বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

বিনামূল্যে আসল মাষ্টার কার্ড নিয়ে নিন!!

সুবিধাগুলো ০১. ১০০% আসল মাষ্টার কার্ড আপনার কাছে পাঠানো হবে। ০২. প্রায় সকল ওয়েবসাইটে কেনাকাটা করতে পারবেন (যেমন hostgator, namecheap, godaddy, amazon etc)

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Friday, March 28, 2014

মানলে উপকার আপনারই হবেঃ


১. সকালে সূর্যোদয়ের আগে ঘুম থেকে উঠা উচিত। মুখ ধুয়েই এক থেকে দুই গ্লাস পানি খাওয়া ভাল। এতে সহজে কোন পেটের রোগ হয় না।

২. পানি খাবার পর কিছুক্ষন খোলা জায়গায় হাটা উচিত। সকালের বিশুদ্ধ বাতাস শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী।

৩. খালি পেটে চা বা কফি খাওয়া ঠিক না। খাবার আগে অবশ্যই কিছু খাওয়া প্রয়োজন।

৪. খাবার যতদূর সম্ভব নিয়মিত খাওয়া উচিত। খিদে না পেলে কখনই খাওয়া উচিত নয়, আবার খুব বেশী বা খুব কম খাওয়াও উচিত নয়।

৫. সপ্তাহে বা ১৫ দিনে একদিন উপবাস করলে পাকস্থলির কর্মক্ষমতা ঠিক থাকে। আমাবশ্যা বা পূর্ণিমাতে উপবাস করলে স্বাস্থ্য ভাল থাকে।

৬. খাবার সময় বেশি পানি খাওয়া ঠিক না। খাবার শেষ করার অন্তত ১ ঘন্টা পরে পানি খাওয়া উচিত তবে দিনে যত বেশি পানি পান করা যায় ততই ভাল। বেশি পানি পান করলে কোন ক্ষতি নেই।

৭. তাড়াতাড়ি বা অন্যমনস্ক হয়ে খাবার খাওয়া ঠিক না। খাবার সময় কথা বলা ঠিক না।

৮. খাবার ভালমত চিবিয়ে খাওয়া উচিত। খাবার যত চিবিয়ে খাওয়া যায় তত তাড়াতাড়ি হজম হয়।

৯. দুপুরে খাবার সময় ১২ টা এবং রাতে খাবার সময় ৯ টার আগে হওয়া উচিত। কেননা বেশি রাতে খেলে খাবার ঠিকমত হজম হয় না, তাই রাতে হালকা খাওয়া উচিত। অধিক রাতে দুধ ছাড়া কিছু খাওয়া ঠিক না।

১০. রাতে খাওয়ার অনন্ত আধ ঘন্টা থেকে এক ঘন্টা পরে ঘুমাতে যওয়া উচিত।

১১. অতিরিক্ত পরিশ্রমের পর বিশ্রাম না নিয়ে খাওয়া ঠিক নয়, তেমনি খাবার পর অবশ্যই কিছুক্ষন বিশ্রাম নেওয়া দরকার।

১২.রোদ থেকে এসে বা অতিরিক্ত পরিশ্রমের পর সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা পানি খাওয়া ঠিক না।
__________________________________________________
» আমাদের পোষ্ট যদি আপনাদের সামান্য উপকারে এসে থাকে তাহলে কমেন্টে অন্তত একটা THX জানাইয়েন।
শেয়ার করে বন্ধুদের জানাতে পারেন

যে কোন প্রয়োজনীয় ফাইল, সফটওয়ার, যে কোন প্রয়োজনীয় ফাইল আপলোড করে আয় করুন। না দেখলেই মিস

আসসালামু আলাইকুম, আপনারা সবই কেমন আছেন? আপনাদের সামনে আজ একটি অনলাইনে আয় বিষয়ক টিপস দিব। আশা করি কাজে লাগবেই। আমরা বিভিন্ন ফাইল, সফওয়ার বিভিন্ন ব্লগে শেয়ার করি। কিন্ত সেই কাজটাই যদি নির্দিষ্ট একটি সইটে আপলোড করে সেই লিংক টি শেয়ার করি তাহলে আপনার সেই ফাইল বা সফটওয়ার বিভিন্ন যায়গায় শেয়ার হয়ে গেল। তা থেকে আপনার কিছু আয়ও হল। এমনি একটি সাইট আপনাদের সামনে তুলে ধরব যেখানে আপনার ফাইল, সফটওয়ার বা প্রয়োজনীয় যে কোন ফাইল আপলোড করলে আপনার আয় হবে। সেই সইটের না জিদ্দু। যেখানে আপনাকে প্রথমে সইনআপ করতে হবে।রেজি্ট্রেশন করতে এখানে ক্লিক করুন। তারপর রেজিষ্ট্রেশন ফরম পুরন করে আপনার যে কোন প্রয়োজনীয় ফাইল আপলোড করে আপনার ব্লগে বা ফেসবুকে শেয়ার করে দিন। মনে রাখবেন আপনার আপলোড করা ফইল যত ডাউনলোড হবে তত আপনার আয় হবে। মিনিমাম পেআউট $10 ডলার।যেকোন প্রয়োজনে কমেন্ট করুন।

Thursday, March 27, 2014

শেয়ার করছি এমন একটি পিডিএফ (PDF) কনভার্টার, এর একটা সফটওয়্যার দিয়ে করা যায় অনেক কিছু


শুভেচ্ছা নিবেন প্রিয় পাঠক, আপনাদেরকে যে সফটওয়্যারটি ফ্রিতে ডাউনলোড করার সুযোগ দিবো সেটা হলো PDFZilla। তাহলে চলুন আগে দেখে নেই এই সফটওয়্যারটি দিয়ে কি করা যায়।
•খুব সহজে যেকোন পেইজকে PDF এ কনভার্ট করতে পারবেন
•যেকোন PDF ফাইলকে ওয়ার্ড ফাইল,Text ফাইল,প্লেইন Text এ কনভার্ট করতে পারবেন
•যেকোন PDF ফাইলকে ইমেজ ফাইলে কনভার্ট করতে পারবেন
•এছাড়া PDF to HTML,PDF to HTML files,PDF to SWF,PDF to Shockwave Flash Animation files করতে পারবেন
এই সফটওয়্যারটির দাম প্রায় ৩০ ডলার কিন্তু আপনারা কিছুদিনের জন্য এটি ফ্রিতে ডাউনলোড করতে পারবেন । এজন্য প্রথমে এই লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিন তারপর W134286MN5F1CDA এই কোডটি দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে নিন।ডাউনলোড করার সময় এই টিক চিহ্নটি তুলে দিবেন ( Download with ziddu accelerator and get recommended offers.)। তারপর ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করুন।
ব্যাস এবার আপনি ব্যাবহার করতে পারেন ইচ্ছেমত। আশা করছি সফটওয়ারটি আপনার ভাল লাগবে।

Wednesday, March 26, 2014

ফ্রিল্যান্সিং এ আমরা কেন ব্যর্থ হই?


