বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

বিনামূল্যে আসল মাষ্টার কার্ড নিয়ে নিন!!

সুবিধাগুলো ০১. ১০০% আসল মাষ্টার কার্ড আপনার কাছে পাঠানো হবে। ০২. প্রায় সকল ওয়েবসাইটে কেনাকাটা করতে পারবেন (যেমন hostgator, namecheap, godaddy, amazon etc)

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Thursday, April 16, 2015

ইমানের তাৎপর্য

মহান আল্লাহ মহাবিশ্ব ও এর মধ্যে বিদ্যমান সব কিছুর স্রষ্টা। সব সৃষ্টি সর্বান্তকরণে আল্লাহপাকের আনুগত্যে ও এবাদতে নিমগ্ন। মানুষের মধ্যে অনেকেই আল্লাহপাকের প্রতি বিশ্বাসী ও অনুগত। (সূত্র সূরা হজ্জ : ১৮)। তবে সব মানুষেরই কর্তব্য হচ্ছে মহান আল্লাহর প্রতি পূর্ণ বিশ্বাসী হওয়া। এই বিশ্বাসেরই ইসলামী পরিভাষা হলো ইমান বা ইয়াকিন।


সুতরাং ইমান হলো গভীর বিশ্বাস, যা থেকে উৎপন্ন হয় সত্য কথা, নেক আমল, আল্লাহ ও তার রসুলের প্রতি মহব্বত। ইমানের ভিত্তিতেই এবাদতে ইখলাস, একত্ববাদ ও রসুলুল্লাহ (সা.)-এর অনুসরণ হয়ে থাকে। ইমান হলো একটি সুদৃঢ় অঙ্গীকার, আমল ও সাধনাময় জীবন। ইমানের দ্বারা সৃষ্টি হয় একটি শক্তি, যা মানুষকে নেক কাজে অনুপ্রাণিত করে এবং মন্দ কাজে ঘৃণা সৃষ্টি করে।
ইমানের অনেক আলামত ও শাখা-প্রশাখা রয়েছে। মহানবী (সা.) বলেছেন : 'ইমানের ৭৭টি শাখা রয়েছে। এর মধ্যে সর্বোত্তম শাখা হলো- লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলা। আর সর্বনিম্ন শাখা হলো চলাচলের রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক বস্তু সরিয়ে দেওয়া। লজ্জাশীলতা ইমানের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।' (বুখারি ও মুসলিম)
আমরা যদি বিশ্বের মুসলমানদের অবস্থা লক্ষ্য করি তাহলে এমন কিছু মুসলমান দেখি যাদের মধ্যে ইসলাম নেই। এমন কিছু মুমিন দেখি যাদের মধ্যে ইমান নেই। আমাদের মধ্যে শয়তানের কুমন্ত্রণা, প্রবৃত্তির তাড়না ও পরিবেশের প্রভাবে ত্রুটি ও ঘাটতি দেখা দিয়েছে ইমান ও ইয়াকিনে। ত্রুটি পাওয়া যাচ্ছে আমলে, আখলাকে ও আচরণে।
ইমানের অন্যতম উপাদান হলো সবর, ধৈর্য, সংযম ও সহিষ্ণুতা। এখন এগুলো আমাদের মধ্যে প্রায় লোপ পেয়েছে। ইমানের দাবি হলো পবিত্র কোরআন, সুন্নাহ ও মহান সাহাবা ও অনুসরণীয় ব্যক্তিগণের শিক্ষা ও আদর্শ অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করা। সমাজের অনেক মানুষ সে শিক্ষা থেকে দূরে সরে গিয়ে বিপথগামী হয়ে যাচ্ছে। ইমান দুর্বল হওয়ায় যেভাবে নামাজ বন্দেগি করছে না তেমনিভাবে ভুল পথ ও মতের অনুসারী হয়ে নিজের, ব্যক্তির ও মুসলিম উম্মাহর দুর্নাম এবং ক্ষতির কারণ হচ্ছে।
সবার উচিত প্রকৃত আলেমদের কাছে ইমান ও ইসলামের শিক্ষা গ্রহণ করে জীবন ও কর্মকাণ্ডে আমল করা।

ধর্ম : বায়তুল মোকাররমের খুতবা
প্রফেসর মাওলানা মো. সালাহ্উদ্দিন (খতিব, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ)
 Collected

সকালে ঘুম ভাঙার পরেও ক্লান্তি আসে কেন?

