বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

বিনামূল্যে আসল মাষ্টার কার্ড নিয়ে নিন!!

সুবিধাগুলো ০১. ১০০% আসল মাষ্টার কার্ড আপনার কাছে পাঠানো হবে। ০২. প্রায় সকল ওয়েবসাইটে কেনাকাটা করতে পারবেন (যেমন hostgator, namecheap, godaddy, amazon etc)

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Saturday, November 30, 2013

আপনি কি ব্লগিং করে আয় করার কথা ভাবছেন ? তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্যই।


আসসালামু আলাইকুম। পরম করুণাময় এবং অতিশয় দয়ালু আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি। অনলাইনে আয়ের রয়েছে হাজার উপায়। কিন্তু তার মধ্যে একটি হল ব্লগিং করে আয়। ব্লগিং বলতে আমরা বুঝি কোন ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরি যা থেকে আয় করা যায়। আসলে ব্লগ বা ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন পদ্ধতিতে আয় করা সম্ভব। এর মধে র‍্যেছে গুগল এডসেন্স। গুগল কে তা তো আর বলার অপেক্ষা রাখে না, আর এই গুগল এর একটি প্রোডাক্ট হচ্ছে গুগল এডসেন্স। তাছাড়াও ব্লগ বা ওয়েবসাইট থেকে আপনি বিভিন্ন ভাবে আয় করতে পারেন। নিচে আপনি নতুন অবস্থায় যে যে উপায়ে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট থেকে আয় করতে পারেন তার বিবরণ দেয়া হল-

১. গুগল এডসেন্স থেকে ঃ গুগল এডসেন্স দিয়ে আয় করতে হলে আপনাদের অবশ্যই একটি ওয়েবসাইট থাকতে হবে। সিস্টেমটা হচ্ছে আপনাকে প্রথমে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ বানাতে হবে। তারপর এতে ভিজিটর  আনতে হবে। ভিজিটর আসা শুরু করলে আপনার সাইটে আপনি গুগল এর কাছে বিজ্ঞাপনের জন্য আবেদন করতে হবে। সাইট্টি যদি ভাল মানের হয় তাহলে গুগল আপনার সাইটে তাদের বিজ্ঞাপন দেয়ার অনুমতি দিবে। অনুমতি পেলেই আপনি আপনার সাইটে গুগল এডসেন্স থেকে বিজ্ঞাপন পেয়ে যাবেন যা আপনাকে আপানার সাইটে বসিয়ে দিতে হবে। পরে আপনার কোন ভিজিটর ঐ বিজ্ঞাপনে ক্লিক করলে গুগল আপনাকে টাকা দিবে। এই হল এডসেন্স এর পুরো সিস্টেম।

২. পণ্য বিক্রির মাধ্যমে ঃ আপনি আপনার ব্লগের মাধ্যমে আপনার বা আপনার কোম্পানির পণ্য বিক্রি করতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার আয় হবে আপনার সেলের উপর নির্ভরশীল। আপনার যত বেশি সেল হবে আপনি তত আয় করতে পারবেন। তবে ব্লগের একটি বিশেষ সুবিধা হল কোন পন্য সম্পর্কে আপনার বিভিন্ন জনের কাছে একই কথা বার বার বলতে হবে না। একবার সাইটে লিখে দিলেই যথেষ্ট। এইভাবে পণ্য বিক্রি করেও আপনি আয় করতে পারেন।

৩. এফিলিয়েট মার্কেটিং ঃ এটিও অনেকেটা পণ্য বিক্রির প্রসেস। এক্ষেত্রে আপনি অনলাইন থেকেই বিভিন্ন পণ্য পাবেন এবং সেই পন্যের বিজ্ঞাপন আপনার সাইটে দিতে হবে। কেউ যদি অনালাইনে অর্ডার করে সেই পণ্য কিনে তাহলে আপনি সেখান থেকে কিছু কমিশন পাবেন। কিছু কিছু কোম্পানি আছে যারা ৫০% কমিশন ও দিয়ে থাকে। কাজেই আপনি এই এফিলিয়েট মার্কেটিং করেও আয় করতে পারেন।

উপরে ব্লগিং করে বা ওয়েবসাইট দিয়ে আপনি কিভাবে আয় করতে পারেন তার কিছু ছোটখাট বর্ণনা দেয়া হয়েছে। তবে ওয়েবসাইট থেকে সবচেয়ে ভাল পরিমাণ আয় করা সম্ভব গুগল এডসেন্স দিয়ে। তার জন্য চাই ভাল মানের ওয়েবসাইট। আপনি চাইলে ফ্রী ব্লগ দিয়েও ট্রাই করে দেখতে পারেন। তবে বাংলাদেশ থেকে ফ্রী ব্লগে গুগল এডসেন্সের অনুমতি দেয় না। কাজেই আমার মতে ওয়েবসাইট তৈরি করাই ভাল। কারন জানেন ই তো, ফ্রী জিনিস আর কতই বা ভাল হবে? তবে গুগল এর ফ্রী ব্লগ কিন্তু অনেক ভাল বাট গুগল বাংলাদেশে ফ্রী ব্লগে অনুমতি প্রায় দেয় না বললেই চলে। কাজেই ওয়েবসাইট তৈরি করে এডসেন্স এর জন্য আবেদন করাই উত্তম।

আপনাদের জন্য বিশেষ একটি সুখবর রয়েছে, আর তা হল আপনারা সম্পূর্ণ প্রফেশনাল মানের ওয়েবসাইট এখন খুবই অল্প খরচে বানিয়ে নিতে পারবেন। আইটি বাড়ি নতুনদের জন্য দিচ্ছে এই সুবিধা।

আপনাকে একটি ডোমেইন নেম (www.yoursite.com অথবা, www.yoursite.net ) সাথে এক জিবি হোস্টিং, আনলিমিটেড সাব ডোমেইন, আনলিমিটেড ইমেইল অ্যাকাউন্ট, এবং দশ জিবি মাসিক ব্যান্ডউইথ সহ পূর্ণাঙ্গ ওয়ার্ডপ্রেস থিম সহ বাংলা বা ইংরেজী ওয়েবসাইট দিচ্ছে মাত্র৩৫০০ টাকায়। এ সুযোগ সীমিত সময়ের জন্য। বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
ধন্যবাদ সবাইকে। ভাল থাকবেন সবাই। আল্লাহ্‌ হাফিজ।

Friday, November 29, 2013

open23 Easy to earn online minimum payout $2

অনলাইনে কাজ পেতে হলে- পর্ব-2


ঘরে বসেই অনলাইনে আয় করা যায়ইচ্ছা, ধৈর্য আর পরিশ্রম করলে অনলাইনে অভিজ্ঞতা ছাড়া ঘরে বসেই আয় করা সম্ভব। এ বিষয়ে যারা নতুন ও আগ্রহী, তাঁদের জন্য অনলাইনে আয় বিষয়ক এই পরামর্শ দিয়েছেন ইল্যান্সের কান্ট্রি ম্যানেজার সাইদুর মামুন খান।
মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে ধারণা নেওয়ানতুন অবস্থায় একজন ফ্রিল্যান্সারের মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে ধারণা একেবারে না থাকতে পারে। তবে সঠিকভাবে কাজ করার ক্ষেত্রে এ সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা থাকা প্রয়োজন। বেশির ভাগ ফ্রিল্যান্সারই এ ধারণা পাওয়ার জন্য বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটের গ্রুপে প্রশ্ন করে থাকেন। অথচ, প্রতিটি অনলাইন মার্কেটপ্লেসে তাঁদের হেল্প সেন্টার থাকে, যেখানে অনেক সঠিক তথ্য পাওয়া যায়। একজন ফ্রিল্যান্সারের নিয়মিত এই পোস্টগুলো দেখা উচিত। ভালোভাবে জানার পরেই মার্কেটপ্লেসে কাজের জন্য বিড করা বা কাজ করা উচিত।
বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করাআমরা যেমন একটি কম্পিউটার কিনতে গেলে শুধু একটি কম্পিউটারের কেসিং বা বক্স কিনি না, এর সঙ্গে প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশও কিনি। তেমনি, যখন কোন ক্লায়েন্ট একজন ফ্রিল্যান্সারকে কাজে নিয়োগ দেন তাঁর কাছ থেকে কাজের ক্ষেত্রে পরিপূর্ণ ও দক্ষ পেশাদারিত্বই আশা করেন। এক্ষেত্রে একটি প্রোফাইল তৈরি করাই যথেষ্ট নয়, একজন ফ্রিল্যান্সারকে অবশ্যই প্রমাণ করতে হবে কাজটি করার জন্য তাঁর কি যোগ্যতা আছে। বিশ্বাসযোগ্যতা তৈরি করতে এবং যোগ্যতা প্রমাণ করতে একজন ফ্রিল্যান্সার দুটি কাজ করতে পারেন-
দক্ষতার পরীক্ষা
একজন ফ্রিল্যান্সারের স্কিল টেস্টের মাধ্যমে তিনি কি কাজ করতে পারেন সে সম্পর্কে জানতে পারেন। ফ্রিল্যান্সার সাইটগুলোতে ফ্রিল্যান্সারদের জন্য স্কিল টেস্টের ব্যবস্থা আছে, যেখান থেকে স্কিল টেস্ট দিয়ে আপনার দক্ষতা যাচাই করা খুবই সহজ। এই টেস্টগুলো বিনামূল্যে  দেওয়া যায় এবং কেউ যদি টেস্টে খারাপ করেন তাহলে ফলটি লুকিয়ে রাখতেও পারবেন এবং আবার  ১৪ দিন পরে পরীক্ষা দিতে পারবেন। যদি ফ্রিল্যান্সার তাঁর প্রোফাইলে ভালো স্কোর দেখাতে পারেন, তাহলে কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে নিশ্চয়তা অনেকাংশে বেড়ে যায়।
পোর্টফোলিও তৈরি
স্কিল টেস্ট প্রমাণ করে বৈষয়িক জ্ঞান, আর পোর্টফোলিও প্রমাণ করে একজন ফ্রিল্যান্সারের দক্ষতা এবং হাতে কলমে কাজ করার অভিজ্ঞতা। একজন নতুন ফ্রিল্যান্সার এর উচিত যত বেশি পোর্টফোলিও সংযোগ করা। ওয়েব ডেভেলপার তাঁর ডেভেলপ করা সাইটের স্ক্রিন-শট নিয়ে আপলোড করতে পারেন, এবং গ্রাফিকস ডিজাইনার তাঁর ডিজাইন তৈরি করে প্রোফাইলে যুক্ত করে দেখাতে পারেন। বাণিজ্য বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজগুলো সংযুক্ত করতে পারেন স্কিল হিসেবে। সার্ভিস হোল্ডাররা তাদের সার্টিফিকেট দিয়ে দিতে পারেন অভিজ্ঞতা হিসেবে। সর্বোপরি কোন প্রোফাইলের পোর্টফোলিও একজন ফ্রিল্যান্সার যে বিষয়ে দক্ষ সে বিষয়ে তার পরিপূর্ণ দক্ষতা আছে সেটা প্রমাণ করে।
নিজের প্রচারণা চালানো
নিজের ঢোল নিজে পেটানো কথাটি খারাপ শোনালেও একজন ফ্রিল্যান্সারের ক্ষেত্রে এটি গুরুত্বপূর্ণ। আপনাকে যেহেতু আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক মার্কেটে কাজ করতে হবে তাই আপনার পরিচিতি থাকা আবশ্যক। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে নিজের অবস্থান তৈরি করতে আপনার ত্রুটিমুক্ত প্রোফাইল এর পাশাপাশি নিজেকে বিভিন্নভাবে তুলে ধরতে হবে। তাই সম্ভব হলে নিজের একটি পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট তৈরি করা ভালো। এছাড়া বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ সাইটের প্রোফাইল ও পেজের মাধ্যমে আপনার এবং আপনার বিভিন্ন সেবা তুলে ধরতে পারেন। অবশ্যই প্রফেশনাল ছবি ও তথ্য শেয়ার করা উচিত। সামাজিক যোগাযোগ সাইটে আপনার পার্সোনালটি নষ্ট হয় এমন কোন কিছু করা উচিত নয়।  অন্যান্য ফ্রিল্যান্সারদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ প্রয়োজন।  এতে তাদের মাধ্যমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।