ফ্রিল্যান্সিং শব্ধটার সাথে এখন আমরা  মোটামুটি সবাই পরিচিত। অনেকে আমরা ফ্রিল্যান্সিং করি, আবার অনেকে নতুন হিসেবে এই পেশায় আসতে চাই।
আমার লেখাটা তাদের জন্য যারা এই পেশায় নতুন আসতে চাচ্ছেন বা কাজ শিখছেন। (আমিও কাজ শিখছি);
আমি আজকের লেখায় বেশি কিছু বলতে চাই না। শুধু এটুকু জানাতে চাই, টাকার জন্য বা ভাল ক্যারিয়ারের জন্য ফ্রিল্যান্সিং  এ আসছেন; বলব গুড ডিচিশন বা অন্য কোন কারনে, ঠিক আছে; তবে একটা অনুরধ করবো ৩ মাস বা ৬ মাস যে কোন একটা বিষয়ে কাজ শিখে, কাড়ি-কাড়ি টাকা ইনকাম করবেন বা অনেক কিছু পেয়ে যাবেন, এমন ভেবে প্লিজ এই পেশায় আসবেন না। এটা এ ধরণের পেশা না।
বাইরের অনেক ভালো ভালো দেশে অনেক অনেক ভালো ভালো ফ্রীলাঞ্চার আছে। তারা এটাকে ফ্রীলাঞ্চিং কে জীবনের প্রধান পেশা হিসেবে নিছেন।
আমরাও এই কাজের সঙ্কটের দেশে ফ্রীলাঞ্চিং কে প্রধান পেশা হিসেবে নিতে পারি। তবে আমরা সহজ চিন্তা করে পেশাটাকে সহজভাবে নেই বলেই, আমরা ভুল করে বসি।
আমরা কখনো একটা কথা ভাবি-নাযে, সেই ১৬-১৭ বছর পড়াশোনা করে আমাদের একটা কাজ ম্যানেজ করতে কতো পরিশ্রম, কতো টাকা-মামা-খালু লাগাতে হয়!!
তাহলে এই পেশায় ভালো ক্যারিয়ার করা সম্ভব হলেও কেন আমরা ৩ মাস বা ৬ মাস একটু কাজ শিখে কেন বিশাল কিছু পাব ভাবি?
আমাদের মিনিমাম দেড় থেকে ২ বছরের পরিকল্পনা করে এই পেশায় আসা উচিত কিনা? আপনারা কি মনে করেন?
তবে এটা সত্য আপনি বেশি বেশি সময় দিয়ে কাজ শিখলে ১ বছরের মাথায় ১০-১৫ হাজার টাকার চিন্তা মাথা থেকে আনতে পারেন। ফ্রীলাঞ্চিং এ ২৫ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা বা তার বেশি ইনকাম করছেন, এমন ফ্রীলাঞ্চার এর সংখ্যা আমাদের দেশেও কম নাই। তাহলে কেন ছোট পরিকল্পনা করে এই পেশায় আসা?
আমি মনে করি এক জনের কি ভালো লাগে, কোনটা করলে আপনি বোরিং ফিল করবেন না,  কোনটা এখনকার বাজারে ভালো চাহিদা আছে, এসব কিছু ভেবে একজনের এই পেশায় আসা উচিত।
এত ভালো একটা ক্ষেত্র আমরা- কেন পেয়েও, ভুল ডিসিশনের জন্য হেলায় হারাবো। বলেন?
আর একটা কথা, যারা পড়াশোনা করেন-তারা পড়াশোনার পাশাপাশি ফ্রীলাঞ্চিং করতে চেষ্টা করবেন; নট পড়াশোনা বাদ দিয়ে। জীবনে চলার জন্য হলেও ভবিষ্যতে সম্মানের জন্য হলেও পড়াশোনা শেষ করা উচিত। অনেকে ভুক্তভুগি বলে বললাম।
:-P শেষকথা, ফ্রীলাঞ্চিং আসলেই অনেক ভালো মাধ্যম, যেখান থেকে আপনি আপনার সকল স্বপ্ন পূরণ করতে পারেন। শুধু নিজের মতো করে পরিকল্পনা করে সবসময় শেখার আগ্রহ নিয়ে দেড়-দুই বছর কাজ করে যান, দেখবেন সাকসেস আপনার পিছু পিছু যাবে। আপনাদের সাকসেস এবং উত্তরের প্রত্তশায় আজ স্বাধীনতা দিবসে এখানে শেষ করলাম। দেখা হবে টেকটিউনসের অন্য টিউনে। সবাইকে ফ্রীলাঞ্চিংএ স্বাগতম।
ফেচবুকে  আমি  

জীবনে শিখুন, ক্যারিয়ার গড়ুন এবং উপভোগ করুন

Thursday, March 20, 2014

গ্রামীন ফোনে নির্ভয় - ফ্রি লাইফ ইন্স্যুরেন্স


গ্রামীণফোন, MICROENSURE ASIA ও প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটিড এর সহযোগিতায় নিয়ে এলো ফ্রি লাইফ ইন্স্যুরেন্স অফার নির্ভয়। গ্রামীণফোন-এর সকল গ্রাহক (ডাটা সিমের গ্রাহক ব্যতীত) নিকটস্থ গ্রামীণফোন সেন্টার ও গ্রামীণফোন-এর নির্দিষ্ট সার্ভিস সেন্টার থেকে নির্ভয় প্রতিনিধির মাধ্যমে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করে প্রতি ক্যালেন্ডার মাসে ২৫০ টাকা বা তার বেশী লোকাল টকটাইম ব্যবহারেই পাবেন এই সুবিধা। গ্রাহকগণ তাদের মাসিক লোকাল টকটাইম ব্যবহারের উপর সর্বোচ্চ ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত ইন্স্যুরেন্স পেতে পারেন।

ইন্স্যুরেন্স কভারেজ মডেল:

বর্তমান ক্যালেন্ডার মাসে লোকাল টকটাইম ব্যবহারের পরিমাণ (ভ্যাট ব্যতিত)ফ্রি লাইফ ইন্স্যুরেন্স কভারেজ (পরবর্তী মাসে)
<২৫০ টাকাইন্স্যুরেন্স চালু থাকবে কিন্তু কোন কভারেজ প্রযোজ্য নয়
২৫০-৩৪৯ টাকা২০,০০০ টাকা
৩৫০-৪৯৯ টাকা৩০,০০০ টাকা
৫০০ টাকা বা তার বেশী৫০,০০০ টাকা

ইন্স্যুরেন্স সুবিধায় অন্তর্ভুক্তির যোগ্যতা ও রেজিষ্ট্রেশন করার উপায়:

১৮ - ৬০ বছর বয়সী গ্রামীণফোন-এর সকল গ্রাহক (ডাটা সিমের গ্রাহক ব্যতীত) এখন মোবাইলেই রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। এছাড়াও নিকটস্থ গ্রামীণফোন সেন্টার ও গ্রামীণফোন-এর নির্দিষ্ট সার্ভিস সেন্টার থেকে নির্ভয় প্রতিনিধির মাধ্যমে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন।
রেজিস্ট্রেশন করতে আপনার মোবাইল থেকে ডায়াল করুন *777# নম্বরে এবং পরবর্তী নির্দেশনা অনুসরণ করুন|

রেজিস্ট্রেশন করার উপায়

  • রেজিস্ট্রেশন করতে আপনার মোবাইল থেকে ডায়াল করুন *৭৭৭# নম্বরে|
  • এছাড়াও রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন আপনার নিকটস্থ গ্রামীণফোন সেন্টার, গ্রামীণফোন সার্ভিস টাচ্ পয়েন্ট অথবা মোবিক্যাশ আউটলেটে | আমাদের নিজস্ব আউটলেট প্রতিনিধি সঠিক নিয়মানুসারে আপনার রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করে দিবেন।

রেজিষ্ট্রেশন জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সমুহ:

