বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

বিনামূল্যে আসল মাষ্টার কার্ড নিয়ে নিন!!

সুবিধাগুলো ০১. ১০০% আসল মাষ্টার কার্ড আপনার কাছে পাঠানো হবে। ০২. প্রায় সকল ওয়েবসাইটে কেনাকাটা করতে পারবেন (যেমন hostgator, namecheap, godaddy, amazon etc)

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Wednesday, August 26, 2015

অসাধারন একটি সিডি বার্নার নিয়ে আসলাম ডাউনলোড করে নিন এখনি।

সুপ্রিয় বন্ধরা আসসালামুআলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? আজ আপনাদের সামনে হাজির হলাম সিডি রাইট করার জন্য অসাধারন একটি CD Burner যা দিয়ে আপনি খব সহজেই সিডি রাইট করতে পারবেন। আজ এ পর্যন্তই। আর হ্যা ডাউন লোড করতে না পারলে কমেন্টে বলুন। তার পরও আমি বলে দিচ্ছি ডাউনলোড লিংকে ক্লিক করলে একটি পেজ ওপেন হবে সেখানে লেখা খাকবে "আমি রোবট নই/ I'm not Robot"। এই লেখার পাশে একটি বক্স থাকবে, সেখানে টিক দিলেই কিছক্ষনের মধ্যে লেকা আসবে get link এখানে ক্লিক করুন লিংক চলে আসবে। আজ এপর্যন্তই। ভাল থাকবেন। ভুলত্রুটি মার্জনীয়। খোদা হাফেজ।

Tuesday, August 25, 2015

অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল দ্রুত চালানোর উপায়

অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ব্যবহার করার সময় হঠাৎ হ্যাং হয়। জেনে নিন আপনার অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে গতি বাড়ানোর জন্য যা করবেন।
১. সব সময় অ্যান্ড্রয়েডের সকল অ্যাপস আপডেট করুন। এজন্য সেটিংস-এ চেক ফর সিস্টেম আপডেটে ক্লিক করে আপডেটের নোটিফিকেশন জানতে পারেন। তারপর ইনস্টল করতে পারেন। নতুন অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করায় আগের চেয়ে অনেক নিরাপত্তার উন্নয়ন হয়।  
২. অপ্রয়োজনীয় অ্যাপসগুলো আন-ইনস্টল বা ডিসেবল করুন।
৩. মোবাইলের হোম স্ক্রিন পরিষ্কার করুন। হোম স্ক্রিন থেকে বিভিন্ন উইজেট দূর করুন। কিছু কিছু খারাপ ও ভারী লাইভ–ওয়েলপেপার গতি কমিয়ে দেয় তাই সেগুলো ব্যবহারে বিরত থাকুন ।
৪. অ্যাপের ডাটাগুলো Clear cached করুন। এজন্য সেটিংস মেনুতে  গিয়ে অ্যাপ-এ ক্লিক করে সব অ্যাপস-এ  Clear cached করুন এবং Settings > Storage এ গিয়ে Cached data ক্লিয়ার করুন। এজন্য CCleaner নামে একটি অ্যাপস ইনস্টল করুন। এই অ্যাপস-এ কুলিং ফিচার যা আপনার অ্যান্ড্রয়েডের অতিরিক্ত গরম করে, সেটি অটোমেটিকালি বন্ধ করবে। সকল প্রকারের জাঙ্ক ফাইল পরিষ্কার করে আপনার অ্যান্ড্রয়েডের গতি বাড়াবে। এই অ্যাপসটিতে রয়েছে ফ্রি এন্টিভাইরাস ও মেমরি বুস্টার যা আপনার অ্যান্ড্রয়েডের র‍্যাম কে কার্যক্ষম ও ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়াবে।
৫. পাওয়ার সেভিংস মুড অন করে রাখুন।
৬. গুগল ড্রাইভ বা ড্রপব্ক্স-এ আপনার ফোনের তথ্য ব্যাক-আপ রেখে  Settings >Backup & reset > Factory data reset করতে পারেন। রিসেট করার আগে অবশ্যই গুগলে লগইন করতে হবে। এ ছাড়াও গতি বাড়ানোড় জন্য কাস্টম রম ইনস্টল করতে পারেন।
৭. রিডাক অ্যানিমেশন বন্ধ রাখুন।
৮. “History Eraser” নামের আপসটি গুগল প্লে স্টোর থেকে ইনস্টল করতে পারেন। এই অ্যাপসটি কল লগ, ব্রাউজার হিস্টোরি, টেক্সট ম্যাসেজ, গুগল সার্চ হিস্টোরি, জিমেইল সার্চ হিস্টোরি, ইউটিউব সার্চ হিস্টোরি, সব ধরনের ক্যাচ ফাইল পরিষ্কার রাখে। 
- See more at: http://www.bd-pratidin.com/tech-world/2015/08/23/101783#sthash.aCkwYxKv.dpuf

Monday, August 24, 2015

সেলফি তোলার সময় যা খেয়াল রাখবেন

আর এই সুযোগে স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলো যেন চমৎকার সব ফ্রন্ট ক্যামেরা সেন্সর ব্যবহারের মাধ্যমে তাদের নতুন ডিভাইসগুলোর বিক্রিবাট্টা বাড়িয়ে যাচ্ছেন।
সেলফি জেনারেশনের এই সেলফি ক্রেজ ক্রমান্বয়ে বেড়েই চলেছে। কিন্তু আমরা অনেকেই সেলফি তোলার সময় যেন অসচেতন হয়ে নিজেদের ক্ষতি করে ফেলি।
আপনাদের জানা উচিৎ যে সেলফি তোলার সময়ও আমাদের কিছু ব্যাপার খেয়াল করা উচিৎ। সব স্থানে সেলফি তুলবেন না। সেলফি তোলার সময় আমাদের অবশ্যই কোথায় ছবি তুলছি সেই বিষয়টি মাথায় রাখা উচিৎ।
১. আপনি এমন একটি স্থান খুঁজে নিতে পারেন যেখানে মানুষের কোলাহল কিছুটা কম। এতে করে আপনার সেলফি শটটিও ভালো হবে এবং অন্য কেউও বিরক্ত হবে না। নিরাপত্তার দিকে খেয়াল রাখুন।
২.দয়া করে সেলফি নামের এই আনন্দে সামিল হতে গিয়ে নিজের ক্ষতি করে বসবেন না। সেলফি তুলতে গিয়ে অন্য আনন্দ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন কিনা খেয়াল করুন।
৩. তাই কোন স্থানে ঘুরতে গেলে দু-একটি ছবি তুলেই ক্ষান্ত দিন। ঘুরে দেখুন চারপাশ, সেলফিই সব কিছু নয়। আশেপাশে লক্ষ্য করুন!  সেলফির কোন নিয়ম নেই কিন্তু আমার মতে উপরের কিছু ব্যাপার আপনার মেনে চলা উচিৎ।
নিজের আনন্দের জন্য নিজের ক্ষতি, অন্যের বিরক্তি বা নিয়ম ভাঙ্গার তো কোন প্রয়োজন নেই।

