বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

বিনামূল্যে আসল মাষ্টার কার্ড নিয়ে নিন!!

সুবিধাগুলো ০১. ১০০% আসল মাষ্টার কার্ড আপনার কাছে পাঠানো হবে। ০২. প্রায় সকল ওয়েবসাইটে কেনাকাটা করতে পারবেন (যেমন hostgator, namecheap, godaddy, amazon etc)

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Friday, March 13, 2015

স্ট্রবেরির নানা গুণ

ফলটির নাম স্ট্রবেরি। বাংলাদেশেই এখন চাষ হচ্ছে। ইতিমধ্যে বাজার ছেয়ে গেছে এই টুকটুকে লাল ফলে। স্ট্রবেরির আদি বাস ইতালির রোমে। দারুণ স্বাদ আর নানা উপকারিতার জন্য দ্রুত ফলটির কদর ছড়িয়ে পড়ে সারা ইউরোপে। ফ্রান্সে স্ট্রবেরিকে বিশেষ কদর করা হয়। এই ফলের গুণ অনেক। এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ম্যাঙ্গানিজ ও পটাশিয়াম। আর সোডিয়াম প্রায় নেই বলে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদ্রোগীদের জন্য এটি খাওয়া ভালো। স্ট্রবেরিতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট অনেক, বিশেষ করে পলিফেনলজাতীয় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। আটটি স্ট্রবেরিতে একটি কমলার সমান ভিটামিন সি পাওয়া যায়। স্ট্রবেরি মানুষের শরীরের ক্ষতিকর চর্বি এলডিএল কমায়। রক্তচাপ রোধে সহায়তা করে। আর হৃদ্যন্ত্রের জন্যও এই ফল ভালো।
সূত্র: ওয়েবএমডি

ত্বকচর্চায় মৌসুমি ফল

এখন বাজারে মৌসুমি ফল কিনতে যাওয়ার সময় একটু বেশি করেই কিনুন। খাওয়ার পাশাপাশি তা ত্বকচর্চার কাজেও লাগবে যে! জেনে নিন নানা রকম ফলের উপকারিতা।
অনেকে বলেন, ফল খেলে ত্বকের লাবণ্য পাওয়া যায় ধীরে ধীরে কিন্তু তা স্থায়ী হয়। আর রূপচর্চায় ব্যবহার করলে তা ঝটপট কাজ করলেও স্থায়িত্ব হয় কম। এ কথার সঙ্গে একমত হলেন বারডেম হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ পুষ্টিবিদ আখতারুন নাহার। তিনি বলেন, ‘ফল খাওয়া এবং রূপচর্চায় ব্যবহার, দুটোই যদি একসঙ্গে করা যায় তবে বেশি ভালো।’ কিন্তু কোনো ফল কিংবা এর রস সরাসরি ত্বকে ব্যবহার না করার পরামর্শ দিলেন তিনি। কেননা ফলের অ্যাসিড ত্বক পুড়িয়ে দিতে পারে। তাই ফল কিংবা এর রসের সঙ্গে অন্য কিছু মিশিয়ে রূপচর্চায় ব্যবহার করতে হবে।
এই মৌসুমে যেসব ফল বাজারে পাওয়া যাচ্ছে সেগুলো কীভাবে রূপচর্চায় সাহায্য করতে পারে তার কিছু উপায় বলে দিলেন হারমনি স্পার রূপবিশেষজ্ঞ রাহিমা সুলতানা।
রাহিমা সুলতানা আরও জানালেন, ত্বকের যত্নে যখনই কোনো প্যাক ব্যবহার করা হোক না কেন অবশ্যই প্যাক তুলে ত্বকে ময়েশ্চারাইজার লাগাতে হবে। 
কমলা১ চামচ কমলার রসের সঙ্গে ১ চামচ গুঁড়া দুধ, ১ চামচ আলুর রস এবং পরিমাণমতো আতপ চালের গুঁড়া মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। পেস্টটি ত্বকে ১০ মিনিট লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন। এটিও তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ভালো।
আপেল১ চামচ আপেল কুচির সঙ্গে ১ চামচ পাকা কলা ও ১ চামচ মধু মিশিয়ে ২০ মিনিট ত্বকে রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। এই মিশ্রণ ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে। 
আঙুর১ চামচ আঙুরের রস, ১ চামচ বেসন ও ১ চামচ টকদই একসঙ্গে মিশিয়ে ১০ মিনিট ত্বকে রাখুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন। রোদে পোড়া ভাব দূর করে এই মিশ্রণ। এ ছাড়া ত্বকের দাগ দূর করে ত্বককে নরম করতেও আঙুরের মিশ্রণ বেশ উপকারী। 
লেবু১ চামচ লেবুর রস ও ১ চামচ আলুর রসের সঙ্গে ১ চামচ চালের গুঁড়া মিশিয়ে হাতের কনুইয়ের কালো দাগের ওপর ঘষলে কালো দাগ দূর হবে।
স্ট্রবেরিস্ট্রবেরি পাল্পের সঙ্গে বেসন অথবা বুটের ডাল বাটা মিশিয়ে মিশ্রণটি ত্বকে লাগাতে পারেন। এই মিশ্রণ তৈলাক্ত ত্বকে তেলের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।