  • গ্রাহক বা ব্যবহারকারীর মোবাইল নম্বর
  • গ্রাহক বা ব্যবহারকারীর নাম
  • গ্রাহক বা ব্যবহারকারীর বয়স
  • গ্রাহক বা ব্যবহারকারীর জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর/ পাসপোর্ট/ ড্রাইভিং লাইসেন্স
  • নমিনির নাম
  • গ্রাহকের সাথে নমিনির সম্পর্ক (শুধুমাত্র বাবা/মা/ভাই/বোন/স্বামী/স্ত্রী/ছেলে/মেয়ে/দাদা/ দাদী/ নানা/নানী/ নাতি/নাতনি নমিনি হতে পারবেন)
  • নমিনির বয়স

রেজিষ্ট্রেশনের জন্য ডাটা এন্ট্রি:

  • নিযুক্ত প্রতিনিধি প্রথমে গ্রাহককে নির্ভয় ইন্স্যুরেন্স সুবিধা সর্ম্পকে বুঝিয়ে বলবেন।
  • এবার রেজিষ্ট্রেশনের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সমূহ গ্রাহকের নিকট থেকে জেনে নিবেন এবং রেজিষ্ট্রেশনের তথ্য সমূহ ইলেক্ট্রনিক রেজিষ্ট্রেশন ফর্মে নিবন্ধন করবেন।
  • তথ্য সমূহ নিবন্ধনের পরে, গ্রাহকের নিকট থেকে পুনরায় যাচাই করবেন।
  • এরপর রেজিষ্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য submit করবেন।

এসএমএস এর মাধ্যমে গ্রাহক কর্তৃক রেজিষ্ট্রেশন নিশ্চিত করুন:

  • গ্রাহকগণ তাদের মোবাইলে 9100 থেকে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সর্ম্পকে এসএমএস পাবেন (চার্জ প্রযোজ্য নয়)
  • রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে গ্রাহকগণ তাদের মোবাইল থেকে ‘1’ লিখে 9100-এ এসএমএস করবেন (চার্জ প্রযোজ্য নয়)
  • গ্রাহকগণ যদি রেজিস্ট্রেশন করতে না চান তবে ‘2’ লিখে 9100-এ এসএমএস করবেন (চার্জ প্রযোজ্য নয়)
  • গ্রাহকগণ তাদের মোবাইলে 9100 থেকে রেজিস্ট্রেশন নিশ্চিতকরণ/বাতিল এসএমএস পাবেন (চার্জ প্রযোজ্য নয়)
  • রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করণের সময় গ্রাহকদের নির্ভয় ইন্স্যুরেন্স-এর সুবিধা সম্পর্কে সকল তথ্য জেনে বুঝে সেবাটি নিতে সম্মতি প্রদান করেছেন এবং এই সম্পর্কিত ডাটা প্রক্রিয়া করণে গ্রামীণফোন-কে অনুমতি প্রদান করবেন। সঙ্গে গ্রাহক ব্যবহারকারী বা মালিক সে সম্পর্কিত তথ্যও প্রদান করবেন

ইন্স্যুরেন্স সুবিধা শুরুর তারিখ ও মেয়াদ:

  • প্রতি মাসে ২৫০ টাকা বা তার বেশি লোকাল টকটাইম SMS, Data, VAS, Short Code, রোমিং বোনাস মিনিট ব্যতিত) ব্যবহার করেই এই সুবিধা পাবেন
  • গ্রাহকরা যে মাসে রেজিস্ট্রেশন করবে, সেই মাসের প্রথম দিন থেকে ক্যালেন্ডার মাসের শেষ দিনের লোকাল টকটাইম ব্যবহারের উপর পরবর্তী মাসের প্রথম দিন থেকেই মাসের শেষ দিন পর্যন্ত ইন্স্যুরেন্সের আওতায় থাকবেন। এই নিয়ম পরবর্তী মাসসমূহের জন্য প্রযোজ্য হবে।
  • প্রতিমাসে এসএমএস এর মাধ্যমে গ্রাহকদের তাদের ইন্স্যুরেন্স-এর মেয়াদ জানানো হবে
  • একবার রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করলে রেজিস্ট্রেশন বাতিল না করা পর্যন্ত রেজিস্ট্রেশন মেয়াদ চলবে, তবে ইন্স্যুরেন্স-এর পরিমাণ গ্রাহকের মাসিক লোকাল টকটাইম ব্যবহারের উপর নির্ভরশীল
  • যদি কোনো মাসে লোকাল টকটাইম এর ব্যবহার ২৫০ টাকার কম হয়, তবে পরবর্তী মাসের জন্য কোনো ইন্স্যুরেন্স কাভারেজ প্রযোজ্য হবে না
  • পোস্টপেইড গ্রাহকদের ক্ষেত্রে মাসিক ব্যবহারের পরিমাণ গ্রাহকদের বিল সাইকেলের উপর নির্ভরশীল
  • বান্ডেল অফারের ক্ষেত্রে, বান্ডেলের টকটাইমের পরিমাণ গ্রাহক যে মাসে বান্ডেল ক্রয় করেছেন সে মাসের ব্যবহার হিসেবে গণ্য হবে
  • যদি কোনো গ্রাহকের একাধিক মোবাইল নম্বর ইন্স্যুরেন্স এর জন্য রেজিস্ট্রেশন করা থাকে তবে ঐ গ্রাহকের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত ইন্স্যুরেন্স পরিশোধ করা হবে

রেজিষ্ট্রেশন তথ্য পরিবর্তন ও রেজিষ্ট্রেশন বাতিলকরণ প্রক্রিয়া:

  • রেজিস্ট্রেশন তথ্য পরিবর্তন ও রেজিস্ট্রেশন বাতিল করতে গ্রাহককে ১২০০ নম্বরে ডায়াল করতে হবে (সকাল ৮ টা থেকে রাত ১১ টা পর্যন্ত)
  • ১২০০ নম্বরের প্রতিনিধি গ্রাহকের তথ্য যাচাইকরণের পর রেজিস্ট্রেশন এর তথ্য পরিবর্তন ও রেজিস্ট্রেশন বাতিলের ব্যবস্থা করবেন
  • রেজিস্ট্রেশন বাতিল প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পরবর্তী মাসের শুরুতে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে জানানো হবে
  • তথ্য পরিবর্তন ও রেজিস্ট্রেশন বাতিল করতে কোনো চার্জ প্রযোজ্য নয়
  • শুধু মাত্র ১২০০ হট লাইনের কল চার্জ প্রযোজ্য

দাবি পরিশোধ প্রণালী:

  • ইন্স্যুরেন্সকৃত কোনো গ্রাহক মারা গেলে নমিনি কর্তৃক মৃত্যু দাবি আবেদনপত্র পূরণ করে সকল প্রয়োজনীয় তথ্যাদি গ্রাহকের মৃত্যুর ১২০ দিনের মধ্যে নিকটস্থ গ্রামীণফোন সেন্টারে জমা দিতে হবে
  • ইন্স্যুরেন্স দাবির সাথে নিম্নের কাগজপত্র জমা দিতে হবে:
    • গ্রাহকের মৃত্যু সনদপত্র
    • মৃত গ্রাহকের জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি
    • নমিনির জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি
    • মৃত গ্রাহকের সিম কার্ড, গ্রাহক
    • নমিনির মধ্যকার সম্পর্কের প্রমাণপত্র (উদাহরণ: জন্ম নিবন্ধন সনদ) ও
    • সঠিকভাবে পূরণকৃত দাবি ফরম (দাবি ফরম গ্রামীণফোন সেন্টারে পাওয়া যাবে)
  • কাগজপত্র যাচাই এর পর ৭ কার্য দিবসের মধ্যে দাবী পরিশোধ করা হবে