Collected From : http://www.bd-pratidin.com/tech-world/2015/08/20/101101#sthash.uxOc8OS9.dpuf

Sunday, August 23, 2015

ভিডিও এডিটিং এর জন্য কাজে লাগতে পারে ডাউনলোড করে রাখুন এখনি

যারা ভিডিও এডিটিং পাগল তারাই শুধু দেখতে পারেন। আপনার এডিট করা ভিডিওকে আরও একটু রাঙ্গিয়ে তুলুন। ডাউন লোড কুরুন এখান থেকে

Saturday, August 22, 2015

৬টি খাবার আপনার হজমশক্তি বৃদ্ধি করবে

আমরা খাবার মুখে দিয়ে খাওয়া শুরু করার সাথে সাথে হজমের ক্রিয়া শুরু হয়ে যায় আমাদের দেহের পরিপাকযন্ত্রের মাধ্যমে। হজম বা পরিপাক ক্রিয়া খাবারকে ভেঙে পুষ্টি দেহে সরবরাহের কাজ করে। কিন্তু যখন এই হজমশক্তি কমে যায় আমাদের দেহ দুর্বল হওয়া শুরু করে কারণ খাবার ভেঙে পুষ্টি তৈরি হয়ে সেটা পুরো দেহে সরবরাহ করার ক্ষমতা কমে যায়। হজমশক্তি কমে গেলে দেহে পুষ্টির অভাবে বাসা বাঁধা শুরু করে নানা ধরণের রোগ। এমনকি হজমশক্তি কমে গেলে বৃদ্ধি পেতে শুরু করে ওজনও। তাই আমাদের দেহের পরিপাকযন্ত্র সুস্থ রাখা এবং হজমশক্তি ঠিক রাখার জন্য আমাদের সচেষ্ট হতে হবে। হজমশক্তি বৃদ্ধি করার জন্য খেতে হবে প্রয়োজনীয় খাবার। এরকমই একটি খাবারের তালিকা নিয়ে আমাদের আজকের লেখা। এই খাবারগুলো প্রতিদিনের খাবার তালিকায় রাখার চেষ্টা করুন হজমশক্তি বৃদ্ধি করে দেহ সুস্থ রাখবে। আদা হজমের শক্তি বৃদ্ধি করতে অনেক প্রাচীনকাল থেকেই ব্যবহার হয়ে আসছে। আদা দেহের টক্সিন বা বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে। আদায় রয়েছে ‘জিনজারোলস’ যা হজমশক্তি বৃদ্ধি করে এবং পরিপাকক্রিয়া দ্রুত করে। সকালে এক কাপ আদা চা এবং রান্নায় আদার ব্যবহার কিংবা কাঁচা আদা খাওয়া পরিপাকযন্ত্র সুস্থ রাখে। বিটরুট উজ্জ্বল রঙের এই সবজিটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি উপকারী। এই সবজিতে রয়েছে বিটাসায়নিন, আয়রন, জিংক, ম্যাগনেসিয়াম এবং ক্যালসিয়াম। এছাড়া এতে আরও রয়েছে ভিটামিন বি৩, বি৬ এবং ভিটামিন সি, বিটা-ক্যারোটিন যা সবই পরিপাকযন্ত্র, লিভার এবং গলব]াডারের সুরক্ষায় কাজ করে। রসুন দেহের ক্ষতিকর টক্সিন দূর করতে রসুনের জুড়ি মেলা ভার। রসুনের অ্যান্টিসেপ্টিক উপাদান যেকোন ধরণের ঠাণ্ডা কাশি, ভাইরাল ইনফেকশন দূর করার সাথে সাথে আমাদের হজমেরশক্তি বৃদ্ধিতেও কাজ করে। রান্নায় ব্যবহারের পাশাপাশি কাঁচা রসুন দেহের জন্য অনেক বেশি কার্যকরী। ব্রকলি অনেকেই খেতে পছন্দ করেন না। কিন্তু ব্রকলির রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা। নিয়মিত ব্রকলি খাওয়া দেহের জন্য অনেক ভালো। এটি আমাদের দেহের ক্ষতিকর টক্সিন দূর করে এবং হজমে সাহায্য করে। স্যুপ, পাস্তা কিংবা সাধারণ সবজি রান্নায় ব্রকলি ব্যবহার করুন। দেহ সুস্থ থাকবে। বাঁধাকপি প্রচুর পরিমানে সালফার সমৃদ্ধ বাঁধাকপি দেহকে যেকোনো ধরণের ক্ষতিকর টক্সিন মুক্ত রাখার কাজে ব্যবহার হয়। বাঁধাকপিতে প্রায় ৬০% পানি থাকায় এটি প্রাকৃতিক কি]নজার হিসেবে কাজ করে। যা দেহের সকল ধরণের দূষিত পানি দূর করে হজমশক্তি উন্নত এবং পরিপাকযন্ত্র সুস্থ রাখে। দারুচিনিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাংগানিজ যা দেহের ফ্যাটি এসিড হজম করতে সাহায্য করে। এবং এটি আমাদের রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। রান্নায় দারুচিনি ব্যবহার আমাদের দেহের পরিপাকযন্ত্র এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির জন্য অনেক কার্যকরী। সূত্র: ইন্টারনেট

Friday, August 21, 2015

খুব সহজে ভিসিটিং কার্ড তৈরি করুন ছোট্ট একটি সফ্টওয়ার দিয়ে এখনি ডাউনলোড করে নিন

খুব সহজে ভিসিটিং কার্ড তৈরি করুন ছোট্ট একটি সফ্টওয়ার দিয়ে এখনি ডাউনলোড করে নিন। এবার আপনিও পারবেন ভিজিটিং কার্ড। সবাই পারবেন।
ডাউনলোড করুর এখান থেকে

ফেসবুকে ফোন নম্বর দেবেন? সাবধান!