স্মৃতি মুছে ফেলার কৌশল!

মানুষের মস্তিষ্কমানুষের মস্তিষ্ক থেকে দুঃসহ ও ভীতিকর স্মৃতিগুলো মুছে ফেলে কেবল সুখস্মৃতি সংরক্ষণের উপায় থাকলে কেমন হতো? মার্কিন গবেষকেরা সেই উপায় খুঁজছেন বহুদিন ধরেই। তাঁরা রাসায়নিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সম্প্রতি কিছুটা আশার ইঙ্গিত পেয়েছেন।
জীবনের কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার দুঃসহ স্মৃতি যদি মস্তিষ্কে স্থায়ীভাবে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে, তাহলে সেই দুর্বিষহ মানসিক অবস্থাকে চিকিৎসাবিদ্যার ভাষায় পোস্টট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার (পিটিএসডি) বলে। মাদকাসক্তি থেকেও এ ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের রোগীর আচরণগত সমস্যা দেখা যায়। স্মৃতি অপসারণ ও নতুন স্মৃতি তৈরির মতো কোনো রাসায়নিক বস্তু তৈরি করা সম্ভব হলে এ রোগের কবল থেকে মানুষ হয়তো মুক্তি পাবে।
ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা একদল মাদকসেবীর স্মৃতিভ্রম ও নতুন স্মৃতির প্রভাব নিয়ে জরিপ চালান। এতে অংশগ্রহণকারী প্রতি পাঁচজনের একজনই নিজ নিজ অতীত স্মৃতি সম্পর্কে দুর্বলতার পরিচয় দেন। এ ছাড়া তাঁদের স্মৃতিও যথেষ্ট বিশ্বস্ততার প্রমাণ দেয়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়ার এমোরি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের তৈরি একটি ওষুধ (এসআর-৮৯৯৩) ইঁদুরের অপসারণ ও নতুন স্মৃতি তৈরিতে গত জুনে কার্যকারিতার প্রমাণ দেয়। কিন্তু মানুষের ক্ষেত্রে ওষুধটির কার্যকারিতা যাচাই করা এখনো সম্ভব হয়নি। এদিকে, ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির গবেষকেরা ইঁদুরের স্মৃতি অপসারণ ও নতুন স্মৃতি তৈরির আরেকটি সফল পরীক্ষা চালান গত জুলাইয়ে। এর আগে জিন প্রকৌশলের মাধ্যমে বিশেষ প্রক্রিয়ায় ইঁদুরের মস্তিষ্কে স্মৃতি প্রতিস্থাপন করা হয়। গবেষকদের আশা, মানুষের মস্তিষ্কের উপযোগী রাসায়নিক পদার্থ বা ওষুধ তৈরির পদ্ধতিও শিগগিরই উদ্ভাবন করা সম্ভব হবে। 

ADOBE ILLUSTRATOR শিখুন খুব সহজেই। পর্ব ০2


পেন টুলস এর ব্যবহার
পেন টুলস ব্যবহার করার জন্য আমাদের কে প্রথমে এর কি বোর্ড
Shortcut গুলো জানতে জবে। এখানে Shortcut গুলো দেওয়া হলঃ
  • Select Pen Tool (P)
  • Select Add Anchor Point Tool (+)
  • Select Delete Anchor Point Tool (-)
  • Select Convert Anchor Point Tool (Shift + C)
  • Select Scissors Tool (C)
নিচের চিত্র থেকে পেন টুল ব্যবহার এর সময় কার্সর এর চিত্র গুলো দেখুন।এটা একটু ভালো করে দেখুন পরবর্তী টিউটোরিয়ালে ভিডিও দেখার সময় কাজে লাগবে
Cursor
Pen Tool দিয়ে Straight Line Segment তৈরি :
Artboard এ একটি সরল রেখায় চলমান দুটি Anchor Point নিয়ে একটি Straight Line Segment তৈরি হয়। এই সরল রেখার মাঝের বিন্দুটি হল Intersect, এবং এই সরল রেখা যে বিন্দু দিয়ে চলে সেটা হল Path.
নিচের ছবিটা দেখুন :
AnchorAdd Anchor Point Tool (+)
Add Anchor Point Tool ব্যবহার করে Path Segment এ Anchor Point যোগ করা হয়।
Delete Anchor Point Tool (-)
Anchor Point  ডিলেট করার জন্য Delete Anchor Point Tool ব্যবহার করা হয়।
Convert Anchor Point (Shift + C)
Anchor Point এ ক্লিক করে Beziar handels (http://en.wikipedia.org/wiki/B%C3%A9zier_curve)  তৈরি করার জন্য এটা ব্যবহার করা হয়।Convert Anchor Point
Scissors Tool (C)
এটা Pen Tool Group এর সদস্য না হয়েও এর সাথে ব্যবহার করা হয়।এটা Path Segment কে দুই ভাগে ভাগ করতে ব্যবহার করা হয়।
Tool.jpg
আগামী কাল ভিডিও টিউন দেওয়ার চেস্টা করব।