সারারাত ঘুমোনোর পরেও সকালে ফ্রেশ লাগার বদলে ক্লান্ত লাগছে। কিন্তু কেন এরকম হয়? এই প্রশ্ন আপনার আমার প্রায় সবার মনে এই প্রশ্ন জন্মাতে পারে। আজকে বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাঠকদের জন্য সেই ক্লান্ত অনুভব করার কারণ ও এর সমাধান তুরে ধরা হলো। -

কি কি কারণ?
১. স্লিপ অ্যাপনিয়া সিনড্রোম নামের অসুখে প্রবল নাক ডাকার সঙ্গে শ্বাসবন্ধ হয়ে মাঝে মাঝে ঘুম ভেঙে যায় বলে কম ঘুমের ফলে সকালে ক্লান্তি গ্রাস করে ৷ এক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। ২. ওবেসিটি। ৩. টেনশন, ডিপ্রেশন। ৪. ঘুমের ঔষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার ফলেও হতে পারে। ৫. রাতে মদ্যপান। ৬. অতিরিক্ত কাজের চাপ, স্ট্রেস। ৭. গর্ভাবস্হার শুরুতে হাইপোথাইরয়েডিজম, অ্যানিমিয়া ইত্যাদি অসুখে সারাদিনই অল্পবিস্তর ক্লান্তি থেকেও সারারাত ঘুমোনোর পরেও সকালে অনেকসময় ফ্রেশ লাগে না।
কী করতে হবে?
১. মেদের সমস্যা থাকলে ওজন কমান। ২. মদ্যপানের অভ্যাস তা পরিত্যাগ করতে হবে। ৩. নিজেকে টেনশনমুক্ত রাখুন। ৪. এক্সারসাইজ। ৫. হেলদি ডায়েট।
বিডি-প্রতিদিন/১৪ এপ্রিল, ২০১৫/মাহবুব

Friday, March 13, 2015

স্ট্রবেরির নানা গুণ

ফলটির নাম স্ট্রবেরি। বাংলাদেশেই এখন চাষ হচ্ছে। ইতিমধ্যে বাজার ছেয়ে গেছে এই টুকটুকে লাল ফলে। স্ট্রবেরির আদি বাস ইতালির রোমে। দারুণ স্বাদ আর নানা উপকারিতার জন্য দ্রুত ফলটির কদর ছড়িয়ে পড়ে সারা ইউরোপে। ফ্রান্সে স্ট্রবেরিকে বিশেষ কদর করা হয়। এই ফলের গুণ অনেক। এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ম্যাঙ্গানিজ ও পটাশিয়াম। আর সোডিয়াম প্রায় নেই বলে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদ্রোগীদের জন্য এটি খাওয়া ভালো। স্ট্রবেরিতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট অনেক, বিশেষ করে পলিফেনলজাতীয় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। আটটি স্ট্রবেরিতে একটি কমলার সমান ভিটামিন সি পাওয়া যায়। স্ট্রবেরি মানুষের শরীরের ক্ষতিকর চর্বি এলডিএল কমায়। রক্তচাপ রোধে সহায়তা করে। আর হৃদ্যন্ত্রের জন্যও এই ফল ভালো।
সূত্র: ওয়েবএমডি

