৈরি করা যায়।
আউটসোর্সিং বিষয়টি কী?ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন ধরনের কাজ করিয়ে নেয়। নিজ প্রতিষ্ঠানের বাইরে অন্য কাউকে দিয়ে এসব কাজ করানোকে আউটসোর্সিং বলে। যাঁরা আউটসোর্সিংয়ের কাজ করে দেন, তাঁদের ফ্রিল্যান্সার বলে। ফ্রিল্যান্সার মানে হলো মুক্ত বা স্বাধীন পেশাজীবী। আউটসোর্সিং সাইটে যিনি কাজ করেন তাঁকে বলে কনট্রাক্টর (তিনি কনট্রাক্টে কাজ করেন)। আর যিনি কাজ দেন তাঁকে বলে বায়ার/ক্লায়েন্ট (তিনি কনট্রাক্টে কাজ দেন)।
যে ধরনের কাজ পাওয়া যায়আউটসোর্সিং সাইটের কাজগুলো বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ভাগ করা থাকে। যেমন: ওয়েব 
 ডেভেলপমেন্ট (Web Development), সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট (Software
Development), নেটওয়ার্কিং ও তথ্যব্যবস্থা (Networking & Information Systems), লেখা ও অনুবাদ (Writing & Translation), প্রশাসনিক সহায়তা (Administrative Support), ডিজাইন ও মাল্টিমিডিয়া (Design & Multimedia), গ্রাহকসেবা (Customer Service), বিক্রয় ও বিপণন (Sales & Marketing), ব্যবসা-সেবা (Business Services) ইত্যাদি।
ওয়েব ডেভেলপমেন্টঅনলাইন মার্কেটপ্লেসে বিভিন্ন কাজের সুযোগ রয়েছেএই বিভাগের মধ্যে আছে আবার ওয়েবসাইট ডিজাইন, ওয়েব প্রোগ্রামিং, ই-কমার্স, ইউজার ইন্টারফেস ডিজাইন, ওয়েবসাইট টেস্টিং, ওয়েবসাইট প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি।
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টএই বিভাগের মধ্যে আছে ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশন, গেম ডেভেলপমেন্ট, স্ক্রিপ্ট ও ইউটিলিটি, সফটওয়্যার প্লাগ-ইনস, মোবাইল অ্যাপিস্নকেশন, ইন্টারফেস ডিজাইন, সফ্টওয়্যার প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট, সফ্টওয়্যার টেস্টিং, ভিওআইপি ইত্যাদি।
নেটওয়ার্কিং ও ইনফরমেশন সিস্টেমএর মধ্যে আছে নেটওয়ার্ক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ডিবিএ (ডেটাবেইস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন), সার্ভার অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ইআরপি/সিআরএম ইমপিস্নমেনটেশন ইত্যাদি।
রাইটিং ও ট্রান্সলেশন
এর মধ্যে আছে টেকনিক্যাল রাইটিং,  ওয়েবসাইট কনটেন্ট, বস্নগ ও আর্টিকেল রাইটিং, কপি রাইটিং, অনুবাদ, ক্রিয়েটিভ রাইটিং ইত্যাদি।
অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সাপোর্ট
এর মধ্যে আছে ডেটা এন্ট্রি, পারসোনাল অ্যাসিসট্যান্ট, ওয়েব রিসার্চ, ই-মেইল রেসপন্স হ্যান্ডলিং, ট্রান্সক্রিপশন ইত্যাদি।
ডিজাইন ও মাল্টিমিডিয়া
এর মধ্যে আছে গ্রাফিক্স ডিজাইন, লোগো ডিজাইন, ইলাস্ট্রেশন, প্রিন্ট ডিজাইন, থ্রিডি (3D) মডেলিং, অটোক্যাড, অডিও ও ভিডিও প্রোডাকশন, ভয়েস ট্যালেন্ট, অ্যানিমেশন, প্রেজেন্টেশন, ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনিক্যাল ডিজাইন ইত্যাদি।
কাস্টমার সার্ভিস
এর মধ্যে আছে কাস্টমার সার্ভিস ও সাপোর্ট, টেকনিক্যাল সাপোর্ট, ফোন সাপোর্ট, অর্ডার প্রসেসিং ইত্যাদি।
সেলস ও মার্কেটিং
এর মধ্যে আছে বিজ্ঞাপন, ই-মেইল মার্কেটিং, এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন), এসইএম (সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং), এসএমএম (সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং), পিআর (পাবলিক রিলেশনস), টেলিমার্কেটিং ও টেলিসেল্স, বিজনেস প্ল্যানিং ও মার্কেটিং, মার্কেট রিসার্চ ও সার্ভে, সেলস ও লিড জেনারেশন ইত্যাদি।
বিজনেস সার্ভিসেস
এর মধ্যে আছে অ্যাকাউন্টিং, বুককিপিং, এইচআর/পে-রোল, ফাইন্যানসিয়াল সার্ভিসেস অ্যান্ড পস্ন্যানিং, পেমেন্ট প্রসেসিং, লিগ্যাল, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট, বিজনেস কনসালটিং, রিক্রুটিং, পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ ইত্যাদি।
কোন কাজের কী যোগ্যতা
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
এই বিভাগের কাজের জন্য আপনাকে ওয়েবসাইট তৈরি করা জানতে হবে। বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যেমন এইচটিএমএল, পিএইচপি, জাভা স্ক্রিপ্ট, সিএসএস, ডেটাবেইস (মাইএসকিউএল) ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। এই ভাষাগুলোর ওপর দু-একটা টেস্ট দেওয়া থাকলে কাজ পেতে সুবিধা হবে।
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট
এই বিভাগের কাজের জন্য আপনাকে সফ্টওয়্যার তৈরি করা জানতে হবে। বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যেমন জাভা, সি-শার্প, ভিজুয়্যাল বেসিক, ডেটাবেইস (মাইএসকিউএল, ওরাকল, এমএস এসকিউএল সার্ভার) ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। এই ল্যাঙ্গুয়েজগুলোর ওপরও এক-দুইটা টেস্ট দেওয়া থাকলে কাজ পেতে সুবিধা হবে।
নেটওয়ার্কিং ও ইনফরমেশন সিস্টেম
এই বিভাগের কাজের জন্য ডেটাবেজ, নেটওয়ার্কিং ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
অনলাইনে কাজের জন্য চাই দক্ষতালেখা ও অনুবাদ (রাইটিং ও ট্রান্সলেশন)এই বিভাগের কাজের জন্য আপনাকে ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে, কারিগরি জ্ঞান থাকতে হবে, ওয়েবসাইট, ব্লগ, ইন্টারনেট সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। লেখালেখির অভ্যাস থাকলে ভালো হয়।
অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সাপোর্টএই বিভাগের কাজগুলো তুলনামূলকভাবে অনেক সহজ। মূলত কপি পেস্টের কাজ। কম্পিউটার, ইন্টারনেট, ওয়েবসাইট, বস্নগ, ই-মেইল, সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং (ফেসবুক, গুগলপ্লাস, টুইটার) ইত্যাদি সাইটগুলো সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
ডিজাইন ও মাল্টিমিডিয়াএই বিভাগের কাজের জন্য আপনাকে গ্রাফিক্সের কাজ জানতে হবে। ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর, ফ্লাশ ইত্যাদি জানা থাকলে লোগো ডিজাইন, গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ খুব সহজেই করা যায়। অডিও, ভিডিও এডিটিংয়ের ওপরও অনেক কাজ পাওয়া যায়।
কাস্টমার সার্ভিসএই বিভাগের কাজের জন্য আপনাকে ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে। দ্রুত ইংরেজি লেখা এবং বলা দুটোতেই দক্ষ হতে হবে।
সেলস ও মার্কেটিং
এই বিভাগের কাজের জন্য আপনার ই-কমার্স সাইটগুলো সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। ই-কমার্স ওয়েবসাইট, ব্লগ, ই-মেইল, সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং (ফেসবুক, গুগলপ্লাস, টুইটার), মার্কেটিং, এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন) ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
বিজনেস সার্ভিসেস
এই বিভাগের কাজের জন্য আপনার ব্যবসায়িক জ্ঞান থাকতে হবে। লেনদেনের বিভিন্ন মাধ্যম (পেমেন্ট মেথড) সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
কাজ পাবেন যেখানে
আউটসোর্সিংয়ের কাজ পাওয়া যায় এমন অনেক ওয়েবসাইট আছে। আবার অনেক ভুয়া সাইটও বের হয়েছে। ফলে সতর্ক হয়েই কাজ শুরু করা ভালো। আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত এবং নির্ভরযোগ্য কয়েকটি সাইটের ঠিকানা হলো-
মার্কেটপ্লেসের প্রোফাইল
অনলাইন মার্কেটপ্লেস ইল্যান্স ও ওডেস্ক এখন একসঙ্গেই কাজ করছেবর্তমানে ৪-৫টি আন্ত্মর্জাতিক মানের ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস রয়েছে, যেখানে কাজ করে বড় ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব। এই মার্কেটপ্লেসগুলোর প্রতিটিতেই একটি বিষয় কমন থাকে আর সেটা হলো একটি ভালো প্রোফাইল তৈরি করা। সাধারণ কাজে যেমন সিভি দেখে চাকরি দেয়া না দেয়ার বিষয়টি নির্ধারণ হয় তেমনি অনলাইন মার্কেটপ্লেসেও আপনার প্রোফাইল দেখেই ক্লায়েন্ট বিবেচনা করবে আপনি কাজ পাওয়ার যোগ্য কি না। এর জন্য প্রোফাইলকে যতটুকু সম্ভব আকর্ষণীয় করে তৈরি করুন। প্রোফাইলে যেগুলো না থাকলেই নয়-
হাসিমুখে তোলা একটি ছবি যেখানে আপনার চেহারা পরিষ্কারভাবে বোঝা যাবে।
স্কিল টেস্ট দেয়া থাকলে ভালো। ইল্যান্স.কমে ফ্রিতেই প্রচুর স্কিল টেস্ট দেয়া যায়। স্কিল টেস্ট দেয়া থাকলে ক্লায়েন্ট বুঝবে যে আপনি ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নতুন অথবা অভিজ্ঞ যা-ই হোন না কেন সেই স্কিলে আপনার যথেষ্ট তাত্ত্বিক জ্ঞান আছে।
পোর্টফলিও আইটেম যোগ করা উচিত। পোর্টফলিও আইটেম হিসেবে নিজের তৈরি লোগো, নিজের বানানো ওয়েবসাইটের স্ক্রিনশট, ইউনিভার্সিটিতে তৈরি করা কোনো প্রেজেন্টেশন, কোনো সার্টিফিকেটের স্ক্যান করা ইমেজ ইত্যাদি দেয়া যেতে পারে। এর সাথে যদি স্কিল টেস্ট থাকে, তাহলে ক্লায়েন্ট জেনে যাবে যে আপনার শুধু তাত্ত্বিক জ্ঞান আছে তাই নয়, তার সাথে প্র্যাকটিক্যাল কাজ করার অভিজ্ঞতাও আছে।
বিষয়টি অনেকটা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করার মতো। একদম খালি একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট দিয়ে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠালে যেমন কেউ আপনাকে সহজে অ্যাড করবে না, ঠিক তেমনি একদম খালি, অনাকর্ষণীয় একটি ফ্রিল্যান্স প্রোফাইল তৈরি করে কাজে আবেদন করলে ক্লায়েন্টরাও সাড়া দেবে না।