Saturday, March 15, 2014

কম্পিউটার ডিলিট হয়া সব ফাইল গুলো ফিরিয়ে আনুন এক ক্লিক


আমরা ভুল করে অনেক সময় অনেক দরকারী ফাইল কম্পিউটার থেকে সম্পুর্ন ভাবে ডিলিট করে দিই এবং পরে পাওয়ার জন্য আফসোস করতে হয়। আপনি এখন ডিলিট হওয়া ফাইল পুনরুদ্ধার করতে পারবেন সহজেই। ফাইল পুনরুদ্ধার করার জন্য অনেক সফটওয়্যার আছে কিন্তু বেশিরভাগ সফটওয়্যার কাজ করেনা ।আজকে খুব ভাল একটা কাজের সফটওয়্যার শেয়ার করব যেটা হল Recuva এই সফটওয়্যার যার দ্বারা সহজেই ডিলিট হওয়া ফাইল পুনরুদ্ধার করা যায় ।ভাইরাসের কারনে ডিলিট হওয়া ফাইলও আপনি উদ্ধার করতে পারেন Recuva সফটওয়্যার দিয়ে এই সফটওয়্যার এর সুবিধা হল > ইচ্ছামত MP3.Mp4,Pdf আলাদাভাবে পুনরুদ্ধার করা যায় >ফাইল এর Quality দেখা যায় >Deep Scan এনাবল করে অনেক আগের ফাইল পুনরুদ্ধার করা যায় রিকুভা অত্যন্ত শক্তিশালী একটি রিকভারি সফটওয়্যার। যা খুব সহজে আপনার মুছে ফেলা বা হারিয়ে যাওয়া গান, ভিডিও, ফাইল, অফিস ডকুমেন্ট, ই-মেইল, ছবি ইত্যাদি খুঁজে বের করতে সাহায্য করবে। এটি FAT12, FAT16, FAT32, exFAT, NTFS, NTFS5 ফাইল সিস্টেমকে সাপোর্ট করে। এর ব্যবহার পদ্ধতিও খুব সহজ এবং সাবলীল। যে কারো পক্ষে এটি ব্যবহার করা সম্ভব।

যে ফাইল পুনরুদ্ধার করতে চান সেটার ওপর রাইট বাটন ক্লিক করে Recover Highlited অপশন এ ক্লিক করবেন
Recuva ডাউনলোড লিঙ্ক : ডাউনলোড  ক্লিক করুন অ্যান্ড ৫ সেকেন্ড ওয়াট করুন অ্যান্ড skip add ক্লিক করুন tarpor মিদিয়াফায়ার দিয়া ডাউনলোড শরু হয়ে যাবে

Tuesday, March 11, 2014

পেনড্রাইভে গতি বাড়বে

যেসব কম্পিউটারে ধীরগতির হার্ডডিস্ক ড্রাইভ এবং কম মেমোরি রয়েছে, সেগুলোতে বাড়তি ইউএসবি পেনড্রাইভ অথবা মেমোরি কার্ড ব্যবহার করে গতি বাড়ানো যাবে। হার্ডডিস্ক ড্রাইভের উইন্ডোজ এক্সপেরিয়েন্স ইনডেক্স ৪.০-এর নিচে (কম্পিউটারে ডান ক্লিক করে প্রপার্টিজে দেখা যাবে), উইন্ডোজের রেডিবুস্ট ব্যবহার করে এ কাজটি করা যায়। উইন্ডোজ ভিসতা, উইন্ডোজ ৭ এবং ৮ অপারেটিং সিস্টেমে রেডিবুস্ট সুবিধা পাওয়া যাবে। উইন্ডোজ সুপারফেচ অ্যালগরিদমের সাহায্যে রেডিবুস্ট ব্যবহারকারীর ডকুমেন্টস, অ্যাপ্লিকেশন ও সিস্টেম ফাইলগুলো পেনড্রাইভ অথবা মেমোরি কার্ডে ক্যাশ করে রাখে। এসব ড্রাইভ যেহেতু দ্রুত ডেটা সিগন্যাল পথে যুক্ত থাকে, তাই ফাইল ক্যাশিং-ক্ষমতা থাকে বেশি। ২৫৬ মেগাবাইট থেকে ৩২ গিগাবাইট ধারণক্ষমতার পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ড রেডিবুস্ট ফিচারে কাজ করবে। এ ক্ষেত্রে ভালো ফল পাওয়া যাবে যদি আপনার কম্পিউটারের র‌্যামের অন্তত দ্বিগুণ ক্ষমতার মেমোরি ব্যবহার করা যায়। আর কম্পিউটারের প্রাথমিক ডিস্ক যদি এসএসডি (সলিড স্টেট ড্রাইভ) হয়, তাহলে রেডিবুস্ট ব্যবহারের দরকার নেই। 
যেভাবে সুবিধাটি পাবেন: কম্পিউটারে কোনো পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ড ঢোকালে অটোপ্লে উইন্ডো আসে। সেখানে Speed up my system অপশন পেলে বোঝা যাবে সেটি রেডিবুস্ট ফিচারে ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত। এর পরের উইন্ডোতে Dedicate this device to ReadyBoost নির্বাচন করে OK করতে হবে। এ ছাড়া উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার দিয়ে কম্পিউটার খুলে পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ডটিতে ডান ক্লিক করে প্রপার্টিজ নির্বাচন করুন। তারপর রেডিবুস্ট ট্যাবে ক্লিক করে ওপরের উইন্ডোটি পেলে একইভাবে সেটিংস ঠিক করে নিন। সুবিধাটি চালু হওয়ার পর হঠাৎ পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ডটি কম্পিউটার থেকে খুলে নিলেও সমস্যা নেই। ক্যাশড ফাইলগুলোর আসল কপি কম্পিউটারে থেকেই যায়। সুবিধা বাতিল করতে চাইলে রেডিবুস্ট ট্যাবে গিয়ে Do not use this device নির্বাচন করে ওকে করুন। 
(সংগ্রহীত)