ফেসবুক প্রোফাইলে ফোন নম্বর দেবেন? সাবধান! এ ব্যাপারে সতর্ক করেছেন সাইবার নিরাপত্তা গবেষকেরা। তাঁরা বলছেন, যতই প্রাইভেসি সেটিংসের বেড়া দেওয়া থাক না কেন, ফেসবুকের সার্চ বারে মোবাইল নম্বরটি লিখে ব্যক্তিগত তথ্য ও অবস্থান বের করে ফেলা সম্ভব। 
গবেষকেরা সতর্ক করেন, মোবাইল নম্বর কাজে লাগিয়ে তথ্য সংগ্রহের পর তার অপব্যবহার করতে পারে সাইবার দুর্বৃত্তরা। গতকাল ইন্দো এশিয়ান নিউজ সার্ভিসের এক খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে। 
সল্ট ডট এজেন্সি নামের একটি সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানের কারিগরি পরিচালক রেজা মোয়ায়েনডিন সম্প্রতি একটি কোডিং স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার সম্ভাব্য ফোন নম্বরগুলো সাজান। এরপর তিনি ওই নম্বরে ফেসবুকের অ্যাপ বিল্ডিং প্রোগ্রাম (এপিআই) পাঠিয়ে ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করে দেখান। 
মোয়ায়েনডিন বলেন, ‘ফেসবুকের নিরাপত্তা ত্রুটি কাজে লাগিয়ে প্রযুক্তিতে দক্ষ কোনো ব্যক্তি ফেসবুক ব্যবহারকারীর ফোন নম্বর দিয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে পারে। সাইবার দুর্বৃত্তরা এই তথ্য ব্যবহারের পাশাপাশি বিক্রি করে দিতে পারে।’ 
মোয়ায়েনডিন দাবি করেন, এ বছরের এপ্রিল মাসে ফেসবুক কর্তৃপক্ষকে এপিআইয়ের দুর্বলতার দিকটি জানানো হলেও এখনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এতে ১৪৪ কোটি ফেসবুক ব্যবহারকারী হ্যাকিংয়ের ঝুঁকিতে রয়েছেন। 
গত বছর যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অলাভজনক সংস্থা আরএএনডি করপোরেশনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ফেসবুক প্রোফাইলে পোস্ট করা ছবি, নাম, ফোন নম্বর, শিক্ষা ও অবস্থানগত তথ্য প্রভৃতি অবৈধ ট্রেডিং সাইটগুলোর নেটওয়ার্কে বিক্রি হয়। ক্রেডিট কার্ডের তথ্য চুরি করে তা থেকে অর্থ বের করার চাইতে ফেসবুক বা টুইটারের তথ্য হাতিয়ে তা বিক্রি করা বেশি লাভজনক বলে আরএএনডির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
(Collected)

Thursday, August 20, 2015

ত্বক সুন্দর রাখে গাজর

গাজরকে বলা হয়ে থাকে ‘শক্তিশালী’ খাদ্য উপাদান। গাজরে রয়েছে ভিটামিন 'এ'। জেনে নিন গাজর খাওয়ার ৭টি উপকারিতা।
১. গাজর খেলে দৃষ্টিশক্তি বাড়ে। কেননা এতে আছে বেটা ক্যারোটিন।
২. গাজর ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। নিয়মিত গাজর খেলে ব্রেস্ট, কোলন, ফুসফুসের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে।
৩. ত্বক সুন্দর রাখতে চাইলে গাজর খেতে পারেন। এটা ত্বককে ভেতর থেকে সুন্দর করে তুলতে সাহায্য করে। এর ভিটামিন 'এ' ও এন্টিওক্সিডেন্ট আপনার ত্বকের রোদে পোড়া ভাব দূর করবে।
৪. গাজর অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে। এটি ইনফেকশন হওয়া থেকে রক্ষা করে। কোথাও কেটে গেলে বা পুড়ে গেলে সেখানে কুচি করা গাজর বা সিদ্ধ করা গাজরের পেস্ট লাগিয়ে দিন। এতে ইনফেকশন হবার আশঙ্কা কমে যাবে।
৫. গাজরের ক্যারোটিনয়েডগুলো হৃৎপিণ্ডের নানা অসুখের ওষুধ হিসেবে কাজ করে।
৬. গাজর দাঁত ও মুখ গহ্বর পরিষ্কার রাখে। গাজরের মিনারেলগুলো দাঁত মজবুত থাকতে সাহায্য করে অনেকাংশেই।
৭. হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় দ্বারা পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা সপ্তাহে ৬টির বেশি গাজর খেয়েছেন বা খাচ্ছেন তাদের স্ট্রোকের ঝুঁকি যারা এর থেকে পরিমাণে কম বা একটি গাজর খাচ্ছেন তাদের তুলনায় অনেক কম হয়েছে। তাই স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে হলে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অবশ্যই গাজর রাখতে হবে। 
- See more at: http://www.bd-pratidin.com/life.../2015/08/08/98663#sthash.f14DyBFJ.dpuf

এলার্জিকে গুডবাই জানানোর উপায়

মানব জীবনে এলার্জি কতটা ভয়ংকর সেটা যে ভুক্তভোগী সেই জানে। উপশমের জন্য কতজন কত কি না করেন। এবার প্রায় বিনা পয়সায় এলার্জিকে গুডবাই জানান আজীবনের জন্য। যা করতে হবে আপনাকে –
১) ১ কেজি নিম পাতা ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিন।
২) শুকনো নিম পাতা পাটায় পিষে গুড়ো করুন এবং সেই গুড়ো ভালো একটি কৌটায় ভরে রাখুন।
৩) এবার ইসব গুলের ভুষি কিনুন। ১ চা চামচের তিন ভাগের এক ভাগ নিম পাতার গুড়া ও এক চা চামচ ভুষি ১ গ্লাস পানিতে আধা ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন।
৪) আধা ঘন্টা পর চামচ দিয়ে ভালো করে নাড়ুন।
৫) প্রতি দিন সকালে খালি পেটে, দুপুরে ভরা পেটে এবং রাত্রে শোয়ার আগে খেয়ে ফেলুন। ২১ দিন একটানা খেতে হবে।
৬) কার্যকারিতা শুরু হতে ১ মাস লেগে যেতে পারে। আশা করা যায় এলার্জি ভালো হয়ে যাবে এবং এরপর থেকে এলার্জির জন্য যা যা খেতে পারতেন না যেমন- হাঁসের ডিম, বেগুন, গরু, চিংড়ি সহ অন্যান্য খাবার খেতে পারবেন।