Thursday, November 28, 2013

সাইবার প্রতারণার নতুন জাল


সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটসাইবার প্রতারকদের নতুন অস্ত্র এখন ভুয়া লাইক। সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটে ভুয়া লাইক, ফলোয়ার, ফ্যান বাড়ানোর রমরমা ব্যবসা চলছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, ভাইরাস মডিফাই করে তা কাজে লাগিয়ে ভুয়া লাইক বাড়ানোর কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাইবার প্রতারণার বর্তমান দুনিয়ায় ছবি শেয়ার করার অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টাগ্রামে একটি ভুয়া লাইক বা ভুয়া ফ্যান জোগাড় করা ক্রেডিট কার্ডের নম্বর চুরি করার চেয়েও পাঁচ গুণ লাভজনক। ২০১০ সালে আইওএসের অ্যাপ্লিকেশন হিসেবে চালু হওয়া ইনস্টাগ্রাম অ্যাপ্লিকেশনটি বর্তমানে ফেসবুকের অধীনে রয়েছে। গত বছর এটি ১০০ কোটি ডলারে কিনেছে ফেসবুক।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ইএমসি কর্পোরেশন জানিয়েছে, মানুষের জীবনকে নানা ভাবে প্রভাবিত করছে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলো। কোনো ব্র্যান্ডের জনপ্রিয়তার জন্য সামাজিক যোগাযোগের ভূমিকাও বাড়ছে। এই ক্ষেত্রটিকে বেছে নিয়ে দুর্বৃত্ত হ্যাকাররা ভুয়া প্রচারণার কাজে ব্যবহার করেছে। ভুয়া ‘লাইক’, ‘ফলোয়ার’ বাড়াতে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার, ইউটিউব, লিঙ্কডইনসহ অন্যান্য সাইটগুলোতেও কাজ করছে হ্যাকাররা।
মার্কিন গবেষকেরা জানিয়েছেন, কম্পিউটারের ক্ষেত্রে পরিচিত ‘জিউস’ ভাইরাসকে ভুয়া লাইক তৈরির ক্ষেত্রে কাজে লাগাচ্ছে হ্যাকাররা। ক্রেডিট কার্ডের তথ্য চুরি করতে ব্যবহূত এ ভাইরাসটিকে রূপ পরিবর্তন করে ভুয়া ইনস্টাগ্রাম লাইক তৈরিতে ব্যবহার করা হচ্ছে যা কোনো প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির ক্ষেত্রে আলোচনায় আসার জন্য ব্যবহূত হচ্ছে।
গবেষকেরা জানিয়েছেন, এক হাজার ভুয়া ‘লাইক’ একটি ব্যাচ আকারে নির্দিষ্ট দামে বিভিন্ন ইন্টারনেট হ্যাকার ফোরামে বিক্রি হতে দেখা যায়। অনলাইনে যেসব তথ্যের আর্থিক মূল্য রয়েছে সব ধরনের তথ্যই হ্যাকার ফোরামগুলোতে বিক্রি হয়। কম্পিউটার থেকে চুরি করা ক্রেডিট কার্ডের নানা তথ্য বিক্রির পাশাপাশি এখন ভুয়া লাইক বিক্রির হিড়িক পড়ে গেছে।
এক হাজার ইনস্টাগ্রাম ‘ফলোয়ার’ কেনা যায় ১৫ মার্কিন ডলারে আর সমসংখ্যক ‘লাইক’ কেনা যায় ৩০ মার্কিন ডলারে। এ ধরনের ফোরামে চুরি করা এক হাজার ক্রেডিট কার্ডের তথ্যের দাম মাত্র ছয় মার্কিন ডলার।
সত্যিকারের ক্রেডিট কার্ড তথ্য চুরির চেয়ে ভুয়া অ্যাকাউন্ট তৈরি এখন বেশি লাভজনক। অনলাইন বিপণন বিশেষজ্ঞদের মতে, ইন্টারনেটে সাড়া ফেলার জন্য এবং ব্যবসা বিষয়ক পরিচিতি তৈরি করতে ভুয়া অ্যাকাউন্টের পেছনে বেশি অর্থ খরচ করছেন অনেকেই।
ওয়ার্ডস্ট্রিমের তথ্য বিশ্লেষক ভিক্টর প্যান জানিয়েছেন, ট্রেন্ডিং বা জনপ্রিয় হচ্ছে এমন বিষয়গুলো সামাজিক যোগাযোগের সাইটে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। এ বিষয়টিকে অনলাইন মার্কেটিংয়ে এখন বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ইনস্টাগ্রামের নিরাপত্তা দিতে ফেসবুক এখন কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছে। ভুয়া লাইক ঠেকাতে ইনস্টাগ্রামের ক্ষেত্রে ফেসবুকের সমমানের পদক্ষেপ নেওয়ার তথ্য জানিয়েছেন ফেসবুকের মুখপাত্র মাইকেল ক্রিকল্যান্ড। ভুয়া লাইকের তথ্য পেলে বা ভুয়া অ্যাকাউন্টের তথ্য পেলে ফেসবুক লিংক বা অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে ফেসবুক কর্তৃপক্ষকে এ বিষয়ে জানানোর জন্য উত্সাহ দিয়েছেন তিনি।
ক্রিকল্যান্ড জানিয়েছেন, আমাদের সেবাগুলোতে স্প্যাম ও ভুয়া অ্যাকাউন্টসহ এ ধরনের কার্যক্রম ঠেকানোর জন্য কঠিন প্ররিশ্রম করে যাচ্ছি।
কখন থামা উচিত
জিউস ভাইরাসটিকে মডিফাই করে ভুয়া লাইক তৈরিতে কাজে লাগানো হচ্ছে এ ধরনের প্রমাণ এসেছে গবেষকেদের হাতে। তাঁদের ভাষ্য, অটোমোটেড সফটওয়্যার প্রোগ্রাম বা বট তৈরি করে প্রতারকরা এখন ধোঁকা দিচ্ছে সকলকে। গবেষকেরা জানিয়েছেন, জিউস ভাইরাসের নতুন এ রূপটি একটি নির্দিষ্ট সার্ভার ব্যবহার করে আক্রান্ত কম্পিউটারকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং নির্দিষ্ট কোনো ব্যবহারকারীকে লাইক দিতে বাধ্য করে। এ ধরনের অন্যান্য ভাইরাস ডাউনলোড করতেও কম্পিউটারকে বাধ্য করে ভাইরাসটি।
ডেল সিকিউর ওয়ার্কসের নিরাপত্তা গবেষক ডন জ্যাকসন বলেন, প্রায় পাঁচ বছর আগে উদ্ভব হওয়া জিউস ভাইরাসটিকে কাজে লাগিয়ে হাজার হাজার কম্পিউটারে আক্রমণ করেছে সাইবার দুর্বৃত্তরা। বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগের ক্ষেত্র হিসেবে ইনস্টাগ্রামেও বাসা বেঁধেছে। এখন এই প্রক্রিয়ায় লাভ তুলে নেওয়ার চেষ্টা করছে তারা।
অনলাইন মার্কেটিং পরামর্শক উইল মিশেল জানিয়েছেন, সামাজিক যোগাযোগের ক্ষেত্রে প্রাথমিক ভাবে পরিচিতি পেতে অল্পসংখ্যক লাইক কেনার পরামর্শ দিই আমি। ১০০ টি ভুয়া লাইক কেনার পরই থেমে যাওয়া উচিত বলে আমি মনে করি। 
মিশেল জানিয়েছেন, আমার এক গ্রাহক পরামর্শ উপেক্ষা করে ফেসবুকে তিন লাখ ভুয়া লাইক কিনেছে। এতে তাদের ব্র্যান্ড ভ্যালু কমবে বলেই মনে করছেন তিনি। হাস্যকর এ কাজ সম্পর্কে মিশেলের বক্তব্য হচ্ছে, ভুয়া লাইক ক্রেতাদের কিভাবে হঠাত্ করে লাইক বেড়ে যায় এখন সবাই সেটা জানেন।
গবেষকেরা জানিয়েছেন, ভুয়া লাইকের দৌরাত্ম এখনই শেষ হবে না। সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটে ভুয়া অ্যাকাউন্ট তৈরির বিষয়টি শুধু ভুয়া লাইক বাড়িয়ে ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে নয়, পরিচয় চুরি করে তা ব্যবহারের মত হীন কাজেও লাগানো হতে পারে।
ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ক্রিস গ্রিয়ার জানিয়েছেন, সাইবার দুর্বৃত্তরা ভুয়া অ্যাকাউন্ট তৈরি করে সবসময় লাভ খোঁজার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
ফেসবুকে ভুয়া অ্যাকাউন্ট খুঁজে পেলে ফেসবুক কর্তৃপক্ষকে তা জানিয়ে দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন ফেসবুকের কর্মকর্তারা।

অনলাইনে স্বল্প সময়ে সহজ আয়


Untitled-4বিশ্বজুড়ে শ্রমবাজারে ব্যাপক পরিবর্তন আনছে ইন্টারনেটে শ্রম বিনিময় ও অনলাইনে কাজের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন। পিছিয়ে নেই বাংলাদেশও। স্বল্প সময়ে সহজে আয়ের সুযোগ থাকাতেই ইল্যান্স, ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার নামে অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে বাংলাদেশের তরুণ ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা বাড়ছে আর তাঁরা কাজও করে যাচ্ছেন সমান দক্ষতায়।
স্বল্প সময়ে কম পারিশ্রমিকে জটিল কাজের সমাধান দিচ্ছেন ফ্রিল্যান্সাররা। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার মতো উন্নত দেশগুলো থেকে আসছে নানা কাজ। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজের অর্ডার দিয়ে দক্ষ শ্রমিক বাছাই করে স্বল্প সময়ে, কম পারিশ্রমিকে কাজ করিয়ে নিচ্ছে।
কিন্তু একটা সময় ছিল যখন কোনো প্রতিষ্ঠানের পক্ষে স্থানীয় প্রতিষ্ঠান বাদে কাজ করিয়ে নেওয়া সম্ভবই ছিল না। বর্তমানে অনলাইনে ক্লাউড পদ্ধতিতে খুব সহজেই বিশ্বের নানা প্রান্তের দক্ষ পেশাজীবীদের দিয়ে কম পারিশ্রমিকে কাজ করিয়ে নিতে পারছে প্রতিষ্ঠানগুলো। অনলাইনের এ শ্রমশক্তি নিয়ে সম্প্রতি ইকোনোমিস্টে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

পারিশ্রমিক ও প্রতিযোগিতাই বাড়িয়েছে জনপ্রিয়তা
খুব কম সময়ের নোটিশে ২২ মিনিটের একটি ভিডিও ইংরেজি থেকে স্প্যানিশ ভাষায় অনুবাদ করে দেওয়ার অর্ডার দিয়ে একটি কাজের বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছিল ওয়েবসাইটে। কাজের জন্য বাজেট ধরা হয়েছিল এক হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার। বিজ্ঞাপনটি প্রকাশিত হয় অনলাইন মার্কেটপ্লেসের জনপ্রিয় দুটি সাইট ইল্যান্স ডটকম ও ওডেস্ক ডটকমে । এর বিপরীতে ইল্যান্সে ২৫ টি বিড জমা পড়েছিল। অর্থাত্, ২৫ জন ফ্রিল্যান্সার ইল্যান্সে ওই কাজটির পাবার জন্য আবেদন করেন। ১৫ টি দেশের এই ২৫ জন ফ্রিল্যান্সারের মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি ছিলেন নতুন ফ্রিল্যান্সার। ঘণ্টাপ্রতি কাজের ক্ষেত্রে যে পারিশ্রমিক চাওয়া হয়েছিল দেশ ভেদে তার ভিন্নতা ছিল। এ ক্ষেত্রে কোনো ফ্রিল্যান্সার ঘণ্টাপ্রতি ১৬ ডলার আবেদন করেছিলেন আবার কেউ বা কাজের বিনিময়ে পারিশ্রমিক চেয়েছিলেন ঘণ্টাপ্রতি ৩২ ডলার । কাজের অভিজ্ঞতা ও অঞ্চলভেদে এ পারিশ্রমিকের তারতম্য, দক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে প্রতিযোগিতার কারণেই অনলাইনভিত্তিক মার্কেটপ্লেসগুলোর জনপ্রিয়তা বেড়েছে।