Saturday, March 8, 2014

ইন্টারনেট থেকে টাকা আয়ের কয়েকটি উপায় -১


ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় নিয়ে অনেক গুঞ্জন শোনা যায় পোস্ট দেখা যায় । সত্যি ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় করা যায় ?
হ্যাঁ যায় তবে স্বপ্নের মত আয় করা যায়না । অনেক শ্রম করে আয় করতে হয় ।নবাবের অলসের মত শুয়ে শুয়ে ডলার তো দূরের কথা , এক কাপ চা ও আপনাকে কেউ দিবেনা । নিজেকে প্রস্তুত করা একান্ত প্রয়োজন । আপনাকে বেছে নিতে হবে কোন পথে আপনি এগুবেন ।ইন্টারনেট থেকে আয়ের অনেক পথ আছে । আবার প্রতারক ফাঁদ ও আছে । তাই সাবধানতার সাথে বুঝে শুনে আপনাকে পথ চলতে হবে ।
আমি এখানে আপনাদের কিছু সঠিক পথ দেখানোর চেষ্টা করব । তবে এক ক্লিকে ১ কোটি ডলার বা সাইন আপ করেই ৫০ হাজার ডলার নিয়ে নিন । এমন কিছু এখানে পাবেন না ।যারা রাতারাতি বড় লোক হতে চান তারা মূল্যবান সময় নষ্ট করবেন না । আমার পোস্ট পড়ে ।
প্রথমে টাকা উত্তলনের বিষয়ে আলোচনা করব ।কারন এটি সবচেয়ে গুরুত্ব পূর্ণ ।
টাকা উত্তলন – টাকা উত্তলনের কয়েকটি পথ আছে
1. Check
2. Pioneer Debt Master Card
3. Money Bookers
4. Western union
5. Bank Wire Transfer
6. Visa Card
এগুলো ছাড়া অন্যান্য ক্রেডিট দেবিড কার্ড দিয়েও টাকা আনতে পারবেন । এখানে বোঝার বিষয় হচ্ছে । একএকটি প্রতিষ্ঠান এক একেক পথে টাকা পাঠায় । যেমন কিছু সাইট আছে যারা পে পেইলে টাকা প্রদান করে থাকে । কিন্তু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে পেপেইল আমাদের জন্য ভালো বন্ধু নয় ।কারন বাংলাদেশ মানি লন্ডারিং আইনে পেপেইল সাপোর্ট করেনা ।
কিছু প্রতিষ্ঠান থেকে আপনি চেক পেতে পারেন যেমন গুগল । আপনি যদি গুগল এড সেন্সে কাজ করেন । চেকের মাধ্যমে টাকা পাবেন ।
এক কথায় পে পেইল ছাড়া সবগুলো আমাদের দেশের জন্য সহায়ক ।
কাজ শুরুর পূর্বেই আপনি জেনে নিবেন কোন পথে টাকা নিয়ে আসা আপনার জন্য সহায়ক হবে । আপনার জন্য সহায়ক প্রতিষ্ঠানে কাজ করা আপনার জন্য ভালো হবে ।
টাকা আয়ের কয়েকটি পথ –
১। আপনার সাইটে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করিয়ে ।
২। ফ্রিলান্সি (Freelancing )
৩। গ্রাফিক্স কমপিটিশন (Graphice Competition )
৪। www.bidvertiser.com
৫। টেমপ্লেট বিক্রয় ।
৬। গ্রাফিক্স ডিজাইন বিক্রয় ।
৭। এনিমেশন বিক্রয় ।
৮। ভিডিও ফুটেজ বিক্রি করে ।
৯। টেকস লিংক সংযোগ করে (Text-link-ads )
১০। আর্টিকেল লিখে বা রিভিউ লিখে ।
ইত্যাদি পথ রয়েছে ।বিজ্ঞাপন দেখে , সাইন আপ করে , এস এম এস করে এগুলো আমি অনিশ্চিত । যাই হোক আজ এ পর্যন্ত । আগামিতে আয় শুরু করার পদ্ধতি জানার চেষ্টা করব ।

Tuesday, March 4, 2014

অনলাইন কেনাকাটায় অবশ্যই মনে রাখবেন এই টিপসগুলো!


আমার একশোতম পোষ্টে সবাইকে স্বাগতম। ইদানিং অনলাইন শপিং করতে অনেকেই ভালোবাসেন। নানান কর্ম ব্যস্ততা আর ভিড়-ভাট্টার মধ্যে কেনাকাটা করা ঝামেলা বলে চট করে মাউসের ক্লিকে অনেকেই কেনাকাটা করেন।
অন্যান্য দেশে অনলাইন কেনাকাটার সাইট গুলো বেশ জনপ্রিয়। কিন্তু আমাদের দেশে কেনাকাটার কিছু সাইট ছাড়াও ফেসবুকে কেনাকাটা করতে মানুষ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। আর অনলাইনে কেনাকাটার দিক দিয়ে এগিয়ে আছেন নারীরা। এসব ব্যবসাও অনেক গুলোই নারীদের দ্বারা পরিচালিত।
অনলাইনে কেনাকাটার জন্য কিছু বিষয় সব সময় মনে রাখা জরুরী। আসুন জেনে নেয়া যাক ফেসবুকে কেনাকাটা বিষয়ক কিছু জরুরী টিপস।
  • অনলাইনে যে পেজ বা সাইট থেকে কেনাকাটা করবেন সেখানে অন্যান্য ক্রেতাদের কমেন্ট গুলো পরুন। তাহলে তাঁদের সার্ভিস সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারণা পাবেন।
  • অনলাইনে কোনো কিছু পছন্দ হলে সেটার লিঙ্কটি সেভ করে রাখুন। এরপর অন্যান্য অনলাইন শপ গুলোতে দাম যাচাই করুন। অনেক সময় একই বস্তু এক এক স্টোর এক এক রকম দাম রাখে। কোনো কোনো স্টোরে অতিরিক্ত দাম রেখে ক্রেতাদেরকে ঠকানোর প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়।
  • আপনার বন্ধুদের মধ্যে যে সবচাইতে বেশি মার্কেটে ঘুরাঘুরি করে তাকে জিনিসটির লিঙ্কটি দিন। সে দাম সম্পর্কে এবং কোয়ালিটি সম্পর্কে আপনাকে ধারণা দিতে পারবে।
  • অনলাইনে কোনো কিছু অর্ডার করার আগে ফোন করে জেনে নিন যে সেটা ডেলিভারীর সময় যদি কোনো খুঁত পান তাহলে সেই ক্ষেত্রে সেটা ফেরত দিতে পারবেন কিনা।
  • অনলাইনে অর্ডার দেয়া জিনিস হাতে এসে পৌছালে দেখে নিন আপনি যেটা চেয়েছিলেন সেটাই পেয়েছেন কিনা এবং কোনো রকম খুঁত আছে কিনা।
  • অনলাইনে কেনাকাটার ক্ষেত্রে আগেই টাকা বিকাশ কিংবা একাউন্টে পাঠিয়ে দেবেন না। সবসময় আগে জিনিস হাতে পেয়ে এরপর নগদ টাকা দেবেন।      (সংগ্রহীত)

স্যামসাং এর নতুন ওপেন সোর্স অপারেটিং সিস্টেম “টাইজেন”


অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের বাজারের প্রায় পুরোটাই স্যামসাং এর দখলে থাকলেও তারা শুধু একটি অপারেটিং সিস্টেম নিয়েই কাজ করতে রাজি নয়, তার প্রমাণ তারা বার বার দিয়েছে। অ্যান্ড্রয়েডের পাশাপাশি তারা উইন্ডোজ ফোন নিয়েও কাজ করছে স্যামসাং এটিভ সিরিজে। শুধু তাই নয়, আরও একটি ওপেন সোর্স অপারেটিং সিস্টেম নিয়েও তারা বেশ কিছুদিন ধরে কাজ করছে, তা হলও টাইজেন।
টাইজেন অপারেটিং সিস্টেমটির নাম খুব একটা শোনা না যাওয়ার কারণ এটি নিয়ে কোনও ব্যবসায়ীক ফোন আজও তৈরি হয়নি। লিনাক্স কার্নেল ও ডেবিয়ান অপারেটিং সিস্টেমের ওপর তৈরি এই অপারেটিং সিস্টেমটি অ্যান্ড্রয়েডের বেশ বড় প্রতিদন্দী হয়ে ওঠবে বলেই ধারনা সকলের। স্যামসাং টাইজেন ব্যবহার করে এর আগেও পরিক্ষামূলক ফোন তৈরি করেছে তবে সে সময় অপারেটিং সিস্টেমটি নিতান্তই বেটা পর্যায় ছিলো, এবার দেখা যাচ্ছে অ্যাপ ড্রয়ার, উইজেট, নোটিফিকেশন সেন্টার সহ বেশ পূর্নাঙ্গ অপারেটিং সিস্টেম হয়ে ওঠেছে এটি।
স্যামসাং টাইজেনের ইন্টারফেস হিসেবেও ব্যবহার করছে টাজউইজ। স্যামসাং এর নিজেস্ব সকল অ্যাপ ইতোমধ্যে তারা টাইজেনে নিয়ে এসেছে, আর ওপেন সোর্স ও ডেবিয়ান বেজড হওয়ায় সফটওয়্যারের অভাব হবেনা। দেখা যাক এই প্ল্যাটফর্মটি কবে নাগাদ বাজারে নিয়ে আসে স্যামসাং।

Monday, March 3, 2014

স্মরণশক্তি বৃদ্ধির কিছু বৈজ্ঞানিক কৌশল !!!