রাগ কমানোর সহজ উপায়

আজকাল অনেকেই বলছেন, ‘রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন।’ কিন্তু ব্যাপারটা তো আসলে কেবল হার–জিতের নয়। রাগের মাথায় আমরা অনেক কথাই বলি, অনেক কিছুই করে ফেলি। মুশকিলটা এখানেই। রাগান্বিত অবস্থায় কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া ঠিক না। তাই রাগ নিয়ন্ত্রণ করে মাথা ঠান্ডা রাখাটা জরুরি। বাড়িতেই হোক কিংবা কর্মক্ষেত্রে বা বন্ধুদের আড্ডায়, হঠাৎ রাগ হতেই পারে। আকস্মিক রাগ নিয়ন্ত্রণে নিচের বিষয়গুলো চর্চা করে দেখতে পারেন।
গভীরভাবে শ্বাস নিন
যদি বুঝতে পারেন যে আপনার রাগ হচ্ছে, তাহলে গভীরভাবে শ্বাস নেওয়ার চেষ্টা করুন। গভীর দম নিয়ে ১ থেকে ১০ পর্যন্ত গুনতে থাকুন। আস্তে আস্তে দম ছাড়ুন। এতে কিছুক্ষণের জন্য হলেও মন অন্যদিকে যাবে। আর গভীর শ্বাস তাৎক্ষণিকভাবে আপনার মাথায় অক্সিজেনের প্রবাহ বাড়াবে, মাথায় রক্ত চলাচল হবে। ফলে আপনি একটু চাঙা বোধ করবেন। ঠান্ডা মাথায় বিষয়গুলো ভাবার সময় পাবেন।
ঠোঁট বন্ধ রাখুন
রাগ উঠে গেলে বা কেউ খোঁচাতে থাকলে মুখ বন্ধ করে রাখাটা কঠিন বটে। কিন্তু এ সময় ঠোঁটে তালা মেরে রাখতে পারাটা দারুণ কার্যকর। অপরপক্ষকে মনের ঝাল মেটাতে দিন কিন্তু আপনি টুঁ শব্দটিও করবেন না। এর মধ্য দিয়ে অপরপক্ষের মনের কথাগুলো আপনি জেনে গেলেন। ধৈর্য ধরে রাখতে পারলে পরে বিষয়গুলো নিয়ে ঠান্ডা মাথায় ভাবুন। এই চর্চা আপনাকে শক্তিমান করবে।
চোখ বন্ধ, কানও বন্ধ
রাগের মাত্রা আরও বেড়ে গেলে শুধু ঠোঁট নয়, চোখ আর কানও বন্ধ করে ফেলতে হবে। এই পরামর্শে মেজাজ খারাপ হতে পারে বটে, কিন্তু এটা সত্যিই কার্যকর। যে আপনাকে রাগিয়ে দিচ্ছে বা যা নিয়ে আপনি রেগে যাচ্ছেন, কিছুক্ষণের জন্য নিজেকে সেখান থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন করে ফেলুন। যেন আপনি সেখানে থেকেও নেই। তবে আপনার অভিব্যক্তিতে এমন কিছুই আনবেন না, যা আপনার প্রতিপক্ষকে আপনার মনের ভাব বুঝতে দেয়। আপনি কেবল সাময়িকভাবে দেখাশোনা বন্ধ করে দিন।
একটু হেঁটে আসুন
ঘটনার শুরু যেভাবেই হোক না কেন, রাগারাগিতে কোনো পক্ষেরই লাভ হয় না। রাগ সামলাতে না পারলে অল্প সময়ের জন্য হলেও ঘটনাস্থল ত্যাগ করুন। একটু হেঁটে আসুন। এতে রাগারাগি আর না বাড়ার সুযোগ তৈরি হবে আর আপনার মনও হয়তো একটু শান্ত হওয়ার সুযোগ পাবে।
ধ্যান করুন
নিয়মিত একটু সময়ের জন্য মেডিটেশন বা ধ্যান করার চর্চা করুন। এটা আপনার চরিত্রে স্থায়ী প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম। ধ্যানচর্চায় অভ্যস্ত হলে আপনি কাউকে কিচ্ছু বুঝতে না দিয়েই যেকোনো সময় নিজের মনকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। আকস্মিকভাবে রেগে যাওয়ার রোগ থাকলে সেটাও সেরে যেতে পারে নিয়মিত ধ্যানে।