সামাজিক যোগাযোগে পোস্ট লিখে আয়!


ফেসবুকে পোস্ট লিখলেই কি আর টাকা মেলে? সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুক, টুইটারে পোস্ট লিখে শুধু মনের খোরাক হয়, অর্থ আয় করা যায় না। ফেসবুকে আপনার লেখা পোস্ট লাইক, শেয়ারে ভরে যাবে কিন্তু অর্থ-কড়ি কিছুই আসবে না। আপনি কষ্ট করে পোস্ট লিখবেন আর আপনার লেখা সে পোস্ট থেকে কোটি কোটি টাকা আয় করবে ফেসবুক? এই ধারণাটি পরিবর্তন করার চেষ্টাও চলছে প্রযুক্তি বিশ্বে। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে দুটি উদ্যোগ এই ধারণাকে পরিবর্তন করে দিতে কাজ করছে। সামাজিক যোগাযোগের পাশাপাশি এ ধরনের সাইট ব্যবহারকারীরা যাতে অর্থ উপার্জন করতে পারে সে লক্ষ্য নিয়ে ‘বাবলিউজ’ ও ‘বোনজো মি’ নামের দুটি সাইট তৈরি হয়েছে। ইকনমিক টাইমসে এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
বাবলিউজ হচ্ছে একটি সোশ্যাল নেটওয়ার্ক, যেটি সম্প্রতি পরীক্ষামূলকভাবে কাজ শুরু করেছে। এই সাইটে পোস্ট লিখে অর্থ আয় করতে পারবেন ব্যবহারকারী। যার পোস্ট যত ভিজিটর ও বিজ্ঞাপন টানবে তার তত বেশি অর্থ আয় হবে। বোনজো মির উদ্যোক্তারাও এই ধারণা নিয়েই কাজ শুরু করেছেন।
বোনজো মির উদ্যোক্তা যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সির মাইকেল নুজবাম বলেন, ‘অনেকের মতোই আমার মনে হয় সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলো দীর্ঘদিন ধরেই ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে যথেষ্ট সুবিধা নিয়ে এসেছে। ফেসবুক প্রচুর অর্থ কামাচ্ছে আর ফেসবুকে যাঁরা কনটেন্ট দিচ্ছেন তাঁরা কিছুই পাচ্ছেন না। বোনজো মি ব্যবহারকারীদের বিজ্ঞাপন থেকে যে অর্থ আয় হবে তার ৮০ শতাংশ দিয়ে দেবে।
অবশ্য ব্যবহারকারীদের অর্থ পরিশোধের ক্ষেত্রে বাবলিউজের ধারণাটি আরও জটিল। প্রতিটি পোস্ট কতবার ক্লিক হচ্ছে এবং তা কতখানি জনপ্রিয় হচ্ছে তার ভিত্তিতে অর্থ পরিশোধ করবে এই প্রতিষ্ঠানটি।
বাবলিউজের প্রধান নির্বাহী আরভিন দীক্ষিত বলেন, আমাদের সাইটে আসার জন্য কাউকে চাকরি ছাড়ার দরকার নেই। আমরা ব্যবহারকারীদের কাছে স্বচ্ছ থাকতে চাই। সামাজিক যোগাযোগের সাইট এমন হওয়া উচিত নয় যেখানে আপনাকে ব্যবহার করা হচ্ছে বলে মনে হবে।
এই সাইটে লেখা পোস্ট যেন আজেবাজে না হয় এবং তা যেন কাজের উপযোগী পোস্ট হয় সে বিষয়টিতে উত্সাহ দিতেও কাজ করছে বাবলিউজ। এই সাইটে প্রতিটি পোস্ট কমপক্ষে ৪০০ অক্ষরের হতে হবে।
এই ধরনের উদ্যোগ কী সফল হবে? প্রযুক্তি বিশ্লেষক রব এনড্রিলের মতে, বাবলিউজের মতো এ ধরনের উদ্যোগ মানুষকে আকর্ষণ করবে। কারণ, বিনামূল্যে কনটেন্ট পাওয়ার মডেল স্থায়ী নয়।
রব এনড্রিল বলেন, আপনি কনটেন্টের জন্য মূল্য পরিশোধ না করলে ভালো মানের কনটেন্ট পাবেন না। শুধু লাইক পেলে তো আর তা কাজে লাগানো যায় না।
প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা বলছেন, ফেসবুক দীর্ঘদিন ধরেই মানুষের মধ্যে বিরক্তি সৃষ্টি করছে। ফেসবুকের প্রাইভেসি বিষয়ক নীতিমালা নিয়ে মানুষ সমালোচনা করছে। ফেসবুকের বিজ্ঞাপন নিয়ে মানুষের মধ্যে অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়াও ফেসবুকের বিতর্কিত গবেষণার মতো অনেক বিষয়ও রয়েছে।
ফেসবুকে প্রায় ১৩০ কোটি ব্যবহারকারী আছেন। মোবাইল ফোন থেকে এই সাইটে মানুষ বেশি সময় কাটায় বলে বিজ্ঞাপনদাতারাও ফেসবুকে টাকা ঢালেন। বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইমার্কেটারের মতে, ফেসবুকের ডিজিটাল বিজ্ঞাপন ভবিষ্যতে আরও বাড়ছে। ফেসবুকের পাশাপাশি মাইক্রোব্লগিং ওয়েবসাইট টুইটারও ডিজিটাল বিজ্ঞাপন থেকে অর্থ আয়ের দিক থেকে এগিয়ে যাচ্ছে। মার্কেটিং টুল হিসেবে এখন ফেসবুক ও টুইটারকে কাজে লাগাচ্ছেন অনেকেই।
সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট তৈরি করে নতুন উদ্যোক্তারাও অর্থ আয় করতে চান, তবে তাঁদের লক্ষ্য হচ্ছে যাঁরা এই সাইটে সময় দিয়ে পোস্ট লিখবেন তাঁরাও যেন হাতখরচটা অন্তত পান।
বোনজো মি সাইটটির এক ব্যবহারকারী বলেন, ‘আমরা এমন একটি যুগে বাস করছি যেখানে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটে আপনার লেখা যেকোনো পোস্ট ভাইরাল হয়ে যেতে পারে আর এর সুবাদে হাতে কিছু অর্থও চলে আসতে পারে।