Collected From http://www.bd-pratidin.com/life.../2015/08/17/100568

Wednesday, August 19, 2015

খুশকি সমস্যা ও প্রতিকার

মাথা থেকে আঁশের মতো মরা চামড়া ওঠাকে খুশকি বলে। সাধারণত এই রোগটি বয়ঃসন্ধিকালে বা প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে হয়। এ ক্ষেত্রে মাথার চামড়া থেকে ছোট ছোট আঁশের মতো মরা চামড়া উঠতে থাকে। ফলে মাথার চামড়া চুলকায় এবং চিরুনি দিয়ে চুলকালে ভালো লাগে এবং চিরুনির সাথে খুশকিগুলো বেরিয়ে আসতে থাকে। তবে মাথায় যদি যৎসামান্য খুশকি হয় তা কিন্তু একটি সাধারণ ব্যাপার। এই খুশকি যদি খুব বেশি হয় তবে তাকে সেবোরিক ডার্মাটাইটিসের বহিঃপ্রকাশ বলে ধরে নিতে হবে। কিন্তু খুশকির সাথে সেবোরিক ডার্মাটাইটিসের পার্থক্য হলো এই যে, খুশকিতে মাথা থেকে আঁশযুক্ত মরা চামড়া উঠবে, তবে মাথায় কোনো প্রদাহ থাকবে না। আর যদি মাথায় খুশকি অর্থাৎ মরা আঁইশের মতো চামড়া ওঠে সেই সাথে মাথার প্রদাহও থাকে তবে তখন আমরা তাকে খুশকি নয় বরং সেবোরিক ডার্মাটাইটিস বলে চিহ্নিত করব। তবে মনে রাখতে হবে খুশকিকে সব সময় নির্মূল করা সম্ভব হয় না। কতকগুলো খুশকিকে নিবারক শ্যাম্পু দিয়ে দমিয়ে রাখা যায়। আর তাই দমিয়ে রাখাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এ কারণে যে, একে দমিয়ে না রাখলে এর থেকে মাথার চুল ঝরে যেতে থাকবে। অনেকে আবার মনে করেন খুশকি হলে মাথায় বেশি করে তেল দিতে হবে। ধারণাটা সম্পূর্ণ ভুল। কারণ এই তেল দেয়ার কারণে মাথা সব সময় তৈলাক্ত ও ভেজা থাকে। ফলে মাথায় একশ্রেণীর ছত্রাকের আক্রমণ হতে থাকে এবং এ রোগ ক্রমান্বয়ে আরো বাড়তে থাকে। আবার একশ্রেণীর রোগী এই খুশকি দমাতে মাথায় খৈল ব্যবহার করে। খৈল আর কিছুই নয়, সরিষা থেকে তেল বানাতে বর্জ্য হিসেবে এই খৈল পাওয়া যায়। এটাও একটা ভুল ধারণা। খৈল ব্যবহারে খুশকি দূর হয় বলে কোনো কথা নেই। খৈল ব্যবহারের ফলে খুশকিগুলো ভিজে মাথার ত্বকে লেগে থাকে। ফলে অনেকেরই হয়তো মনে হতে পারে যে, খুশকি দূর হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে ধারণাটা সম্পূর্ণই ভুল। 
যাদের মাথায় খুশকি হয় তারা মাথা ভেজা রাখবেন না, বরং মাথা যেন সব সময় পরিষ্কার থাকে তার ব্যবস্থা করতে হবে এবং ভেজা মাথায় চুল বাঁধাও উচিত নয়। তাতে চুলের নিচে পানি আটকা পড়ে ত্বক ভেজা থাকে, যা কিনা এই রোগ বাড়াতে সাহায্য করে। আর একটা কথাÑ যাদের খুশকি আছে, তাদের ব্যবহার করা চিরুনি অন্য কারো ব্যবহার করা উচিত নয়। এর মাধ্যমে খুশকিজনিত ছত্রাক একজনের মাথা থেকে অন্যের মাথায় চলে যেতে পারে। অনেক সময় সেবোরিক ডার্মাটাইটিসকে আমরা সাধারণ খুশকি বলে মনে করি। তাই মনে রাখতে হবে দেহের তেল গ্রন্থিযুক্ত স্থানে যেমন মাথার ত্বক, বুকের মধ্যখান, কানের পেছনের দিক, বগল ইত্যাদি লোমযুক্ত স্থানে যদি খোসাযুক্ত লালচে দাগ দেখা যায় সেক্ষেত্রে আমরা সিবোরিক ডার্মাটাইটিস বলে ধরে নেবো। ভুরু, নাক, নাকের পাশের খাঁজ, ঠোঁট, কান, কানের পেছন, কানের ভেতরের অংশ এসব স্থানেও এই রোগের প্রকাশ পেতে পারে। চোখের পাতাও এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। যাকে বলা হয় ব্লেফাবাইটিস। এতে চোখের পাতা লালচে হয় এবং ছোট ছোট সাদা আঁশের মতো মরা চামড়া উঠতে দেখা যায়। দাড়ি, গোঁফ ইত্যাদি অংশও এতে আক্রান্ত হয়ে থাকে। 
আবার অনেক সময় সেবোরিক ডার্মাটাইটিসের ওপর বাইরের জীবাণুর আক্রমণ ঘটে, সে ক্ষেত্রে দেখতে কিছুটা একমিজমার মতো মনে হয়। আর একটি রোগে প্রায়ই আঁইশ উঠতে দেখা যায়, যেটি হলো সোরিয়াসিস। মাথার সোরিয়াসিসে যখন আঁশ ওঠে তখন অনেকেই মনে করেন যে, মাথায় খুব বেশি পরিমাণে খুশকি হয়েছে। তবে এই দুটো আঁশের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে যে, সেবোরিক ডার্মাটাইটিসের আঁশগুলো তৈলাক্ত; কিন্তু সোরিয়াসিসের আঁশগুলো শুকনো ও সিলভারি রঙের বাইরে বিশেষভাবে আরো একটু লক্ষ করলে দুটোর প্রভেদ বোঝা যায়; যেমন, মাথার সোরিয়াসিসে চুলের সামনের সীমানা বরাবর একটা স্পষ্ট দাগ লক্ষ করা যায় কিন্তু খুশকি বা সেবোরিক ডার্মাটাইটিসে তেমন কোনো দাগ দেখা যায় না।
চিকিৎসা : খুশকি সেবোরিক ডার্মাটাইটিসের চিকিৎসা প্রায় একই রকম। খুশকি নিবারক শ্যাম্পু যেমন জিঙ্ক পাইরিথিওন, সেলেনিয়াম সালফাইড অথবা কেটোকোনাজল শ্যাম্পু ব্যবহারে খুশকি দমন করা সম্ভব। যদি বেশি পরিমাণ প্রদাহের লক্ষণ উপস্থিত থাকে তবে এর পাশাপাশি কম শক্তিশালী কর্টিসোন লোশন বা জেল ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
লেখক : চর্ম, এলার্জি ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, আল-রাজি হাসপাতাল, ১২ ফার্মগেট, ঢাকা।
ফোন : ০১৮১৯২১৮৩৭৮ - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/47210#sthash.xfEXUrrY.dpuf