বিস্তৃত হয়েছে শ্রমবাজার
২০১২ সালে অনলাইন শ্রম বাজার ১০০ কোটি মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। ২০১৪ সাল নাগাদ অনলাইন এ শ্রম বাজার দ্বিগুণ হয়ে যাবে। ২০১৮ সাল নাগাদ অনলাইন শ্রমশক্তির বাজার ৫০০ কোটি মার্কিন ডলারে পৌঁছাবে বলেই মার্কিন বাজার গবেষকেরা ধারণা করছেন। 

প্রতিদ্বন্দ্বী ওডেস্ক ও ইল্যান্স

অনলাইন মার্কেটপ্লেস হিসেবে সেরা প্রতিষ্ঠানের দাবি করে ওডেস্ক ও ইল্যান্স। ২০১২ সালে তথ্য অনুযায়ী, প্রতিটি সাইটে পাঁচ লাখেরও বেশি কাজ পোস্ট হয়েছে। ২০১২ সাল নাগাদ ওডেস্কে ৩০ লাখ ও ইল্যান্সে ২৫ লাখ ফ্রিল্যান্সার কাজ পাওয়ার জন্য নিবন্ধন করেছেন। তবে ওডেস্ক ও ইল্যান্স নিজেদের প্রতিদ্বন্দ্বী দাবি করলেও অর্থ ব্যয়ের হিসাবে ইল্যান্সের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে ওডেস্ক। ওডেস্কের তথ্য অনুযায়ী, ২০১২ সালে শুধু ওডেস্কে সাড়ে তিন কোটি ঘণ্টা কাজ হয়েছে।
ইল্যান্সের প্রধান নির্বাহী ফাবিও রোসাটি এ প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, উচ্চ পর্যায়ের ফ্রিল্যান্স কাজের বাজার নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী ইল্যান্স, আর তাই ইবে এবং ফেসবুকের মতো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এমন সাধারণ পর্যায়ের কাজ করার কোনো চুক্তি করা হয় না। এর বিপরীত মত নিয়ে ওডেস্কের প্রধান নির্বাহী গ্যারি সোয়ারট বলেন, বড় আকারের প্রতিষ্ঠানগুলোর চাহিদা সৃজনশীলভাবে মেটাতে পারে বলেই ওডেস্কের অগ্রগতি বজায় থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে, অনলাইন মার্কেটপ্লেস হিসেবে তৃতীয় অবস্থান হিসেবে ফ্রিল্যান্সার সাইটটিকে ধরা হয়। নিবন্ধিত ফ্রিল্যান্সারের হিসেবে এ সাইটটি অবশ্য শীর্ষে। এ সাইটটিতে ৭০ লাখ নিবন্ধিত ফ্রিল্যান্সার রয়েছেন। তবে সাইটটিতে কাজের পারিশ্রমিক কম হওয়ায় এটি পিছিয়ে পড়ছে। ওডেস্ক, ইল্যান্স, ফ্রিল্যান্সার ছাড়াও নতুন নতুন আরও বেশ কিছু সাইট দ্রুত অনলাইনে সামনে চলে আসছে।

ব্যবসার কৌশল
শ্রমবাজার তৈরি ও ব্যবসা কৌশলের ক্ষেত্রেও অনলাইনের এ সাইটগুলো আলাদা। প্রতিটি কাজ সম্পন্ন হলে নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি কেটে রাখে সাইটগুলো। পাশাপাশি কাজদাতা ও কর্মীর মধ্যে রেটিং, ফিডব্যাক পদ্ধতি যুক্ত করে কাজদাতা ও কর্মীর প্রোফাইলও সমৃদ্ধ করে। তবে পারিশ্রমিক নির্ধারণ ও পরিশোধের ক্ষেত্রে প্রশংসনীয় কাজ করে যাচ্ছে ওডেস্ক।

দক্ষতাই কাজ পাওয়ার একমাত্র উপায়
অনলাইন শ্রমবাজারে কাজ করে অনেকেই নিজের প্রতিষ্ঠান পর্যন্ত দাঁড় করিয়ে ফেলেছেন। এ ধরনের ফ্রিল্যান্সারদের এখন উদ্যোক্তা বলা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, ভারত এমনকি বাংলাদেশেও গড়ে উঠেছে এ ধরনের প্রতিষ্ঠান। তবে বিশ্ব শ্রমশক্তি বিবর্তনের ক্ষেত্রে অনলাইনের এ শ্রম বিনিময় কী পরিবর্তন আনছে তা নিয়ে ভিন্নমত রয়েছে। বাজার বিশ্লেষক প্রতিষ্ঠান অ্যাসেঞ্চারের মতে, অনলাইন শ্রমবাজারে কর্মী দ্রুত বাড়ছে। এ বাজার এখন ক্রমশ বাড়ছে। এ বাজারে কাজ করতে গেলে সবচেয়ে বেশি দক্ষতা থাকতে হবে তথ্য ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে। ২০১২ সালে ওডেস্ক ও ইল্যান্সে সবচেয়ে বেশি কাজ পেয়েছেন ওয়েব প্রোগ্রামিং ও মোবাইল অ্যাপ তৈরিতে দক্ষ কর্মীরা। তবে কাজের অন্যান্য ক্ষেত্র দ্রুত বাড়ছে। ২০০৭ সালে মূলত চারটি বিভাগে কাজ পেতেন কর্মীরা। ২০১২ সালে এসে ৩৫ টিরও বেশি বিভাগে কাজ পাচ্ছেন তাঁরা।  প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট, অনুবাদ-ভাষান্তর, কপি তৈরি করার কাজগুলো দ্রুত বাড়ছে।



পারিশ্রমিক বৈষম্য
অনলাইনে দক্ষ কর্মী বাছাই করে পারিশ্রমিক নির্ধারণ করে কাজ দেওয়ার সুবিধা পান কাজদাতা। কাজ ঠিকভাবে সম্পন্ন হলে কাজদাতা ও কর্মী পরস্পরকে মূল্যায়নের সুবিধা পান। যা তাঁদের অভিজ্ঞতা হিসেবে প্রোফাইলে যুক্ত হয়। পরবর্তী কাজ পেতেও যা সহায়ক হয়। তবে অনলাইন শ্রম বাজারের পারিশ্রমিক বৈষম্য নিয়ে সমালোচনাও নেহাত কম নয়। কম পারিশ্রমিকে উন্নত দেশের বায়াররা উন্নয়নশীল দেশগুলোর ফ্রিল্যান্সারদেরকে দিয়ে কাজ করিয়ে নিচ্ছে। তবে ইল্যান্স ও ওডেস্ক কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে অবশ্য ভিন্নমত পোষণ করে। তাদের মতে, কাজ শুধু একমুখী নয়। অর্থাত্ উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকেও এসব সাইটে কাজ পোস্ট করা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্রিল্যান্সাররাও আয়ের সুযোগ পাচ্ছেন।

অভিজ্ঞতা পারিশ্রমিক বাড়ায়
অনেকে ফ্রিল্যান্সার কম পারিশ্রমিকে কাজ শুরু করলেও এক বছরের মধ্যেই আবার তার কাজের ধরন অনুসারে পারিশ্রমিক বাড়িয়ে নিচ্ছেন। এক বছরের অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সারদের ক্ষেত্রে গড়ে শতকরা ৬০ শতাংশ হারে পারিশ্রমিক বাড়িয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটে যা তিন বছরে ১৯০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে।

অনলাইন শ্রমবাজারই ভবিষ্যৎ
অ্যাসেঞ্চারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কাজদাতাকে শুধু স্থায়ী কর্মী নিয়োগ দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়াটা ঠিক হবে না বরং হাতের নাগালে থাকা অসংখ্য দক্ষ ভারচুয়াল কর্মীকে দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়ার সুযোগের কথাও ভাবতে হবে।