আমরা অনেক সময় অনেক কিছু মনে রাখতে পারি না, ভুলে যাই। বিশেষ করে বাজারে গেলে বা কোনো কিছু কিনতে গেলে এমন ঘটনা প্রায়শই ঘটে থাকে। কারো ক্ষেত্রে কম, কারো ক্ষেত্রে বেশি। সবার মনে রাখার ক্ষমতা বা স্মরণশক্তি এক রকম থাকে না। আমরা গ্রীক বিজ্ঞানীদের কাছ থেকে এ তথ্য পাই যে- মানুষের মস্তিষ্কের ১৪ বিলিয়ন স্নায়ুকোষ একে অপরের সাথে সংযুক্ত হয়ে একটা ইলেকট্রো কেমিক্যাল চক্র তৈরি করে, একে এনগ্রাম বলে। প্রতিটা এনগ্রাম এর পথই হলো স্মরণশক্তি। জেনেটিক বিজ্ঞানীরা বলেন, পিতামাতার স্মরণশক্তি বা মেধাশক্তি বেশি থাকলে সন্তানরাও সে রকম হয়। এজন্য স্মরণশক্তির বংশগতির বৈশিষ্ট্যের একক জিনের ওপর শতকরা ৬০ ভাগ নির্ভরশীল। বাকি ৪০ ভাগ পরিবেশ, পুষ্টিকর খাদ্য ও মস্তিষ্কের চর্চার ওপর নির্ভর করে। গবেষকদের মতে, কোনো শিশু কম বুদ্ধি বা কম স্মরণশক্তিসম্পন্ন জিন বহন করলেও ভালো পরিবেশের কল্যাণে ভালো বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিতে পারে।সুতরাং সহায়ক পরিবেশ পেলে এবং মস্তিষ্কের কিছু চর্চা করলে স্মরণশক্তি বাড়ানো সম্ভব। জেনে নিন স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করার কিছু কৌশল বা সুত্র।

আয়ুর্বেদিক উপায় :

প্রাচীন আর্য়ুবেদ চিকিত্সায় স্মরণশক্তি বৃদ্ধির বেশ কিছু উপায় রয়েছে। যেমন কচি বেলপাতা খাঁটি ঘিয়ে ভেজে খেলে স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পায়। আবার ব্রাহ্মী শাক এমন একটি ভেষজ উপাদান, যা স্মরণশক্তি বৃদ্ধির নানা ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। মস্তিষ্ককে সজীব করার একটি আয়ুর্বেদিক উপায় হলো – দশটি কাঠ বাদাম, দুটি ছোট সাদা এলাচ, দুটি শুকনা খেজুর একটি মাটির পাত্রে আগের দিন পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন সকলে বাদামের খোসা ছাড়িয়ে, এলাচের দানা বের করে, শুকনো খেজুরের বিচি বের করে এক সাথে ৩০ গ্রাম চিনির সাথে মিহি করে বেটে নিতে হবে। এই মিশ্রণ ২৫ গ্রাম মাখনের সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন খেলে মস্তিষ্ক সজীব থাকে এবং স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পায়।

ব্যায়াম করুন :

জানেন কি নিয়মিত ব্যায়াম স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে? বিশেষ করে অ্যারোবিকস ব্যায়াম এক্ষেত্রে বেশি সহায়ক। তালে তালে নির্দিষ্টভাবে ব্যায়াম করতে হয় বলে তা মস্তিষ্কের চর্চারও কারণ হয়ে দাঁড়ায়। পদ্ধতি মনে রাখতে মস্তিষ্কে চাপ প্রয়োগ হয়, ফলে স্মরণশক্তি স্বাভাবিকভাবেই বৃদ্ধি পায়। আবার যোগব্যায়ামও স্মরনশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। যোগব্যায়ামের কিছু আসনে মস্তিষ্ক পূর্ণ বিশ্রাম পায়। ফলে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং মনে রাখার ক্ষমতা বেড়ে যায়।

পুষ্টিকর খাবার খান :

পুষ্টিকর খাবার স্মরণশক্তি বৃদ্ধিতে অনেকাংশে সাহায্য করে। মাতৃগর্ভে থাকার সময় শিশুর মস্তিষ্ক গঠনে বিশেষ কিছু উপাদানের প্রয়োজন হয়। গর্ভবতী মা যদি পুষ্টিকর খাবার খান তাহলে মস্তিষ্ক যথাযথভাবে গঠিত হয়। আমিষ ও স্নেহজাতীয় খাবার এ ব্যাপারে সাহায্য করে। সয়াবিন, দুধ, যকৃত, বাদাম, মাখন ইত্যাদিতে রয়েছে বিশেষ উপাদান কোলিন। সাইনাপসে তথ্য আদান -প্রদানের অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে কোলিন। খাবার থেকে এই উপাদান পাওয়া যায় বলে স্মরণশক্তি বৃদ্ধিতে পুষ্টিকর খাবারের যথেষ্ট অবদান রয়েছে।

মনোযোগ দিন :

কোনো বিষয় মনোযোগ দিয়ে শিখলে বিষয়টি মনে রাখা সহজ হয়। তাই কোনো পড়া বা কাজ শেখার সময় যথেষ্ট পরিমাণে মনোযোগ দিন। মনোযোগ একটি মানসিক প্রক্রিয়া। তাই এর চর্চা করলে সহজেই স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করা সম্ভব।

মস্তিষ্ককে বিশ্রাম দিন :

মস্তিষ্কে চাপ প্রয়োগ করে বা জোর করে মনে করার চেষ্টা করার পরও যদি কিছু মনে না পড়ে তাহলে মস্তিষ্ককে কিছুক্ষণ বিশ্রাম দিন। অন্য কিছু ভাবুন বা ওই প্রসঙ্গ থেকে একেবারেই সরে আসুন। এতে কিছুক্ষণ পর প্রয়োজনীয় বিষয়টি নিজে থেকেই মনে পড়ে যাবে। কোনো কিছু স্মরণ করার জন্য এ পদ্ধতিটি বেশ কার্যকর।

শুনুন, পড়ুন এবং লিখুন :

কোনো কিছু শেখার সময় বিষয়টি অন্যের কাছ থেকে শুনলে মনে রাখা সহজ হয়। এ কারণেই ক্লাসে শিক্ষকের লেকচার শুনলে বিষয়টি সহজেই আত্মস্থ করা যায় এবং মনে রাখা যায়। তাই কোনো কিছু পড়ার সময় জোরে জোরে কয়েকবার পড়ুন, এতে মনে রাখা সহজ হবে। পড়ার পর তা লিখলে আমাদের মস্তিষ্ক তার একটি ছবি তৈরি করে ফেলে। ফলে বিষয়টি তুলনামূলক সহজে মনে পড়ে। তাই কোনো কিছু পড়ার পর তা লেখার অভ্যাস করুন।