শ্বাসকষ্ট হলেই হাঁপানি নয়

শ্বাসকষ্ট হাঁপানি রোগীর একটা বড় লক্ষণ। কিন্তু শুধু শ্বাসকষ্ট নিয়ে এলেই তাকে হাঁপানি বলে শনাক্ত করে চিকিৎসা দিতে হবে তা কিন্তু ঠিক নয়। কিছু কিছু শ্বাসের রোগ হাঁপানির মতো মনে হলেও কিন্তু তা মোটেই হাঁপানি নয়।
পুরনো ব্রঙ্কাইটিস : সাধারণত বয়স্ক রোগীরাই এ রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। ধূমপায়ীদের মধ্যেই পুরনো ব্রঙ্কাইটিস দেখা যায় বেশি। দিনের পর দিন তামাকের ধোঁয়া শ্বাসনালীতে ঢুকে পড়ে। এতে শ্বাসনালীর স্বাভাবিক কাজকর্ম ব্যাহত হয়। কারণ এ ধোঁয়া শ্বাসনালীতে প্রদাহের সৃষ্টি করে। অসম্ভব কাশি ও প্রচুর পরিমাণ কফ এই রোগের প্রধান লক্ষণ। সাধারণত ভোরবেলা এই রোগের উপসর্গগুলো সবচেয়ে বেশি দেখা যায়।
এমপিসেমা হলো ফুসফুসের বায়ুথলি রোগ। এ রোগে বায়ুথলির স্বাভাবিক প্রসারণ ও সংকোচন বন্ধ হয়ে যায়। এর ফলে বায়ুথলির ভেতরের কার্বন ডাইঅক্সাইড ও অক্সিজেনের যাতায়াত বন্ধ হয়ে পড়ে। খুব সামান্য পরিশ্রম করলেই রোগী দারুণ হাঁপাতে শুরু করে। দেখা গেছে, এ ধরনের ফুসফুসের রোগ চিকিৎসা করলেও স্বাভাবিক হতে চায় না বা স্বাভাবিক হয় না।
হৃৎপিণ্ডঘটিত হাঁপানি : হৃৎপিণ্ড ঘটিত হাঁপানি ঠিক শ্বাসযন্ত্রের হাঁপানির অনুরূপ। বয়স্ক লোকদের হৃৎপিণ্ডের ক্ষমতার অভাব দেখা দিলে এ ধরনের শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। সাধারণত হাঁপানির শ্বাসকষ্ট শ্বাস ছাড়ার সময়ই হয়ে থাকে বেশি কিন্তু এ ক্ষেত্রে নিঃশ্বাস এবং প্রশ্বাস উভয় সময়ই শ্বাসকষ্ট হয়। প্রায়ই এটা দেখা দেয় গভীর রাতে নিদ্রাকালে। শ্বাসকষ্ট এত তীব্র হয় যে, রোগীর মনে হয় যেন দম বন্ধ হয়ে আসছে। এজন্য নিদ্রিত রোগী জেগে উঠে বসে পড়ে। শ্বাসকষ্ট কয়েক মিনিট থেকে কয়েক ঘণ্টা স্থায়ী হয় এবং রোগী অত্যন্ত ক্লান্ত হয়ে পড়ে।
হিস্টিরিয়া : সাধারণত যুবতী মেয়েরাই এই রোগে বেশি আক্রান্ত হয়। মাঝে মাঝে তাদের অসম্ভব শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। আর মনে হয় যেন দম বন্ধ হয়ে আসছে। কিন্তু তাদের পরীক্ষা করলে দেখা যায়, শুধু শ্বাসটা একটু দীর্ঘ হয় আর নিঃশ্বাস এবং প্রশ্বাসে কোনো কষ্টই নেই। চাওয়া ও পাওয়ার মধ্যে অসামঞ্জস্য দেখা দিলে মানুষের সহানুভূতি পাওয়ার চেষ্টায় এ ধরনের রোগীর অবচেতন মন বিভিন্ন রোগের উপসর্গ নকল করে। মনোবিদদের সাহায্যের দরকার হতে পারে হিস্টিরিয়া নিরীক্ষার জন্য।
লেখক : অধ্যাপক, অ্যাজমা ও বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ
চেম্বার : ল্যাবএইড, গুলশান, বাড়ি নং-১৩/এ, সড়ক নং-৩৫, গুলশান ২, ঢাকা। ফোন : ০১৯১১-৩৫৫৭৫৬ -

 See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/47207#sthash.yRV0K7zu.dpuf