Friday, March 28, 2014

যে কোন প্রয়োজনীয় ফাইল, সফটওয়ার, যে কোন প্রয়োজনীয় ফাইল আপলোড করে আয় করুন। না দেখলেই মিস

আসসালামু আলাইকুম, আপনারা সবই কেমন আছেন? আপনাদের সামনে আজ একটি অনলাইনে আয় বিষয়ক টিপস দিব। আশা করি কাজে লাগবেই। আমরা বিভিন্ন ফাইল, সফওয়ার বিভিন্ন ব্লগে শেয়ার করি। কিন্ত সেই কাজটাই যদি নির্দিষ্ট একটি সইটে আপলোড করে সেই লিংক টি শেয়ার করি তাহলে আপনার সেই ফাইল বা সফটওয়ার বিভিন্ন যায়গায় শেয়ার হয়ে গেল। তা থেকে আপনার কিছু আয়ও হল। এমনি একটি সাইট আপনাদের সামনে তুলে ধরব যেখানে আপনার ফাইল, সফটওয়ার বা প্রয়োজনীয় যে কোন ফাইল আপলোড করলে আপনার আয় হবে। সেই সইটের না জিদ্দু। যেখানে আপনাকে প্রথমে সইনআপ করতে হবে।রেজি্ট্রেশন করতে এখানে ক্লিক করুন। তারপর রেজিষ্ট্রেশন ফরম পুরন করে আপনার যে কোন প্রয়োজনীয় ফাইল আপলোড করে আপনার ব্লগে বা ফেসবুকে শেয়ার করে দিন। মনে রাখবেন আপনার আপলোড করা ফইল যত ডাউনলোড হবে তত আপনার আয় হবে। মিনিমাম পেআউট $10 ডলার।যেকোন প্রয়োজনে কমেন্ট করুন।

Wednesday, March 26, 2014

ফ্রিল্যান্সিং এ আমরা কেন ব্যর্থ হই?