অনলাইনে কাজ পেতে হলে- পর্ব-১


ঘরে বসেই অনলাইনে আয় করা যায়ঘরে বসে ইন্টারনেটে আয় বা অনলাইনে কাজ এখন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। চাকরির চেয়ে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ নিয়ে অনেকেই এখন ঝুঁকছেন ফ্রিল্যান্সিংয়ে।
গত কয়েক বছরে ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং ক্ষেত্রটি দ্রুতগতিতে জনপ্রিয় হয়েছে। যুক্তরাজ্যের ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টের এক জরিপে বলা হয়েছে, ২০১১ সালে ২০০৮ সালের তুলনায় ১২ শতাংশ ফ্রিল্যান্সার বেড়েছে। জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস হিসেবে জনপ্রিয়তা পেয়েছে ইল্যান্স, ওডেস্ক ও ফ্রিল্যান্সার। জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ পোস্ট করার হারও বেড়েছে।
সম্প্রতি ইল্যান্সের এক জরিপে দেখা গেছে,  স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারায় ৯০ শতাংশ ফ্রিল্যান্সার নিজেকে সুখী মনে করেন এবং বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দা হওয়া স্বত্বেও অর্ধেকের বেশি ফ্রিল্যান্সার চিন্তিত নন।
ফ্রিল্যান্সিং ক্ষেত্রে সফলতা দেখে অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং করতে চান। অনেকে বলেন, অভিজ্ঞতা না থাকলে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় না। তবে দক্ষ ফ্রিল্যান্সাররা বলেন, অভিজ্ঞতা না থাকলেও  ফ্রিল্যান্সিং করা যায়; এক্ষেত্রে ইচ্ছা, পরিশ্রম ও ধৈর্য থাকতে হয়।
বাংলাদেশে ইল্যান্সের কান্ট্রি ম্যানেজার সাইদুর মামুন খান প্রথম আলো ডটকমকে জানিয়েছেন, দেশে নতুন ফ্রিল্যান্সারদের সম্ভাবনা অনেক। নতুন ও আগ্রহীদের জন্য বিশেষ পরামর্শও দিয়েছেন তিনি।
লক্ষ্য নির্ধারণ করা
লক্ষ্য নির্ধারণ করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের কোন কাজটি করতে চান বা আপনার কোন সেবা বিক্রি করতে চান সেটি আগে নির্ধারণ করতে হবে। অধিকাংশ মানুষ যে ভুলটি করে, তা হল অন্যরা কি করছে তা অনুসরণ করা। এ ক্ষেত্রে আপনার যে অভিজ্ঞতা আছে বা আপনার যে বিষয়টি ভালো লাগে সেটি নির্বাচন করা। আপনি যদি গণিতে ভাল হন, তাহলে আপনার লক্ষ্য হওয়া উচিত প্রোগ্রামিং। আর যদি আঁঁকাআঁঁকি ভালো লাগে তাহলে আপনার জন্য গ্রাফিকস ডিজাইন সবচেয়ে সুবিধাজনক হবে। যদি লেখালেখি ভালো লাগে তাহলে লেখালেখিতেই ফ্রিল্যান্স ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। লিখতে পারেন ব্লগ, একাধিক ভাষা জানা থাকলে অনুবাদক হিসেবেও কাজ করতে পারেন। যদি ভালো গবেষণা করতে পারেন তবে গবেষক, পরিকল্পনাবিদ থেকে শুরু করে প্রযুক্তি দক্ষতার সব রকম কাজই পাবেন অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে। কাজের দক্ষতাই ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফল হওয়ার চাবি।

ফ্রিল্যান্স প্রোফাইল তৈরি করা
ফ্রিল্যান্সাররা প্রথমেই যে মূল সমস্যায় পড়েন তা হচ্ছে প্রোফাইল তৈরি। সুন্দর একটি প্রোফাইল তৈরি করে নিজেকে অনলাইন মার্কেটপ্লেসে উপস্থাপন করতে পারলে কাজ পাওয়া সহজ হয়ে যায়। অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সাররা ভাবেন যে, কাজের দক্ষতা অর্জনের পরেই কেবল প্রোফাইল তরি করা যায়। এটা একটি ভুল ধারণা। সুন্দর প্রোফাইল আগে তৈরি করা যেতে পারে তবে একজন ফ্রিল্যান্সারের দক্ষতা অর্জন করার আগে কাজে বিড করা উচিত নয়। এজন্য আগে ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট থেকে কাজ সম্পর্কে ভালো ধারণা নিতে হবে।
যাঁরা নতুন তাঁদের অনেকের প্রশ্ন থাকে কোথায়, কীভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করব? এ প্রশ্নের সহজ উত্তর হচ্ছে কাজ শুরুর আগে ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে কী ধরনের কাজ হয় তা পর্যবেক্ষণ করা। অ্যাকাউন্ট খোলা, সুন্দর প্রোফাইল তৈরি করা। নিজের কাজের স্যাম্পল তৈরি করা। পরীক্ষা দিয়ে নিজের দক্ষতা যাচাই করা। কাজের জন্য ইল্যান্স, ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সারের মতো পরিচিত সাইটগুলোতে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে আগে প্রাথমিক জ্ঞান অর্জন করুন পাশাপাশি আপনার দক্ষতার কাজগুলোকে সাইটের কাজের বর্ণনার সঙ্গে মিলিয়ে অনুশীলন করুন। দক্ষতা না থাকলে শুরুতেই কাজ পাওয়ার জন্য বিড করবেন না। কাজে দক্ষ হয়ে তবে বিড করুন।
ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য এখন কয়েকটি বিষয় খুব জরুরি। সাবলীল ইংরেজি বলা, লেখা ও ইংরেজি বোঝা। আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি, সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো সম্পর্কে জ্ঞান থাকাও দরকার। স্কাইপ ব্যবহার জানতে হবে। দ্রুতগতির ইন্টারনেট থাকা সবার আগে দরকার।

প্রোফাইল তৈরির নিয়মকানুন
প্রোফাইল তৈরিতে দক্ষতা ও কাজের বর্ণনা দিতে পারেন। এ ক্ষেত্রে অভিজ্ঞদের পরামর্শ নিন। ইউটিউবে দেখে নিতে পারেন আপনার প্রোফাইল সাজানোর টিউটোরিয়াল। আপনি যে বিষয়ে পারদর্শী, সেটিকে তুলে ধরতে চেষ্টা করুন। প্রোফাইল সুন্দরভাবে গোছান, শতভাগ প্রোফাইল সম্পূর্ণ করুন। ফ্রিল্যান্সার সাইটগুলোতে কাজ শুরু করার আগে আপনি যে বিষয়ে পারদর্শী, সেই বিষয়গুলোতে পরীক্ষা দিন এবং ভালো ফল করতে চেষ্টা করুন। যে বিষয়ে পরীক্ষা দেবেন, সে বিষয়ে আগে কিছু পড়াশোনা করে তবে পরীক্ষা দিন। আপনার কাজের নমুনা বা স্যাম্পল তৈরি করে প্রোফাইলে যুক্ত করুন। আপনার নমুনা কাজগুলো বায়ারকে আকৃষ্ট করতে পারে আর আপনাকে কাঙ্ক্ষিত কাজটি এনে দিতে পারে।
প্রোফাইল তৈরির সময় খেয়াল রাখবেন যে, আপনি একজন পেশাদার হিসেবে এখানে কাজ করবেন। আপনার অদক্ষতা যেমন আপনার জন্য বায়ারের কাছ থেকে খারাপ ফিডব্যাক দেবে তেমনি দেশের অন্য ফ্রিল্যান্সারদের সম্পর্কেও নেতিবাচক ধারণা দেবে। তাই প্রোফাইলে সব সময় সঠিক তথ্য দেওয়া উচিত্।
প্রোফাইল তৈরি সম্পূর্ণ হলে  এবং কাজের দক্ষতা নিয়ে আত্মবিশ্বাস থাকলে আপনি কাজ পাওয়ার আবেদন করার জন্য প্রস্তুত।
(দ্বিতীয় পর্ব আগামীকাল) 

নতুন নয়টি ডোমেইন

নতুন নয়টি ডোমেইননতুন নয়টি ডোমেইনের অনুমোদন দিয়েছে আন্তর্জাতিক ডোমেইন নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইন্টারনেট করপোরেশন ফর অ্যাসাইনড নেমস অ্যান্ড নাম্বারস—আইসিএএনএন। সাধারণত বর্তমানে সারা বিশ্বে ডটকম, ডটনেট, ডটইনফোর মতো ডোমেইনগুলো বেশি ব্যবহূত হয়। এর পাশাপাশি নতুন ডোমেইনের ব্যাপারে আবেদন গ্রহণ করে আইসিএএনএন। আর এরই ধারাবাহিকতায় নতুন করে নয়টি ডোমেইনের অনুমোদন দেওয়া হয়। নতুন ডোমেইনগুলো হচ্ছে ডটগুরু, ডটভেঞ্চার, ডটক্যামেরা, ডটসিঙ্গেলস, ডটক্লথিং, ডটলাইটিং, ডটভয়েজ, ডটহোল্ডিংস ও ডটইকুইপমেন্ট। আবেদন এবং আইসিএএনএন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী কয়েক বছরের মধ্যে সব মিলিয়ে প্রায় এক হাজার ৪০০টির বেশি ডোমেইন নাম উন্মুক্ত করা হবে। এরই অংশ হিসেবে প্রায় প্রতি সপ্তাহে ১০টি করে নতুন ডোমেইন উন্মুক্ত করা হবে।

ডোমেইনের নতুন এই নামগুলো সাধারণত জেনেরিক টপ লেভেল ডোমেইনস (জিটিএলডিএস) নামে পরিচিত। এ ডোমেইনগুলো শুধু নিবন্ধিত ট্রেডমার্ক আছে এমন প্রতিষ্ঠানগুলোই ব্যবহার করতে পারবে। আগামী বছরের শুরুতেই সবার জন্য এসব নাম উন্মুক্ত করা হবে। ডোমেইনের নতুন এ নামকরণ অনলাইন দুনিয়ায় নতুন এক মাত্রা যুক্ত করবে বলে মনে করা হচ্ছে। আইসিএএনএনের  ট্রেডমার্ক ক্লিয়ারিং হাউসের প্রকল্প পরিচালক জ্যান কর্সটেনস বলেন, নতুন এ ডোমেইনগুলোর ফলে গ্রাহকেরা খুব সহজেই নিজের পছন্দের বিষয় খুঁজে পাবেন। গত বছরের জুন থেকে আবেদন গ্রহণ করার পর থেকে সারা বিশ্বের অনেকেই এ ধরনের ডোমেইনের জন্য আইসিএএনএনের কাছে আবেদন করে। এর মধ্যে এক হাজার ৯৩০টি ডোমেইন নির্বাচন করা হয়, যার অনুমোদন ইতিমধ্যে দেওয়া শুরু হয়েছে। এর আগে গত মাসে আরবি শব্দের ওয়েব, চীনা ভাষার গেম, রুশ ভাষার অনলাইন এবং ওয়েবসাইট নামের ডোমেইনের অনুমোদন দেওয়া হয়। —বিবিসি অবলম্বনে কাজী আলম