চুল পাকা রোগ

অনাদিকাল থেকে মানুষ চুলের পরিচর্যা করে আসছে। সুন্দর চুলের জন্য মানুষের প্রচেষ্টার বিরাম নেই। কিন্তু অনেক সময় তাকে হতাশ করে দিয়ে সুন্দর চুলগুলো পাকতে শুরু করে। প্রকৃতির নিয়মে একটি নির্দিষ্ট বয়সে মানুষের চুল পাকে, কিন্তু কখনো কখনো অল্প বয়সেও কারো কারো চুল পাকতে দেখা যায়। তখন দুশ্চিন্তার অন্ত থাকে না। সমীক্ষায় দেখা গেছে, ২৪ থেকে ৩৫ বছর বয়সের মধ্যে ১০০ জনের মধ্যে প্রায় ২৫ জনের চুলে পাক ধরে। পরে বয়স বাড়ার সাথে সাথে চুল পাকার সংখ্যা আরো বেড়ে পঞ্চাশে দাঁড়ায়। এই অনাকাক্সিক্ষত সমস্যাটি দেখা দেয়ার কারণ কী?
আমাদের ত্বকে মেলানোসাইট নামে এক ধরনের কোষ থাকে, যা মেলানিন উৎপাদন করে। যাদের কম মেলানিন উৎপাদন হয় তাদের রঙ সাদা হয় এবং বেশি উৎপাদন হলে রঙ কালো হয়। চুলের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। যদি কোনো কারণে চুলের গোড়ার মেলানোসাইট কোষ নিষ্ক্রিয় হয়ে যায় তাহলে বন্ধ হয়ে যায় মেলানিনের উৎপাদন। ফলে চুলের রঙ সাদা হয়ে যায় এবং আমরা সেটাকে চুল পাকা বলি। যেকোনো বয়সেই এটা ঘটতে পারে। মেলানোসাইট কোষ কেন নিষ্ক্রিয় হচ্ছে এ ব্যাপারে অনেক গবেষণা হয়েছে। দেখা গেছে বংশগত কারণে অনেকের মধ্যে এ সমস্যাটি ঘটছে। অল্প বয়সে যাদের চুল পাকে তাদের কারো কারো মধ্যে অটোইমিউন ডিজিজের কারণে মেলানোসাইট কোষ নিষ্ক্রিয় হয়ে যাচ্ছে। ফলে চুলে মেলানিন না পৌঁছার কারণে চুল পেকে যাচ্ছে। এই অটোইমিউন ডিজিজে ত্বকের মেলানোসাইটের বিরুদ্ধে তৈরি হয় এন্টি মেলানোসাইট এন্টিবডি যা মেলানোসাইট কোষকে ধ্বংস করে দেয়। এ ছাড়া গবেষকরা খুব বেশি জ্বর, দীর্ঘমেয়াদি কোনো অসুখ এবং মানসিক দুশ্চিন্তাকে অল্পবয়সে চুল পাকার কারণ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।
অল্প বয়সে কিংবা বেশি বয়সে চুল পাকার ব্যাপারটি হঠাৎ করে ঘটে না। প্রথমে কয়েকটি চুল পাকতে শুরু করে- পরে ধীরে ধীরে অন্যান্য চুল পাকে।
বংশজাত কারণ ছাড়া আর সেসব কারণে চুল পাকে- চুলের প্রধান পুষ্টি প্রোটিন ও ভিটামিন। এই পুষ্টির অভাবে চুল পাকতে পারে। শরীরে যখনই প্রোটিন কিংবা ভিটামিনের তীব্র অভাব ঘটে তখনই চুলের পরিবর্তন চোখে পড়ে। প্রোটিনের অভাবে চুল শুষ্ক, পাতলা, ভঙ্গুর ও বিবর্ণ হয়।
শিশুদের ক্ষেত্রে ম্যারাসমাস ও কোয়াশিওরকর নামক দু’টি রোগে চুল পাকা দেখা দেয়। হৃদরোগীদের চুল খুব দ্রুত পেকে যায়, বিশেষ করে যারা উচ্চরক্তচাপ কিংবা করোনারি হার্টডিজিজে ভুগছেন তাদের চুল পেকে যাওয়ার ঘটনা বেশি। এ ছাড়া থাইরয়েড গ্রন্থিতে সমস্যা দেখা দিলে চুল পাকে। প্রোজেরিয়া নামক রোগে ১২ বছরের আগেই শিশুর চুল পাকতে শুরু করে।
রথম্যান থমসন সিনড্রোম এবং ডিসট্রফিক মায়েরাটোনিয়া রোগেও চুল খুব তাড়াতাড়ি পেকে যায়। শরীরে ভিটামিন ‘বি’ ১২-এর অভাবেও চুল পাকে। 
এ ছাড়া বিভিন্ন চর্মরোগে বিশেষ করে সোরিয়াসিস ও শ্বেতীরোগে চুল পাকতে পারে।
চুল পাকলে কী করণীয়?
অনেকের ধারণা চুলে নিয়মিত তেল না মাখলে চুল পেকে যায়। কিন্তু ধারণাটি ভ্রান্ত। চুল পাকার সাথে চুলে তেল দেয়া না দেয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। সত্যিকার অর্থে পাকা চুল কালো করার স্থায়ী কোনো উপায় নেই। একমাত্র কলপ ব্যবহার করে বাস্তবতাকে মেনে নিতে হবে। তবে যেসব রোগের জন্য চুল পেকে যায়- যদি রোগটি নির্ণয় করা সম্ভব হয় এবং রোগের চিকিৎসা করা যায় তাহলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে পাকা চুল কালো হয়ে ওঠে। এ ছাড়া পাকা চুল কালো করার কোনো ওষুধ আজ পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়নি। কলপ মাখার ক্ষেত্রে কিছুটা সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। কারো কারো ক্ষেত্রে কলপে এলার্জি হতে পারে। সেজন্য কলপ মাখার আগে ত্বকে একটু ঘষে নিয়ে, কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে যদি এলার্জি না দেখা দেয়, তবে চুলে মাখা যেতে পারে। কিছু কিছু কোম্পানি চুল কালো করার তেল বা ওষুধের বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তার কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। ওইসব তেল বা ওষুধ চুলে মাখলে চুলে কালো একটি ক্ষণস্থায়ী প্রলেপ পড়ে, কিন্তু তা স্থায়ী কোনো সমাধান দিতে পারে না। বরং ওইসব তেল বা ওষুধ চুলে মাখার কারণে মাথার ত্বকে অনেক সময় এলার্জিজনিত সমস্যা দেখা দেয়। তাই চুলে পাক ধরলে প্রথমে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেখিয়ে চুল পাকার প্রকৃত কারণ খুঁজে বের করা উচিত।
লেখিকা : সহযোগী অধ্যাপিকা ফার্মাকোলজি অ্যান্ড থেরাপিউটিক্স, ঢাকা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ। 
চেম্বার : দি বেস্ট কেয়ার হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ২০৯/২ এলিফ্যান্ট রোড, ঢাকা। ফোন : ০১৬৮২২০১৪২৭ -
 See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/47208#sthash.9b3mbIkY.dpuf