ফ্রিল্যান্সিং শব্ধটার সাথে এখন আমরা  মোটামুটি সবাই পরিচিত। অনেকে আমরা ফ্রিল্যান্সিং করি, আবার অনেকে নতুন হিসেবে এই পেশায় আসতে চাই।
আমার লেখাটা তাদের জন্য যারা এই পেশায় নতুন আসতে চাচ্ছেন বা কাজ শিখছেন। (আমিও কাজ শিখছি);
আমি আজকের লেখায় বেশি কিছু বলতে চাই না। শুধু এটুকু জানাতে চাই, টাকার জন্য বা ভাল ক্যারিয়ারের জন্য ফ্রিল্যান্সিং  এ আসছেন; বলব গুড ডিচিশন বা অন্য কোন কারনে, ঠিক আছে; তবে একটা অনুরধ করবো ৩ মাস বা ৬ মাস যে কোন একটা বিষয়ে কাজ শিখে, কাড়ি-কাড়ি টাকা ইনকাম করবেন বা অনেক কিছু পেয়ে যাবেন, এমন ভেবে প্লিজ এই পেশায় আসবেন না। এটা এ ধরণের পেশা না।
বাইরের অনেক ভালো ভালো দেশে অনেক অনেক ভালো ভালো ফ্রীলাঞ্চার আছে। তারা এটাকে ফ্রীলাঞ্চিং কে জীবনের প্রধান পেশা হিসেবে নিছেন।
আমরাও এই কাজের সঙ্কটের দেশে ফ্রীলাঞ্চিং কে প্রধান পেশা হিসেবে নিতে পারি। তবে আমরা সহজ চিন্তা করে পেশাটাকে সহজভাবে নেই বলেই, আমরা ভুল করে বসি।
আমরা কখনো একটা কথা ভাবি-নাযে, সেই ১৬-১৭ বছর পড়াশোনা করে আমাদের একটা কাজ ম্যানেজ করতে কতো পরিশ্রম, কতো টাকা-মামা-খালু লাগাতে হয়!!
তাহলে এই পেশায় ভালো ক্যারিয়ার করা সম্ভব হলেও কেন আমরা ৩ মাস বা ৬ মাস একটু কাজ শিখে কেন বিশাল কিছু পাব ভাবি?
আমাদের মিনিমাম দেড় থেকে ২ বছরের পরিকল্পনা করে এই পেশায় আসা উচিত কিনা? আপনারা কি মনে করেন?
তবে এটা সত্য আপনি বেশি বেশি সময় দিয়ে কাজ শিখলে ১ বছরের মাথায় ১০-১৫ হাজার টাকার চিন্তা মাথা থেকে আনতে পারেন। ফ্রীলাঞ্চিং এ ২৫ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা বা তার বেশি ইনকাম করছেন, এমন ফ্রীলাঞ্চার এর সংখ্যা আমাদের দেশেও কম নাই। তাহলে কেন ছোট পরিকল্পনা করে এই পেশায় আসা?
আমি মনে করি এক জনের কি ভালো লাগে, কোনটা করলে আপনি বোরিং ফিল করবেন না,  কোনটা এখনকার বাজারে ভালো চাহিদা আছে, এসব কিছু ভেবে একজনের এই পেশায় আসা উচিত।
এত ভালো একটা ক্ষেত্র আমরা- কেন পেয়েও, ভুল ডিসিশনের জন্য হেলায় হারাবো। বলেন?
আর একটা কথা, যারা পড়াশোনা করেন-তারা পড়াশোনার পাশাপাশি ফ্রীলাঞ্চিং করতে চেষ্টা করবেন; নট পড়াশোনা বাদ দিয়ে। জীবনে চলার জন্য হলেও ভবিষ্যতে সম্মানের জন্য হলেও পড়াশোনা শেষ করা উচিত। অনেকে ভুক্তভুগি বলে বললাম।
:-P শেষকথা, ফ্রীলাঞ্চিং আসলেই অনেক ভালো মাধ্যম, যেখান থেকে আপনি আপনার সকল স্বপ্ন পূরণ করতে পারেন। শুধু নিজের মতো করে পরিকল্পনা করে সবসময় শেখার আগ্রহ নিয়ে দেড়-দুই বছর কাজ করে যান, দেখবেন সাকসেস আপনার পিছু পিছু যাবে। আপনাদের সাকসেস এবং উত্তরের প্রত্তশায় আজ স্বাধীনতা দিবসে এখানে শেষ করলাম। দেখা হবে টেকটিউনসের অন্য টিউনে। সবাইকে ফ্রীলাঞ্চিংএ স্বাগতম।
ফেচবুকে  আমি  

