ফেসবুকের সঙ্গে খেলাচ্ছলে বহু সময় কাটান অনেকেই। কিন্তু অচেনা মানুষের চরিত্রের বহু খুঁটিনাটি সঠিকভাবে বোঝার চাবিকাঠি লুকিয়ে রয়েছে ওর মধ্যেই, সেটা জানা আছে কি? অন্তত কাননাস বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষকের সমীক্ষা সেটাই বলছে। পরীক্ষার নমুনা হিসেবে ১০০ জনের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বেছে নিয়েছিলেন তাঁরা। নিজেদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জানানোর জন্য ওই ফেসবুক ব্যবহারকারীদের বিশেষ ফর্ম পূরণ করতেও বলা হয়েছিল।
ফেসবুকে তাঁদের কার্যকলাপের ওপর নজর রাখছিলেন একদল কোডার। মোট ৫৩ ধরনের সূত্রের ভিত্তিতে বোঝার চেষ্টা চলছিল, নির্দিষ্ট চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের মানুষ কোনো ফেসবুকে কোনো নির্দিষ্ট কাজ বেশি করেন কি না। অন্যদিকে, শুধুমাত্র ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে ওই ১০০ জনের চরিত্রের বিভিন্ন দিক আন্দাজ করতে বলা হয়েছিল সম্পূর্ণ অপরিচিত ৩৫ জন ব্যক্তিকে। গবেষণায় প্রকাশ, তাঁদের আন্দাজ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই পুরোপুরি মিলে গিয়েছে।
দেখা গিয়েছে, বহির্মুখি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যকে ফেসবুকের মাধ্যমে সবথেকে সহজে বোঝা যায়। এই তালিকায় তার পরই রয়েছে উদারতা এবং গ্রহণযোগ্যতার মতো বৈশিষ্ট্য। উল্লিখিত ৫৩টি সূত্রের মধ্যে মাত্র একটির সাহায্যে বিবেকবান চরিত্রকে বোঝা যায়। কিন্তু কেউ স্নায়ুরোগে ভুগলে, তা বোঝার কোনো উপায় নেই।
তবে ২০১১ সালের পরে ফেসবুকের গঠনে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন এসেছে। আগে বন্ধুদের সমস্ত কাজকর্ম পর্দায় বড় করে দেখা যেত। কিন্তু এখন ফেসবুক-স্ক্রিনের ডানদিকের উপরের কোণের দিকে একটি ছোট বাক্সে তা সীমাবদ্ধ হয়ে গিয়েছে। ফলে কে কী করছে, তা কম চোখে পড়ায় চরিত্র নির্ধারণ প্রক্রিয়া কঠিনতর হয়েছে।
ফেসবুকে তাঁদের কার্যকলাপের ওপর নজর রাখছিলেন একদল কোডার। মোট ৫৩ ধরনের সূত্রের ভিত্তিতে বোঝার চেষ্টা চলছিল, নির্দিষ্ট চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের মানুষ কোনো ফেসবুকে কোনো নির্দিষ্ট কাজ বেশি করেন কি না। অন্যদিকে, শুধুমাত্র ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে ওই ১০০ জনের চরিত্রের বিভিন্ন দিক আন্দাজ করতে বলা হয়েছিল সম্পূর্ণ অপরিচিত ৩৫ জন ব্যক্তিকে। গবেষণায় প্রকাশ, তাঁদের আন্দাজ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই পুরোপুরি মিলে গিয়েছে।
দেখা গিয়েছে, বহির্মুখি চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যকে ফেসবুকের মাধ্যমে সবথেকে সহজে বোঝা যায়। এই তালিকায় তার পরই রয়েছে উদারতা এবং গ্রহণযোগ্যতার মতো বৈশিষ্ট্য। উল্লিখিত ৫৩টি সূত্রের মধ্যে মাত্র একটির সাহায্যে বিবেকবান চরিত্রকে বোঝা যায়। কিন্তু কেউ স্নায়ুরোগে ভুগলে, তা বোঝার কোনো উপায় নেই।
তবে ২০১১ সালের পরে ফেসবুকের গঠনে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন এসেছে। আগে বন্ধুদের সমস্ত কাজকর্ম পর্দায় বড় করে দেখা যেত। কিন্তু এখন ফেসবুক-স্ক্রিনের ডানদিকের উপরের কোণের দিকে একটি ছোট বাক্সে তা সীমাবদ্ধ হয়ে গিয়েছে। ফলে কে কী করছে, তা কম চোখে পড়ায় চরিত্র নির্ধারণ প্রক্রিয়া কঠিনতর হয়েছে।
0 মন্তব্য(গুলি):
Post a Comment