Tuesday, August 18, 2015

মোবাইল থেকে দূরে রাখুন ভাইরাস

অন্যের ফোন বা কম্পিউটার থেকে পছন্দের ডেটা নিতে চাইছেন, অথচ ভাইরাসের ভয়ে আপনি দু্'বার ভাবছেন। কিংবা এমন অনেক ওয়েবসাইট আছে, সেখানে ঢুকলেই ফোনে ভাইরাস হানা দিচ্ছে-যা আপনার ফোনের ডেটা বা অ্যাপের কাজ আটকে দিচ্ছে। এ সব থেকে মুক্তি পেতে বাজারে কিছু ভাল অ্যান্টি-ভাইরাস রয়েছে- যার সাহায্যে আপনি নির্ভয়ে ডেটা আদানপ্রদান করতে পারেন।
সিএম সিকিওরিটি
অ্যান্ড্রয়েডের একটি জনপ্রিয় অ্যান্টি-ভাইরাস অ্যাপ সিএম সিকিওরিটি। এতে রয়েছে ভাইরাস স্ক্যানিং, রিমুভ, অ্যাপ্লিকেশন লকের সুবিধা। অন্য কেউ পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার অ্যাপ বা গ্যালারি খোলার চেষ্টা করলে তার নিজস্বী আপনার ফোনে স্টোর হয়ে যাবে। পরে আপনি সঠিক পাসওয়ার্ড দিয়ে লক খুলে দেখতে পারবেন, কে আপনার ফোন ব্যবহার করার চেষ্টা করেছিল।
অ্যাভাস্ট
ডেস্কটপ অ্যান্টি-ভাইরাসের একটি জনপ্রিয় অ্যাপ্লিকেশন অ্যাভাস্ট এখন অ্যান্ড্রয়েডের জন্যও পাওয়া যাচ্ছে। এতে আছে ইউজার ইন্টারফেস। ভাইরাস স্ক্যান ও রিমুভ করতেও সক্ষম। এতেও রয়েছে পাসওয়ার্ড লকের সুবিধা।
এভিজি
এভিজি অ্যান্টি-ভাইরাসটি অনেকে খুবই পছন্দ করেন। কারণ, এটি ব্যাটারি ও ফোনের হার্ডওয়ারে খুব প্রভাব ফেলে না। ভাইরাস স্ক্যানিং ও ডিলিট করতে পারে। এই বৈশিষ্ট্যগুলি বিনামূল্যে পাওয়া সম্ভব। কিন্তু আরও উন্নত সুবিধা পেতে গেলে (যেমন অ্যান্টি থিফ) প্রিমিয়াম ভার্সন নিতে হবে।
এ ছাড়াও বাজারে আরও দু'তিনটি ভাল অ্যান্টি ভাইরাস রয়েছে। যেমন ক্যাসপারস্কি, কুইক হিল, ৩৬০।
(কালেক্টেড From বিডি প্রতিদিন)

Monday, August 17, 2015

বাংলাদেশের ওয়েব সাইড থেকে সবচাইতে সহজ উপায়ে অনলাইনে আয় করুন এবং টাকা উত্তোলন করুন – (Bkash,mobile Recharge,Paypal,Moneybookers,Payza) তাও আবার মোবাইল ওয়েব সাইট থেকেও।

" বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম (পরম করুণাময় আল্লাহ্'র নামে শুরু করছি)"
• http://wap4dollar.com/refer.php?refer=a8hidwztpb
Earn @ Wap4dollar.Com
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু ...। বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালোই আছেন। আমিও ভাল আছি আল্লাহর রহমতে, আপনাদের দোয়ায়।
আমার আগের টিউন গুলোতে অনেক সারা পেয়েছি, তাই টিউন করতে ভালই লাগে, আজ সবচাইতে সহজ উপায়ে বাংলাদেশ থেকে অনলাইনে আয় করা প্রসঙ্গে একটা টিউন করলাম। আশা করি আমার মত আপনারাও এটা দিয়ে উপকৃত হবেন।