ত্বকচর্চায় মৌসুমি ফল

এখন বাজারে মৌসুমি ফল কিনতে যাওয়ার সময় একটু বেশি করেই কিনুন। খাওয়ার পাশাপাশি তা ত্বকচর্চার কাজেও লাগবে যে! জেনে নিন নানা রকম ফলের উপকারিতা।
অনেকে বলেন, ফল খেলে ত্বকের লাবণ্য পাওয়া যায় ধীরে ধীরে কিন্তু তা স্থায়ী হয়। আর রূপচর্চায় ব্যবহার করলে তা ঝটপট কাজ করলেও স্থায়িত্ব হয় কম। এ কথার সঙ্গে একমত হলেন বারডেম হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ পুষ্টিবিদ আখতারুন নাহার। তিনি বলেন, ‘ফল খাওয়া এবং রূপচর্চায় ব্যবহার, দুটোই যদি একসঙ্গে করা যায় তবে বেশি ভালো।’ কিন্তু কোনো ফল কিংবা এর রস সরাসরি ত্বকে ব্যবহার না করার পরামর্শ দিলেন তিনি। কেননা ফলের অ্যাসিড ত্বক পুড়িয়ে দিতে পারে। তাই ফল কিংবা এর রসের সঙ্গে অন্য কিছু মিশিয়ে রূপচর্চায় ব্যবহার করতে হবে।
এই মৌসুমে যেসব ফল বাজারে পাওয়া যাচ্ছে সেগুলো কীভাবে রূপচর্চায় সাহায্য করতে পারে তার কিছু উপায় বলে দিলেন হারমনি স্পার রূপবিশেষজ্ঞ রাহিমা সুলতানা।
রাহিমা সুলতানা আরও জানালেন, ত্বকের যত্নে যখনই কোনো প্যাক ব্যবহার করা হোক না কেন অবশ্যই প্যাক তুলে ত্বকে ময়েশ্চারাইজার লাগাতে হবে। 
কমলা১ চামচ কমলার রসের সঙ্গে ১ চামচ গুঁড়া দুধ, ১ চামচ আলুর রস এবং পরিমাণমতো আতপ চালের গুঁড়া মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। পেস্টটি ত্বকে ১০ মিনিট লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন। এটিও তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ভালো।
আপেল১ চামচ আপেল কুচির সঙ্গে ১ চামচ পাকা কলা ও ১ চামচ মধু মিশিয়ে ২০ মিনিট ত্বকে রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। এই মিশ্রণ ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে। 
আঙুর১ চামচ আঙুরের রস, ১ চামচ বেসন ও ১ চামচ টকদই একসঙ্গে মিশিয়ে ১০ মিনিট ত্বকে রাখুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন। রোদে পোড়া ভাব দূর করে এই মিশ্রণ। এ ছাড়া ত্বকের দাগ দূর করে ত্বককে নরম করতেও আঙুরের মিশ্রণ বেশ উপকারী। 
লেবু১ চামচ লেবুর রস ও ১ চামচ আলুর রসের সঙ্গে ১ চামচ চালের গুঁড়া মিশিয়ে হাতের কনুইয়ের কালো দাগের ওপর ঘষলে কালো দাগ দূর হবে।
স্ট্রবেরিস্ট্রবেরি পাল্পের সঙ্গে বেসন অথবা বুটের ডাল বাটা মিশিয়ে মিশ্রণটি ত্বকে লাগাতে পারেন। এই মিশ্রণ তৈলাক্ত ত্বকে তেলের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।