Monday, March 9, 2015

কৈশোরে অতিরিক্ত উদ্বেগ

কৈশোরে অনেকেই অতিরিক্ত উদ্বেগে আক্রান্ত হয়। এটা তাদের সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য একটি বড় হুমকি। যুক্তরাষ্ট্রের একদল গবেষক এমনটিই মনে করেন। নিউরন সাময়িকীতে তাঁদের ওই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, আজকের প্রতিযোগিতার দুনিয়ায় কিশোর-কিশোরীদের ওপর চেপে বসেছে নানা ধরনের উদ্বেগ আর দুশ্চিন্তা। ক্রমাগত এ রকম উদ্বেগের কারণে তাদের মস্তিষ্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন ঘটে যায়। যেমন: মস্তিষ্কের রাসায়নিক গ্লুটামেটের রিসেপ্টরের সংখ্যা হ্রাস পায়, স্ট্রেস হরমোনগুলো প্রতিনিয়ত বাড়তে থাকে। এসবের প্রভাব পড়ে মস্তিষ্কের প্রি-ফন্টাল কর্টেক্সে। মানবমস্তিষ্কের ওই অংশ স্মৃতি সুরক্ষা, সিদ্ধান্ত নেওয়া ও কার্যকর করার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর সঙ্গে যুক্ত রয়েছে।
গবেষণায় আরও দেখা যায়, অতিরিক্ত উদ্বিগ্ন কিশোর-কিশোরীর স্মরণশক্তি বা স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার পাশাপাশি তাদের ওপর সুদূরপ্রসারী নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তারা ভবিষ্যতে কাজের ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়তে পারে। তাই উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা এড়িয়ে তাদের সুস্থ-স্বাভাবিক জীবনযাপনের ব্যাপারে মনোযোগী হতে হবে।
সূত্র: এবিসি হেলথ।

Image

Free Updates to Email
Follow Me:
facebook twitter gplus pinterest rss
https://www.facebook.com/rubel29bd