জীবনে শিখুন, ক্যারিয়ার গড়ুন এবং উপভোগ করুন

Saturday, March 8, 2014

ইন্টারনেট থেকে টাকা আয়ের কয়েকটি উপায় -১


ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় নিয়ে অনেক গুঞ্জন শোনা যায় পোস্ট দেখা যায় । সত্যি ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় করা যায় ?
হ্যাঁ যায় তবে স্বপ্নের মত আয় করা যায়না । অনেক শ্রম করে আয় করতে হয় ।নবাবের অলসের মত শুয়ে শুয়ে ডলার তো দূরের কথা , এক কাপ চা ও আপনাকে কেউ দিবেনা । নিজেকে প্রস্তুত করা একান্ত প্রয়োজন । আপনাকে বেছে নিতে হবে কোন পথে আপনি এগুবেন ।ইন্টারনেট থেকে আয়ের অনেক পথ আছে । আবার প্রতারক ফাঁদ ও আছে । তাই সাবধানতার সাথে বুঝে শুনে আপনাকে পথ চলতে হবে ।
আমি এখানে আপনাদের কিছু সঠিক পথ দেখানোর চেষ্টা করব । তবে এক ক্লিকে ১ কোটি ডলার বা সাইন আপ করেই ৫০ হাজার ডলার নিয়ে নিন । এমন কিছু এখানে পাবেন না ।যারা রাতারাতি বড় লোক হতে চান তারা মূল্যবান সময় নষ্ট করবেন না । আমার পোস্ট পড়ে ।
প্রথমে টাকা উত্তলনের বিষয়ে আলোচনা করব ।কারন এটি সবচেয়ে গুরুত্ব পূর্ণ ।
টাকা উত্তলন – টাকা উত্তলনের কয়েকটি পথ আছে
1. Check
2. Pioneer Debt Master Card
3. Money Bookers
4. Western union
5. Bank Wire Transfer
6. Visa Card
এগুলো ছাড়া অন্যান্য ক্রেডিট দেবিড কার্ড দিয়েও টাকা আনতে পারবেন । এখানে বোঝার বিষয় হচ্ছে । একএকটি প্রতিষ্ঠান এক একেক পথে টাকা পাঠায় । যেমন কিছু সাইট আছে যারা পে পেইলে টাকা প্রদান করে থাকে । কিন্তু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে পেপেইল আমাদের জন্য ভালো বন্ধু নয় ।কারন বাংলাদেশ মানি লন্ডারিং আইনে পেপেইল সাপোর্ট করেনা ।
কিছু প্রতিষ্ঠান থেকে আপনি চেক পেতে পারেন যেমন গুগল । আপনি যদি গুগল এড সেন্সে কাজ করেন । চেকের মাধ্যমে টাকা পাবেন ।
এক কথায় পে পেইল ছাড়া সবগুলো আমাদের দেশের জন্য সহায়ক ।
কাজ শুরুর পূর্বেই আপনি জেনে নিবেন কোন পথে টাকা নিয়ে আসা আপনার জন্য সহায়ক হবে । আপনার জন্য সহায়ক প্রতিষ্ঠানে কাজ করা আপনার জন্য ভালো হবে ।
টাকা আয়ের কয়েকটি পথ –
১। আপনার সাইটে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করিয়ে ।
২। ফ্রিলান্সি (Freelancing )
৩। গ্রাফিক্স কমপিটিশন (Graphice Competition )
৪। www.bidvertiser.com
৫। টেমপ্লেট বিক্রয় ।
৬। গ্রাফিক্স ডিজাইন বিক্রয় ।
৭। এনিমেশন বিক্রয় ।
৮। ভিডিও ফুটেজ বিক্রি করে ।
৯। টেকস লিংক সংযোগ করে (Text-link-ads )
১০। আর্টিকেল লিখে বা রিভিউ লিখে ।
ইত্যাদি পথ রয়েছে ।বিজ্ঞাপন দেখে , সাইন আপ করে , এস এম এস করে এগুলো আমি অনিশ্চিত । যাই হোক আজ এ পর্যন্ত । আগামিতে আয় শুরু করার পদ্ধতি জানার চেষ্টা করব ।