OFF Topic - ক্যাকটাস টিম

২১শে ফেব্রুয়ারী ক্যাকটাস টিম এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে যারা আপনাকে বিনামূল্যে অনলাইন বিষয়ক কাজ শেখাবে।তাদের প্রশিক্ষণের অন্তর্ভুক্ত কিছু কাজঃ ♥ বাংলা ব্লগ ♥ বাংলা সাবটাইটেল ♥ উইকিপিডিয়া বাংলা ♥ গুগল ম্যাপ ইন বাংলাদেশ ♥  বাংলা ডাবিং অফ ইংলিশ মুভি ইত্যাদি।  আপনি যদি এসব কাজে আগ্রহী হন,আপনার যদি এসব কাজ করতে কোন সমস্যায় পড়েন বা আপনি যদি এসব কাজ শিখাতে ইচ্ছুক হন তাহলে আপনাকে এসব শিখতে/অন্যদের শিখাতে সাহায্য করবে বাংলাদেশ ক্যাকটাস টিম এই টিম আপনাকে পথ দেখাবে আপনার লক্ষ্য পূরণে এক পা সামনে আগাতে আর তা সফল করতে।ফেসবুকে এই গ্রুপ আপানাকে এসব বিষয় ছাড়াও বাংলা বিষয়ক অনলাইন শিক্ষা দেবে আর যারা এসব বিষয় এর যেকোনো একটি বিষয় সম্পর্কে ধারণা রাখে তাদের এক করে একটি দল তৈরি করবে।এই টিম সম্পর্কে বিস্তারিত গ্রুপে দেওয়া আছে। আপনি যদি আগ্রহী হন তাহলে যুক্ত হতে পারেন এই গ্রুপে।