নিয়ে নিন কল রেকর্ডার একদম ফ্রিতে


আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম আরেকটি দারুন অ্যাপ্স । নাম কল রেকোডার প্রো ! এটি ৫ ডলার অ্যাপ্স কিন্তু আপনাদের জন্য এক দম ফ্রি ! অ্যাপ্সটির সুবিধা হল যেকোনো কল রেকর্ড করতে পারবেন প্রিমিয়াম সাউন্ড কোয়ালিটিতে । অন্য রেকোডারের মত বোঝা যাবেনা যে আপনি কলটি রেকর্ড করছেন । এবং রেকর্ড  করে ইচ্ছা মত পাসওয়ার্ড দিয়ে প্রটেক্ট করুন ফাইলটি । সাথে সাথে শেয়ারও করতে পারেন ব্লুটুথ , ইমেইলের মাধ্যমে । তাহলে দেরি কিসের নামিয়ে নেন আজই !
গুগল লিংক - এখানে
ডাইরেক্ট ডাউনলোড লিংক - এখানে 

Adobe Illustrator শিখুন খুব সহজেই। পর্ব ০১


Adobe Illustrator খুবই জনপ্রিয় একটা গ্রাফিক্স ডিজাইন এ্যপ্লিকেশা্ন, এর অত্যাধুনিক ডিজিটাল  ড্রয়িং ইন্টারফেসের কারনে এর কদর অনেক বেশি, যেমন যারা লোগো ডিজাইন  করেন তারা Photoshop  থেকে Adobe Illustrator  ই  সাধারনত বেশি ব্যবহার করেন। কিন্তু যাদের ধারনা কম তাদের জন্য এটার ব্যবহার করা বেশ জটিল একটা কাজ, শুধু তাদের জন্য আমার এই টিউন।
Getting Started with Adobe Illustrator :
আপনাকে প্রথমে আপনাকে এর মেনু ইন্টারফেসের সাথে পরিচিত হতে নিচের ছবিটি দেখুন।
Menu
Toolbox এর বিস্তারিত নিচের ছবিতে দেখুনঃ
Toolbox
Floating Palette এর বিস্তারিত নিচের ছবিতে দেখুনঃ
Floating
পরবর্তি টিউন এ Pen Tool এর বিস্তারিত দেখব।

Wednesday, November 27, 2013

কম্পিউটারের কমনসেন্স!



তৈরি হবে বুদ্ধিমান কম্পিউটারকমনসেন্স বা সাধারণ বুদ্ধি সম্পন্ন কম্পিউটার তৈরি সংক্রান্ত গবেষণা চলছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। ছবি বিশ্লেষণ করে কমনসেন্স রপ্ত করার এ গবেষণা প্রক্রিয়ায় কার্নেগি মেলন বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি কম্পিউটার প্রোগ্রামকে ব্যবহার করা হচ্ছে। মানুষ যেভাবে সাধারণ জ্ঞান রপ্ত করে সেভাবে কম্পিউটার প্রোগ্রাম সাধারণ জ্ঞান রপ্ত করতে সক্ষম হবে কিনা তা নিয়েই এ গবেষণা।
বিবিসি অনলাইনের এক খবরে বলা হয়েছে, গবেষকেদের তৈরি কম্পিউটার প্রোগ্রামটির নাম ‘নেভার এন্ডিং ইমেজ লার্নার’ বা নেইল। এ প্রোগ্রামটির জন্য অর্থায়ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর এবং গুগল।
নেইল প্রোগ্রামের মাধ্যমে চলতি বছরের জুন মাস থেকে ৩০ লাখ ছবি বিশ্লেষণ করা হয়েছে। প্রায় পাঁচ লাখ ছবি বিশ্লেষণ করে তার মধ্যে এক হাজার ৫০০ ছবিতে নির্দিষ্ট বস্তু শনাক্ত করার পাশাপাশি ১০ লাখ ছবির মধ্যে এক হাজার ২০০ ছবিতে নির্দিষ্ট দৃশ্য খুঁজে বের করতে সক্ষম হয়েছে এ প্রোগ্রামটি। এখন পর্যন্ত নেইল প্রোগ্রাম যা শিখেছে তার মধ্যে রয়েছে-এয়ার বাস ৩৩০-এর সঙ্গে অ্যারোপ্লেনের মিল রয়েছে, অ্যান্টিলোপ ও হরিণের মিল রয়েছে, চাকা গাড়ির অংশ প্রভৃতি।
নেইল প্রোগ্রামের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট গবেষকেরা আশা করছেন, এ প্রোগ্রামটিকে আলাদা করে কোনো প্রশিক্ষণ দেওয়ার প্রয়োজন পড়বে না। অর্থাত্ কোনো রকম প্রশিক্ষণ ছাড়াই বিভিন্ন বস্তুর মধ্যে সম্পর্ক নির্ণয় করতে পারবে কম্পিউটার।
গবেষকেরা বলেন, কম্পিউটার ভিশন প্রযুক্তি বা হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার মডেলের ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন বস্তু কম্পিউটার শনাক্ত করতে সক্ষম। তবে বস্তু শনাক্তকরণে নেইল প্রোগ্রামটি তথ্য ও উপাত্ত বিশ্লেষণ করতে সক্ষম হবে। 
কার্নেগি মেলন বিশ্ববিদ্যালয়ের রোবটিকস ইনস্টিটিউটের গবেষক অভিনব গুপ্তা জানিয়েছেন, বাস্তব জগতের কিছু সাধারণ জ্ঞান শেখার ক্ষেত্রে ছবি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হতে পারে। মানুষ যেমন ছবি দেখে সাধারণ জ্ঞান রপ্ত করে তেমনি নেইল প্রোগ্রামও তা করতে সক্ষম হবে। তবে কম্পিউটার শেখার ক্ষেত্রে যে ভুল করবে তা শোধরানোর জন্য মানুষের নির্দেশনা প্রয়োজন পড়বে।

কাজের প্রতি বিরাগ দূর করার ৫ উপায়

কর্মক্ষেত্রে প্রাণবন্ত ও বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে কাজের প্রতি মনোযোগ ও অনুরাগ বাড়েনিজের পেশাগত কাজের প্রতি বিরাগ বা ঘৃণা আপনার উন্নতির পথে বাধা হিসেবে কাজ করে। আর অফিসে কাজের প্রতি ভালোবাসা আপনার উত্তরোত্তর সাফল্য ও সুন্দর জীবন নিশ্চিত করে।
যুক্তরাষ্ট্রে ৪০০ জন অফিসকর্মীর কর্মপরিবেশ ও অভিজ্ঞতার ওপর পরিচালিত এক জরিপের ভিত্তিতে মনস্টার ডট কম নামের একটি প্রতিষ্ঠান প্রয়োজনীয় পাঁচটি পরামর্শ দিয়েছেন:
১. সহকর্মীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক: চাকরিতে সুন্দর পরিবেশ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই সহকর্মীদের সঙ্গে বন্ধুত্ব গড়ে তুলুন এবং মজা করুন।
২. মাঝেমধ্যে বিরতি: মাঝেমধ্যে নিজের ডেস্ক ছেড়ে উঠুন, অফিসের বাইরে যান। আপনার জন্য বরাদ্দ ছুটিগুলো ভোগ করুন।
৩. নিজের জন্য সময়: অফিসের দায়িত্বের পাশাপাশি অন্য কাজকর্মের জন্যও সময় রাখুন। যাতায়াতে বেশি সময় নষ্ট করবেন না।
৪. কর্মক্ষেত্রের বিভিন্ন সেবা: স্বাস্থ্যবিমা ও ছুটি ছাড়াও অফিসের দেওয়া অন্যান্য সেবা বা সুবিধা (ভ্রমণ ও বিনোদন) ভোগ করুন।
৫. লক্ষ্য নিয়ে কাজ: সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে পেশাগত দায়িত্ব পালন করুন। নির্ধারিত কাজের বাইরে স্বেচ্ছায় কিছু করে দেখুন। বাড়তি দক্ষতা অর্জন করে নিজেকে সমৃদ্ধ করুন। লাইভসায়েন্স।