Sunday, March 2, 2014

ব্লগিংয়ের মাধ্যমে আয়ের ৫ উপায়


অনলাইনে আয়ের বিভিন্ন মাধ্যম রয়েছে। এর একটি ব্লগিং। তবে ব্লগিংয়ের ক্ষেত্রেও আয়ের কয়েকটি উপায় রয়েছে। তবে সেগুলোর স্থায়িত্ব, নিরাপত্তা, মান সর্বোপরি যথাযথ মাধ্যম খুঁজে পাওয়া নতুন ব্লগারদের জন্য অনেকটা কষ্টকর বটে। এই পোস্টটিতে আমি নতুন ব্লগারদের জন্য জনপ্রিয় ৫টি আয়ের মাধ্যম নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করছি। আমি নিজেই এই মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে থাকি এবং আয়ের পরিমানও যথেষ্ঠ ভালো। আশাকরী পরবর্তী পোস্টে এগুলো আলাদা ও বিশদভাবে আপনাদের সামনে তুলে ধরতে পারবো।
১.    গুগল অ্যাডসেন্স: 
ব্লগিংয়ের ক্ষেত্রে আয়ের সবচেয়ে সহজ ও জনপ্রিয় মাধ্যম হলো গুগল অ্যাডসেন্স। এটি সহজ ও জনপ্রিয় এই কারণে যে, আপনি আরপনা ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য গুগলে অ্যাডসেন্সের জন্য শুধু আবেদন করলেই হবে। আপনার অ্যাকাউন্টটি অ্যাকটিভ হলে গুগলের দেওয়া কোড আপনার ওয়েব বা ব্লগে যথাস্থানে বসিয়ে দিলেই হবে। স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার গুগল অ্যাডসেন্সের বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হবে।
এটি সহজ ও জনপ্রিয় হওয়ার আরেক কারণ হলো গুগল অ্যাডসেন্স তার কার্যক্রমে অশপট। গুগল প্রথমে আপনার ব্লগ বা ওয়েবের প্রতিটি লিংকে গিয়ে ক্রল করে এবং প্রাসঙ্গিক বা রিলিভ্যান্ট কি ওয়ার্ড খুঁজে বের করে। তারপর আপনার রিলিভ্যান্ট কিওয়ার্ডের সাথে সমন্বয় রেখে একই ধরণের বিজ্ঞাপন প্রদর্শণ করে। গুগলের কাছে সকল অ্যাডভারটাইজারদের সর্বশেষ ডাটাবেজ সংরক্ষিত থাকে। একারণে প্রয়োজনীয় শর্ত মেনে চললে আপনার সফল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। যখন আপনার পোস্টের রিলিভ্যান্ট কিওয়ার্ডের বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হয়, তখন ভিজিটর এই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করার সম্ভাবনা বেশি। গুগল অ্যাডসেন্স হলো পে পার ক্লিক সিস্টেম, তাই যখনই কেউ আপনার ব্লগে প্রদর্শিত বিজ্ঞাপনে ক্লিক করবে, আপনি গুগল থেকে একটি নিদ্দিষ্ট পরিমান অর্থ আপনার অ্যাকাউন্টে জমা হবে। তবে কখন গুগল অ্যাডসেন্সের টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশন বা নীতিমালা অমান্য করবেন না। যেমন- নিজে নিজের কম্পিউটার থেকে বিজ্ঞাপনে ক্লিক করবেন না বা আপনার বন্ধুদের ক্লিক করতে উৎসাহিত করবেন না। তাহলে আপনার গুগল অ্যাডসেন্সটি বাতিল হতে পারে। 
২.    ডিরেক্ট অ্যাডভারটাইজমেন্ট: ব্যানার অ্যাড
যদি আপনার ট্রাফিক অনেক বেশি হয়, তাহলে আপনি আপনার ব্লগে সরাসরি ব্যানার বিজ্ঞাপন বসিয়ে ভালো আয় করতে পারেন। আপনার ভিজিটর যত বাড়বে, আপনার অ্যাডভারটাইজার অর্থাৎ যে আপনাকে বিজ্ঞাপনটি দিয়েছেন, তিনি আপনাকে বেশি পে করতে উৎসাহিত হবেন। এক্ষেত্রে আপনি ব্যানার বিজ্ঞাপনের জন্য কত টাকা নিবেন সেটি আপনার উপর নির্ভর করবে। সাধারণত একটি ব্লগে ২৫০ বাই ২৫০ পিক্সেল এর ব্যানার অ্যাডের জন্য প্রতি মাসে ৫০ ডলার পাওয়া যেতে পারেন, এটি মোটেই খারাপ নয়। যেসব ব্লগের ট্রাফিক অপেক্ষাকৃত বেশি তারা এর থেকে বেশি চার্জ নির্ধারণ করতে পারেন।
ডিরেক্ট অ্যাডভারটাইজিংয়ের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় অসুবিধা হলো এক্ষেত্রে আপনাকে নিজে বিজ্ঞাপন খুঁেজ পেতে হবে। আপনাকে তাদের কাছে আপনার ব্লগে তারা বিজ্ঞাপন দিলে কি কি সুবিধা পাবে এসব নিয়ে একটি প্রোপোজাল লেটার পাঠাতে হবে। আমি নিজেই আমার ব্লগে বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের শরনাপন্ন হয়েছে। কিন্তু তাদের মধ্যে অল্পসংখ্যক আমার প্রস্তাবে রাজি হয়েছে। তবে আপনার ব্লগটি যদি জনপ্রিয় হয়, আপনি ভালো ট্রাফিক পান তাহলে আপনার ব্লগে ‘‘Advertise Here’’ লিংকটি হোমপেজে রাখতে পারেন। যদি কোনো অ্যাডভারটাইজার রাজি তাহলে তারা আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করবে।
৩.    ফিচার্রড ব্লগ পোস্ট
একজন ব্লগার হিসেবে অনলাইনে আয়ের একটি অন্যতম মাধ্যম ফিচার্রড ব্লগ পোস্ট। এক্ষেত্রে একজন বিজ্ঞাপনদাতা তার পণ্য বা সেবার বিষয়ে একটি নিশ ব্লগে আর্টিকেল পাবলিশ করতে পারেন। এক্ষেত্রে তার পণ্য বা সেবার প্রসার বেশি ও কার্যকর হয়। এছাড়া পাবলিশার এখান থেকে ডুফলো ব্যাকলিংক পেতে পারেন। ফলে প্রত্যক্ষভাবেই আপনি লাভবান হবেন।