Sunday, March 2, 2014

ব্লগিংয়ের মাধ্যমে আয়ের ৫ উপায়


অনলাইনে আয়ের বিভিন্ন মাধ্যম রয়েছে। এর একটি ব্লগিং। তবে ব্লগিংয়ের ক্ষেত্রেও আয়ের কয়েকটি উপায় রয়েছে। তবে সেগুলোর স্থায়িত্ব, নিরাপত্তা, মান সর্বোপরি যথাযথ মাধ্যম খুঁজে পাওয়া নতুন ব্লগারদের জন্য অনেকটা কষ্টকর বটে। এই পোস্টটিতে আমি নতুন ব্লগারদের জন্য জনপ্রিয় ৫টি আয়ের মাধ্যম নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করছি। আমি নিজেই এই মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে থাকি এবং আয়ের পরিমানও যথেষ্ঠ ভালো। আশাকরী পরবর্তী পোস্টে এগুলো আলাদা ও বিশদভাবে আপনাদের সামনে তুলে ধরতে পারবো।
১.    গুগল অ্যাডসেন্স: 
ব্লগিংয়ের ক্ষেত্রে আয়ের সবচেয়ে সহজ ও জনপ্রিয় মাধ্যম হলো গুগল অ্যাডসেন্স। এটি সহজ ও জনপ্রিয় এই কারণে যে, আপনি আরপনা ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য গুগলে অ্যাডসেন্সের জন্য শুধু আবেদন করলেই হবে। আপনার অ্যাকাউন্টটি অ্যাকটিভ হলে গুগলের দেওয়া কোড আপনার ওয়েব বা ব্লগে যথাস্থানে বসিয়ে দিলেই হবে। স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার গুগল অ্যাডসেন্সের বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হবে।
এটি সহজ ও জনপ্রিয় হওয়ার আরেক কারণ হলো গুগল অ্যাডসেন্স তার কার্যক্রমে অশপট। গুগল প্রথমে আপনার ব্লগ বা ওয়েবের প্রতিটি লিংকে গিয়ে ক্রল করে এবং প্রাসঙ্গিক বা রিলিভ্যান্ট কি ওয়ার্ড খুঁজে বের করে। তারপর আপনার রিলিভ্যান্ট কিওয়ার্ডের সাথে সমন্বয় রেখে একই ধরণের বিজ্ঞাপন প্রদর্শণ করে। গুগলের কাছে সকল অ্যাডভারটাইজারদের সর্বশেষ ডাটাবেজ সংরক্ষিত থাকে। একারণে প্রয়োজনীয় শর্ত মেনে চললে আপনার সফল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। যখন আপনার পোস্টের রিলিভ্যান্ট কিওয়ার্ডের বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হয়, তখন ভিজিটর এই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করার সম্ভাবনা বেশি। গুগল অ্যাডসেন্স হলো পে পার ক্লিক সিস্টেম, তাই যখনই কেউ আপনার ব্লগে প্রদর্শিত বিজ্ঞাপনে ক্লিক করবে, আপনি গুগল থেকে একটি নিদ্দিষ্ট পরিমান অর্থ আপনার অ্যাকাউন্টে জমা হবে। তবে কখন গুগল অ্যাডসেন্সের টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশন বা নীতিমালা অমান্য করবেন না। যেমন- নিজে নিজের কম্পিউটার থেকে বিজ্ঞাপনে ক্লিক করবেন না বা আপনার বন্ধুদের ক্লিক করতে উৎসাহিত করবেন না। তাহলে আপনার গুগল অ্যাডসেন্সটি বাতিল হতে পারে। 
২.    ডিরেক্ট অ্যাডভারটাইজমেন্ট: ব্যানার অ্যাড
যদি আপনার ট্রাফিক অনেক বেশি হয়, তাহলে আপনি আপনার ব্লগে সরাসরি ব্যানার বিজ্ঞাপন বসিয়ে ভালো আয় করতে পারেন। আপনার ভিজিটর যত বাড়বে, আপনার অ্যাডভারটাইজার অর্থাৎ যে আপনাকে বিজ্ঞাপনটি দিয়েছেন, তিনি আপনাকে বেশি পে করতে উৎসাহিত হবেন। এক্ষেত্রে আপনি ব্যানার বিজ্ঞাপনের জন্য কত টাকা নিবেন সেটি আপনার উপর নির্ভর করবে। সাধারণত একটি ব্লগে ২৫০ বাই ২৫০ পিক্সেল এর ব্যানার অ্যাডের জন্য প্রতি মাসে ৫০ ডলার পাওয়া যেতে পারেন, এটি মোটেই খারাপ নয়। যেসব ব্লগের ট্রাফিক অপেক্ষাকৃত বেশি তারা এর থেকে বেশি চার্জ নির্ধারণ করতে পারেন।
ডিরেক্ট অ্যাডভারটাইজিংয়ের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় অসুবিধা হলো এক্ষেত্রে আপনাকে নিজে বিজ্ঞাপন খুঁেজ পেতে হবে। আপনাকে তাদের কাছে আপনার ব্লগে তারা বিজ্ঞাপন দিলে কি কি সুবিধা পাবে এসব নিয়ে একটি প্রোপোজাল লেটার পাঠাতে হবে। আমি নিজেই আমার ব্লগে বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের শরনাপন্ন হয়েছে। কিন্তু তাদের মধ্যে অল্পসংখ্যক আমার প্রস্তাবে রাজি হয়েছে। তবে আপনার ব্লগটি যদি জনপ্রিয় হয়, আপনি ভালো ট্রাফিক পান তাহলে আপনার ব্লগে ‘‘Advertise Here’’ লিংকটি হোমপেজে রাখতে পারেন। যদি কোনো অ্যাডভারটাইজার রাজি তাহলে তারা আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করবে।
৩.    ফিচার্রড ব্লগ পোস্ট
একজন ব্লগার হিসেবে অনলাইনে আয়ের একটি অন্যতম মাধ্যম ফিচার্রড ব্লগ পোস্ট। এক্ষেত্রে একজন বিজ্ঞাপনদাতা তার পণ্য বা সেবার বিষয়ে একটি নিশ ব্লগে আর্টিকেল পাবলিশ করতে পারেন। এক্ষেত্রে তার পণ্য বা সেবার প্রসার বেশি ও কার্যকর হয়। এছাড়া পাবলিশার এখান থেকে ডুফলো ব্যাকলিংক পেতে পারেন। ফলে প্রত্যক্ষভাবেই আপনি লাভবান হবেন।
বিষয়টি যদি ভালোভাবে না বুঝেন, তাইলে একটু খুলে বলি। ধরেন, আপনি একটি নিদ্দিষ্ট বিষয় নিয়ে যেমন ডোমেইন বিক্রি ও  ওয়েব হোস্টিং নিয়ে লিখছেন। এক্ষেত্রে আপনার কোনো পোস্টে ডোমেইন ও হোস্টিং সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান তাদের নাম রেফার করার জন্য বলতে পারে। অথবা তাদের কাছ থেকে ডোমেইন ও হোস্টিং নিলে কি কি সেবা পাওয়া যাবে সেটি নিয়ে লিখতে পারেন। এক্ষেত্রে এ প্রতিষ্ঠানটি আপনার পোস্টের জন্য আপনাকে পে করবে। সাধারণত একটি ব্লগে প্রতিটি ফিচারর্ড পোস্টের জন্য ২৫ ডলার চার্জ পাওয়া যেতে পারে। অনেকে ফিচারর্ড পোস্টের সাথে ব্যানার অ্যাডও দিয়ে থাকেন। এক্ষেত্রে আপনাকে অ্যাডভারটাইজার খুঁজতে হলে ডিরেক্ট অ্যাডভারটাইজমেন্টের মতো একই পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে। আপনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা ওয়েবসাইটকে ফিচারর্ড পোস্টের সুবিধাগুলোসহ প্রোপ্রোজাল পাঠাতে পারেন।
৪.    ব্যাকলিংক বিক্রি
ব্যাকলিংক হচ্ছে একটি সাইটের পেজর‌্যাংক বাড়ানোর মূল হাতিয়ার। একটি ওয়েবসাইটের কোন পৃষ্ঠায় যদি অন্য একটি সাইটের লিংক থাকে তাহলে দ্বিতীয় সাইটের জন্য এই লিংককে বলা হয় ব্যাকলিংক বা ইনকামিং লিংক। আর প্রথম সাইটের জন্য এই লিংকটি হচ্ছে আউটগোয়িং লিংক, অর্থাৎ এই লিংকে ক্লিক করে ব্যবহারকারী দ্বিতীয় সাইটে চলে যাবে। এইভাবে একটি ওয়েবসাইটের যত বেশি ব্যাকলিংক থাকবে সেই ওয়েবসাইটে ব্যবহারকারী আসার প্রবণতা বেড়ে যাবে। পাশাপাশি সার্চ ইঞ্জিনের রোবট প্রোগ্রাম সেই সাইটকে খুব সহজেই খুঁজে পাবে। এজন্য অনেক ওয়েব পাবলিশাররা তার ওয়েবসাইটের ব্যাকলিংক বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন ব্লগসাইটের শরণাপন্ন হন।
আপনার ব্লগটি জনপ্রিয় হলে আপনি আপনার সাইটে অন্যসাইটের ব্যাকলিংক বাড়ানোর কাজ করতে পারেন। বিভিন্ন আর্টিকেল ডিরেক্টরি সাইটে পোস্ট করেও ব্যাকলিংক পাওয়া যায়। এই কাজটি করা যেতে পারে। সাধারণত একটি ব্যাক লিংকের জন্য ২০/২৫ ডলার চার্জ করতে পারেন। এ কাজটি পেতে যারা ব্যাকলিংক পেতে চায় তাদের কাছে আপনাকে একজন কোয়ালিটি রাইটার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। তাদেরকে হাই পিআর ব্যাকলিংকের প্রয়োজনীয়তা বোঝাতে হবে, বিশেষ করে একটি নতুন ওয়েবসাইটের জন্য এটা কতোটা আবশ্যকীয় তা জানানো জরুরী।
৫.    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
একজন ব্লগারের জন্য আয়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। অনলাইনে মোট আয়ের বেশিরভাগ রেভিনিউ আসে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে। অ্যাফিলিয়েশন হচ্ছে ঠিক এমনই একটি প্রোগ্রাম যার মাধ্যমে কোন ওয়েবসাইট যারা নিজের ওয়েবসাইটে কোন কোম্পানির বিভিন্ন  প্রোডাক্টস অ্যাডস হিসাবে ব্যবহারের মাধ্যমে ঐ কোম্পনিকে বিভিন্ন  প্রোডাক্টস অনলাইনে বিক্রয় করে দেয়ার শর্তে কমিশন ভিত্তিতে কাজ করে থাকে। এই সাইট থেকে রেফারেল হয়ে যদি কোম্পানির প্রোডাক্টস কেউ ক্রয় করে তবে কোম্পানির তাদের দেয়া শর্ত অনুযায়ী তাকে (%) কমিশন দিতে বাধ্য থাকে। আর এটাই হচ্ছে অ্যাফিলিয়েশন। বর্তমানে সারা বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন  প্রোডাক্টস নিয়ে অফিলিয়েশন করতে দেখা যায়। যেমন বিভিন্ন খেলার লাইভ ওয়াচ, মুভি লাইভ ওয়াচ, কলিং কার্ড, আরও বিভিন্ন নিত্য দিনের প্রোডাক্টস।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে এমন পণ্য বা সেবা অ্যাফিলিয়েট করতে হবে যেটির কোয়ালিটি অবশ্যই ভালো হতে হবে। কারণ যেকোনো পণ্য বা সেবার রেপুটেশন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও টাকা দিয়ে পাওয়া সম্ভবন না। আমি আমার ব্লগে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের অ্যাফিলিয়েট করি। তাই এক্ষেত্রে আমার পছন্দ নিশ সাইটগুলো এবং এগুলো আমার ব্লগে প্রমোট করি। এক্ষেত্রে তারা আমার সাইটের মাধ্যমে মেম্বার পান এবং আমাকে তাদের বিক্রয়ের একটি কমিশন দেন। আপনি বিভিণœ টুলের মাধ্যমে পোডাক্ট রিসার্চ করতে পারেন। যে পণ্য বা সেবাটি নিয়ে অ্যাফিলিয়েট করলে বিক্রয়ের পরিমাণ বেশি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি অ্যাফিলিয়েটের জন্য বেছে নেওয়া লাভজনক ও ঝুঁকি কম।
এই বিষয়গুলো ছাড়াও আরো অনেক মাধ্যম রয়েছে যার মাধ্যমে একজন ব্লগার আয় করতে পারেন। সম্ভব ও উৎসাহ সেসব বিষয় নিয়ে লিখবো। পোস্টটি সম্পর্কে আপনার মতামত জানাতে ভুলবেন না। শুভ হোক আপনাদের ব্লগিং লাইফ ও ভালো থাকবেন, সেই কামনা।
(সংগ্রহীত)

Image

Free Updates to Email
Follow Me:
facebook twitter gplus pinterest rss
https://www.facebook.com/rubel29bd