রাগ কমানোর সহজ উপায়

আজকাল অনেকেই বলছেন, ‘রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন।’ কিন্তু ব্যাপারটা তো আসলে কেবল হার–জিতের নয়। রাগের মাথায় আমরা অনেক কথাই বলি, অনেক কিছুই করে ফেলি। মুশকিলটা এখানেই। রাগান্বিত অবস্থায় কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া ঠিক না। তাই রাগ নিয়ন্ত্রণ করে মাথা ঠান্ডা রাখাটা জরুরি। বাড়িতেই হোক কিংবা কর্মক্ষেত্রে বা বন্ধুদের আড্ডায়, হঠাৎ রাগ হতেই পারে। আকস্মিক রাগ নিয়ন্ত্রণে নিচের বিষয়গুলো চর্চা করে দেখতে পারেন।
গভীরভাবে শ্বাস নিন
যদি বুঝতে পারেন যে আপনার রাগ হচ্ছে, তাহলে গভীরভাবে শ্বাস নেওয়ার চেষ্টা করুন। গভীর দম নিয়ে ১ থেকে ১০ পর্যন্ত গুনতে থাকুন। আস্তে আস্তে দম ছাড়ুন। এতে কিছুক্ষণের জন্য হলেও মন অন্যদিকে যাবে। আর গভীর শ্বাস তাৎক্ষণিকভাবে আপনার মাথায় অক্সিজেনের প্রবাহ বাড়াবে, মাথায় রক্ত চলাচল হবে। ফলে আপনি একটু চাঙা বোধ করবেন। ঠান্ডা মাথায় বিষয়গুলো ভাবার সময় পাবেন।
ঠোঁট বন্ধ রাখুন
রাগ উঠে গেলে বা কেউ খোঁচাতে থাকলে মুখ বন্ধ করে রাখাটা কঠিন বটে। কিন্তু এ সময় ঠোঁটে তালা মেরে রাখতে পারাটা দারুণ কার্যকর। অপরপক্ষকে মনের ঝাল মেটাতে দিন কিন্তু আপনি টুঁ শব্দটিও করবেন না। এর মধ্য দিয়ে অপরপক্ষের মনের কথাগুলো আপনি জেনে গেলেন। ধৈর্য ধরে রাখতে পারলে পরে বিষয়গুলো নিয়ে ঠান্ডা মাথায় ভাবুন। এই চর্চা আপনাকে শক্তিমান করবে।
চোখ বন্ধ, কানও বন্ধ
রাগের মাত্রা আরও বেড়ে গেলে শুধু ঠোঁট নয়, চোখ আর কানও বন্ধ করে ফেলতে হবে। এই পরামর্শে মেজাজ খারাপ হতে পারে বটে, কিন্তু এটা সত্যিই কার্যকর। যে আপনাকে রাগিয়ে দিচ্ছে বা যা নিয়ে আপনি রেগে যাচ্ছেন, কিছুক্ষণের জন্য নিজেকে সেখান থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন করে ফেলুন। যেন আপনি সেখানে থেকেও নেই। তবে আপনার অভিব্যক্তিতে এমন কিছুই আনবেন না, যা আপনার প্রতিপক্ষকে আপনার মনের ভাব বুঝতে দেয়। আপনি কেবল সাময়িকভাবে দেখাশোনা বন্ধ করে দিন।
একটু হেঁটে আসুন
ঘটনার শুরু যেভাবেই হোক না কেন, রাগারাগিতে কোনো পক্ষেরই লাভ হয় না। রাগ সামলাতে না পারলে অল্প সময়ের জন্য হলেও ঘটনাস্থল ত্যাগ করুন। একটু হেঁটে আসুন। এতে রাগারাগি আর না বাড়ার সুযোগ তৈরি হবে আর আপনার মনও হয়তো একটু শান্ত হওয়ার সুযোগ পাবে।
ধ্যান করুন
নিয়মিত একটু সময়ের জন্য মেডিটেশন বা ধ্যান করার চর্চা করুন। এটা আপনার চরিত্রে স্থায়ী প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম। ধ্যানচর্চায় অভ্যস্ত হলে আপনি কাউকে কিচ্ছু বুঝতে না দিয়েই যেকোনো সময় নিজের মনকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। আকস্মিকভাবে রেগে যাওয়ার রোগ থাকলে সেটাও সেরে যেতে পারে নিয়মিত ধ্যানে।