Tuesday, November 26, 2013

আয় করুন টুইটারের মাধ্যমে


টুইটার সাম্প্রতিক সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট। সারা বিশ্বের অসংখ্য মানুষ ‍টুইটার ব্যবহার করছে। অনেকেই রয়েছে যারা শুধু সময় কাটানোর জন্য বা মজা করার জন্য টুইটারে ভিজিট করেন। আবার অনেকেই তাদের বিভিন্ন পণ্যের প্রচারনা চালানোর জন্য টুইটারকে বেছে নেন। সুতরাং এক্ষেত্রে টুইটার ব্যবহৃত হয় ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে। তবে টুইটারে শুধু সময় কাটানো কিংবা পণ্যের প্রচারণা নয় বরং টুইটারের মাধ্যমে আয়ও করা যায়। ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলিতে টুইটারের প্রচুর কাজ পাওয়া যায়। আজ আমরা আলোচনা করব কিভাবে আপনি টুইটারের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।
কী কাজ করবেন, কীভাবে টাকা পাবেন?
এখানে স্বাভাবিকভাবেই একটি প্রশ্ন মনে জাগে যে আপনি কী কাজ করবেন আর টুইটার কেনইবা আপনাকে টাকা দেবে। মূলত টুইটার আপনাকে কোন টাকা দেবে না বরং টাকা পাবেন বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইটে বায়ারদের পোস্ট করা টুইটারের কাজ করার মাধ্যমে। অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং জবের ন্যায় এটিও আপনাকে বিডের মাধ্যমে পেতে হবে। এবং কাজ পেয়ে সঠিকভাবে কাজ শেষ করলে পেমেন্ট পাবেন।
কী ধরণের কাজ রয়েছে টুইটারে
টুইটারে প্রতিদিন সারা পৃথিবীর কোটি কোটি মানুষের বিচরণ। পূর্বেই বলা হয়েছে টুইটারে কেউবা আসে ব্যক্তিগতভাবে শুধুমাত্র টুইট করার জন্য বা সময় কাটানোর জন্য। আবার অনেকে ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে বা পণ্যের প্রচারণার জন্য। এছাড়াও টুইটারে বিভিন্ন ধরনের সেলিব্রেটিদের একাউন্ট রয়েছে এবং যাদের রয়েছে লক্ষ লক্ষ ফলোয়ার। টুইটারে আপনার কাজও হবে কাউকে ফলো করা বা নিজের জন্য ফলোয়ার তৈরী করা কিংবা কারো টুইটকে রিটুইট করা, একাউন্ট তৈরী করা।
● বায়ারের জন্য follower সংগ্রহ করতে পারেন। এক্ষেত্রে বায়ারের চাহিদা অনুযায়ী কোন নির্দিষ্ট দেশের বা জাতির বা এলাকা থেকে ফলোয়ার সংগ্রহ করতে হবে। এ ধরনের প্রচুর কাজ রয়েছে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলিতে।
● টুইটার একাউন্ট তৈরী করার প্রচুর কাজ রয়েছে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলিতে।
● আপনি টুইটারে বায়ারের twitt টি retwit করার কাজের মাধ্যমে আয় করতে পারেন। এ কাজটি করবেন অবশ্যই আপনার কোন পপুলার একাউন্ট থেকে। অর্থাৎ যে একাউন্টে ফলোয়ারের সংখ্যা অনেক বেশি।
● টুইটারের আরো একটি কাজ প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় সেটি হচ্ছে ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ তৈরীর কাজ। সাধারণত বিভিন্ন কোম্পানীর বা সেলিব্রেটিদের ছবির জন্য ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ তৈরীর কাজ করতে হয়।
শুরু করবেন কীভাবে
টুইটার থেকে আয় করতে হলে আপনাকে শুরুটা করতে হবে একটু পরিকল্পনামাফিক। শুরুতে আপনি ১০টি একাউন্ট খুলতে পারেন টুইটারে। কিছুদিন কাজ ‍করে যদি আপনার ফলোয়ারের সংখ্যা একাউন্ট প্রতি ১০০০ জন হয় তাহলে ১০ টি একাউন্টে আপনার ১০ হাজার ফলোয়ার থাকবে। তবে ১০ হাজারের মধ্যে যদি আপনার ২ হাজার ফলোয়ারও এক্টিভ থাকে তাহলে আপনি কোন টুইটকে রিটুইট করলে সেটি ২ হাজার লোক ‍দেখতে পাবে। যদি এটিরও অর্ধেক ফলোয়ার আপনার পোস্ট দেখতে পায় তাহলেও দৈনিক ১ হাজার লোক আপনার পোস্ট দেখতে পায়। আর এভাবেই প্রতিনিয়ত ছড়িয়ে যেতে থাকবে আপনার পোস্ট। এভাবেই বাড়তে থাকবে আপনার সফলতার হার সেই সাথে আপনার ‍আয়ও।
আয়ের পরিমাণ ও কাজ পাওয়ার উৎস
টুইটারের কাজগুলি করে আপনি বেশ ভালো পরিমানে আয় করতে পারবেন।সাধারণত এসব কাজের পেমেন্ট প্রত্যেকটি ফলোয়ার বা রিটুইট সংখ্যা অনুযায়ী হয়ে থাকে। প্রত্যেকটি ফলোয়ার বা রিটুইট করার জন্য ৩-৪ টাকা থেকে শুরু করে ৮-১০ টাকা পর্যন্ত পেতে পারেন। এছাড়াও টুইটারে ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ তৈরী করে দেওয়ার কাজের পেমেন্ট রেটও যথেষ্ট ভালো।
আপনি টুইটারের অসংখ্য কাজ পাবেন বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মগুলিতে। একবার ঘুরে আসুন না ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার কিংবা ইল্যান্সার ইত্যাদি ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলিতে। তাহলে দেখতে পারবেন টুইটারের কত শত কাজ অপেক্ষা করছে-হয়তো আপনারই জন্য।

নীল আলোর গুণ!

নীল আলোনীল কেবল বেদনা বা কষ্টের রং নয়, নীলের ইতিবাচক অনেক কিছুই রয়েছে। নীল আলো সম্পর্কে গবেষকেরা বলেন, রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে স্মার্টফোন, ট্যাবলেটসহ অন্যান্য গ্যাজেট থেকে নির্গত নীল আলো ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়, দেহঘড়ির স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত করে। তবে সম্প্রতি সুইডেনের গবেষকেরা বলছেন, অপকারিতার আড়ালে নীল আলোর কিছু উপকারিতার সন্ধানও পেয়েছেন তাঁরা। তাঁদের মতে, নীল আলোতে ক্যাফেইনের গুণ রয়েছে, যা মস্তিষ্ককে সজাগ রাখতে পারে। অর্থাত্, কফি পানের বিকল্প হিসেবে নীল আলো ব্যবহার করা যেতে পারে। ডেইলি মেইলের এক খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
মিড সুইডেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা ক্যাফেইনের প্রভাবের সঙ্গে মস্তিষ্কের ওপর নীল আলোর প্রভাব পরীক্ষা করে ইতিবাচক ফল পাওয়ার দাবি করেছেন। গবেষকরা দাবি করছেন, নীল আলোর ব্যবহার স্মৃতিবর্ধক হিসেবে ব্যবহার করা সম্ভব হতে পারে।
গবেষকেরা জানান, নীল আলোতে ত্বকের কোনো ক্ষতি হয় না বলেই এ পদ্ধতি চিকিত্সা ক্ষেত্রে ব্যবহার করা সম্ভব। বর্তমানে জার্মানি ও কানাডার গবেষকেরা নির্দিষ্ট কিছু চিকিত্সার প্রয়োজনে নীল আলোর ব্যবহার করছেন। গবেষকেরা আশা করছেন, মানুষের মস্তিষ্কের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে নীল আলো চিকিত্সাপদ্ধতি উদ্ভাবন করা সম্ভব হবে।

Monday, November 25, 2013

অনলাইনে মোবাইল রিচার্জ

ইন্টারনেটে বসে দেশের বিভিন্ন মোবাইল ফোন সেবাদাতার সংযোগ-বিল রিচার্জ করা যাবে। এসএসএল ওয়্যারলেস এ সেবা দিচ্ছে। easy.com.bd ওয়েবসাইট থেকে নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ড (ভিসা, মাস্টারকার্ড, ডিবিবিএল নেক্সাস, ব্র্যাক ব্যাংক, সিটি টাচ বা কিউ-ক্যাশ) ব্যবহার করে মুহূর্তের মধ্যেই যেকোনো প্রি-পেইড বা পোস্ট পেইড সংযোগ রিচার্জ করতে পারবেন। এ ছাড়া এই সাইটের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যাবহারকারী গ্রাহকেরা তাঁদের কিউবি সংযোগও রিচার্জ করতে পারবেন।

সফটওয়্যারই চালাবে ফেসবুক!

সামাজিক যোগাযোগ করবে বুদ্ধিমান সফটওয়্যারসামাজিক যোগাযোগের অনেকগুলো সাইটে আপনার অ্যাকাউন্ট থাকায় কোনোটির ব্যবহার ঠিকমতো করতে পারছেন না? আপনার হয়ে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলোর চালানোর ভার সফটওয়্যারকে দিতে পারবেন।
সম্প্রতি অনুসন্ধান সেবাদাতা গুগল এমন একটি সফটওয়্যারের পেটেন্ট আবেদনের পরিকল্পনা করেছে যা ব্যবহারকারীর অনুকরণে ধীরে ধীরে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট চালানো শিখতে পারে। বিবিসি অনলাইনের এক খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গুগল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সামাজিক যোগাযোগ পরিচালনা যদি বোঝা হয়ে দাঁড়ায়, গুগল তখন সাহায্য করতে পারবে। গুগলের তৈরি সফটওয়্যার ধীরে ধীরে সামাজিক যোগাযোগের সাইট কীভাবে চালাতে হয় তা শিখে নেবে। ব্যবহারকারীর অভ্যাস বিশ্লেষণ করে সে অনুযায়ী সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলোতে সাড়া দেবে এবং বার্তা বিনিময় করবে।
গুগলের সফটওয়্যার প্রকৌশলী আশিষ ভাটিয়া সফটওয়্যার পেটেন্ট প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, সাম্প্রতিক সময়ে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলোর ব্যবহার ও ইলেকট্রনিক যোগাযোগ আশ্চর্যজনকভাবে বেড়েছে। সামাজিক যোগাযোগের এই বিশাল ক্ষেত্রটিতে অনেকের পক্ষেই সব বার্তা পড়া ও যোগাযোগ করা সম্ভব হয় না। সামাজিক যোগাযোগ রক্ষায় ব্যবহারকারীকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসবে গুগল। গুগলের তৈরি বুদ্ধিমান সফটওয়্যার ব্যবহারকারীর পরিবর্তে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটগুলোতে লগইন করে ব্যবহারকারীর পূর্বের বার্তা, নোটিফিকেশন, স্ট্যাটাস বিশ্লেষণ করে সে অনুযায়ী সাড়া দেবে।