যারা শত শত ডলার আয় করেন তারা এই টিউন থেকে দূরে থাকুন। কেননা এটা দিয়ে শত শত ডলার আয় করা খুবই কষ্টকর তবে দক্ষ হলে অনেক ডলার আয় করতে পারবেন।
আমরা অনেকেই নিজের ওয়েব সাইট বানাই,ব্লগ তৈরি করি,এটা করি, সেটা করি। চাইলে ঐ সাইড গুলির মাধ্যমে আমরা আয় করতে পারি। কিন্তু আপনারা চাইলে সহজেই অনলাইনে মজা করার পাশাপাশি আয়ও করতে পারবেন। আর সবার আগে বলে নেই, আমি যে পধতিতে আয় করা শেখাব এইটা ১০০% কাজ করে। আর উপায় টা খুবই সহজ আর যেই সাইট থেকে আয় করবেন তা বিশ্বস্ত বাংলাদেশী ওয়েব সাইড (wap4dollar).
আরো একটা কথা বলে নেই যদি কাজ না হয় সমস্ত দায়ভার আমার। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে কাজ শুরু করে দেই...যেহেতু সব দায়ভার আমি নিয়েছি, সেহেতু একদম clear করে step by step দিচ্ছি যাতে কাজ করতে কোন সমস্যা না হয়।
নিয়মাবলিঃ
১.একটি IP থেকে একটি account খোলতে পারবেন। (একাধিক খুললে ব্লক হবেন,ওই ডিভাইস দিয়ে আর আয় করতে পারবন না)
২.আপনার একটা web/wap বা blog সাইট থাকতেই হবে। web/wap বা blog সাইট এ ভিজিটর যত বেশী হবে আপনার পয়েন্ট তত বারবে। যারা web/wap site বা blog বানাতে পারেন না তাদের জন্য Get a Free Mobile (WAP) Blog গিয়ে খুব সহজে সাইট বানাতে পারবেন।
৩.প্রতিটি web/wap বা blog সাইটে visitor এর click এ আপনি পাবেন ১ পয়েন্ট। একজন visitor ২৪ ঘন্টায় ১টাই ক্লিক করতে পারবে।
৪. ২০০ click = ১ডলার (কিন্তু ৭৮.৪০টাকা)
৫.আপনি 0.15 ডলার হলেই payout করতে পারবেন। (Recharge BD (min. 0.15$) ডলার = ১১.৭৬ টাকা, মানে আপনি ১২ টাকা থেকেই টাকা তুলতে পারবেন)
৬.আপনি আপনার ডলার/টাকা PayPal, Money bookers, Payza, Bkash, Mobil Recharge এর মাধ্যমে তুলতে পারবেন।
৭.কারো Referrral link দিয়ে account খুললেই আপনি পাবেন ২০ পয়েন্ট বোনাস।
৮.আপনার Referrral এ কেউ account খুললে আপনিও পাবেন ২০পয়েন্ট। যতজন কে Referr করবেন তত ২০ পয়েন্ট পাবেন।
৯.Request Payout করার পর ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনি টাকা/ডলার পেয়ে যাবেন।
১০.আইপি হাইড করে ক্লিক করলে সেই ক্লিক গ্রহনযোগ্য হবেনা।
কাজের ধাপঃ
১. প্রথমে Earn @ Wap4dollar.Com এ গিয়ে সাইন আপ করুন। আমি আমার Referral link দিয়ে দিলাম। যাতে আপনি সাইন আপ করলে ২০ পয়েন্ট পান আর আমিও ২০ পয়েন্ট পাই।
যদি ভাবেন আমার Referral link দিয়ে সাইন আপ করে আমার ২০ পয়েন্ট বাড়াবেন না তাহলে http://www.wap4dollar.com এ যেয়ে সাইন আপ করুন তাহলে আপনিও ২০ পইয়েন্ট পাবেন না আমিও পাব না।
Tick দেওয়া গুলো অবশ্য পূরন করতে হবে।
registration complete হলে সাইন ইন করলে এই রকম আসবে।
(ক,খ,গ,ঘ,ঙ,চ এর বিবরন নিচে এক এক করে দিলাম)
এখানে,
ক) আপনার পয়েন্ট(প্রথম Referrral এ registration complete হলে ২০পয়েন্ট হয়ে থাকবে)
খ) Publisher ADlink  html code যেটার যে কোন একটি আপনার web/wap site বা blog এ দিতে হবে...আপনি ব্যানার ও দিতে পারেন।
তবে আমি একটা Textlink ad code +যে কোন একটা ব্যানার দেওয়াই better মনে করি।
গ) refferal link আপনি কাউকে রেফার করেতে চাইলে এই লিঙ্ক দিয়ে বা web/wap সাইটে  html কোড দিতে পারেন...আপনার Referral এ কেউ account খুললে আপনিও পাবেন ২০পয়েন্ট। যতজন কে Referr করবেন তত ২০ পয়েন্ট পাবেন।যেমন আপনি আমার Referr এ হলে আমি ২০পয়েন্ট পাবো।
ঘ) Earning Statistics এখানে আপনি আপনার পয়েন্ট,আপনার ভিজিটরদের ক্লিক দেখতে পারবেন।
ঙ) Request Payout আপনি এভাবে পে আউট করতে পারবেন।Request Payout করার পর ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনি টাকা/ডলার পেয়ে যাবেন।আপনার পয়েন্ট 60 হলেই Request Payout দিতে পারবেন।।(0.16ডলার=১২টাকা) মানে আপনি ১২টাকা থেকেই টাকা তুলতে পারবেন।
চ) Payout History আপনি আপনার payout এর সব history দেখতে পাবেন।
আশা করি সব বোঝাতে পারলাম।
এভাবে আপনি সবচাইতে সহজ উপায়ে বাংলাদেশ থেকে অনলাইনে আয় করতে পারেন।
এজন্য আপনাকে সুন্দর একটা web/wap বা blog সাইট বানাতে হবে। আর আগে থেকে থাকলে তো কথাই নাই।
কি ভাবে আপনার WAP4DOLLAR একাউন্ট এক্টিভেট করবেন তা step by step।
প্রথমে আপনার WAP4DOLLAR একাউন্ট Login করুন।
আপনার একাইন্টে Publisher Panel এ যান।


আপনার web/wap site বা blog একাউন্ট Login করুন। আমি শুধু ব্লগ একাউন্ট দিয়ে করে দেখাচ্ছি।

নতুন একটি উইন্ডো আসবে। ওখান থেকে Add a Gadget এ HTML/JavaScript ক্লিক করুন। কপি করা Pop Under Code-টি Content বক্স এ Paste করুন Title আপনার পছন্দের যে কোন একটি নাম দিন। Save করুন।


একই ভাবে
• Get JavaScript Code
• Get Direct Ad links গুলো সেট করে নিন আপনার ব্লগে।
আপনার View Blog এ যান। ওখানে এড গুলো দেখতে পাবেন।
প্রতিদিন এড গুলো দেখলে ৭ পয়েন্ট পাবেন। ২৪ ঘন্টায় ১ বার পয়েন্ট পবেন।
আপনার রেফারে যত বেশি মানুষ সাইন আপ করে সব কাজ শেষ করে ১০ পয়েন্ট আয় করবে কেবল তখনই আপনি সাথে সাথে ২০পয়েন্ট পাবেন। কাজেই যত বেশি রেফার তত আয়।
তবে লোভে পড়ে যেন আবার একটা ডিভাইস থেকে একাধিক আইডি খুলে নিজেকেই রেফার করবেন না। তাইলেই ধরা খাবেন, এডমিন আপনাকে ব্লক করে দিবে তখন আর আপনার আয় করা লাগবে না।
আশা করি এই টিউনে সবাই উপকৃত হবেন। টিউন্টা করতে অনেক কষ্ট হয়েছে। তাই কেমন হল তা টিউমেন্ট করে জানাবেন please.
কোন ভুল হলে ক্ষমা করবেন কেননা আমার বাংলা টাইপ খুব খারাপ হয়।
আর কোন অসুবিধা হলে টিউমেন্ট করে জানাবেন।

Image

Free Updates to Email
Follow Me:
facebook twitter gplus pinterest rss
https://www.facebook.com/rubel29bd