Monday, March 9, 2015

কৈশোরে অতিরিক্ত উদ্বেগ

কৈশোরে অনেকেই অতিরিক্ত উদ্বেগে আক্রান্ত হয়। এটা তাদের সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য একটি বড় হুমকি। যুক্তরাষ্ট্রের একদল গবেষক এমনটিই মনে করেন। নিউরন সাময়িকীতে তাঁদের ওই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, আজকের প্রতিযোগিতার দুনিয়ায় কিশোর-কিশোরীদের ওপর চেপে বসেছে নানা ধরনের উদ্বেগ আর দুশ্চিন্তা। ক্রমাগত এ রকম উদ্বেগের কারণে তাদের মস্তিষ্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন ঘটে যায়। যেমন: মস্তিষ্কের রাসায়নিক গ্লুটামেটের রিসেপ্টরের সংখ্যা হ্রাস পায়, স্ট্রেস হরমোনগুলো প্রতিনিয়ত বাড়তে থাকে। এসবের প্রভাব পড়ে মস্তিষ্কের প্রি-ফন্টাল কর্টেক্সে। মানবমস্তিষ্কের ওই অংশ স্মৃতি সুরক্ষা, সিদ্ধান্ত নেওয়া ও কার্যকর করার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর সঙ্গে যুক্ত রয়েছে।
গবেষণায় আরও দেখা যায়, অতিরিক্ত উদ্বিগ্ন কিশোর-কিশোরীর স্মরণশক্তি বা স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার পাশাপাশি তাদের ওপর সুদূরপ্রসারী নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তারা ভবিষ্যতে কাজের ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়তে পারে। তাই উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা এড়িয়ে তাদের সুস্থ-স্বাভাবিক জীবনযাপনের ব্যাপারে মনোযোগী হতে হবে।
সূত্র: এবিসি হেলথ।

Tuesday, December 23, 2014

এ সময়ে ত্বকের যত্ন


শীতের শুষ্ক আবহাওয়া ত্বকের স্বাভাবিক তেলের আস্তরণ শুষে নেয়। ফলে ত্বক শুষ্ক ও রুক্ষ হতে থাকে। বিশেষ করে একজিমা, সরিয়াসিস, ইকথাওসিস এবং অ্যালার্জিজনিত রোগে যারা ভুগে থাকেন, তাদের অবস্থার অবনতি হতে থাকে এবং সুস্থদেরও আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এ জন্য শীতে ত্বকের জন্য বিশেষ যত্নের প্রয়োজন।
গোসল : কুসুম কুসুম গরম পানিতে স্বল্প সময়ে গোসল শেষ করুন। গোসলে অপেক্ষাকৃত কম ক্ষারীয় সাবান ব্যবহার করুন। ত্বকের ধরন আনুযায়ী সাবান নির্বাচনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন। একজিমা, সরিয়াসিস, ইকথাওসিস ইত্যাদি রোগে যারা ভুগে থাকেন, তারা চিকিৎসকের পরামর্শে অটামিল বা সি সল্ট বাথ নিতে পারেন।
ময়েশ্চারাইজার : আপনি একজিমা, সরিয়াসিস, ইকথাওসিস ইত্যাদি রোগে ভোগেন কিনা ভোগেন, শীতে ত্বক স্বাভাবিক রাখতে অবশ্যই ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। ময়েশ্চারাইজার ত্বকের নিঃসৃত তেল সংরক্ষণে সহায়তা করে এবং ত্বক মসৃণ রাখে। গোসলের পর পরই ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা ভালো। পোশাক : টাইট ফিট এবং সিনথেটিক পোশাক ত্বককে আরও শুষ্ক ও রুক্ষ করে এবং অ্যালার্জির কারণ হতে পারে। কাজেই আরামদায়ক এবং প্রাকৃতিক তন্তু দ্বারা তৈরি পোশাক পরিধান করুন। পলিস্টার, লিলেন, নায়লন ইত্যাদি পরিহার করুন এবং কটন, সিল্ক দ্বারা তৈরি পোশাক পরিধান করুন।
হিউমিডিফায়ার : রুমে জলীয়বাষ্প ঠিক রাখতে হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করতে পারেন। এটির মাধ্যমে রুমের জলীয়বাষ্প ৪০-৬০% এ রাখুন। একজিমা, ইকথাওসিস রোগে যারা ভুগেন, তাদের জন্য হিউমিডিফায়ার ভূমিকা রাখে।
ডা. এমআর করিম রেজা, চর্ম ও অ্যালার্জি রোগ বিশেষজ্ঞ, এশিয়ান জেনারেল হসপিটাল লিমিটেড, ঢাকা

Image

Free Updates to Email
Follow Me:
facebook twitter gplus pinterest rss
https://www.facebook.com/rubel29bd