বিনা মূল্যে টেম্পল রান

অনলাইনে জনপ্রিয় ভিডিও গেইম টেম্পল রানের ২১.৪.১ সংস্করণ পাওয়া যায়। www.tomsguide.com/us/download/Temple-Run-2,0301-49869.html থেকে এটি বিনা মূল্যে ডাউনলোড করা যাবে

Sunday, November 24, 2013

ডুবন্ত মানুষের জীবন রক্ষায় সাহায্য করবে ড্রোন


ড্রোন সম্পর্কে সাধারনত নেতীবাচক কথাই বেশি শোনা যায়। তবে ড্রোন শুধু প্রানহানীতেই নয়, প্রান রক্ষায়ও অবদান রাখতে পারে। সম্প্রতি একটি ইরানী গবেষনা কেন্দ্র এমনই একটি ড্রোন তৈরি করেছে যেটি সমুদ্রে ডুবন্ত মানুষের জীবন রক্ষা করতে সাহায্য করবে। বছরখানেক আগেরএই কনসেপ্টটি এখন এখন প্রোটটাইপে পরিনত হয়েছে।
life saver flying drone
সম্প্রতি কাস্পিয়ান সাগরে ডুবে বেশ কিছু প্রানহানীর ঘটনার পর এই ড্রোন তৈরির উদ্যোগ নেয়া হয়। বেশ কয়েকটি পাখাযুক্ত এই ড্রোন একইসাথে বেশ কয়েকটি ভাসমান বয়া বহন করতে সক্ষম। ফলে এটি একইসাথে কয়েকজন ডুবন্ত মানুষের জীবন রক্ষায় সক্ষম। অন্যান্ন ড্রোনের মত এটি চলার পথের হিসেব রাখতে পারে জিপিএস এর মাধ্যমে এবং কাজ শেষে ঘাঁটিতে ফিরে আসতে পারে। Pars নামের এই ড্রোনটি মানুষ লাইফগার্ডের চাইতে ৫০ সেকেন্ড দ্রুত কার্যসম্পাদনে সক্ষম।
কাস্পিয়ান সাগরের তীরে চালানো একটি পরীক্ষায় দেখা গেছে তীর থেকে ৭৫ মিটার দূরে ডুবন্ত একজন মানুষকে এটি ভাসমান বয়া পৌছে দিয়েছে মাত্র ২২ সেকেন্ডে যা কিনা সাধারন মানুষ লাইফগার্ডের চাইতে ৫০ সেকেন্ড দ্রুত। বিল্টইন এলইডি লাইটের মাধ্যমে Pars রাতে কাজ করতেও সক্ষম। ড্রোনটিকে বানিজ্যিকভাবে উতপাদনের লক্ষে বিনিয়োগকারীর খোঁজ করছে নির্মানকারী দল।

কল ব্লক না করেও শিক্ষা দিন বিরক্তিকর কলারকে


অনেক সময় আমাদের মোবাইল এ বিরক্তিকর কল আসে। সেটা বন্ধ করতে আমরা বেছে নেই কল ব্লক সার্ভিস। সে জন্য অপারেটররা প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমান টাকা কেটে নেয়। এমনকি আমরা বিভিন্ন প্রকার কল ব্লক সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু আমরা অনেকেই এই ২ টি পদ্ধতির কনটাই ব্যবহার করতে পারিনা বা চাইনা। তাই এইসব ঝামেলায় না গিয়ে আপনাদের একটা সহজ টিপস দেব।
undefined
আপনারা অনেকেই হয়ত এটা জানলেও জানতে পারেন । চলুন দেখে আসি কিভাবে এটা করবেন ।
*** জিপি, রবি, বাংলালিংক এবং এয়ারটেল গ্রহকদের জন্য ***
প্রথমে আপনি আপনার মোবাইল এর call divert অপশন এ জান (voice call) ।
তারপর সেখান থেকে Divert when busy / If busy তে চাপুন এবং Activate চাপুন ।
তারপর To other number এ নিচের অপারেটর অনুসারে নাম্বার বসিয়ে দিন এবং Ok চাপুন । বাস আপনার কাজ শেষ ।
ক) জিপি এর জন্য – ১২৬৬
খ) রবি এর জন্য – ৮১২১
গ) বাংলালিংক এর জন্য – ৭৭০
ঘ) এয়ারটেল এর জন্য – ৭৮৯
** সিটিসেল এবং টেলিটক গ্রাহকরা তাদের voice mail নাম্বার বাবহার করে ট্রাই করে দেখেন হতেউ পারে ।
এবার ফলাফলঃ
এখন যে কলার ই আপানাকে call করুক না কেন, আপনি শুধু call টা কেটে দিন । এখন যে আপনাকে call করেছে তার ১২টা বাজতে শুরু করেছে । অর্থাৎ তার মোবাইল এ Call টা রিসিভ হয়ে গ্যাসে । ভয় নেই, আপনার টাকা কাটবেনা। আমার কথা বিশ্বাস না হলে হাতের কাছের মোবাইল টা দিয়ে ট্রাই করে দেখুন ।
**cancel করতে Divert when busy / If busy তে গিয়ে cancel চাপুন ।

কুল এডিট প্রো ২.০ ডাউনলোড

www.softpedia.com/get/Multimedia/Audio/Audio-Editors-Recorders/Cool-Edit-Pro.shtml থেকে বিনা মূল্যে ডাউনলোড করা যাবে অডিও সম্পাদনার জনপ্রিয় সফটওয়্যার কুল এডিট প্রো ২.০।

কৃষি উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারে মোবাইল প্রযুক্তি


কৃষি উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারে মোবাইল প্রযুক্তি
undefined
কর্মশালায় কৃষি ও প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা
কৃষির উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে মোবাইল প্রযুক্তি। বাংলাদেশেও এর প্রয়োগ রয়েছে। দেশের অনেক কৃষকই এখন মোবাইল থেকে বিভিন্ন তথ্য নিচ্ছেন। বৃহস্পতিবার মোবাইল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান রবি আজিয়াটার প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত কর্মশালা 'কৃষকের ক্ষমতায়নে মোবাইল প্রযুক্তি'তে কৃষি ও প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা এ তথ্য জানান। কর্মশালায় কৃষিসংশ্লিষ্টদের মধ্যে জোরালো সম্পর্ক ধরে রাখতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কাজে লাগানোর ওপর জোর দেওয়া হয়।
কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ফ্রান্সের ইনসিড বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট সায়েন্সের অধ্যাপক ফিলিপ এম পার্কার। তিনি বলেন, 'হাতের নাগালে থাকা মুঠোফোন ব্যবহার করে তাঁরা যাতে কৃষিসংশ্লিষ্ট দৈনন্দিন তথ্য পেতে পারেন, সে ব্যবস্থা করার কথা ভাবতে হবে। তাঁদের জন্য সহজ অ্যাপ ও গেইম তৈরি করা যেতে পারে।'
তথ্যের সহজপ্রাপ্তি কৃষকদের জীবনমান ও ব্যবস্থাপনায় কী ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে, তা নিয়ে আলোচনা করেন আইএফপিআরআইয়ের গবেষক রিকার্ডো হার্নান্দেজ, সুইসকন্ট্যাক্টের পরামর্শক আশফাক এনায়েতুল্লাহ এবং বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের 'ব্লু গোল্ড' প্রকল্পের কর্মকর্তা হেইন বিজলমেকারসও কর্মশালায় বক্তব্য দেন।

এলো এক্সবক্স ওয়ান


undefined
    'এক্সবক্সওয়ান' হাতে ড্যান লিভিংস্টোন
বহুল প্রতীক্ষিত গেইমিং কনসোল 'এক্সবক্স ওয়ান' বাজারে ছাড়ল মাইক্রোসফট। শুক্রবার নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, ব্রাজিল, যুক্তরাষ্ট্র্রসহ মোট ১২ দেশে কনসোলটি বিক্রি শুরু হয়। তবে এক্সবক্স ওয়ান কেনার প্রথম সুযোগ পেয়েছেন নিউজিল্যান্ডবাসী। আর এক্সবক্স হাতে পাওয়া বিশ্বের প্রথম সৌভাগ্যবান হলেন এ দেশের ড্যান লিভিংস্টোন।
উন্নতমানের গ্রাফিকস, ব্লুটুথ কন্ট্রোলার, অনলাইন গেইমিংসহ আধুনিক সব সুবিধা যুক্ত হয়েছে এক্সবক্সের নতুন সংস্করণটিতে। এতে গেইম খেলার পাশাপাশি অনলাইনে সিনেমা দেখা, গান শোনা ও সামাজিক যোগাযোগের সাইট ব্যবহার করা যাবে। আপাতত ৫০০ মার্কিন ডলারে কেনা যাবে এক্সবক্স ওয়ান।
সনির গেইমিং কনসোল প্লেস্টেশন ফোরের সঙ্গে লড়াই করতেই ছাড়া হলো এক্সবক্সের নতুন এই সংস্করণ।

Image

Free Updates to Email
Follow Me:
facebook twitter gplus pinterest rss
https://www.facebook.com/rubel29bd