বিষয়টি যদি ভালোভাবে না বুঝেন, তাইলে একটু খুলে বলি। ধরেন, আপনি একটি নিদ্দিষ্ট বিষয় নিয়ে যেমন ডোমেইন বিক্রি ও  ওয়েব হোস্টিং নিয়ে লিখছেন। এক্ষেত্রে আপনার কোনো পোস্টে ডোমেইন ও হোস্টিং সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান তাদের নাম রেফার করার জন্য বলতে পারে। অথবা তাদের কাছ থেকে ডোমেইন ও হোস্টিং নিলে কি কি সেবা পাওয়া যাবে সেটি নিয়ে লিখতে পারেন। এক্ষেত্রে এ প্রতিষ্ঠানটি আপনার পোস্টের জন্য আপনাকে পে করবে। সাধারণত একটি ব্লগে প্রতিটি ফিচারর্ড পোস্টের জন্য ২৫ ডলার চার্জ পাওয়া যেতে পারে। অনেকে ফিচারর্ড পোস্টের সাথে ব্যানার অ্যাডও দিয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে আপনাকে অ্যাডভারটাইজার খুঁজতে হলে ডিরেক্ট অ্যাডভারটাইজমেন্টের মতো একই পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। আপনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা ওয়েবসাইটকে ফিচারর্ড পোস্টের সুবিধাগুলোসহ প্রোপ্রোজাল পাঠাতে পারেন।
৪.    ব্যাকলিংক বিক্রি
ব্যাকলিংক হচ্ছে একটি সাইটের পেজর‌্যাংক বাড়ানোর মূল হাতিয়ার। একটি ওয়েবসাইটের কোন পৃষ্ঠায় যদি অন্য একটি সাইটের লিংক থাকে তাহলে দ্বিতীয় সাইটের জন্য এই লিংককে বলা হয় ব্যাকলিংক বা ইনকামিং লিংক। আর প্রথম সাইটের জন্য এই লিংকটি হচ্ছে আউটগোয়িং লিংক, অর্থাৎ এই লিংকে ক্লিক করে ব্যবহারকারী দ্বিতীয় সাইটে চলে যাবে। এইভাবে একটি ওয়েবসাইটের যত বেশি ব্যাকলিংক থাকবে সেই ওয়েবসাইটে ব্যবহারকারী আসার প্রবণতা বেড়ে যাবে। পাশাপাশি সার্চ ইঞ্জিনের রোবট প্রোগ্রাম সেই সাইটকে খুব সহজেই খুঁজে পাবে। এজন্য অনেক ওয়েব পাবলিশাররা তার ওয়েবসাইটের ব্যাকলিংক বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন ব্লগসাইটের শরণাপন্ন হন।
আপনার ব্লগটি জনপ্রিয় হলে আপনি আপনার সাইটে অন্যসাইটের ব্যাকলিংক বাড়ানোর কাজ করতে পারেন। বিভিন্ন আর্টিকেল ডিরেক্টরি সাইটে পোস্ট করেও ব্যাকলিংক পাওয়া যায়। এই কাজটি করা যেতে পারে। সাধারণত একটি ব্যাক লিংকের জন্য ২০/২৫ ডলার চার্জ করতে পারেন। এ কাজটি পেতে যারা ব্যাকলিংক পেতে চায় তাদের কাছে আপনাকে একজন কোয়ালিটি রাইটার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। তাদেরকে হাই পিআর ব্যাকলিংকের প্রয়োজনীয়তা বোঝাতে হবে, বিশেষ করে একটি নতুন ওয়েবসাইটের জন্য এটা কতোটা আবশ্যকীয় তা জানানো জরুরী।
৫.    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
একজন ব্লগারের জন্য আয়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। অনলাইনে মোট আয়ের বেশিরভাগ রেভিনিউ আসে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে। অ্যাফিলিয়েশন হচ্ছে ঠিক এমনই একটি প্রোগ্রাম যার মাধ্যমে কোন ওয়েবসাইট যারা নিজের ওয়েবসাইটে কোন কোম্পানির বিভিন্ন  প্রোডাক্টস অ্যাডস হিসাবে ব্যবহারের মাধ্যমে ঐ কোম্পনিকে বিভিন্ন  প্রোডাক্টস অনলাইনে বিক্রয় করে দেয়ার শর্তে কমিশন ভিত্তিতে কাজ করে থাকে। এই সাইট থেকে রেফারেল হয়ে যদি কোম্পানির প্রোডাক্টস কেউ ক্রয় করে তবে কোম্পানির তাদের দেয়া শর্ত অনুযায়ী তাকে (%) কমিশন দিতে বাধ্য থাকে। আর এটাই হচ্ছে অ্যাফিলিয়েশন। বর্তমানে সারা বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন  প্রোডাক্টস নিয়ে অফিলিয়েশন করতে দেখা যায়। যেমন বিভিন্ন খেলার লাইভ ওয়াচ, মুভি লাইভ ওয়াচ, কলিং কার্ড, আরও বিভিন্ন নিত্য দিনের প্রোডাক্টস।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে এমন পণ্য বা সেবা অ্যাফিলিয়েট করতে হবে যেটির কোয়ালিটি অবশ্যই ভালো হতে হবে। কারণ যেকোনো পণ্য বা সেবার রেপুটেশন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও টাকা দিয়ে পাওয়া সম্ভবন না। আমি আমার ব্লগে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের অ্যাফিলিয়েট করি। তাই এক্ষেত্রে আমার পছন্দ নিশ সাইটগুলো এবং এগুলো আমার ব্লগে প্রমোট করি। এক্ষেত্রে তারা আমার সাইটের মাধ্যমে মেম্বার পান এবং আমাকে তাদের বিক্রয়ের একটি কমিশন দেন। আপনি বিভিণœ টুলের মাধ্যমে পোডাক্ট রিসার্চ করতে পারেন। যে পণ্য বা সেবাটি নিয়ে অ্যাফিলিয়েট করলে বিক্রয়ের পরিমাণ বেশি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি অ্যাফিলিয়েটের জন্য বেছে নেওয়া লাভজনক ও ঝুঁকি কম।
এই বিষয়গুলো ছাড়াও আরো অনেক মাধ্যম রয়েছে যার মাধ্যমে একজন ব্লগার আয় করতে পারেন। সম্ভব ও উৎসাহ সেসব বিষয় নিয়ে লিখবো। পোস্টটি সম্পর্কে আপনার মতামত জানাতে ভুলবেন না। শুভ হোক আপনাদের ব্লগিং লাইফ ও ভালো থাকবেন, সেই কামনা।
(সংগ্রহীত)

Image

Free Updates to Email
Follow Me:
facebook twitter gplus pinterest rss
https://www.facebook.com/rubel29bd